জানাযায়, দুই মাস পূর্বে আদুরী ও সুমন উভয়ের পরিবারকে না জানিয়ে গোপনে বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকেই বাসা ভাড়া নিয়ে তারা ঢাকায় থাকত। কিছুদিন পূর্বে তারা গ্রামের বাড়িতে চলে আসে। দাম্পত্য সময়টা তাদের তেমন সুখকর ছিলনা। স্বামীর সাথে অন্য একটি মেয়ের পরকীয়া সন্দেহে প্রায়ই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া ঝাটি লেগেই থাকত। ওইদিন রাতে আদুরী স্বামীর সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে অভিমান করে বাবার বাড়িতে চলে আসে। রাত এগারটার দিকে সবার অগোচরে ঘরের পিছনের গাছের সাথে ওড়না পেচিঁয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে খবর পেয়ে রাতেই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আর শওকত আনোয়ার ইসলাম জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে । এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।’
পটুয়াখালি, বিভাগের খবর