১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:২১
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীর বাতির খাল এলাকায় সারি সারি নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল পেতে রেখেছেন একদল অসাধু জেলেরা। শুধু তেঁতুলিয়া নদীর বাতির খাল এলাকা নয়, চন্দ্রদ্বীপের খানকা , নিমদীর চর ও ধুলিয়া পয়েন্টে শত শত নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল পেতে রেখেছেন কতিপয় জেলেরা। এযেনো তেঁতুলিয়া নদী জুড়ে নিষিদ্ধ জালের ছড়াছড়ি।
এসব জালের ফাঁস অত্যন্ত সূক্ষ হওয়ায় নদীর মাছ, রেনু ও ডিম সহ বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে যায়। জেলেরা মাছ বিক্রি করলেও রেনু ও ডিম ধ্বংস করে ফেলছেন। এতে নদী ভাঙন বৃদ্ধি সহ জীব ও বৈচত্রি হুমকিতে পড়েছেন।
সম্প্রতি কয়েক দফায় সরেজমিনে তেঁতুলিয়া নদী ঘুরে দেখা যায়, বাতির খাল পয়েন্টে নদী প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ২৫ থেকে ৩০ অবৈধ বেহুন্দি জাল পেতে রাখা হয়েছে।
নদীর ওপর পাশে দক্ষিণ চরওয়াডেল, চরনিমদী ও ধুলিয়া লঞ্চ পয়েন্ট শতাধিক বেহুনি জাল পেতে রাখা হয়েছে। জোয়ারের সময় সাগর থেকে বিভিন্ন মাছ নদীতে চলে এসে। ভাটার পানিতে এসব মাছ আবার সাগরে নেমে যায়।
সেই সময় একদল অসাধু জেলেরা সূক্ষ ফাঁসের বেহুন্দি জাল নদী জুড়ে পেতে রাখেন। এতে ছোট বড় মাছ সহ মাছের রেনু, ডিম ও বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে যায়। জেলেরা মাছ সংরক্ষণ করলেও রেনু ডিম ও জলজ প্রাণি গুলো ধ্বংস করে ফেলেন।
আইন মেনে তেঁতুলিয়ায় মাছ শিকার করা জেলেরা জানান, বেহুদি জাল দিয়ে পানি ছাড়া সব আটকে যায়। সকল প্রজাতির মাছ, রেনু পোনা, ডিম , পোকা মাড়ক সহ বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে মারা পড়ছেন। সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
এসব জাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। তবে একদল অসাধু জেলে ও স্থানীয় প্রভাবশালী নেতারা প্রশাসন ম্যানেজ করে এ জাল দিয়ে অবাধে মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করছেন। মাঝে মাঝে লোক দেখানো অভিযানে নামে প্রশাসন।
তবে বেহুন্দি জালের জব্দ বা বন্ধের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেন না। কিছু বেড় জাল, চায়না জাল জব্দ করেই অভিযান শেষ করেন। চন্দ্রদ্বীপের জেলে মো. বাবুল বলেন, আমরা সরকারের আইন মেনে নদী ও সাগরে মাছ ধরি।
কিন্তু একদল নামধারী জেলে শুধু অবৈধ বেহুন্দি জাল, বেড় জাল, কারেন্ট জাল সহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ জাল দিয়ে ছোট মাছ ধ্বংস করছেন। ক্ষোভ প্রকাশ করে এই জেলে বলেন, প্রতিমাসে নৌ পুলিশকে মাসোয়রা দিয়ে বিনা বাধায় তেঁতুলিয়া নদীর মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করছেন এক শ্রেণির নামধারী জেলেরা। এতে করে দিনদিন তেঁতুলিয়া নদীর মাছ কমে যাচ্ছ।
প্রকৃত জেলেরা আগের মত মাছ পায় না। যে মাছ পাওয়া যায় তা দিয়ে সংসার চলে না। স্থানীয় আরেক জেলে মো. সেলিম বলেন, কয়েক জন প্রভাবশালী ব্যক্তি এই তেঁতুলিয়া নদীকে নিজেদের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছেন। আমরা নিয়ম মেনে নদীতে মাছ ধরতে নামি, কিন্তু নদীতে তো আর মাছ নেই।
সবই ওদের বাঁধা জালে আটকা পড়ে। আমাদের ঘরে চুলা জ্বলে না, অথচ ওরা লাখ লাখ টাকা কামাচ্ছে। চরমিয়াজান গ্রামের জেলে হাবিব মাঝি বলেন,‘ প্রশাসন সব জানে, কিন্তু কিছুই করে না।
প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই প্রকাশ্য রেনু পোনা ডিম ধ্বংস করা হচ্চে। যে কারণে নদীতে মাছ কমে যাচ্ছে। বাউফলে পরিবেশ আন্দোলনের অন্যতম নেতা এম. এ বাশার বলেন, বাঁধা জাল শুধু মাছের প্রজনন ধ্বংস করছেনা, নদীর পরিবেশ ও জীব বৈচিত্রের ওপর ভয়াবহ বিপর্যয় নামিয়ে আনছে।
এখনো যদি এর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তেঁতুলিয়া নদী মাছ শূণ্য হয়ে পড়বে। এবিষয়ে উপজেলা মৎস্য বিভাগের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, আমাদের লোকবল সংকট রয়েছে। অল্প সংখ্যক লোকবল নিয়ে অভিযান চালানো কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। তার পরেও আমি দুই এক দিনের মধ্যেই অভিযানে নামবো।
কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. আল মামুন বলেন, আমি ছুটিতে আছি। বর্তমানে ফাড়ির দায়িত্বে যিনি আছেন তার সঙ্গে কথা বলুন। ফাড়ির দায়িত্বে থাকা এস আই আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মাসোয়ারা নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা। আমরা প্রায়ই অভিযান চালাই। তবে লোকবল সংকটের কারণে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয় না।
