০৪ জুন, ২০২৫ ১৭:৫৬
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আনুমানিক ৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ১ হাজার হেক্টরে শসা। আউশ ধান আবাদ হয়েছে ২৫ হাজার ৫০০ হেক্টরে। নিম্নচাপের প্রভাবে এই উপজেলায় ১৪৪ হেক্টরে গ্রীষ্মকালীন সবজি, ৩৪ হেক্টরে আউশের বীজতলা ও ১০৫ হেক্টরে রোপা আউশ ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে করে প্রায় ৩ হাজার কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে চাষ করা শসা, করলা, লাউ, চিচিঙ্গা, পেঁপে, মরিচসহ বিভিন্ন সবজি বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে। পাশাপাশি আউশ ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চাষের প্রাথমিক ধাপেই বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আব্দুল্লাহপুর, আসলামপুর, চরমাদ্রাজ, ওসমানগঞ্জ, চরকুকরিমুকরি, রসুলপুর ও আমিনাবাদ ইউনিয়নের কৃষকদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। সবুজে ভরা কৃষিজমিগুলো এখন পানিতে তলিয়ে রয়েছে।
উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ জানান, ১ একর ৬০ শতাংশ জমিতে শসার চাষাবাদ করেছেন। এতে তাঁর ২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। ঋণ নিয়ে এই শসা চাষাবাদ করেন। নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ১ একর জমির শসাখেত নষ্ট হয়ে গেছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাজমুল হুদা জানান, সম্প্রতি নিম্নচাপের প্রভাবে চরফ্যাশনে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি বিশেষ করে শসা, করলা ও চিচিঙ্গাসহ বেশ কিছু সবজি এবং আউশ ধানের বীজতলাসহ সদ্য রোপণ করা আউশ ধানের বেশি ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান লেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারে প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আনুমানিক ৪ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি অফিসের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন সবজির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭ হাজার ১২০ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে ১ হাজার হেক্টরে শসা। আউশ ধান আবাদ হয়েছে ২৫ হাজার ৫০০ হেক্টরে। নিম্নচাপের প্রভাবে এই উপজেলায় ১৪৪ হেক্টরে গ্রীষ্মকালীন সবজি, ৩৪ হেক্টরে আউশের বীজতলা ও ১০৫ হেক্টরে রোপা আউশ ধানের ক্ষতি হয়েছে। এতে করে প্রায় ৩ হাজার কৃষক ক্ষতির মুখে পড়েছেন।
উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে চাষ করা শসা, করলা, লাউ, চিচিঙ্গা, পেঁপে, মরিচসহ বিভিন্ন সবজি বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে গেছে। পাশাপাশি আউশ ধান পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চাষের প্রাথমিক ধাপেই বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আব্দুল্লাহপুর, আসলামপুর, চরমাদ্রাজ, ওসমানগঞ্জ, চরকুকরিমুকরি, রসুলপুর ও আমিনাবাদ ইউনিয়নের কৃষকদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। সবুজে ভরা কৃষিজমিগুলো এখন পানিতে তলিয়ে রয়েছে।
উপজেলার আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল্লাহ জানান, ১ একর ৬০ শতাংশ জমিতে শসার চাষাবাদ করেছেন। এতে তাঁর ২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। ঋণ নিয়ে এই শসা চাষাবাদ করেন। নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ১ একর জমির শসাখেত নষ্ট হয়ে গেছে।
চরফ্যাশন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাজমুল হুদা জানান, সম্প্রতি নিম্নচাপের প্রভাবে চরফ্যাশনে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তবে গ্রীষ্মকালীন শাকসবজি বিশেষ করে শসা, করলা ও চিচিঙ্গাসহ বেশ কিছু সবজি এবং আউশ ধানের বীজতলাসহ সদ্য রোপণ করা আউশ ধানের বেশি ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান লেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জোয়ারে প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৮
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:১৪
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৯
১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৫:১৬
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:১৬
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, বিএনপি সবসময় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে মূল্যায়ণ করেছে।
বিগত সময়ে বিএনপি চারবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে ছিলেন। আমরা তখনো চেয়ে ছিলাম আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখতে।
