০৭ আগস্ট, ২০২৫ ১২:১২
বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। দক্ষিণাঞ্চলের মাছের বড় মোকাম কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর ইলিশে সয়লাব হয়ে গেছে। এতে হাসি ফুটেছে ট্রলার মালিক, আড়তদার ব্যবসায়ী ও জেলেদের মুখে। কর্মচাঞ্চল্য ফিরছে উপকূলের মৎস্যবন্দরগুলোতে। জেলে পরিবারের দীর্ঘদিনের হতাশা কেটে গেছে। উপকূলের জেলেপাড়ায় বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, দেশে মাছের বড় মোকাম কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর মৎস্যপল্লিতে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ উঠেছে। সাগর থেকে ইলিশভর্তি সারি সারি ট্রলার ঘাটে ভিড়েছে। ওইসব ট্রলার থেকে ইলিশ নামানো হচ্ছে।
পাইকারদের নিকট মাছ বিক্রি করছেন আড়তদাররা। কেউ কেউ মাছের সাইজ আলাদা করছেন। কেউ ইলিশ মাছের ঝুড়ি টানছেন, প্যাকেট করছেন, আবার সেই ডোল (প্যাকেট) দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাতে তুলে দিচ্ছেন ট্রাকে।
অন্যদিকে খুচরা মাছবাজার ঘুরে দেখা গেছে পর্যাপ্ত ইলিশের সরবরাহ। কয়েক দিন ধরে গড়ে এ মোকাম থেকে ৪৫-৫০ টন ইলিশ দেশের বিভিন্ন মোকামে যাচ্ছে। ইলিশের পাশাপাশি অন্যান্য মাছও শিকার করছে জেলেরা। তবে বড় সাইজের ইলিশের পরিমাণ কিছুটা কম। ছোট সাইজের ইলিশ প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ৩০ হাজার টাকা দরে।
ইলিশ নিয়ে ঘাটে ফিরে আসা জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাগরে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ আছে। জাল ফেললেই ধরা পড়ছে ইলিশ। তবে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে কম। দীর্ঘদিন পর ইলিশের দেখা পেয়ে তারা অনেক খুশি। এদিকে সামনে পূর্ণিমার জো (পূর্ণিমা তিথিতে সংঘটিত জোয়ার) থাকায় জেলেরা ঘাটে ফিরতে শুরু করেছেন।
কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জাল ফেলতেই এক জেলের জালে ধরা পড়ল ৬০ মণ ইলিশ। দীর্ঘদিন পরে এমন মাছ পেয়ে উচ্ছ্বসিত জেলেরা। আলীপুর মৎস্যবন্দরের মনি ফিসে এসব মাছ নিলামের মাধ্যমে সাড়ে ৩৫ লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়।
গত চার দিন আগে এফবি জামাল নামের একটি মাছ ধরা ট্রলার ১৮ জন জেলে নিয়ে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে গভীর সমুদ্রে যাত্রা করেন জাহাঙ্গীর মাঝি। বুধবার (০৬ আগস্ট) বঙ্গোপসাগরের পায়রা বন্দরের শেষ বয়ার এসব মাছ ধরা পড়ে।
এফবি জামাল ট্রলারের মাঝি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে ছোট সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে। বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে তুলনামূলক অনেক কম। ট্রলিং ট্রলার বন্ধ করলে মাছ বাড়বে। আমরা ৪ দিন আগে ১৮ জন জেলে সাগরে গেছিলাম। দুদিন ফিশিং করার পর বুধবার সন্ধায় ৮ হাজার ইলিশ নিয়ে ঘাটে। আলীপুর মনি ফিস মৎস্য আড়তে ৩৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, সাগরে বেশ কিছুদিন ইলিশের খরা চলছিল। বর্তমানে জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ছে। বৃষ্টি থাকলে আরও বেশি ইলিশ ধরা পড়বে। বন্দরে ইলিশ সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবে।
বঙ্গোপসাগরে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে রুপালি ইলিশ। দক্ষিণাঞ্চলের মাছের বড় মোকাম কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর ইলিশে সয়লাব হয়ে গেছে। এতে হাসি ফুটেছে ট্রলার মালিক, আড়তদার ব্যবসায়ী ও জেলেদের মুখে। কর্মচাঞ্চল্য ফিরছে উপকূলের মৎস্যবন্দরগুলোতে। জেলে পরিবারের দীর্ঘদিনের হতাশা কেটে গেছে। উপকূলের জেলেপাড়ায় বিরাজ করছে উৎসবমুখর পরিবেশ।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, দেশে মাছের বড় মোকাম কুয়াকাটা-আলীপুর-মহিপুর মৎস্যপল্লিতে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ উঠেছে। সাগর থেকে ইলিশভর্তি সারি সারি ট্রলার ঘাটে ভিড়েছে। ওইসব ট্রলার থেকে ইলিশ নামানো হচ্ছে।
পাইকারদের নিকট মাছ বিক্রি করছেন আড়তদাররা। কেউ কেউ মাছের সাইজ আলাদা করছেন। কেউ ইলিশ মাছের ঝুড়ি টানছেন, প্যাকেট করছেন, আবার সেই ডোল (প্যাকেট) দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠাতে তুলে দিচ্ছেন ট্রাকে।
