dreamliferupatolibarisal

বরিশাল

শত্রুতা উদ্ধারে ডাকাত অপবাদ দিয়ে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা!

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:২৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

শত্রুতা উদ্ধারে ডাকাত অপবাদ দিয়ে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা!

বরিশালের বাকেরগঞ্জে ডাকাত অপবাদে এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিবেশী প্রতিপক্ষরা। স্থানীয় কবাই ইউনিয়নের উত্তর কবাই গ্রামের বাসিন্দা ত্রিশোর্ধ্ব সোহেল খান নামের এই যুবককে শনিবার গভীর রাতে বাসা থেকে ডেকে নেন শাহিন হাওলাদার। এবং বাড়ির পার্শ্ববর্তী মসজিদের সামনে হাত-পা বেঁধে তাকে ব্যাপক নির্যাতন করেন। এতে মৃত্যু হলে সোহেল ডাকাতি করতে এসেছেন বলে স্থানীয় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোক জড়ো করা হয়।

নিহতের পরিবার ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কবাই ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর কবাই গ্রামের নূর ইসলাম হাওলাদারের ছেলে পেশায় কৃষক সোহেল খানের সাথে একই গ্রামের শাহিন হাওলাদারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। সেই বিরোধীয় জেরে সোহেলকে শায়েস্তা করতে শনিবার রাতে বাসা থেকে লোক মারফত ডেকে নেন শাহিন। এরপর রাত ১২টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মসজিদের সামনে নিয়ে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে হত্যা করেন। এবং বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে ডাকাত পড়েছে বলে লোক সমাবেত করেন।

নিহতের স্ত্রী সাজেদা বেগম জানান, তরমুজ চাষের জন্য গত বছর তাদের জমি লিজ নেন উত্তর কবাই গ্রামের মন্নান হাওলাদারের ছেলে শাহিন হাওলাদার। এ বছর ওই জমি লিজ না দিয়ে তার স্বামী নিজে চাষাবাদ করেন। এ ঘটনায় শাহীন কিছুদিন আগে ১৫০ থেকে ২০০ মহিষ এনে তাদের জমিতে ছেড়ে দিয়ে ফসল বিনষ্ট করেন। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তার স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে এখন ডাকাত সাজানোর চেষ্টা চলছে, অভিযোগ করেন সাজেদা বেগম।

বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশ জানায়, রোববার ভোর ৪টার দিকে জাতীয় জরুরিসেবা নম্বর ৯৯৯ থেকে একটি কল আসে চরকবাই গ্রামে একজন ডাকাতকে আটকে রাখা হয়েছে। সংবাদ পেয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে সোহেলের হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করেন। এবং পরবর্তীতে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বরিশালে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বরিশালটাইমসকে জানান, নিহত সোহেলের স্ত্রী তার স্বামী পরিকল্পনামাফিক খুনের অভিযোগ করেছেন। এবং যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন তারা সোহেলকে ডাকাত হিসেবে আখ্যায়িত করতে চাইছেন। বিষয়টি নিশ্চিত হতে তদন্ত করা হচ্ছে এবং সোহেলের পরিবারকে থানায় অভিযোগ করতে বলা হয়েছে।

শত্রুতা উদ্ধারে পড়শীকে ডাকাত আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা আইনসিক্ত কী না এমন প্রশ্নে ওসি বলেন, এই ধরনের কিছু হলে কাউকে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। অবশ্যই তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে, মন্তব্য করেন ওসি।’

আরও পড়ুন:

ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘাত/ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘাত/ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের দেড় মাস পর ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) প্রশাসন। সংঘর্ষের ঘটনায় ৪ শিক্ষার্থীকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার এবং ২১ শিক্ষার্থীকে তাদের অভিভাবকদের উপস্থিতিতে মুচলেকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেছেন, ১১ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ২৫ শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এরপর অ্যাজেন্ডা রেজল্যুশন আকারে অনুমোদন শেষে বৃহস্পতিবার তা সার্কুলেশন হয়েছে।

বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন, অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের মো. শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেন, মার্কেটিং বিভাগের শাহারিয়ার শাওন এবং অ্যাকাউন্টিং বিভাগের তরিকুল ইসলাম নয়ন।

এর মধ্যে শাওন শেখ ও সাজ্জাদ হোসেনকে ছয় মাস বা এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার, তরিকুল ইসলাম নয়নকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং শাহারিয়ার শাওনকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার বা ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এ ছাড়া মার্কেটিং বিভাগের ১০ জন এবং অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের ১১ শিক্ষার্থীকে তাঁদের অভিভাবকসহ আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রক্টরের কাছে হাজির হয়ে মুচলেকা জমা দিতে বলা হয়েছে।

প্রক্টর ড. রাহাত বলেন, গত ১২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন মাঠে এ সংঘর্ষ হয়েছিল। ওই সংঘর্ষের পর বিষয়টি সিন্ডিকেট পর্যন্ত গড়ায়।

বানারীপাড়ায় অপসারিত স্কুল সভাপতি ও সাবেক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বানারীপাড়ায় অপসারিত স্কুল সভাপতি ও সাবেক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা

এবার বরিশালের বানারীপাড়ায় শিক্ষাগত যোগ্যতার মিথ্যা তথ্য দিয়ে উপজেলার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হওয়া সেই অপসারিত বিএনপি নেতা সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মামুন ফরাজী বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ মামলা করেন। বিচারক মো. খোকন হোসেন মামলার অভিযোগ তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।

এর আগে ১৪ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পেয়ে বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. ইউনুস আলী সিদ্দিকীর নির্দেশে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির পদ থেকে বিএনপি নেতা সবুর খানকে অপসারন করা হয়। বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ রফিকুল ইসলাম খান স্বাক্ষরিত পত্রে সবুর খানকে বাদ দিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ বায়েজিদুর রহমানকে সভাপতি মনোনীত করে বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে। 

এদিকে  শুধু পদ থেকে অপসারণই নয় জালিয়াতি-প্রতারণা ও অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে সদ্য অসারিত সভাপতি আব্দুস সবুর খান ও সদ্য সাবেক প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের বিচারের দাবি করে এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযোগ করা হয়, চলতি বছরের ফ্রেব্রুয়ারি মাসে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির  অনুমোদন দেয়। এতে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও উপজেলার বাইশারী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খানকে সভাপতি করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী স্কুল কমিটির সভাপতি হতে হলে তাকে কমপক্ষে স্নাতক পাশ হতে হবে। বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক  বিদ্যালয়ে কমিটি গঠনের সময়ে দেওয়া জীবনবৃত্তান্তে  সবুর খান নিজেকে বিএ পাস উল্লেখ করেন। কিন্তু এর  অনুকূলে তিনি তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের কোনো কপি জমা দেননি। শিক্ষাবোর্ডে  অভিযোগকারী স্থানীয় মামুন ফরাজীর দাবী ছিল বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি আব্দুস সবুর খান  তার বায়োডাটায় শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে বিএ পাস উল্লেখ করেছেন। মূলত তিনি এসএসসি পাস। বিএনপির নেতা হয়ে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলমের যোগসাজশে তিনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রায় দেড়শত বছরের ঐতিহ্যবাহী বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির পদ বাগিয়ে নেন। তাই এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তার বিএ পাসের তথ্য যাচাইয়ের জন্য বোর্ড নির্ধারিত ৫ হাজার টাকা ফি জমা দিয়ে গত ২৮ আগস্ট তিনি আবেদন করেন। মামুন ফরাজীর লিখিত ওই আবেদন করার প্রায় এক মাস  পরে বোর্ডের চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে সহকারি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব বিদ্যালয় নিবন্ধন) মোঃ মাছুম মিয়া গত ২৩ সেপ্টেম্বর বানারীপাড়ার বাইশারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করেন। কিন্তু ২২ দিনেও আবেদনকারীকে এর ফলাফল প্রদান ও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছিল না ফলে বোর্ড চেয়ারম্যানকে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে ১৪ অক্টোবর লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। ফলে ওইদিনই স্কুল সভাপতি পদ থেকে সবুর খানকে অপসারণ করা হয়।

