২২ জুলাই, ২০২৫ ১২:৩৬
২০২৪ এর বন্যায় ফেনীবাসীর জন্য টিএসসিতে তোলা ত্রাণের টাকা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা দেখা গেছে। এনিয়ে সোমবার (২১ জুলাই) রাতে ফেনী সফরকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তৎকালীন সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে প্রশ্ন করেন গণমাধ্যমকর্মীরা। এসময় শুরুতে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে না চাইলেও এক পর্যায়ে সার্কিট হাউজের প্রবেশমুখে গাড়ি থেকে নেমে এ প্রসঙ্গে কথা বলেন তিনি।
টিএসসির গণ-ত্রাণ কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি এক বছর আগের আলাপ। টিএসসিতে আমাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণের যত টাকা ওঠানো হয়েছিল তা আন্তর্জাতিক একটি ফার্মের মাধ্যমে অডিট করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পাই টু পাই টাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যে ফান্ড রয়েছে সেখানে জমা দিয়েছি।
কারণ এখানে কাজ করার মতো আমাদের সেই লজিস্টিক ও জনবল ছিল না। এগুলো গত আগস্ট-সেপ্টেম্বরের কথা। এর আগে এমন কাজ করার অভিজ্ঞতাও আমাদের নেই। এতে টাকাগুলোর অপব্যবহার হতে পারতো। এ টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের জন্য সরকারের ফান্ডে দেওয়া হয়েছে। কারণ তাদের জনবল, দপ্তর ও নির্দেশনার ধারাবাহিকতা রয়েছে।
ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করার কথা বলে সারজিস আলম বলেন, আমরা যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি মন্ত্রণালয়ের ওপর আস্থা না রাখি তাহলে কার ওপর রাখব? এটিতো আওয়ামী লীগের মন্ত্রণালয় না।
এটি অভ্যুত্থান পরবর্তী ড. ইউনূসের মন্ত্রণালয়। এখন প্রশ্নটি কাকে করবেন। এই প্রশ্ন করবেন ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের যেই উপদেষ্টা রয়েছে তাকে। জিজ্ঞেস করবেন, আপনাদের অভ্যুত্থান পরবর্তী যে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়ে আন্দোলন করেছে তারা ৯ কোটি বা যে টাকা দিয়েছে সেখান থেকে আপনি ফেনীর জন্য কত টাকা খরচ করেছেন, কত টাকা করেননি এটির হিসাব দেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় এ নেতা আরও বলেন, সামনে আরও বেশি পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এটির জন্য লজিস্টিক সাপোর্টসহ যা যা তৈরি করা প্রয়োজন সেটি আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে বুঝে নেবেন। আমরা ফেনীর সচেতন নাগরিক সমাজকে অনুরোধ করবো, আপনারা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে এটি জানতে চাইবেন। ইতোমধ্যে আমাদের পক্ষ থেকে ফেনীর যারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে রয়েছে তাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তারা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের যিনি উপদেষ্টা তার সঙ্গে কথা বলে ওই টাকা খরচ করা হয়েছে কি না খবর নেবেন। যদি না হয় কেন হয়নি বা যদি এর বেশি হয় তাহলে সেই খরচের বিস্তারিত বিবরণ যেন ফেনীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করেন সেই বিষয়ে বলবেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে সারজিস আলম বলেন, মিডিয়া কখনো ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠী বা কারো পক্ষের হয়েই কথা বলবেন না। পেশাদারিত্ব বজায় রাখবেন। বাংলাদেশে আপনি যদি ফেরেশতাও হন, তারপরও কিছু লোক আছে যারা আপনাকে শয়তানের তকমা দিবে। কারণ এখানে তার ব্যক্তিস্বার্থ ও ব্যক্তি উদ্দেশ্য রয়েছে।
