
১২ জুলাই, ২০২৫ ১২:১৭
রাজধানী ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে চাঁদা না দেওয়ায় লাল চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ নামের এক ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে ভোলায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
১১ জুলাই শুক্রবার রাত ১০টার দিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ভোলা জেলা উত্তর শাখার আয়োজনে জেলা শহরের খলিফাপট্টি জামে মসজিদের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে বাংলাস্কুল মোড় ঘুরে নতুন বাজার হয়ে একই স্থানে এসে সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
এ সময় মিছিলে ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘পাথর মেরে মানুষ খুন, বিএনপির মহাগুণ’, ‘৯ মাসে দুইশো খুন, বিএনপির মহাগুণ’, ‘মিটফোর্ডে হত্যা কেনো তারেক রহমান জবাব দে,বিএনপির সন্ত্রাসীরা হুশিয়ার সাবধান,আমার সোনার বাংলায় সন্ত্রাসীদের ঠাঁই নাই,এ্যাকশন টু এ্যাকশন ডাইরেক্ট এ্যাকশন,আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ,নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবারসহ' নানা প্রতিবাদী স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে ভোলা জেলা শহর।
সমাবেশ থেকে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বক্তারা বলেন, “মিটফোর্ডে যেভাবে ব্যবসায়ী সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তা কোনো বিবেকবান মানুষ সহ্য করতে পারে না। বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে নতুন করে ঘৃণার ইতিহাস রচনা করেছে বিএনপি।
২৪'র গণঅভ্যুত্থানের পরে নব্য ফ্যাসিস্ট বিএনপি যেভাবে চাঁদাবাজি দখলবাজী সন্ত্রাসী ও হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে ক্ষমতা পাওয়ার আগেই তাদের বিদায়ের ঘন্টা বেজে গেছে। আওয়ামী লীগের শাসনামলে বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয়েছিল চার দেয়ালের মধ্যে,দেখা যায়নি।
কিন্তু ব্যবসায়ী সোহাগকে মিটফোর্ডে জনসম্মুখে পাথর মেরে হত্যা করার পর লাশের ওপর নৃত্য করা কোনো ভাবে মেনে নেওয়া যায়না। ক্ষমতায় আসার আগেই যারা ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন,শেখ হাসিনা গিয়েছে যে পথে আপনারা যাবেন সে পথে। প্রয়োজনে নব্য ফ্যাসিস্টকে বিদায়ে ফের যুদ্ধের দামামা বাজাতে হবে।”এছাড়া এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং সর্বোচ্চ সাজার দাবি জানান বক্তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন ভোলা জেলা উত্তরের সেক্রেটারী মাওলানা তরিকুল ইসলাম,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মমিন,সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইউসুফ আদনান প্রমুখ।
রাজধানী ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে চাঁদা না দেওয়ায় লাল চাঁদ মিয়া ওরফে সোহাগ নামের এক ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে ভোলায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে।
১১ জুলাই শুক্রবার রাত ১০টার দিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ভোলা জেলা উত্তর শাখার আয়োজনে জেলা শহরের খলিফাপট্টি জামে মসজিদের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে বাংলাস্কুল মোড় ঘুরে নতুন বাজার হয়ে একই স্থানে এসে সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
এ সময় মিছিলে ‘আমার ভাইয়ের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’, ‘পাথর মেরে মানুষ খুন, বিএনপির মহাগুণ’, ‘৯ মাসে দুইশো খুন, বিএনপির মহাগুণ’, ‘মিটফোর্ডে হত্যা কেনো তারেক রহমান জবাব দে,বিএনপির সন্ত্রাসীরা হুশিয়ার সাবধান,আমার সোনার বাংলায় সন্ত্রাসীদের ঠাঁই নাই,এ্যাকশন টু এ্যাকশন ডাইরেক্ট এ্যাকশন,আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ,নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবারসহ' নানা প্রতিবাদী স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে ভোলা জেলা শহর।
সমাবেশ থেকে ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বক্তারা বলেন, “মিটফোর্ডে যেভাবে ব্যবসায়ী সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তা কোনো বিবেকবান মানুষ সহ্য করতে পারে না। বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে নতুন করে ঘৃণার ইতিহাস রচনা করেছে বিএনপি।
২৪'র গণঅভ্যুত্থানের পরে নব্য ফ্যাসিস্ট বিএনপি যেভাবে চাঁদাবাজি দখলবাজী সন্ত্রাসী ও হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে ক্ষমতা পাওয়ার আগেই তাদের বিদায়ের ঘন্টা বেজে গেছে। আওয়ামী লীগের শাসনামলে বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদকে হত্যা করা হয়েছিল চার দেয়ালের মধ্যে,দেখা যায়নি।
কিন্তু ব্যবসায়ী সোহাগকে মিটফোর্ডে জনসম্মুখে পাথর মেরে হত্যা করার পর লাশের ওপর নৃত্য করা কোনো ভাবে মেনে নেওয়া যায়না। ক্ষমতায় আসার আগেই যারা ক্ষমতার দাপট দেখাচ্ছেন,শেখ হাসিনা গিয়েছে যে পথে আপনারা যাবেন সে পথে। প্রয়োজনে নব্য ফ্যাসিস্টকে বিদায়ে ফের যুদ্ধের দামামা বাজাতে হবে।”এছাড়া এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার এবং সর্বোচ্চ সাজার দাবি জানান বক্তারা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন ভোলা জেলা উত্তরের সেক্রেটারী মাওলানা তরিকুল ইসলাম,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল মমিন,সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইউসুফ আদনান প্রমুখ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.