বিএনপি যদি আগামীতে দেশের জনগণের ভোটে জাতীয় সংসদে যেতে পারি, তাহলে আমাদের দল কখনই কোরআন ও সুন্নাহ এর আদর্শের বিরুদ্ধে কোনো আইন পাশ করবে না। অতীতে ও আমরা আলেম ওলামা দের সম্মান দিয়েছে এরং ভবিষ্যতে ও সম্মান দেওয়ার চেষ্টা করবো।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে লালমোহন উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির আয়োজনে পাবলিক লাইব্রেরীর হল রুমে ওলামায়ে কেরাম সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মেজর হাফিজ আরো বলেন, বাংলাদেশ একটি বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র এখানে ইসলামের বিরুদ্ধে কোন আইন পাশ করা কোন শাসকের আগামী দিনে আর হবে না। বিশেষ করে, শেখ হাসিনার এই পরিনতি দেখার পরে সকল রাজনৈতিক দল এখন সাবধান এবং এই দেশে ইসলামের জাগরণ হয়েছে।
লালমোহন করিম রোড জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাও. আব্দুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো.জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল পঞ্চায়েত, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারী, প্রেসক্লাবের আহবায়ক সোহেল মো. আজীজ শাহীন, সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারসহ লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম, মুয়াজ্জিন ও ওলামায়ে কেরামসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেছেন, বিএনপি সবসময় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেরকে মূল্যায়ণ করেছে।
বিগত সময়ে বিএনপি চারবার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে ছিলেন। আমরা তখনো চেয়ে ছিলাম আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখতে।
বিএনপি যদি আগামীতে দেশের জনগণের ভোটে জাতীয় সংসদে যেতে পারি, তাহলে আমাদের দল কখনই কোরআন ও সুন্নাহ এর আদর্শের বিরুদ্ধে কোনো আইন পাশ করবে না। অতীতে ও আমরা আলেম ওলামা দের সম্মান দিয়েছে এরং ভবিষ্যতে ও সম্মান দেওয়ার চেষ্টা করবো।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে লালমোহন উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপির আয়োজনে পাবলিক লাইব্রেরীর হল রুমে ওলামায়ে কেরাম সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
মেজর হাফিজ আরো বলেন, বাংলাদেশ একটি বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র এখানে ইসলামের বিরুদ্ধে কোন আইন পাশ করা কোন শাসকের আগামী দিনে আর হবে না। বিশেষ করে, শেখ হাসিনার এই পরিনতি দেখার পরে সকল রাজনৈতিক দল এখন সাবধান এবং এই দেশে ইসলামের জাগরণ হয়েছে।
লালমোহন করিম রোড জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাও. আব্দুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো.জাফর ইকবাল, সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল পঞ্চায়েত, পৌর বিএনপির সভাপতি মো. সাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারী, প্রেসক্লাবের আহবায়ক সোহেল মো. আজীজ শাহীন, সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদারসহ লালমোহন উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে ইমাম, মুয়াজ্জিন ও ওলামায়ে কেরামসহ বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীবৃন্দ।
১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৩
ভোলায় পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা হলেন— ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের আবুল খায়েরের ছেলে মো. রাকিব (৩০) ও একই ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে হাসান মোনতাছির রহমান (২০)।
গতকাল বিকেলে ভোলা সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভোলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রিপন চন্দ্র সরকার।
তিনি বলেন, গত ১৯ জুন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নে আল আমিন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পরদিন আল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ভোলা সদর থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। এ মামলার ভয় দেখিয়ে বাপ্তা ইউনিয়নের রাকিব ও মোনতাছির স্থানীয় শেখ ফরিদের নাতি মো. জিতু জড়িত আছে বলে জিতুর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করেন।
তারা দুজন গত ২৬ জুলাই শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তার নাতি মো. জিতুকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য পুলিশকে ম্যানেজ করার কথা বলে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। একাধিকবার তার বাড়িতে গিয়ে তারা ওই টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করায় ভুক্তভোগী জিতুর পরিবার বাধ্য হয়ে গত ৩ আগস্ট সকালে শহরের নিরালা হোটেলের ভেতরে তাদের নগদ দেড় লাখ টাকা দেন।