অন্যদিকে খুচরা মাছবাজার ঘুরে দেখা গেছে পর্যাপ্ত ইলিশের সরবরাহ। কয়েক দিন ধরে গড়ে এ মোকাম থেকে ৪৫-৫০ টন ইলিশ দেশের বিভিন্ন মোকামে যাচ্ছে। ইলিশের পাশাপাশি অন্যান্য মাছও শিকার করছে জেলেরা। তবে বড় সাইজের ইলিশের পরিমাণ কিছুটা কম। ছোট সাইজের ইলিশ প্রতি মণ বিক্রি হচ্ছে ৩০ হাজার টাকা দরে।
ইলিশ নিয়ে ঘাটে ফিরে আসা জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাগরে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ আছে। জাল ফেললেই ধরা পড়ছে ইলিশ। তবে বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে কম। দীর্ঘদিন পর ইলিশের দেখা পেয়ে তারা অনেক খুশি। এদিকে সামনে পূর্ণিমার জো (পূর্ণিমা তিথিতে সংঘটিত জোয়ার) থাকায় জেলেরা ঘাটে ফিরতে শুরু করেছেন।
কুয়াকাটাসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জাল ফেলতেই এক জেলের জালে ধরা পড়ল ৬০ মণ ইলিশ। দীর্ঘদিন পরে এমন মাছ পেয়ে উচ্ছ্বসিত জেলেরা। আলীপুর মৎস্যবন্দরের মনি ফিসে এসব মাছ নিলামের মাধ্যমে সাড়ে ৩৫ লাখ টাকায় বিক্রি করা হয়।
গত চার দিন আগে এফবি জামাল নামের একটি মাছ ধরা ট্রলার ১৮ জন জেলে নিয়ে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে গভীর সমুদ্রে যাত্রা করেন জাহাঙ্গীর মাঝি। বুধবার (০৬ আগস্ট) বঙ্গোপসাগরের পায়রা বন্দরের শেষ বয়ার এসব মাছ ধরা পড়ে।
এফবি জামাল ট্রলারের মাঝি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে ছোট সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে। বড় সাইজের ইলিশ ধরা পড়ছে তুলনামূলক অনেক কম। ট্রলিং ট্রলার বন্ধ করলে মাছ বাড়বে। আমরা ৪ দিন আগে ১৮ জন জেলে সাগরে গেছিলাম। দুদিন ফিশিং করার পর বুধবার সন্ধায় ৮ হাজার ইলিশ নিয়ে ঘাটে। আলীপুর মনি ফিস মৎস্য আড়তে ৩৫ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, সাগরে বেশ কিছুদিন ইলিশের খরা চলছিল। বর্তমানে জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ ধরা পড়ছে। বৃষ্টি থাকলে আরও বেশি ইলিশ ধরা পড়বে। বন্দরে ইলিশ সংশ্লিষ্ট সবাই লাভবান হবে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:০০
পটুয়াখালীর দুমকিতে আলোচিত শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তিন আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩) ধারায় প্রত্যেককে ১০ বছর করে এবং পর্নোগ্রাফি আইনের ৮(২) ধারায় দুই আসামিকে অতিরিক্ত ৩ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নীলুফার শিরিন এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইমরান মুন্সী (১৭), সাকিব মুন্সী (১৭) ও সিফাত মুন্সী (১৬)। আদালত আসামিদের অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে শিশু আইনের অধীনে বিচার করেন। রায়ের মাধ্যমে ইমরান মুন্সীকে ১০ বছরের এবং সাকিব মুন্সী ও সিফাত মুন্সীকে ১০ বছরের পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি আইনে আরও ৩ বছর করে মোট ১৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৮ মার্চ সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী লামিয়া বাবার কবর জিয়ারত শেষে নানাবাড়িতে যাওয়ার পথে আসামিরা তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা একটি পরিত্যক্ত বাড়ির জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে এবং ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে।
ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবার দুমকি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় প্রদান করেন। রাস্ট্রপক্ষের পিপি এডভোকেট আবদুল্লাহ আল-নোমান এবং আসামি পক্ষে এডভোকেট মো: শহিদুল ইসলাম তালুকদার মামলাটি পরিচালনা করেন।
ধর্ষণের শিকার ওই শহীদ কন্যা লামিয়াকে ঘটনার পর ঢাকায় মায়ের ভাড়া বাসায় নেওয়া হলে সেখানে লোকলজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
