২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৮:১০
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে নির্বাচন কমিশনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম এ ঘোষণা দেন। এ সময় অন্যান্য রিটার্নিং কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৯ সেপ্টেম্বর। আগামী ১১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। পরদিন ১২ আগস্ট থেকে বিতরণ করা হবে প্রার্থিতার মনোনয়নপত্র। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
নির্বাচন কমিশনের সময়সূচি অনুযায়ী, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ৩০ জুলাই। তফসিলে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে ১২ থেকে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৯ আগস্ট, বিকেল ৩টা। আর মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ২০ আগস্ট। প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ আগস্ট।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আসন্ন ডাকসু নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ আগস্ট। এরপর ২৬ আগস্ট প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা। ৯ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ শেষে রাতেই ঘোষণা করা হবে নির্বাচনের ফলাফল।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক শামীম রেজাসহ অন্য রিটার্নিং কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে ডাকসু নির্বাচন সামনে রেখে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে। স্থানে স্থানে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। ২৪ ঘণ্টা টহল ও নজরদারি করছে প্রক্টোরিয়াল টিম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে নির্বাচন কমিশনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম এ ঘোষণা দেন। এ সময় অন্যান্য রিটার্নিং কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ৯ সেপ্টেম্বর। আগামী ১১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। পরদিন ১২ আগস্ট থেকে বিতরণ করা হবে প্রার্থিতার মনোনয়নপত্র। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
নির্বাচন কমিশনের সময়সূচি অনুযায়ী, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে ৩০ জুলাই। তফসিলে বলা হয়, ডাকসুর নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে ১২ থেকে ১৮ আগস্ট পর্যন্ত। মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৯ আগস্ট, বিকেল ৩টা। আর মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ২০ আগস্ট। প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করা হবে ২১ আগস্ট।
কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আসন্ন ডাকসু নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫ আগস্ট। এরপর ২৬ আগস্ট প্রকাশ করা হবে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা। ৯ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ শেষে রাতেই ঘোষণা করা হবে নির্বাচনের ফলাফল।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক শামীম রেজাসহ অন্য রিটার্নিং কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এদিকে ডাকসু নির্বাচন সামনে রেখে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হচ্ছে। স্থানে স্থানে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। ২৪ ঘণ্টা টহল ও নজরদারি করছে প্রক্টোরিয়াল টিম।
২৮ জুলাই, ২০২৫ ১৯:৩২
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই। তিনি বলেন, এদেশের মাটিতে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় অন্তর্বর্তী সরকার অটল থাকবেন।
সোমবার (২৮ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় মার্কিন চার্জ ডি’অ্যাফেয়ারস ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন। এ সময় বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান শুল্ক আলোচনাসহ পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়ে আলোচনা করেন তারা।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা আমাদের প্রধান অগ্রাধিকার। এদেশের সন্ত্রাসবাদের প্রতি আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। আমরা আমাদের মাটি থেকে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করব।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জ্যাকবসন বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার যে পরিকল্পনা রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে স্বাগত জানায়।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে কাজ করা কমিশনের অগ্রগতির কথাও তুলে ধরে বলেন, আমি মনে করি কমিশন খুব ভালো কাজ করছে। অধ্যাপক আলী রিয়াজের নেতৃত্বে সদস্যরা নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের কোনো স্থান নেই। তিনি বলেন, এদেশের মাটিতে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কার্যক্রম চালাতে দেওয়া হবে না। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় অন্তর্বর্তী সরকার অটল থাকবেন।