অপরদিকে পরস্পরের যোগসাজশে ওই বিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ড থেকে ৫ -৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ, প্রধান শিক্ষক অবসরে যাওয়ার পরেও প্রতিমাসে ১৫ হাজার টাকা করে বেতন ও তিন হাজার টাকা করে মোবাইল বিল নেওয়াসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে সম্প্রতি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফকরুল আলম ও সদ্য অপসারিত সভাপতি সবুর খানের বিরুদ্ধে  মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের বরিশালের আঞ্চলিক  পরিচালকের কাছে মামুন ফরাজী লিখিত অভিযোগ করেন। এ বিষয়টিও তদন্তনাধীন রয়েছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) তাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হল।

ফুটপাথে হালিম বিক্রির অন্তরালে মাদক বাণিজ্য, অবশেষে নারী সহযোগীসহ গ্রেপ্তার

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

ফুটপাথে হালিম বিক্রির অন্তরালে মাদক বাণিজ্য,  অবশেষে নারী সহযোগীসহ গ্রেপ্তার

বরিশাল নগরীর প্রাণকেন্দ্র সদর রোডসংলগ্ন রূপালী ব্যাংকের সামনে হালিম বিক্রেতা জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ ইয়াবাসহ পুলিশের হাতে আটক হয়েছে। নগরীর সদর রোডে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবাসহ এক নারী ও  পুরুষকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ের অভিযানিক দল।

সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত ১০টার দিকে কোতয়ালি মডেল থানাধীন সদর রোডে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে রূপালী ব্যাংক পিএলসি’র সামনে মো. জাহিদ সরদারের হালিম ও চটপটির দোকানের পাশে বসা এক নারীকে তল্লাশি করা হয়। এসময় তার কাছ থেকে ৩১ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

আটক নারী পারভীন বেগম (৪১) বরিশাল নগরীর গোড়াচাঁদ দাস রোডের বাসিন্দা। একই ঘটনায় তার সঙ্গে থাকা মো. জাহিদ সরদার (৪৪), কোতয়ালি মডেল থানার দপ্তরখানা এলাকার বাসিন্দাকেও ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা হয়।

সদর রোড এলাকার ব্যবসায়ী কবির জানান, প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে জাহিদ ওরফে মামা জাহিদ দীর্ঘদিন ধরে সদর রোডে হালিম বিক্রির আড়ালে মাদক বিক্রি করে আসছে। শুধু তাই সদর রোড এলাকাকে গড়ে তুলে মাদক কেনা-বেচার হাট। তার হালিম বিক্রি শুধু লোভ দেখানো। তার মূল ব্যবসাই হলো মাদক। 

হাওলাদার নামে এক দোকান কর্মচারী সাংবাদিকদের বলেন, জাহিদ গরীব ঘরে সন্তান। তিনি আনতে পান্তা ফুরিয়ে যেতে। তিনি হঠাৎ আলাউদ্দীনের চেরাগ পেয়েছে।  যেমন মাদক বিক্রির টাকায় নগরীর কাশিপুর এলাকায় মাদক বিক্রির টাকায় করেছেন বহুতল ভবন।

মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জেলা কার্যলয় সূত্রে জানা গেছে, মাদকবিরোধী অভিযানের আটক জাহিদ ও পারভীনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে কোতয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। 

বুধবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে বলেন, মাদকসহ নারী এবং পুরুষকে আটকের পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর আমাদের কাছে হস্তান্তর করলে আমরা তাদেরকে আদালতে প্ররণ করি। পরে আদালত তাদেরকে জেলহাজতে পাঠান।’

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.