পটুয়াখালীর দুমকিতে আলোচিত শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তিন আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩) ধারায় প্রত্যেককে ১০ বছর করে এবং পর্নোগ্রাফি আইনের ৮(২) ধারায় দুই আসামিকে অতিরিক্ত ৩ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নীলুফার শিরিন এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইমরান মুন্সী (১৭), সাকিব মুন্সী (১৭) ও সিফাত মুন্সী (১৬)। আদালত আসামিদের অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে শিশু আইনের অধীনে বিচার করেন। রায়ের মাধ্যমে ইমরান মুন্সীকে ১০ বছরের এবং সাকিব মুন্সী ও সিফাত মুন্সীকে ১০ বছরের পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি আইনে আরও ৩ বছর করে মোট ১৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৮ মার্চ সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী লামিয়া বাবার কবর জিয়ারত শেষে নানাবাড়িতে যাওয়ার পথে আসামিরা তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা একটি পরিত্যক্ত বাড়ির জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে এবং ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে।
ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবার দুমকি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় প্রদান করেন। রাস্ট্রপক্ষের পিপি এডভোকেট আবদুল্লাহ আল-নোমান এবং আসামি পক্ষে এডভোকেট মো: শহিদুল ইসলাম তালুকদার মামলাটি পরিচালনা করেন।
ধর্ষণের শিকার ওই শহীদ কন্যা লামিয়াকে ঘটনার পর ঢাকায় মায়ের ভাড়া বাসায় নেওয়া হলে সেখানে লোকলজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ০১:১৮
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, তার স্ত্রী দেলোয়ারা সুলতানা ও পুত্র রায়হান সাকিবের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে। ২১ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দুপুরে দুদকের অনুমোদনক্রমে দুদক পটুয়াখালী জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
দুদকের সহকারী কমিশনার তাপস বিশ্বাস জানান, ব্যতীত আ স ম ফিরোজের বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা। অর্থাৎ ১১ কোটি ৯৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৩ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা।
সুতরাং আসম ফিরোজের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ লাখ ৪৮৪ টাকা। অর্থাৎ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৮৪ টাকা। এ আয়ের পক্ষে কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
এছাড়াও অনুসন্ধানকালে, ব্যয়বতীত দেলোয়ারা সুলতানার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি ৫১ লাখ ১৩ হাজার ২১৭ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। সুতরাং দেলোয়ারা সুলতানার নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা। অর্থাৎ দেলোয়ারা সুলতানার জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা।
অনুসন্ধানকালে, রায়হান শাকিবের ব্যয়বতীত তার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। অর্থাৎ ৬ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ৮৪২ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। সুতরাং আসামি রায়হান শাকিবের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। অর্থাৎ রায়হান শাকিবের জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। উক্ত আয়ের পক্ষে তিনি কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
তাই দুদকের পটুয়াখালীর উপপরিচালক তানভীর আহমদ তিনটি মামলা রুজু করেন। অবৈধভাবে অর্জিত মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, তার স্ত্রী দেলোয়ারা সুলতানা ও পুত্র রায়হান সাকিবের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে। ২১ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দুপুরে দুদকের অনুমোদনক্রমে দুদক পটুয়াখালী জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
দুদকের সহকারী কমিশনার তাপস বিশ্বাস জানান, ব্যতীত আ স ম ফিরোজের বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা। অর্থাৎ ১১ কোটি ৯৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৩ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা।
সুতরাং আসম ফিরোজের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ লাখ ৪৮৪ টাকা। অর্থাৎ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৮৪ টাকা। এ আয়ের পক্ষে কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