পটুয়াখালীর বাউফলের তেঁতুলিয়া নদীর বাতির খাল এলাকায় সারি সারি নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল পেতে রেখেছেন একদল অসাধু জেলেরা। শুধু তেঁতুলিয়া নদীর বাতির খাল এলাকা নয়, চন্দ্রদ্বীপের খানকা , নিমদীর চর ও ধুলিয়া পয়েন্টে শত শত নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল পেতে রেখেছেন কতিপয় জেলেরা। এযেনো তেঁতুলিয়া নদী জুড়ে নিষিদ্ধ জালের ছড়াছড়ি।
এসব জালের ফাঁস অত্যন্ত সূক্ষ হওয়ায় নদীর মাছ, রেনু ও ডিম সহ বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে যায়। জেলেরা মাছ বিক্রি করলেও রেনু ও ডিম ধ্বংস করে ফেলছেন। এতে নদী ভাঙন বৃদ্ধি সহ জীব ও বৈচত্রি হুমকিতে পড়েছেন।
সম্প্রতি কয়েক দফায় সরেজমিনে তেঁতুলিয়া নদী ঘুরে দেখা যায়, বাতির খাল পয়েন্টে নদী প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ২৫ থেকে ৩০ অবৈধ বেহুন্দি জাল পেতে রাখা হয়েছে।
নদীর ওপর পাশে দক্ষিণ চরওয়াডেল, চরনিমদী ও ধুলিয়া লঞ্চ পয়েন্ট শতাধিক বেহুনি জাল পেতে রাখা হয়েছে। জোয়ারের সময় সাগর থেকে বিভিন্ন মাছ নদীতে চলে এসে। ভাটার পানিতে এসব মাছ আবার সাগরে নেমে যায়।
সেই সময় একদল অসাধু জেলেরা সূক্ষ ফাঁসের বেহুন্দি জাল নদী জুড়ে পেতে রাখেন। এতে ছোট বড় মাছ সহ মাছের রেনু, ডিম ও বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে যায়। জেলেরা মাছ সংরক্ষণ করলেও রেনু ডিম ও জলজ প্রাণি গুলো ধ্বংস করে ফেলেন।
আইন মেনে তেঁতুলিয়ায় মাছ শিকার করা জেলেরা জানান, বেহুদি জাল দিয়ে পানি ছাড়া সব আটকে যায়। সকল প্রজাতির মাছ, রেনু পোনা, ডিম , পোকা মাড়ক সহ বিভিন্ন জলজ প্রাণি আটকে মারা পড়ছেন। সব ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
এসব জাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। তবে একদল অসাধু জেলে ও স্থানীয় প্রভাবশালী নেতারা প্রশাসন ম্যানেজ করে এ জাল দিয়ে অবাধে মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করছেন। মাঝে মাঝে লোক দেখানো অভিযানে নামে প্রশাসন।
তবে বেহুন্দি জালের জব্দ বা বন্ধের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেন না। কিছু বেড় জাল, চায়না জাল জব্দ করেই অভিযান শেষ করেন। চন্দ্রদ্বীপের জেলে মো. বাবুল বলেন, আমরা সরকারের আইন মেনে নদী ও সাগরে মাছ ধরি।
কিন্তু একদল নামধারী জেলে শুধু অবৈধ বেহুন্দি জাল, বেড় জাল, কারেন্ট জাল সহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ জাল দিয়ে ছোট মাছ ধ্বংস করছেন। ক্ষোভ প্রকাশ করে এই জেলে বলেন, প্রতিমাসে নৌ পুলিশকে মাসোয়রা দিয়ে বিনা বাধায় তেঁতুলিয়া নদীর মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করছেন এক শ্রেণির নামধারী জেলেরা। এতে করে দিনদিন তেঁতুলিয়া নদীর মাছ কমে যাচ্ছ।
প্রকৃত জেলেরা আগের মত মাছ পায় না। যে মাছ পাওয়া যায় তা দিয়ে সংসার চলে না। স্থানীয় আরেক জেলে মো. সেলিম বলেন, কয়েক জন প্রভাবশালী ব্যক্তি এই তেঁতুলিয়া নদীকে নিজেদের সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছেন। আমরা নিয়ম মেনে নদীতে মাছ ধরতে নামি, কিন্তু নদীতে তো আর মাছ নেই।
সবই ওদের বাঁধা জালে আটকা পড়ে। আমাদের ঘরে চুলা জ্বলে না, অথচ ওরা লাখ লাখ টাকা কামাচ্ছে। চরমিয়াজান গ্রামের জেলে হাবিব মাঝি বলেন,‘ প্রশাসন সব জানে, কিন্তু কিছুই করে না।
প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই প্রকাশ্য রেনু পোনা ডিম ধ্বংস করা হচ্চে। যে কারণে নদীতে মাছ কমে যাচ্ছে। বাউফলে পরিবেশ আন্দোলনের অন্যতম নেতা এম. এ বাশার বলেন, বাঁধা জাল শুধু মাছের প্রজনন ধ্বংস করছেনা, নদীর পরিবেশ ও জীব বৈচিত্রের ওপর ভয়াবহ বিপর্যয় নামিয়ে আনছে।
এখনো যদি এর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া না হয় তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তেঁতুলিয়া নদী মাছ শূণ্য হয়ে পড়বে। এবিষয়ে উপজেলা মৎস্য বিভাগের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, আমাদের লোকবল সংকট রয়েছে। অল্প সংখ্যক লোকবল নিয়ে অভিযান চালানো কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়ে। তার পরেও আমি দুই এক দিনের মধ্যেই অভিযানে নামবো।
কালাইয়া বন্দর নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. আল মামুন বলেন, আমি ছুটিতে আছি। বর্তমানে ফাড়ির দায়িত্বে যিনি আছেন তার সঙ্গে কথা বলুন। ফাড়ির দায়িত্বে থাকা এস আই আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, মাসোয়ারা নেওয়ার অভিযোগ মিথ্যা। আমরা প্রায়ই অভিযান চালাই। তবে লোকবল সংকটের কারণে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা সম্ভব হয় না।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:২৮
