বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছন, এই সংসদ রেখেই নির্বাচন হবে। কারণ সংবিধান অনুসারে এ সংসদের মেয়াদ ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারী পর্যন্ত রয়েছে। সুতরাং এ সংসদও থাকবে নির্বাচনও হবে।
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর সব দেশেই ক্ষমতাসীন দলের অধীনে নির্বাচন হয়ে থাকে। বিএনপি যত কথাই বলুক আগামী নির্বাচন হবে বর্তমান ক্ষমতাসীন দলের অধীনে এবং সেই নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন।
এর বাইরে কোন কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্ধিত সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, খালেদা জিয়া ২০১৩ সালে জ্বালাও-পোড়াও করে নিস্পাপ শিশুকে হত্যা করে, পুলিশ হত্যা করে ব্যর্থ হয়। ২০১৪ সালে নির্বাচন বানচালের জন্য ৫শ স্কুল ভোট কেন্দ্র জ্বালিয়ে দিয়ে পেট্রোলবোমা মেরে নিরীহ মানুষকে হত্যা করে সফল হননি।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, ২০১৫ সালে হরতাল অবরোধের নামে ৯৩ দিন নৈরাজ্য সৃষ্টি করে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি আবারও আন্দোলন করতে গেলে বিএনপি ব্যর্থ হবে এবং ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
তাই তার উচিত হবে সংবিধান অনুয়ায়ি যে নির্বাচন হবে তার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। নয়তো তিনি ক্ষতিগ্রস্থ হবেন।
এ সময় ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আবদুল মমিন টুলু, ভোলা পৌর মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ সাবেক সভাপতি হাবিদুল হক বাহালুল, সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ , জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব এবং বোরহানউদ্দিন পৌর মেয়র রফিকুল ইসলামসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
শিরোনামভোলা