এছাড়াও অনুসন্ধানকালে, ব্যয়বতীত দেলোয়ারা সুলতানার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি ৫১ লাখ ১৩ হাজার ২১৭ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। সুতরাং দেলোয়ারা সুলতানার নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা। অর্থাৎ দেলোয়ারা সুলতানার জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা।
অনুসন্ধানকালে, রায়হান শাকিবের ব্যয়বতীত তার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। অর্থাৎ ৬ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ৮৪২ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। সুতরাং আসামি রায়হান শাকিবের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। অর্থাৎ রায়হান শাকিবের জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। উক্ত আয়ের পক্ষে তিনি কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
তাই দুদকের পটুয়াখালীর উপপরিচালক তানভীর আহমদ তিনটি মামলা রুজু করেন। অবৈধভাবে অর্জিত মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করা হয়।
২১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:৩১
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন হারবাল সহকারী কর্তৃক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে। পটুয়াখালী জেলা দুদকের সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদকের একটি দল প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ অভিযান চালায়।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত হারবাল সহকারী শফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ দীর্ঘদিন ধরে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে দুদক কর্মকর্তারা ছদ্মবেশে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেন। তবে অভিযানের সময় অভিযুক্ত সবুজকে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, ওই দিন তার দায়িত্ব ছিল দ্বিতীয় শিফটে।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফ বলেন, অভিযানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা যাচাই করা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বরিশালটাইমসকে বলেন, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি মালি নন, তিনি হারবাল সহকারী। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাকে জরুরি বিভাগে কোনো দায়িত্ব দিইনি। আমার আগের যে কর্মকর্তা ছিলেন, তার সময় সবুজ ইমারজেন্সিতে ডিউটি করতেন। আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর অভিযোগ পেয়ে বলেছি, তিনি আর ডিউটি করতে পারবেন না।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন হারবাল সহকারী কর্তৃক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে। পটুয়াখালী জেলা দুদকের সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদকের একটি দল প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ অভিযান চালায়।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত হারবাল সহকারী শফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ দীর্ঘদিন ধরে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে দুদক কর্মকর্তারা ছদ্মবেশে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেন। তবে অভিযানের সময় অভিযুক্ত সবুজকে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, ওই দিন তার দায়িত্ব ছিল দ্বিতীয় শিফটে।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফ বলেন, অভিযানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা যাচাই করা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বরিশালটাইমসকে বলেন, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি মালি নন, তিনি হারবাল সহকারী। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাকে জরুরি বিভাগে কোনো দায়িত্ব দিইনি। আমার আগের যে কর্মকর্তা ছিলেন, তার সময় সবুজ ইমারজেন্সিতে ডিউটি করতেন। আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর অভিযোগ পেয়ে বলেছি, তিনি আর ডিউটি করতে পারবেন না।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.