ভোলা থানার পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত জন্য ভোলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন।
নিহত আলমাস সুন্দরখালী এলাকার ছিদ্দিক হাওলাদারের ছেলে।
নিহতের স্ত্রী সালমা বেগম বরিশালটাইমসকে জানান, আমার স্বামীর সঙ্গে তার ভাই বাবুলের বিরোধ ছিল। এর আগেও বাবুল তাকে মারধর করেছে। আমার স্বামীকে বাবুলই মেরেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
নিহত আলমাস দুই সন্তানের জনক ছিলেন।
এ ব্যাপারে ভোলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম ফিরোজ জানান, আমরা খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছি।‘
ভোলা