২৪ জুলাই, ২০২৫ ১৯:০৯
বেড়িবাঁধের ঢালে বন বিভাগ কর্তৃক সৃজনকৃত সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। বন বিভাগ ও পাউবোর কর্মকর্তাদের সাথে যোগসাজশে এসব দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।
তবে বন বিভাগ ও পাউবো কর্মকর্তারা তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে দায়সারা বক্তব্য দিয়েই দায়িত্ব ও কর্তব্য শেষ করছেন। নেয়া হয়নি কোন আইনী পদক্ষেপ।
সরেজমিনে জানাগেছে, পটুয়াখালীর মহিপুর থানার ধুলাসার ইউনিয়নের ধোলাই মার্কেট সংলগ্ন বেড়িবাঁধের সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের আওতায় বন বিভাগ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করে। টেকসই বেড়িবাঁধ ও জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব থেকে উপকূলকে বাঁচাতে এ গাছ রোপণ করা হয়। কিন্তু এক শ্রেণির সুবিধাভোগী মানুষ বেড়িবাঁধে রোপণকৃত গাছ কেটে কয়েকটি দোকান ঘর নির্মাণ করছে। এতে বেড়িবাঁধের স্লপের মাটি ক্ষয়ের পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়েছে উপকূলের রক্ষা কবজ সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী রাকিব হাওলাদার, রবিউল মোল্লা, আ: জলিল আকন, মহিম হাওলাদার ও আ: রশিদ হাওলাদার বেড়িবাঁধের ৫-৬ টি গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করছে। এসব দোকান ঘরের পজেশন ও ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দেয়া হবে। যা বন বিভাগ এবং পাউবো কর্মকর্তাদের অবহিত করা হলেও অদৃশ্য কারণে কোন আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়নি এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।
স্থানীয়রা আরো বলেন, আমরা সমুদ্র উপকূলের মানুষ সব সময় ঝড় বন্যার সাথে যুদ্ধ করে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। সরকার ঝড় বন্যার কবল থেকে উপকূল ও উপকূলের মানুষকে রক্ষায় বেড়িবাঁধে বন সৃজন করেছে। আর সেই গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। যা খুবই দুঃখজনক।
এ বিষয়ে গঙ্গামতি বিট কর্মকর্তা আব্দুল রাজ্জাক এর সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেড়িবাঁধ আমাদের রোপণকৃত গাছের মধ্যে দোকান ঘর নির্মাণে বাঁধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু তারা বাঁধা শুনছেন না।
পটুয়াখালী বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। পরিদর্শন করে আইনী পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানান তিনি।
এ ব্যাপারে পাউবো কলাপাড়া সার্কেলের ওয়ার্ক এসিস্ট্যান্ট তারিকুজ্জামান তুহিন দায়সারা বক্তব্য দিয়ে বলেন, দোলাই মার্কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে ফোনে তাকে স্থানীয় একজন জানিয়েছে। সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বেড়িবাঁধের ঢালে বন বিভাগ কর্তৃক সৃজনকৃত সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। বন বিভাগ ও পাউবোর কর্মকর্তাদের সাথে যোগসাজশে এসব দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।
তবে বন বিভাগ ও পাউবো কর্মকর্তারা তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করে দায়সারা বক্তব্য দিয়েই দায়িত্ব ও কর্তব্য শেষ করছেন। নেয়া হয়নি কোন আইনী পদক্ষেপ।
সরেজমিনে জানাগেছে, পটুয়াখালীর মহিপুর থানার ধুলাসার ইউনিয়নের ধোলাই মার্কেট সংলগ্ন বেড়িবাঁধের সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের আওতায় বন বিভাগ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করে। টেকসই বেড়িবাঁধ ও জলবায়ুর বিরুপ প্রভাব থেকে উপকূলকে বাঁচাতে এ গাছ রোপণ করা হয়। কিন্তু এক শ্রেণির সুবিধাভোগী মানুষ বেড়িবাঁধে রোপণকৃত গাছ কেটে কয়েকটি দোকান ঘর নির্মাণ করছে। এতে বেড়িবাঁধের স্লপের মাটি ক্ষয়ের পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়েছে উপকূলের রক্ষা কবজ সবুজ বেষ্টনী প্রকল্পের।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, স্থানীয় প্রভাবশালী রাকিব হাওলাদার, রবিউল মোল্লা, আ: জলিল আকন, মহিম হাওলাদার ও আ: রশিদ হাওলাদার বেড়িবাঁধের ৫-৬ টি গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করছে। এসব দোকান ঘরের পজেশন ও ঘর নির্মাণ করে ভাড়া দেয়া হবে। যা বন বিভাগ এবং পাউবো কর্মকর্তাদের অবহিত করা হলেও অদৃশ্য কারণে কোন আইনী ব্যবস্থা নেয়া হয়নি এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।
