বরিশাল টাইমস রিপোর্ট
প্রকাশিত: ১২:১০ অপরাহ্ণ, ০৪ জুন ২০১৮
ঈদকে পরিবারের সবার সাথে ভাগাভাগি করে নিতে গ্রামে যাবে রাজধানীবাসী। সবার সাথে এই ঈদের আনন্দ ভাগ করতে রীতিমত কষ্টসাধ্য এক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হচ্ছে সবার। আর যার প্রভাব পড়েছে রাজধানীর বাসস্ট্যান্ড, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে।
প্রতিদিন টিকিট সংগ্রহ করতে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে আসছে হাজার হাজার মানুষ। অনেকে টিকিট পাচ্ছে, আবার অনেকে টিকিট না পেয়ে হতাশা নিয়ে বাসায় ফিরছেন। হতাশা এই জন্য যে টিকিট না পেলে যে সবার সাথে ঈদ আনন্দ ভাগ করা হবে না।
আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে চতুর্থ দিনে ট্রেনের অগ্রীম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। সকাল ৬টার দিকে লাইনে মানুষের সংখ্যা হয়ে যায় প্রায় টিকিটের তুলনায় দ্বিগুণ। লাইন কমলাপুর স্টেশনের বাইরে চলে যায়।
এদিকে টিকিট কালোবাজারে যাতে বিক্রি না হয় এজন্য সতর্ক অবস্থায় আছে আইন-শৃংখলা বাহিনী। র্যাব-পুলিশের পাশাপাশি রয়েছে পর্যাপ্ত সংখ্যক আনসার সদস্যরা।
গতকাল রেলের অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে অব্যবস্থাপনা বা যাত্রীদের অভিযোগ আছে কিনা তা জানতে ১০ সদস্যের দুদকের একটি টিম কমলাপুর স্টেশন পরিদর্শনেও যান।
এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলে আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন হওয়ার কথা। সে হিসেবে ঈদে বাড়ি গমনেচ্ছু যাত্রীদের ১ জুন দেওয়া হবে ১০ জুনের টিকিট। ২ জুন ১১ জুনের, ৩ জুন ১২ জুনের, ৪ জুন ১৩ জুনের, ৫ জুন ১৪ জুনের এবং ৬ জুন দেওয়া হবে ১৫ জুনের ট্রেনের টিকিট।