পরবর্তীতে আবারও শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তারা আরও ১০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে আবারও ২ লাখ টাকা দাবি করলে বিষয়টি নিয়ে জিতুর পরিবারের সন্দেহ হলে ওই দুই যুবকের বিরুদ্ধে ভোলা সদর মডেল থানায় চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন জিতুর পরিবার।
রিপন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে এবং চাঁদাবাজির ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা দুজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। চাঁদাবাজিসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে ভোলা জেলা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ভোলায় পুলিশের নাম ভাঙিয়ে মামলার ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তারা হলেন— ভোলা সদর উপজেলার বাপ্তা ইউনিয়নের আবুল খায়েরের ছেলে মো. রাকিব (৩০) ও একই ইউনিয়নের মিজানুর রহমানের ছেলে হাসান মোনতাছির রহমান (২০)।
গতকাল বিকেলে ভোলা সদর মডেল থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভোলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রিপন চন্দ্র সরকার।
তিনি বলেন, গত ১৯ জুন পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নে আল আমিন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনার পরদিন আল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে ভোলা সদর থানায় একটি চুরির মামলা দায়ের করেন। এ মামলার ভয় দেখিয়ে বাপ্তা ইউনিয়নের রাকিব ও মোনতাছির স্থানীয় শেখ ফরিদের নাতি মো. জিতু জড়িত আছে বলে জিতুর পরিবারের কাছে চাঁদা দাবি করেন।
তারা দুজন গত ২৬ জুলাই শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তার নাতি মো. জিতুকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য পুলিশকে ম্যানেজ করার কথা বলে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। একাধিকবার তার বাড়িতে গিয়ে তারা ওই টাকার জন্য চাপ প্রয়োগ করায় ভুক্তভোগী জিতুর পরিবার বাধ্য হয়ে গত ৩ আগস্ট সকালে শহরের নিরালা হোটেলের ভেতরে তাদের নগদ দেড় লাখ টাকা দেন।
পরবর্তীতে আবারও শেখ ফরিদের বাড়িতে গিয়ে তারা আরও ১০ হাজার টাকা নেন। পরবর্তীতে আবারও ২ লাখ টাকা দাবি করলে বিষয়টি নিয়ে জিতুর পরিবারের সন্দেহ হলে ওই দুই যুবকের বিরুদ্ধে ভোলা সদর মডেল থানায় চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন জিতুর পরিবার।
রিপন চন্দ্র সরকার বলেন, ঘটনার সত্যতা পেয়ে পরবর্তীতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অভিযান চালিয়ে ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে এবং চাঁদাবাজির ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা দুজন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। চাঁদাবাজিসহ সকল অপরাধের বিরুদ্ধে ভোলা জেলা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৮:০৮
ভোলার লালমোহন উপজেলায় নাগরিক সেবা বৃদ্ধি, জবাবদিহিতা এবং উন্নত-টেকসই পৌরসভা গড়ার লক্ষ্যে শহর সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে লালমোহন পৌরসভার আয়োজনে পৌর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ।
এ সময় পৌরসভার নাগরিকদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে সুপেয়পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের মধ্যেই এসব বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন সংশ্লিষ্টরা।
অনুষ্ঠিত সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শাহে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী রাজিব সাহা, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ শহর সমন্বয় কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদসরা উপস্থিত ছিলেন।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় নাগরিক সেবা বৃদ্ধি, জবাবদিহিতা এবং উন্নত-টেকসই পৌরসভা গড়ার লক্ষ্যে শহর সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে লালমোহন পৌরসভার আয়োজনে পৌর সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরপ্রশাসক মো. শাহ আজিজ।
এ সময় পৌরসভার নাগরিকদের সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। যার মধ্যে সুপেয়পানি সরবরাহ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ এবং জলাবদ্ধতা দূরীকরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চলতি বছরের মধ্যেই এসব বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন সংশ্লিষ্টরা।
অনুষ্ঠিত সভায় লালমোহন থানার ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শাহে আলম, উপজেলা প্রকৌশলী রাজিব সাহা, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ইমন, পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তারসহ শহর সমন্বয় কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের সদসরা উপস্থিত ছিলেন।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.