০৬ আগস্ট, ২০২৫ ০০:৪০
২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ভোলার লালমোহন উপজেলায় বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে পৌরসভা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে চৌরাস্তার মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
লালমোহন পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল। এ ছাড়া সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাবুল।
সভায় বক্তারা বলেন, গত বছরের জুলাই-আগস্টের তুমুল আন্দোলনের মুখে ৫ই আগস্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর খুনি হাসিনা জনরোষের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বৈরাচারমুক্ত আজকের নতুন এই বাংলাদেশ পেয়েছি, তাদেরকে আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। এই নতুন বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের ন্যায্য অধিকার, ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এ জন্য প্রস্তুত রয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাশে হবে জনগণের কল্যাণের দেশ। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আগামী ফেব্রুয়ারীতেই একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।
তারা আরও বলেন, ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন বিএনপির ঘাটি, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) ঘাটি। এ আসন থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে ধানের শীষ প্রতীকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করতে এখন থেকেই সবাইকে কাজ করতে হবে। সবাইর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্ঠায় ধানের শীষ প্রতীকে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভোলা-৩ আসন উপহার দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
লালমোহন পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক সোহেল আজিজ শাহীন, মো. শফিউল্যাহ হাওলাদার, পৌরসভার সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদারসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভার সকল ওয়ার্ডের বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ভোলার লালমোহন উপজেলায় বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে পৌরসভা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে চৌরাস্তার মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
লালমোহন পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবাল। এ ছাড়া সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাবুল।
সভায় বক্তারা বলেন, গত বছরের জুলাই-আগস্টের তুমুল আন্দোলনের মুখে ৫ই আগস্ট ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর খুনি হাসিনা জনরোষের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বৈরাচারমুক্ত আজকের নতুন এই বাংলাদেশ পেয়েছি, তাদেরকে আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি। এই নতুন বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ জনগণের ন্যায্য অধিকার, ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এ জন্য প্রস্তুত রয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাশে হবে জনগণের কল্যাণের দেশ। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আগামী ফেব্রুয়ারীতেই একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।
তারা আরও বলেন, ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন বিএনপির ঘাটি, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) ঘাটি। এ আসন থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে ধানের শীষ প্রতীকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করতে এখন থেকেই সবাইকে কাজ করতে হবে। সবাইর ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্ঠায় ধানের শীষ প্রতীকে সর্বোচ্চ ভোট দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ভোলা-৩ আসন উপহার দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
লালমোহন পৌরসভা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীর সঞ্চালনায় এ সময় লালমোহন উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক সোহেল আজিজ শাহীন, মো. শফিউল্যাহ হাওলাদার, পৌরসভার সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের সভাপতি শাহিনুল ইসলাম কবির হাওলাদারসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও পৌরসভার সকল ওয়ার্ডের বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৪
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৭
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.