সোমবার (২৮ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় মার্কিন চার্জ ডি’অ্যাফেয়ারস ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এমন মন্তব্য করেন। এ সময় বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান শুল্ক আলোচনাসহ পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়ে আলোচনা করেন তারা।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা আমাদের প্রধান অগ্রাধিকার। এদেশের সন্ত্রাসবাদের প্রতি আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে। আমরা আমাদের মাটি থেকে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করব।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জ্যাকবসন বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার যে পরিকল্পনা রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে স্বাগত জানায়।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে কাজ করা কমিশনের অগ্রগতির কথাও তুলে ধরে বলেন, আমি মনে করি কমিশন খুব ভালো কাজ করছে। অধ্যাপক আলী রিয়াজের নেতৃত্বে সদস্যরা নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন।
২৮ জুলাই, ২০২৫ ১৬:০১
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দ্বিতীয় মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, বৈঠকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রসাশনের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন (সমন্বয়) বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান প্রেস সচিব।
শফিকুল আলম বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রিভিউ করা হয়েছে। কিছুদিন আগেও প্রধান উপদেষ্টা এরকম একটা মিটিং করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে দ্বিতীয় মিটিং হলো। এই মিটিংয়ে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষযয়ে আলোচনা হয়েছে এবং সিদ্ধান্ত এসেছে।
তিনি বলেন, মিটিংয়ে প্রথমে আলোচনা হয়েছে কো-অর্ডিনেশন নিয়ে। আর্মি, পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন এদের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন বাড়ানোর কথা বারবার জোর দিয়ে বলা হয়েছে। কো-অর্ডিনেশন লোকাল লেভেলে এবং ন্যাশনাল লেভেলে খুব দ্রুততার সঙ্গে বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
শফিকুল আলম বলেন, ইলেকশনের আগে পুলিশের প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে। পুলিশের আইজি মহোদয় বলেছেন, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে দেড় লাখ পুলিশের ট্রেনিং হবে নির্বাচন উপলক্ষ্যে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচুর মিস ইনফরমেশন অলরেডি সার্কুলেট হয়েছে। সামনে এটা আরও বাড়তে পারে। এটাকে সামনে রেখে ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার হবে যেখানে এই মিস-ইনফরমেশনগুলোকে আমরা ডিফাইন করতে পারব। সেটি ক্রিয়েট করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছে। এটা নিয়ে অনেক বিশদ আলোচনা হয়েছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে দ্বিতীয় মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, বৈঠকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রসাশনের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন (সমন্বয়) বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
সোমবার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান প্রেস সচিব।
শফিকুল আলম বলেন, সামনে নির্বাচন আসছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি রিভিউ করা হয়েছে। কিছুদিন আগেও প্রধান উপদেষ্টা এরকম একটা মিটিং করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে দ্বিতীয় মিটিং হলো। এই মিটিংয়ে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষযয়ে আলোচনা হয়েছে এবং সিদ্ধান্ত এসেছে।
তিনি বলেন, মিটিংয়ে প্রথমে আলোচনা হয়েছে কো-অর্ডিনেশন নিয়ে। আর্মি, পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন এদের মধ্যে কো-অর্ডিনেশন বাড়ানোর কথা বারবার জোর দিয়ে বলা হয়েছে। কো-অর্ডিনেশন লোকাল লেভেলে এবং ন্যাশনাল লেভেলে খুব দ্রুততার সঙ্গে বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।
শফিকুল আলম বলেন, ইলেকশনের আগে পুলিশের প্রস্তুতির কথা বলা হয়েছে। পুলিশের আইজি মহোদয় বলেছেন, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে দেড় লাখ পুলিশের ট্রেনিং হবে নির্বাচন উপলক্ষ্যে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচুর মিস ইনফরমেশন অলরেডি সার্কুলেট হয়েছে। সামনে এটা আরও বাড়তে পারে। এটাকে সামনে রেখে ন্যাশনাল ইনফরমেশন সেন্টার হবে যেখানে এই মিস-ইনফরমেশনগুলোকে আমরা ডিফাইন করতে পারব। সেটি ক্রিয়েট করার চিন্তাভাবনা করা হয়েছে। এটা নিয়ে অনেক বিশদ আলোচনা হয়েছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ২০:০০
