২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, শুক্রবার

বরিশালে ৩ শর্তে ইজতেমার অনুমতি পেলেন সাদপন্থীরা

বরিশাল টাইমস রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১০:২০ অপরাহ্ণ, ২২ মার্চ ২০১৯

বরিশালে তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীদের তিন দিনের ইজতেমা নিয়ে বিরোধের অবসান হয়েছে। তিন শর্তে তাদের ইজতেমা করার অনুমতি দিয়েছে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ-বিএমপি। আগামী ২৮, ২৯ ও ৩০ মার্চ নগরীর সিঅ্যান্ডবি সড়কে থানা কাউন্সিলের পেছনের মাঠে এ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।

শর্তগুলো হলো- মাওলানা সাদের মতবাদ প্রচার কিংবা উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া যাবে না, এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন হওয়ায় মাইকের শব্দ নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে এবং আয়োজকদের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে।

সম্প্রতি তাবলিগ জামাতের শীর্ষ নেতা ভারতের মাওলানা সাদের অনুসারীরা বরিশালে ইজতেমা করার প্রস্তুতি শুরু করেন। তবে সর্বস্তরের ওলামায়ে কেরামের ব্যানারে বুধবার প্রতিবাদ সভা করে ইজতেমা প্রতিহত করার ঘোষণা দেন সাদবিরোধীরা। মহানগর ইমাম সমিতি ও নগরীর গুরুত্বপূর্ণ কওমি মাদ্রাসাগুলোর ছাত্র-শিক্ষকরা সাদবিরোধী ওলামাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে বিষয়টির সুরাহা হয়।

সাদবিরোধী বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও ইসলামী আন্দোলন নেতা মাওলানা ওবাইদুর রহমান মাহবুব শুক্রবার সমকালকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বিএমপির উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়ার উপস্থিতিতে তার কার্যালয়ে দু’পক্ষের সভা হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর শর্তসাপেক্ষে ইজতেমার অনুমতি দেওয়া হয়। দু’পক্ষই এসব শর্ত মেনে নিয়েছে।

সাদ অনুসারী ইজতেমার আয়োজকদের মুরব্বি মো. শাহজাহান জানান, বৃহস্পতিবার রাতের সভায় ইজতেমার বিরোধীরা মাওলানা সাদের মতবাদ প্রচার নিয়ে আপত্তি তোলেন। পরে পুলিশ প্রশাসন থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়, সাদের ধর্মীয় মতবাদ ইজতেমায় আলোচনা হবে না।

কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সেখানে শর্তসাপেক্ষে ইজতেমা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঢাকার কাকরাইলে ইজতেমার মুরব্বিরা বিভক্ত হওয়ায় সারাদেশের মতো বরিশালেও তার প্রভাব পড়েছে। এখন সাদপন্থিরা চৌমাথা মার্কাজ মসজিদ ও সাদবিরোধীরা বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসা থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।’

দের তিন দিনের ইজতেমা নিয়ে বিরোধের অবসান হয়েছে। তিন শর্তে তাদের ইজতেমা করার অনুমতি দিয়েছে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ-বিএমপি। আগামী ২৮, ২৯ ও ৩০ মার্চ নগরীর সিঅ্যান্ডবি সড়কে থানা কাউন্সিলের পেছনের মাঠে এ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে।

শর্তগুলো হলো- মাওলানা সাদের মতবাদ প্রচার কিংবা উস্কানিমূলক বক্তব্য দেওয়া যাবে না, এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন হওয়ায় মাইকের শব্দ নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে এবং আয়োজকদের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে শৃঙ্খলা রক্ষা করতে হবে।

সম্প্রতি তাবলিগ জামাতের শীর্ষ নেতা ভারতের মাওলানা সাদের অনুসারীরা বরিশালে ইজতেমা করার প্রস্তুতি শুরু করেন। তবে সর্বস্তরের ওলামায়ে কেরামের ব্যানারে বুধবার প্রতিবাদ সভা করে ইজতেমা প্রতিহত করার ঘোষণা দেন সাদবিরোধীরা। মহানগর ইমাম সমিতি ও নগরীর গুরুত্বপূর্ণ কওমি মাদ্রাসাগুলোর ছাত্র-শিক্ষকরা সাদবিরোধী ওলামাদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে বিষয়টির সুরাহা হয়।

সাদবিরোধী বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও ইসলামী আন্দোলন নেতা মাওলানা ওবাইদুর রহমান মাহবুব শুক্রবার সমকালকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বিএমপির উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁইয়ার উপস্থিতিতে তার কার্যালয়ে দু’পক্ষের সভা হয়। দীর্ঘ আলোচনার পর শর্তসাপেক্ষে ইজতেমার অনুমতি দেওয়া হয়। দু’পক্ষই এসব শর্ত মেনে নিয়েছে।

সাদ অনুসারী ইজতেমার আয়োজকদের মুরব্বি মো. শাহজাহান জানান, বৃহস্পতিবার রাতের সভায় ইজতেমার বিরোধীরা মাওলানা সাদের মতবাদ প্রচার নিয়ে আপত্তি তোলেন। পরে পুলিশ প্রশাসন থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়, সাদের ধর্মীয় মতবাদ ইজতেমায় আলোচনা হবে না।

কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সেখানে শর্তসাপেক্ষে ইজতেমা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

ঢাকার কাকরাইলে ইজতেমার মুরব্বিরা বিভক্ত হওয়ায় সারাদেশের মতো বরিশালেও তার প্রভাব পড়েছে। এখন সাদপন্থিরা চৌমাথা মার্কাজ মসজিদ ও সাদবিরোধীরা বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসা থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।’

0 বার নিউজটি শেয়ার হয়েছে
  • ফেইসবুক শেয়ার করুন