২০২৪ এর বন্যায় ফেনীবাসীর জন্য টিএসসিতে তোলা ত্রাণের টাকা নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা দেখা গেছে। এনিয়ে সোমবার (২১ জুলাই) রাতে ফেনী সফরকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তৎকালীন সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে প্রশ্ন করেন গণমাধ্যমকর্মীরা। এসময় শুরুতে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে না চাইলেও এক পর্যায়ে সার্কিট হাউজের প্রবেশমুখে গাড়ি থেকে নেমে এ প্রসঙ্গে কথা বলেন তিনি।
টিএসসির গণ-ত্রাণ কর্মসূচি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি এক বছর আগের আলাপ। টিএসসিতে আমাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণের যত টাকা ওঠানো হয়েছিল তা আন্তর্জাতিক একটি ফার্মের মাধ্যমে অডিট করে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পাই টু পাই টাকা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যে ফান্ড রয়েছে সেখানে জমা দিয়েছি।
কারণ এখানে কাজ করার মতো আমাদের সেই লজিস্টিক ও জনবল ছিল না। এগুলো গত আগস্ট-সেপ্টেম্বরের কথা। এর আগে এমন কাজ করার অভিজ্ঞতাও আমাদের নেই। এতে টাকাগুলোর অপব্যবহার হতে পারতো। এ টাকার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতের জন্য সরকারের ফান্ডে দেওয়া হয়েছে। কারণ তাদের জনবল, দপ্তর ও নির্দেশনার ধারাবাহিকতা রয়েছে।
ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করার কথা বলে সারজিস আলম বলেন, আমরা যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি মন্ত্রণালয়ের ওপর আস্থা না রাখি তাহলে কার ওপর রাখব? এটিতো আওয়ামী লীগের মন্ত্রণালয় না।
এটি অভ্যুত্থান পরবর্তী ড. ইউনূসের মন্ত্রণালয়। এখন প্রশ্নটি কাকে করবেন। এই প্রশ্ন করবেন ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের যেই উপদেষ্টা রয়েছে তাকে। জিজ্ঞেস করবেন, আপনাদের অভ্যুত্থান পরবর্তী যে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়ে আন্দোলন করেছে তারা ৯ কোটি বা যে টাকা দিয়েছে সেখান থেকে আপনি ফেনীর জন্য কত টাকা খরচ করেছেন, কত টাকা করেননি এটির হিসাব দেন।
এনসিপির কেন্দ্রীয় এ নেতা আরও বলেন, সামনে আরও বেশি পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে। এটির জন্য লজিস্টিক সাপোর্টসহ যা যা তৈরি করা প্রয়োজন সেটি আপনারা আপনাদের জায়গা থেকে বুঝে নেবেন। আমরা ফেনীর সচেতন নাগরিক সমাজকে অনুরোধ করবো, আপনারা ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে এটি জানতে চাইবেন। ইতোমধ্যে আমাদের পক্ষ থেকে ফেনীর যারা কেন্দ্রীয় কমিটিতে রয়েছে তাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
তারা আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের যিনি উপদেষ্টা তার সঙ্গে কথা বলে ওই টাকা খরচ করা হয়েছে কি না খবর নেবেন। যদি না হয় কেন হয়নি বা যদি এর বেশি হয় তাহলে সেই খরচের বিস্তারিত বিবরণ যেন ফেনীর মানুষের কাছে উপস্থাপন করেন সেই বিষয়ে বলবেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে সারজিস আলম বলেন, মিডিয়া কখনো ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠী বা কারো পক্ষের হয়েই কথা বলবেন না। পেশাদারিত্ব বজায় রাখবেন। বাংলাদেশে আপনি যদি ফেরেশতাও হন, তারপরও কিছু লোক আছে যারা আপনাকে শয়তানের তকমা দিবে। কারণ এখানে তার ব্যক্তিস্বার্থ ও ব্যক্তি উদ্দেশ্য রয়েছে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:৩৮
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:৪৪
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
২৪ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৫
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.