২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

একাদশ সংসদ নির্বাচনে বাউফলে মনোনয়ন প্রত্যাশী তরুণেরা

বরিশাল টাইমস রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১১:৩৩ অপরাহ্ণ, ১৯ জুন ২০১৮

সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে  সারা দেশের মত  প্টুয়াখালীর বাউফলেও নির্বাচনী হাওয়া ছড়িয়ে পড়ছে হাট বাজারে নির্বাচনের হাওয়া বয়েছে চায়ের দোকানে,সরব আলোচনায় মত্ত ভোটার ও দলীয় কর্মী’রা।

টানা ছয়বার বাউফল পটুয়াখালি-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন,জাতীয় সংসদের মাননীয় চীফ হুইপ আসম ফিরোজ।

দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ আওয়ামীলিগ রাজনীতির জন্য বিশাল ঘাঁটি থাকলে ও তেমন কোন উন্নয়নের বড় কোন ছোয়া লাগেনি বাউফলে।

কিন্ত আগামি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ের ধারা অপরিবর্তিত রাখতে,তরুন দের চোখে স্বপ্ন দেখছে এলাকার সাধারন মানুষ। ও দুর্দিনের সাধারন নেতা কর্মীরা

আগামী নির্বাচনে বিশাল জয় পাবে ক্ষমতাশীল দল আওয়ামীলীগ।তার ধারা অপরিবর্তিত রেখে এগিয়ে থাকতে তরুণদের খুজছে সাধারন মানুষ,দলীয় কর্মীরা।তাদের র্দীর্ঘ দিনের মনের প্রত্যাশা কিছুটা অবসান ঘটিয়ে পটুয়াখালী জেলা সংসদ নির্বাচনী মাঠে এগিয়ে আছে তরুণরা।স্থানীয়ের প্রত্যাশা তরুণরা আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাশীন দলের ব্যানারে জয়ী হয়ে মাননীয় প্রধানমত্রী নির্দেশে একটা ডিজিটাল রোলমডেল হিসাবে স্থানীয়দের উপহার দিবে এটা আশা দলীয় কর্মীদের।আ স ম ফিরোজের সেচ্ছাচারিতায় এলাকায় দীর্ঘদিন কাংখিত উন্নয়ন না হওয়া ,দলের দুর্দিনের কর্মীদের মূল্যায়ন না করায় ভোটার ও দলের কর্মীদের মধ্যে বিভক্তি শুরু হয়েছে।যার প্রভাব পরতে পারে স্থানীয় রাজনীতির মাঠে।

মূলত পৌরসভা নির্বাচন কে কেন্দ্র করে,এই বিভক্তি প্রকাশ্যরুপ ধারন করে।

পৌর নির্বাচনে মেয়র হন বর্তমানে পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল হক জুয়েল, এখানে চীপহুইপের প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া পান্নু  পরাজিত হন।

আগামি সংসদ নির্বাচনে মেয়র নিজেও মনোনয়ন প্রত্যাশী।পাশাপাশি সাবেক ছাত্রনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর কেন্দ্রীয় উপকমিটিরর সহ-সম্পদক জহিরুল ইসলাম শাহীন, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাধারন সম্পাদক, এডভোকেট খন্দকার শামসুল হক রেজা,  পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ এর সদস্য, জোবাদুল হক রাসেল ও দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন এলাকায় কাজ করে যাচ্ছেন।

 কৃষক লীগের সাধারন সম্পাদক খন্দকার শামসুল হক রেজা ও জোবাইদুল হক রাসেল ২০০৯ সালের উপজেলা নির্বাচনে জামানত হারিয়ে ছিলেন।

যদিও ২০০৯ সালের ২২ জানুয়ারির উপজেলা নির্বাচনে কৃষকলীগ নেতা খন্দকার রেজা ও জোবাইদুল হক রাসেল দলীয় সিন্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচন করে জামানত হারিয়ে ছিলেন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নতুন মূখের  মনোয়ন চমকের অপেক্ষায় স্থানীয় নেতা কর্মীরা।

তবে সকলেই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর সভানেত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র সিদ্ধানেতর দিকে তাকিয়ে আছেন। এবং তিনি যাকে নৌকা প্রতীক দিবেন, সবাই তার পক্ষে কাজ করবেন।

1 বার নিউজটি শেয়ার হয়েছে
  • ফেইসবুক শেয়ার করুন