
০৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫০
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় আবারও এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপির দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। রোববার (৬ জুলাই) অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী নারী।
তজুমদ্দিন থানার ওসি মো. মহব্বত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিএনপির দুই কর্মী হলেন চাঁচড়া ইউনিয়নের সদ্য বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম হাওলাদারের অনুসারী রাসেল ও গিয়াস উদ্দিন।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ঘটনার সময় আমার মা নানার বাড়ি ছিলেন। আমার ছেলেকে নিয়ে ঘরে ছিলাম। রাতে আমি বাথরুমে গেলে বের হওয়ার সময় রাসেল এবং গিয়াস উদ্দিন আমার মুখ চেপে ধরে।
এরপর গিয়াস উদ্দিন আমাকে নির্যাতন (ধর্ষণ) করছে আর রাসেল সামনে থেকে ভিডিও করে। পরে রাসেল আমাকে নির্যাতন করতে চাইলে আমি ঝাপটা মেরে তাদেরকে সরিয়ে ঘরে চলে যাই।
তিনি আরও বলেন, আমি মান-সম্মানের দিকে তাকিয়ে কাউকে কিছু বলি নাই। কিন্তু এরপর আমি রাস্তাঘাটে বের হলে রাসেল আর গিয়াস উদ্দিন আকার ইঙ্গিতে বলে তুই আমাদের সঙ্গে হাত না রাখলে তোর ভাইকে আমরা গাঁজা দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেব। তোকে মেরে ফেলব। তোর এ ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দেব। আমাকে খুব বিরক্ত করছে। আমাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দিচ্ছে। আমি এখন কী করব? আমি বিচার চাই।
স্থানীয়রা জানান, গত কয়েকদিনের ঘটনাপ্রবাহে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিলম্ব হলে এ ধরনের ঘটনা আরও বাড়তে পারে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মো. গিয়াস উদ্দিন ও মো. রাসেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদেরকে পাওয়া যায়নি। তজুমদ্দিন থানার ওসি মো. মহব্বত খান বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামলা করেছেন। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে।
এর আগে গত ২৮ জুন রাত থেকে ২৯ জুন দুপুরের মধ্যে তজুমদ্দিনের চাঁদপুর ইউনিয়নের মাওলানাকান্দি এলাকায় বিএনপির অঙ্গসংগঠন শ্রমিকদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দ্বারা এক নারী ধর্ষণের শিকার হন। ৩০ জুন সেই ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী তজুমদ্দিন থানায় মামলা করেছেন।
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় আবারও এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় বিএনপির দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। রোববার (৬ জুলাই) অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন ভুক্তভোগী নারী।
তজুমদ্দিন থানার ওসি মো. মহব্বত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিএনপির দুই কর্মী হলেন চাঁচড়া ইউনিয়নের সদ্য বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম হাওলাদারের অনুসারী রাসেল ও গিয়াস উদ্দিন।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ঘটনার সময় আমার মা নানার বাড়ি ছিলেন। আমার ছেলেকে নিয়ে ঘরে ছিলাম। রাতে আমি বাথরুমে গেলে বের হওয়ার সময় রাসেল এবং গিয়াস উদ্দিন আমার মুখ চেপে ধরে।
এরপর গিয়াস উদ্দিন আমাকে নির্যাতন (ধর্ষণ) করছে আর রাসেল সামনে থেকে ভিডিও করে। পরে রাসেল আমাকে নির্যাতন করতে চাইলে আমি ঝাপটা মেরে তাদেরকে সরিয়ে ঘরে চলে যাই।
তিনি আরও বলেন, আমি মান-সম্মানের দিকে তাকিয়ে কাউকে কিছু বলি নাই। কিন্তু এরপর আমি রাস্তাঘাটে বের হলে রাসেল আর গিয়াস উদ্দিন আকার ইঙ্গিতে বলে তুই আমাদের সঙ্গে হাত না রাখলে তোর ভাইকে আমরা গাঁজা দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেব। তোকে মেরে ফেলব। তোর এ ছবি ফেসবুকে ছেড়ে দেব। আমাকে খুব বিরক্ত করছে। আমাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দিচ্ছে। আমি এখন কী করব? আমি বিচার চাই।
স্থানীয়রা জানান, গত কয়েকদিনের ঘটনাপ্রবাহে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিলম্ব হলে এ ধরনের ঘটনা আরও বাড়তে পারে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মো. গিয়াস উদ্দিন ও মো. রাসেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদেরকে পাওয়া যায়নি। তজুমদ্দিন থানার ওসি মো. মহব্বত খান বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মামলা করেছেন। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে।
এর আগে গত ২৮ জুন রাত থেকে ২৯ জুন দুপুরের মধ্যে তজুমদ্দিনের চাঁদপুর ইউনিয়নের মাওলানাকান্দি এলাকায় বিএনপির অঙ্গসংগঠন শ্রমিকদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দ্বারা এক নারী ধর্ষণের শিকার হন। ৩০ জুন সেই ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী তজুমদ্দিন থানায় মামলা করেছেন।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.