
২২ জুলাই, ২০২৫ ১১:৫৭
চট্টগ্রামের মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তাদের অভিযোগ, আটক ছাত্রলীগ নেতা আরিফের পক্ষে থানায় তদবির করতে আসে শিবিরের নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে শিবির ও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। সবশেষ ছাত্রদল ও শিবিরের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (২১ জুলাই) রাত ১১টায় নগরীর চকবাজার থানায় এসব ঘটনা ঘটে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ১টা) প্রায় ৬ রাউন্ড ককটেল বিস্ফোরণের তথ্য পাওয়া গেছে।
আটক ছাত্রলীগ নেতার নাম মোহাম্মদ আরিফ। তিনি মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা। তিনি ছাত্রলীগ নেতা মিজানের অনুসারী।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা আরিফকে থানায় তুলে দেওয়াকে কেন্দ্র করে চকবাজার থানায় শিবির ও ছাত্রদলের কর্মীদের হাতাহাতি হয়। ছাত্রলীগ নেতা আরিফের পক্ষে শিবিরের নেতাকর্মীরা থানায় অবস্থান নিলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা চকবাজার থানায় অবস্থান নেয়। রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রায় ৬ রাউন্ড ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা চলমান রয়েছে। এই ঘটনা এলাকায় উত্তেজনায় বিরাজ করছে।
মহসিন কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. জাহাঙ্গীর বলেন, আরিফ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মিজানের অনুসারী। ২০২২ সালে তিনি আমাকে কুপিয়েছিলেন। তার ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় তার সব তথ্য-প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।
সেগুলো নিয়ে তাকে চকবাজার এলাকা থেকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কিন্তু মহসিন কলেজ ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিনসহ অনেকে থানায় যান। তাকে ছাড়িয়া আনার তদবির করে। এ নিয়ে আমরা বিরোধিতা করলে তারা আমাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে তারা ছাত্রদলের ওপর হামলা করে। থানার সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে নিশ্চয়ই এর প্রমাণ পাওয়া যাবে।
মহসিন কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ হোসাইন জুমন রাত সাড়ে ১২টায় বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুনর্বাসন করছে শিবির। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। অথচ তারা (শিবির) তার (ছাত্রলীগ নেতা আরিফ) পক্ষ নিয়ে থানায় হামলা চালিয়েছে। ছাত্রদল নেতাদের মারধর করেছে। পুলিশের উপরও হামলা করেছে। সত্যের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় আমাদের শত শত নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া দিচ্ছে।
তবে শিবিরের পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। সাংবাদিকদের একটি গ্রুপে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের চট্টগ্রাম উত্তর মহানগরের প্রচার সম্পাদক সিরাজী মানিক দাবি করেছেন, চকবাজারে ছাত্রদল-যুবদলের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম কলেজ ও মহসিন কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে। শিক্ষার্থী ও পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষ চলছে। ছাত্রদলের অভিযোগের বিষয়ে মহসিন কলেজ ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, আরিফ নামে একজনকে একটি পক্ষ আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই। ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
তবে দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন চকবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)। রাত সাড়ে ১২টায় তিনি বলেন, পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। কোনো পক্ষই তো নেই, ধাওয়া করবে কারা।
চট্টগ্রামের মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। তাদের অভিযোগ, আটক ছাত্রলীগ নেতা আরিফের পক্ষে থানায় তদবির করতে আসে শিবিরের নেতাকর্মীরা। এ নিয়ে শিবির ও ছাত্রদল নেতাকর্মীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। সবশেষ ছাত্রদল ও শিবিরের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
সোমবার (২১ জুলাই) রাত ১১টায় নগরীর চকবাজার থানায় এসব ঘটনা ঘটে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ১টা) প্রায় ৬ রাউন্ড ককটেল বিস্ফোরণের তথ্য পাওয়া গেছে।
আটক ছাত্রলীগ নেতার নাম মোহাম্মদ আরিফ। তিনি মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা। তিনি ছাত্রলীগ নেতা মিজানের অনুসারী।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা আরিফকে থানায় তুলে দেওয়াকে কেন্দ্র করে চকবাজার থানায় শিবির ও ছাত্রদলের কর্মীদের হাতাহাতি হয়। ছাত্রলীগ নেতা আরিফের পক্ষে শিবিরের নেতাকর্মীরা থানায় অবস্থান নিলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা চকবাজার থানায় অবস্থান নেয়। রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রায় ৬ রাউন্ড ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা চলমান রয়েছে। এই ঘটনা এলাকায় উত্তেজনায় বিরাজ করছে।