স্থানীয়রা আরো বলেন, আমরা সমুদ্র উপকূলের মানুষ সব সময় ঝড় বন্যার সাথে যুদ্ধ করে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। সরকার ঝড় বন্যার কবল থেকে উপকূল ও উপকূলের মানুষকে রক্ষায় বেড়িবাঁধে বন সৃজন করেছে। আর সেই গাছ কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। যা খুবই দুঃখজনক।
এ বিষয়ে গঙ্গামতি বিট কর্মকর্তা আব্দুল রাজ্জাক এর সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বেড়িবাঁধ আমাদের রোপণকৃত গাছের মধ্যে দোকান ঘর নির্মাণে বাঁধা দেয়া হয়েছে। কিন্তু তারা বাঁধা শুনছেন না।
পটুয়াখালী বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না। পরিদর্শন করে আইনী পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানান তিনি।
এ ব্যাপারে পাউবো কলাপাড়া সার্কেলের ওয়ার্ক এসিস্ট্যান্ট তারিকুজ্জামান তুহিন দায়সারা বক্তব্য দিয়ে বলেন, দোলাই মার্কেটে দোকান ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে ফোনে তাকে স্থানীয় একজন জানিয়েছে। সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
বঙ্গোপসাগরে অবৈধ কাঠের ট্রলিং ট্রলার ও অবৈধ জাল বন্ধের দাবিতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় বিক্ষোভ মিছিল এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা এগারোটায় কুয়াকাটা, মহিপুর ও কলাপাড়ার সর্বস্তরের জেলেদের আয়োজনে কুয়াকাটা চৌরাস্তা এলাকায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন পার্কের সামনে গিয়ে শেষ হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আশার আলো মৎস্য সমবায় সমিতির সভাপতি নিজাম শেখ, কুয়াকাটা জেলে সমিতির সভাপতি আবু হানিফ ঘরামী ও কুয়াকাটা মাঝি সমিতির সভাপতি চান মিয়া সহ জেলে ও মৎস্য ব্যবসায়ীরা। মানববন্ধনে কুয়াকাটার মৎস্য সংশ্লিষ্ট ৭ টি সংগঠনের দুই শতাধিক জেলেরা অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত ১০ বছর যাবত অবৈধ ট্রলিংয়ের ছোট ফাঁসের জাল দিয়ে মাছ শিকার করে আসছে কিছু অসাধু জেলেরা। এতে সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির রেনু পোনাসহ ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। কমছে ইলিশসহ সব ধরনের মাছের উৎপাদন। দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রলিং বন্ধ না করলে আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহনের হুশিয়ারি দেন জেলেরা।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:২৫
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকা ডুবে নিখোঁজ জেলে ইমরানের (২২) এর দুইদিন পর লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি।
রোববার (২৭ জুলাই) সকালে তেঁতুলিয়া নদীর কালাইয়া এলাকার খাল গোড়ার চর থেকে স্থানীয় লোকজন তার লাশ উদ্ধার করে। নিহত ইমরান চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর রায় সাহেব গ্রামের মনির শরীফের ছেলে। সে পেশায় একজন জেলে ছিল।
জানাগেছে,গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকালে তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরে নিমদী ঘাটে মাছ রেখে বরফ আনতে কালাইয়া যায় ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে। বৈরি আবহাওয়া, বৃষ্টি ও ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকাটি ডুবে নিখোঁজ হয় সে ।
মো. হাবীব শরীফ বলেন, আমরা দুইজন একই সঙ্গে দুইটা নৌকা নিয়ে বের হই। ইমরান বরফ কেনার জন্য কালাইয়া বন্দর ঘাটের দিকে যায়। বিকেল চারটার দিকে স্থানীয় জেলেরা নৌকাটি উল্টে নদীতে ভাসছে দেখে আমাকে জানায়। এসময় গিয়ে দেখি ইমরান নেই ভাসছে তার নৌকা।
