বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বিএনপির প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের সামনে পার্ক করে রাখা ছিল গাড়িটি। এ সময় এক দফা হামলা হয়।
জেবা ছিলেন কার্যালয়ের ভেতরে। পরে তিনি গাড়ির বহর নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এসে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ভোটের পরিবেশ নিয়ে অভিযোগ জানাতে আসেন। ফেরার পথে পুনরায় তার গাড়ির বহরের পেছনে থাকা গাড়িতে থাকা কর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে অন্তত পাঁচ জন নেতা-কর্মী আহত হন বলে দাবি করেন।
পরে সংবাদ সম্মেলনে জেবা আমিনা খান অভিযোগ করেন, ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির বলেন, ‘ঘটনা কে বা কারা ঘটিয়েছে আমাদের জানা নেই। আমরা গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীরা এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে না।’
ঝালকাঠি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শোনিত কুমার গাইন বলেন, দুর্বৃত্তরা তার (বিএনপির প্রার্থী) গাড়িতে হামলা চালিয়েছে। খবর শোনার পরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
এই আসনে ধানের শীষ নিয়ে জেবার সঙ্গে লড়াই হচ্ছে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য শিল্পমন্ত্রী নৌকা প্রতীকের আমির হোসেন আমুর।
শিরোনামঝালকাঠির খবর