১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:৪১
জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।
এদিনে সকালে অভিযোগ গঠনের শুনানি ঘিরে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এর আগে, গত ৭ জুলাই ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের তারিখ ধার্য করা হয়।
মামলায় শেখ হাসিনার পাশাপাশি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি। আসামিদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক। তাদের পক্ষে আমির হোসেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন এবং সাবেক পুলিশপ্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জায়েদ বিন আমজাদ।
শুনানিতে পাঁচটি অভিযোগ তুলে ধরে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যে পাঁচটি অভিযোগের বর্ণনা দিয়েছি, অ্যাপারেন্টলি ইট ওয়াজ ওয়াইডস্প্রেডেড (ব্যাপক-বিস্তৃতভাবে সংঘটিত হয়েছিল)। অগণিত মানুষ হামলার শিকার হয়েছেন, অনেক হতাহত হয়েছেন।
সারা দেশে ৫৬ হাজার বর্গমাইলজুড়ে এ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সর্বত্র, যেখানে যেখানে সম্ভব হয়েছে। পরিমাণে, সংখ্যায় এবং স্থানের ব্যাপকতায় এ অপরাধ বিস্তৃত-ব্যাপক। আর এ অপরাধ সিস্টেমেটিক (পদ্ধতিগত), কারণ সারা দেশে সব জায়গায় একই পদ্ধতিতে এবং একটি নির্দেশের আলোকে হামলা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে নির্দেশ এসেছে এবং সেই নির্দেশের চেইন অব কমান্ড অনুসারে বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুলিশ বাহিনী এবং অন্যান্য সহযোগী বাহিনী সব জায়গায় একই পদ্ধতিতে অপরাধ করেছে। প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ এসেছে।
সারা দেশের সর্বত্র একই পদ্ধতিতে তারা প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করেছে। সুতরাং যে অপরাধ বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে এবং যে অভিযোগগুলো আমরা দিয়েছি পুরোটাই ছিল বিস্তৃত এবং পদ্ধতিগত, যা মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে বলে প্রমাণ করে। ফলে আমাদের সবিনয় প্রার্থনা, যে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো এনেছি, তার ভিত্তিতে অভিযোগ গঠন করে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হোক।’
জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ আদেশ দেন। এর মাধ্যমে শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।
এদিনে সকালে অভিযোগ গঠনের শুনানি ঘিরে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এর আগে, গত ৭ জুলাই ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশের জন্য আজকের তারিখ ধার্য করা হয়।
মামলায় শেখ হাসিনার পাশাপাশি সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আসামি। আসামিদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান পলাতক। তাদের পক্ষে আমির হোসেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১-এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন এবং সাবেক পুলিশপ্রধান চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের পক্ষে আইনজীবী হিসেবে ছিলেন জায়েদ বিন আমজাদ।
শুনানিতে পাঁচটি অভিযোগ তুলে ধরে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যে পাঁচটি অভিযোগের বর্ণনা দিয়েছি, অ্যাপারেন্টলি ইট ওয়াজ ওয়াইডস্প্রেডেড (ব্যাপক-বিস্তৃতভাবে সংঘটিত হয়েছিল)। অগণিত মানুষ হামলার শিকার হয়েছেন, অনেক হতাহত হয়েছেন।
সারা দেশে ৫৬ হাজার বর্গমাইলজুড়ে এ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সর্বত্র, যেখানে যেখানে সম্ভব হয়েছে। পরিমাণে, সংখ্যায় এবং স্থানের ব্যাপকতায় এ অপরাধ বিস্তৃত-ব্যাপক। আর এ অপরাধ সিস্টেমেটিক (পদ্ধতিগত), কারণ সারা দেশে সব জায়গায় একই পদ্ধতিতে এবং একটি নির্দেশের আলোকে হামলা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে নির্দেশ এসেছে এবং সেই নির্দেশের চেইন অব কমান্ড অনুসারে বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুলিশ বাহিনী এবং অন্যান্য সহযোগী বাহিনী সব জায়গায় একই পদ্ধতিতে অপরাধ করেছে। প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ এসেছে।
সারা দেশের সর্বত্র একই পদ্ধতিতে তারা প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করেছে। সুতরাং যে অপরাধ বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে এবং যে অভিযোগগুলো আমরা দিয়েছি পুরোটাই ছিল বিস্তৃত এবং পদ্ধতিগত, যা মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে বলে প্রমাণ করে। ফলে আমাদের সবিনয় প্রার্থনা, যে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো এনেছি, তার ভিত্তিতে অভিযোগ গঠন করে তাদের বিচারের মুখোমুখি করা হোক।’