মহসিন কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. জাহাঙ্গীর বলেন, আরিফ মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মিজানের অনুসারী। ২০২২ সালে তিনি আমাকে কুপিয়েছিলেন। তার ছাত্রলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় তার সব তথ্য-প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।
সেগুলো নিয়ে তাকে চকবাজার এলাকা থেকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। কিন্তু মহসিন কলেজ ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিনসহ অনেকে থানায় যান। তাকে ছাড়িয়া আনার তদবির করে। এ নিয়ে আমরা বিরোধিতা করলে তারা আমাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে তারা ছাত্রদলের ওপর হামলা করে। থানার সিসিটিভি ফুটেজ দেখলে নিশ্চয়ই এর প্রমাণ পাওয়া যাবে।
মহসিন কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফ হোসাইন জুমন রাত সাড়ে ১২টায় বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের পুনর্বাসন করছে শিবির। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। অথচ তারা (শিবির) তার (ছাত্রলীগ নেতা আরিফ) পক্ষ নিয়ে থানায় হামলা চালিয়েছে। ছাত্রদল নেতাদের মারধর করেছে। পুলিশের উপরও হামলা করেছে। সত্যের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় আমাদের শত শত নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া দিচ্ছে।
তবে শিবিরের পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। সাংবাদিকদের একটি গ্রুপে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের চট্টগ্রাম উত্তর মহানগরের প্রচার সম্পাদক সিরাজী মানিক দাবি করেছেন, চকবাজারে ছাত্রদল-যুবদলের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম কলেজ ও মহসিন কলেজ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে। শিক্ষার্থী ও পুলিশের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষ চলছে। ছাত্রদলের অভিযোগের বিষয়ে মহসিন কলেজ ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম বলেন, আরিফ নামে একজনকে একটি পক্ষ আটক করে থানায় নিয়ে আসে। তার বিরুদ্ধে কোন মামলা নেই। ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
তবে দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন চকবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত)। রাত সাড়ে ১২টায় তিনি বলেন, পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। কোনো পক্ষই তো নেই, ধাওয়া করবে কারা।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:৩৪
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে পুলিশের অভিযানের সময় ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন ইমরান তৌহিদ (৩২) নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সৈয়দপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল ওয়াদুদ। ইমরান তৌহিদ শহরের বাঁশবাড়ি মহল্লার বাসিন্দা এবং শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন এলাকা থেকে শহরের দিকে আসেন। এ সময় তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলায় ইমরান এজাহারভুক্ত আসামি।
রোববার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ইমরান বাড়ির তৃতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ দৌড়ে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এতে তিনি আহত হলে তাকে সৈয়দপুর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৪৩
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মাটির নিচ থেকে ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় মো. সাবলু মিয়া (৪২) নামের এক মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
সাবলু মিয়া ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের খামার ভাতী এলাকায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ওই এলাকার মৃত বছর উদ্দিনের ছেলে মো. সাবলু মিয়াকে তার বসতবাড়ি থেকে আটক করা হয়।
পরে বাড়ির পূর্ব দুয়ারী ঘরের উত্তর পাশে, পিছনের দরজার রাস্তার মাটির নিচে লুকানো তিনটি পোটলায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা গাঁজার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা।
এ ঘটনায় কালীগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১১:০৬
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সারা দেশে প্রাথমিকের শিক্ষকরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে থাকবেন। ফলে সারা দেশের প্রায় ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে বন্ধ থাকবে পাঠদান কার্যক্রম। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ রবিবার সকাল থেকে তাদের এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক ও প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি শামসুদ্দিন মাসুদ অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়ে বলেন, দাবি বাস্তবায়ন ও পুলিশের হামলার প্রতিবাদে রবিবার থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পাশাপাশি সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল সকাল থেকে শহীদ মিনারে অবস্থানের পর বিকেলে শাহবাগে এলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে পুলিশ। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান শিক্ষকরা। এ সময় একাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
সেই সঙ্গে আটক করা হয় কয়েকজন শিক্ষককে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.