চাঁদাবাজির অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রোববার (২৭ জুলাই) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিদের হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড আবেদন করেন।
এসময় রাষ্ট্র পক্ষে শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। এছাড়া বিএনপিপন্থি একাধিক আইনজীবী রাষ্ট্র পক্ষে সহযোগিতা করে আসামিদের সর্বোচ্চ রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান জামিনের আবেদন নাকচ করে রিমান্ডের এ আদেশ দেন। রিমান্ড পাঠানো অপর আসামিরা হলেন- সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব ও মো. ইব্রাহিম হোসেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১৭ জুলাই সকাল ১০টায় আসামি আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ, কাজী গৌরব অপু গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক এমপি শাম্মি আহম্মেদের বাসায় যান। তখন তারা হুমকি ধামকি দিয়ে ৫০ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায়িত করে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানোর হুমকি দেন এবং টাকা দেন।
এ ঘটনার পর গত ১৯ জুলাই রাত সাড়ে ১০ টার দিকে আসামি রিয়াদ ও অপু বাদীর বাসায় প্রবেশ করে তার ফ্ল্যাটের দরজায় সজোরে ধাক্কা মারেন। বিষয়টি গুলশান থানা পুলিশকে মোবাইল ফোনে অবহিত করলে আসামিরা চলে যায়। পরবর্তীতে ২৬ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় আসামি রিয়াদের নেতৃত্বে অপর আসামিরা বাদীর বাসার সামনে এসে তাকে খুঁজতে থাকেন। বাসার দারোয়ান মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান। তখন আসামিদের দাবি করা বাকি ৪০ লাখ টাকা না দিলে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন।
পরবর্তীতে পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করলে তাৎক্ষনিক গুলশান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পাঁচ আসামিকে হাতেনাতে আটক করে এবং ঐ সময় এজাহারনামীয় আসামি কাজী গৌরব অপু দৌড়ে পালিয়ে যান। এ অভিযোগে সিদ্দিক আবু জাফর বাদী হয়ে গুলশান থানায় চাঁদাবাজির মামলা করেন। এতে তিনি ছয়জনকে আসামি করেন। রিয়াদ ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন, কাজী গৌরব অপু, সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, মো. ইব্রাহিম হোসেন ও আইনের সংঘাতে জড়িত শিশু মো. আমিনুল ইসলাম।
চাঁদাবাজির অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রোববার (২৭ জুলাই) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিদের হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে প্রত্যেকের ১০ দিন করে রিমান্ড আবেদন করেন।
এসময় রাষ্ট্র পক্ষে শামসুদ্দোহা সুমন রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। এছাড়া বিএনপিপন্থি একাধিক আইনজীবী রাষ্ট্র পক্ষে সহযোগিতা করে আসামিদের সর্বোচ্চ রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান জামিনের আবেদন নাকচ করে রিমান্ডের এ আদেশ দেন। রিমান্ড পাঠানো অপর আসামিরা হলেন- সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব ও মো. ইব্রাহিম হোসেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১৭ জুলাই সকাল ১০টায় আসামি আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ, কাজী গৌরব অপু গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক এমপি শাম্মি আহম্মেদের বাসায় যান। তখন তারা হুমকি ধামকি দিয়ে ৫০ লাখ টাকা ও স্বর্ণালংকার দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যায়িত করে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানোর হুমকি দেন এবং টাকা দেন।
এ ঘটনার পর গত ১৯ জুলাই রাত সাড়ে ১০ টার দিকে আসামি রিয়াদ ও অপু বাদীর বাসায় প্রবেশ করে তার ফ্ল্যাটের দরজায় সজোরে ধাক্কা মারেন। বিষয়টি গুলশান থানা পুলিশকে মোবাইল ফোনে অবহিত করলে আসামিরা চলে যায়। পরবর্তীতে ২৬ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় আসামি রিয়াদের নেতৃত্বে অপর আসামিরা বাদীর বাসার সামনে এসে তাকে খুঁজতে থাকেন। বাসার দারোয়ান মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান। তখন আসামিদের দাবি করা বাকি ৪০ লাখ টাকা না দিলে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দেবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন।
পরবর্তীতে পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করলে তাৎক্ষনিক গুলশান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পাঁচ আসামিকে হাতেনাতে আটক করে এবং ঐ সময় এজাহারনামীয় আসামি কাজী গৌরব অপু দৌড়ে পালিয়ে যান। এ অভিযোগে সিদ্দিক আবু জাফর বাদী হয়ে গুলশান থানায় চাঁদাবাজির মামলা করেন। এতে তিনি ছয়জনকে আসামি করেন। রিয়াদ ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন, কাজী গৌরব অপু, সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, মো. ইব্রাহিম হোসেন ও আইনের সংঘাতে জড়িত শিশু মো. আমিনুল ইসলাম।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.