ষাটোর্ধ্ব মুছা গাজী পেশায় চায়ের দোকানদার ছিলেন। তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বও পালন করছিলেন।
চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইব্রাহিম খলিল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মাদকের টাকার জন্যে বাবা-ছেলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কিন্তু বাবা টাকা দিতে রাজি হয়নি। ভোরে ফজর নামাজ পড়ে মুছা গাজী ঘরে ঘুমালে ছেলে হোসেন গাজী দা দিয়ে গলা কেটে তাকে হত্যা করে। পরে হোসেন গাজী চাঁদপুর সদর মডেল থানায় এসে আত্মসমর্পণ করে।
দেশের খবর