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় মাছের ঘের নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আনোয়ার হোসাইন (৪৮) নামে এক আইনজীবীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম পাশে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলায় আনোয়ার হোসাইনের বাঁ চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত আইনজীবী আনোয়ার হোসাইন অভিযোগ করে বলেন, পটুয়াখালীর ধুলাস্বর ইউনিয়নের নয়াকাটা গ্রামের একটি মাছের ঘের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কুয়াকাটার হারুন মৃধার সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।
এ বিষয়ে প্রায় এক মাস আগে তিনি বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে কুয়াকাটায় সালিশ মীমাংসার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কুয়াকাটায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে হারুন মৃধার নেতৃত্বে ১০-১৫ জন অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত হারুন মৃধা বলেন, আনোয়ার হোসেন আমার জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন। আমাকে চাঁদাবাজিসহ কয়েকটি মামলা ও দিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ নিয়ে আমাকে ধরতে এলে মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ হাসান বলেন, বিষয়টি আমরা জেনেছি। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় মাছের ঘের নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে আনোয়ার হোসাইন (৪৮) নামে এক আইনজীবীকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম পাশে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, হামলায় আনোয়ার হোসাইনের বাঁ চোখসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত আইনজীবী আনোয়ার হোসাইন অভিযোগ করে বলেন, পটুয়াখালীর ধুলাস্বর ইউনিয়নের নয়াকাটা গ্রামের একটি মাছের ঘের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কুয়াকাটার হারুন মৃধার সঙ্গে তার বিরোধ চলছে।
এ বিষয়ে প্রায় এক মাস আগে তিনি বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে কুয়াকাটায় সালিশ মীমাংসার কথা ছিল। কিন্তু তিনি কুয়াকাটায় পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে হারুন মৃধার নেতৃত্বে ১০-১৫ জন অতর্কিতভাবে তার ওপর হামলা চালায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত হারুন মৃধা বলেন, আনোয়ার হোসেন আমার জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন। আমাকে চাঁদাবাজিসহ কয়েকটি মামলা ও দিয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যায় পুলিশ নিয়ে আমাকে ধরতে এলে মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ হাসান বলেন, বিষয়টি আমরা জেনেছি। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০০
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে বাউফল থানা পুলিশ৷ অভিযোগ উঠেছে, আটকের পরে তাকে ছাড়াতে থানায় আসেন এক জামায়াতের নেতা। আটক ছাত্রলীগ নেতা মাইনুল ইসলাম কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম সিকদারের ছেলে ও ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে তাকে মমিনপুর গ্রাম থেকে আটক করেন থানার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল।
এরআগে, মাইনুলের আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে ঘনিষ্টতার একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাইনুল ও তার ভাই আমিনুল সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ স ম ফিরোজের শ্যালক ও ইউনিয়ন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এনামুল হক ওরফে অপু'র পক্ষে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে বিভিন্ন ভাংচুর করাসহ মারামারি-হানানানির ঘটনায়ও জড়িত ছিলেন।
অভিযোগ উঠেছে, আটক মাইনুল ইসলামকে ছাড়াতে তোরজোড় শুরু করেনছেন কেশবপুর ইউনিয়ন যুব জামায়াতের সভাপতি গোলাম আবু সাঈদ। জানতে চাইলে সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, শুধু মাইনুল নয়, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির নেতারাও অপু 'র (সদ্য সাবেক আওয়ামী চেয়ারম্যান) নির্বাচন করেছে৷ সে ছাত্রলীগের কোন পদে ছিলো না।
আমার ইউনিয়ন জামায়াতের যুব কমিটির অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছে। তার জন্য স্বাভাবিক ভাবে আমাকে আসতে হয়েছে। এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকরুজ্জামান সরকার বলেন, 'মাইনুলকে ছেড়ে দেয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠনের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার পায়তারা করছিলেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে, তাকে আটক করা হয়েছে। সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সাথে তার ছবিও আছে।
আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান তিনি৷ আটক মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাউফল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর।
পটুয়াখালীর বাউফলে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতাকে আটক করেছে বাউফল থানা পুলিশ৷ অভিযোগ উঠেছে, আটকের পরে তাকে ছাড়াতে থানায় আসেন এক জামায়াতের নেতা। আটক ছাত্রলীগ নেতা মাইনুল ইসলাম কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের মো. আব্দুস সালাম সিকদারের ছেলে ও ৮নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১৮সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে তাকে মমিনপুর গ্রাম থেকে আটক করেন থানার উপ-পরিদর্শক সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল।
এরআগে, মাইনুলের আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে ঘনিষ্টতার একাধিক ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরে। স্থানীয়রা জানান, ২০২৪ সালের কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাইনুল ও তার ভাই আমিনুল সাবেক সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ স ম ফিরোজের শ্যালক ও ইউনিয়ন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এনামুল হক ওরফে অপু'র পক্ষে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে বিভিন্ন ভাংচুর করাসহ মারামারি-হানানানির ঘটনায়ও জড়িত ছিলেন।
অভিযোগ উঠেছে, আটক মাইনুল ইসলামকে ছাড়াতে তোরজোড় শুরু করেনছেন কেশবপুর ইউনিয়ন যুব জামায়াতের সভাপতি গোলাম আবু সাঈদ। জানতে চাইলে সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, শুধু মাইনুল নয়, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপির নেতারাও অপু 'র (সদ্য সাবেক আওয়ামী চেয়ারম্যান) নির্বাচন করেছে৷ সে ছাত্রলীগের কোন পদে ছিলো না।
আমার ইউনিয়ন জামায়াতের যুব কমিটির অর্থ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছে। তার জন্য স্বাভাবিক ভাবে আমাকে আসতে হয়েছে। এ বিষয়ে বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আকরুজ্জামান সরকার বলেন, 'মাইনুলকে ছেড়ে দেয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিষিদ্ধ সংগঠনের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার পায়তারা করছিলেন।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাওয়া তথ্য প্রমাণ নিশ্চিত হয়ে, তাকে আটক করা হয়েছে। সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজের সাথে তার ছবিও আছে।
আগামীকাল তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে বলেও জানান তিনি৷ আটক মাইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাউফল সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার আরিফ মুহাম্মদ শাকুর।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩৫
পটুয়াখালীর বাউফলে প্রায় ৩শত শিক্ষার্থীকে ফলোজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করেছে উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ আমিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা সারে ১১ টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ ফলস ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভিবিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের এ গাছের চারা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ নুরুন্নবী, উপজেলা সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ রেদওয়ান সহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা।
পটুয়াখালীর বাউফলে প্রায় ৩শত শিক্ষার্থীকে ফলোজ ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করেছে উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ আমিনুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা সারে ১১ টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ ফলস ও বনজ গাছের চারা বিতরণ করা হয়।
উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভিবিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের এ গাছের চারা বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন একাডেমিক সুপারভাইজার মোঃ নুরুন্নবী, উপজেলা সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ রেদওয়ান সহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.