মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৭ জুন থেকে ২০১৬ সালের ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত পটুয়াখালীর লাউকাঠীতে অবস্থিত বাফার গুদাম থেকে ৩৩৫.৯৫ মেট্রিক টন সার আত্মসাৎ করা হয়েছে। যার আমদানি মূল্য ৮২ লাখ ৮৮ হাজার ৮১৬ টাকা ৬৬ পয়সা। ২০১৬ সালে আসামি হারুন আর রশিদকে অন্যত্র বদলি করে উপ-ব্যবস্থাপক পদে মো. মশিউল ইসলামকে বাফার গুদামের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
২০১৬ সালের ১ ডিসেম্বর হারুন আর রশিদ গুদামের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার সময় ৩৮৭১.০৫০ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার মজুত থাকার কথা থাকলেও পাওয়া যায় ৩৫০৩.৩৫০ মেট্রিক টন। এতে ৩৬৭.৭০০ মেট্রিক টন সার ঘাটতি পাওয়া যায়।
পরবর্তী সময়ে এ থেকে বৃষ্টি/ ঝড়/জলোচ্ছ্বাসের ঘাটতি হিসেবে ৩১.৭৫ মেট্রিক টন সার বাদ দিলে ৩৩৫.৯৫ মেট্রিক টন সারের ঘাটতি পাওয়া যায়। এ ঘটনায় দীর্ঘ তদন্ত শেষে মামলাটি করে দুদক।
দুদকের পটুয়াখালী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সাবেক উপ-পরিচালক ওয়াজেদ আলী গাজী মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, অধিকতর তদন্ত শেষে মামলাটি আদালতে পাঠানো হবে।
আসামি হারুন আর রশিদ বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বালিয়াকাঠী (দরবেশবাড়ি) গ্রামের মৃত হুজ্জত আলীর ছেলে।
**বরিশাল টাইমস ২৪ প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে ।** ( Unauthorized use of news, image, information, etc published by Barisal Times is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws. )