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:৩৮
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
রাজধানীর গুলশানে এলাকায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক নেতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের একটি বাসা থেকে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, আটককৃতদের মধ্যে রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ। তবে বাকি চারজনের পরিচয় তাৎক্ষাণিক পাওয়া যায়নি।
গুলশান থানা সূত্র জানায়, ওই পাঁচজন কয়েকদিন আগে পতিত আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি শাম্মি আহমেদের বাসায় গিয়ে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। সেদিন ১০ লাখ টাকা নিয়েও আসেন তারা। আজ শনিবার বাকি টাকা আনতে গেলে তাদের হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বিস্তারিত আসছে....
২৬ জুলাই, ২০২৫ ১২:৪৪
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আমরা রাতের আঁধারে কিছু করতে চাই না, দিনের আলোতেই সব কার্যক্রম হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেই আমরা একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই।
শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে খুলনার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সিইসি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই আধুনিক হুমকি অস্ত্রের চেয়েও ভয়াবহ। নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে যে কোনো প্রযুক্তিনির্ভর হস্তক্ষেপ রোধে আমরা সতর্ক আছি। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সন্ত্রাস দমন এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চলবে।
মতবিনিময় সভায় খুলনা বিভাগের অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, সিনিয়র জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে সভায় অংশ নেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন।
২৪ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৫
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আর দলীয় প্রতীক থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। উপদেষ্টা তার পোস্টে লেখেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক। আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক উত্থাপিত এ সংক্রান্ত ৪টি আইনের সংশোধনী অনুমোদন করা হয়েছে।
এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলো আর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে না। সব প্রার্থী হবেন নির্দলীয়, যাদের এখন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গণ্য করা হবে। দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন এবং স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনও এ বিষয়ে দলীয় প্রতীক বাদ দেওয়ার সুপারিশ করে।
সংশ্লিষ্টদের মতে, এই বিধান তুলে দিলে অনেক যোগ্য ও দক্ষ ব্যক্তি, যারা সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন, তারাও নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী হবেন। বর্তমানে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারব্যবস্থা পাঁচটি স্তরে বিভক্ত। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ- মোট ৪ হাজার ৫৮১টি। এ ছাড়া রয়েছে ৪৯৫টি উপজেলা পরিষদ, ৬৪টি জেলা পরিষদ (এর মধ্যে তিনটি পার্বত্য জেলা), ৩৩০টি পৌরসভা এবং ১২টি সিটি করপোরেশন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীকের ব্যবহার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এদিকে জাতীয় বেতন স্কেলের আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি লেখেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদ বৃহস্পতিবার জাতীয় বেতন স্কেলের আওতায় থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন বেতন কমিশন গঠন করেছে। সাবেক অর্থসচিব জাকির আহমেদ খান এই বেতন কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ২০১৫ সালের ঘোষিত পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন। গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি অব্যাহত রয়েছে, যার ফলে মানুষের প্রকৃত আয় হ্রাস পাচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আর্থিক সক্ষমতা পুনর্মূল্যায়নের লক্ষ্যে নতুন বেতন কাঠামো নির্ধারণে একটি নতুন পে কমিশন গঠন করা হয়েছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.