এ বিষয়ে কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস,আই) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিখোঁজ জেলেকে ( রবিবার) সকালে কালাইয়ার চরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা নিখোঁজ ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করে। পরে তার মৃত লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীতে ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকা ডুবে নিখোঁজ জেলে ইমরানের (২২) এর দুইদিন পর লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসি।
রোববার (২৭ জুলাই) সকালে তেঁতুলিয়া নদীর কালাইয়া এলাকার খাল গোড়ার চর থেকে স্থানীয় লোকজন তার লাশ উদ্ধার করে। নিহত ইমরান চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের চর রায় সাহেব গ্রামের মনির শরীফের ছেলে। সে পেশায় একজন জেলে ছিল।
জানাগেছে,গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকালে তেঁতুলিয়া নদীতে মাছ ধরে নিমদী ঘাটে মাছ রেখে বরফ আনতে কালাইয়া যায় ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে। বৈরি আবহাওয়া, বৃষ্টি ও ঝড়ের কবলে পড়ে ইঞ্জিন চালিত নৌকাটি ডুবে নিখোঁজ হয় সে ।
মো. হাবীব শরীফ বলেন, আমরা দুইজন একই সঙ্গে দুইটা নৌকা নিয়ে বের হই। ইমরান বরফ কেনার জন্য কালাইয়া বন্দর ঘাটের দিকে যায়। বিকেল চারটার দিকে স্থানীয় জেলেরা নৌকাটি উল্টে নদীতে ভাসছে দেখে আমাকে জানায়। এসময় গিয়ে দেখি ইমরান নেই ভাসছে তার নৌকা।
এ বিষয়ে কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস,আই) মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নিখোঁজ জেলেকে ( রবিবার) সকালে কালাইয়ার চরে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা নিখোঁজ ইমরানের লাশ বলে শনাক্ত করে। পরে তার মৃত লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:১৯
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে তেঁতুলিয়া, কারখানা ও লোহালিয়া নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির সৃষ্টি হয়েছে।গত ২৪ জুলাই থেকে টানা বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
এর ফলে উপজেলার চন্দ্রদ্বীপ, কালাইয়া, নাজিরপুর, কাছিপাড়া, কেশবপুর ও ধুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ২০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। নিচু এলাকার বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি ও পুকুর ডুবে গেছে।
বিশেষ করে তেঁতুলিয়া নদী ঘেরা চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরাংশে বসতবাড়ি ও কাঁচা রাস্তা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। দক্ষিণ চরওয়াডেলের খানকা বাজার থেকে হাওলাদার বাড়ি পর্যন্ত কাঁচা রাস্তাটি একাধিক স্থানে ভেঙে পড়েছে।
কালাইয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. আনোয়ার বলেন, শুক্রবার থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েছি। রাস্তা-ঘাট সব পানির নিচে। বসতঘরেও পানি উঠেছে। সন্তানদের নিয়ে চরম দুর্ভোগে আছি।কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মজিবুর রহমান বলেন, তেঁতুলিয়া নদীর পানি ঢুকে আমাদের আমন বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজ পচে যাচ্ছে। এতে করে এলাকায় আমন চাষে বীজ সংকট দেখা দিতে পারে।
চন্দ্রদ্বীপের বাসিন্দা ইমরান হাওলাদার বলেন, আমাদের চারপাশে নদী, কিন্তু বেড়িবাঁধ নেই। ফলে জোয়ারের সময় পানি বাড়িতেই ঢুকে পড়ে। পানির সঙ্গে বিষাক্ত সাপ, পোকামাকড়ও ঢুকে পড়ে। প্রতিদিন আতঙ্কের মধ্যেই কাটছে রাত।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিলন বলেন, “জোয়ারের পানিতে বীজতলা ও সবজি ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে—এমন খবর পেয়েছি। আমরা মাঠপর্যায়ে কৃষকের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ করছি।”
বাউফল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটির সদস্য সচিব মস্তফা মাইদুল বলেন, আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিন মনিটর করা হচ্ছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.