dreamliferupatolibarisal

পিরোজপুর

এক দশক ধরে পরিত্যক্ত পিরোজপুর আবহাওয়া অফিস

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

০৩ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:২৩

প্রিন্ট এন্ড সেভ

  এক দশক ধরে পরিত্যক্ত পিরোজপুর আবহাওয়া অফিস

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল: পিরোজপুরের কাউখালীতে প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় প্রথম শ্রেণির নৌ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র। কিন্তু এটি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে গণপূর্ত বিভাগ ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে নৌ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শুরু করে। কেন্দ্রটি নির্মাণে ৯০ লাখ টাকা ব্যয় হলেও অফিসের যন্ত্রপাতির হিসেব এখনো অজানাই রয়ে গেছে।

মূল ভবনের নির্মাণ শেষ হয় ২০১২ সালে এবং হস্তান্তর করা হয় ২০১৬ সালে। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে কিছু সীমিত জনবল নিয়োগ দেওয়া হলেও তারা নিয়মিত অফিসে আসেন না বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। নির্মাণের ৫ বছর পর আনসার নিয়োগ দেওয়া হলেও ছয় বছরেও প্রতিষ্ঠানটিতে কোনো কার্যকর জনবল নিয়োগ হয়নি। এমনকি যে আনসার সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল, তারও দেখা মেলে না নিয়মিত।

সম্প্রতি সরেজমিনে সংশ্লিষ্ট এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নৌ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রটির মূল ফটকে তালা ঝুলছে। পাশের পকেট গেট থেকে অফিসে প্রবেশ করে দেখা যায় অফিস থাকলেও নেই সেবা, নেই কর্মচারীদের উপস্থিতি ও কার্যক্রমের কোনো চিহ্ন। অফিস কক্ষগুলোতে বসার টেবিল সরিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিছানা, আর অফিসের আসবাবপত্র রাখা হয়েছে বাইরে। অফিস কক্ষে দড়ি টানিয়ে শুকানো হচ্ছে জামা কাপড়, চলছে রান্নাবান্নাও।

অফিস কক্ষগুলো যেন রীতিমতো একটি আবাসিক হোটেলে রূপ নিয়েছে। যেসব যন্ত্রপাতি প্রাথমিকভাবে বসানো হয়েছিল, সেগুলো এখন অব্যবহৃত।

সরকারি দপ্তরের এমন দায়সারা মনোভাব এবং অনিয়মের কারণে এই কেন্দ্রটি কার্যকারিতার বাইরে চলে গেছে বলেই মনে করছেন স্থানীয়রা। তারা জানান, অফিসটির কর্মচারীদের দেখা যায় ‘কালেভদ্রে’। তাদের দাবি, অবিলম্বে কেন্দ্রটি সক্রিয় করে নৌরুটে যাতায়াতকারীদের সঠিক আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হোক।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. মারুফ হোসেন বলেন, ‘সাত থেকে আট বছর ধরে আমি এখানে বসবাস করছি। কিন্তু আমি কখনো সামনের গেট পর্যন্ত খুলতে দেখি নাই। মাঝে মধ্যে দুজন আনসারকে দেখা যায়। আবহাওয়া অফিসের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আমার চোখে পরে নাই।’

রিয়াদুল ইসলাম নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘এই পথে প্রতিদিন যাতায়াত করি। কখনো এই অফিসের কোনো কার্যক্রম দেখি নাই। পিরোজপুর জেলার একমাত্র আবহাওয়া অফিসটি আমাদের খুব প্রয়োজন।’

ব্যবসায়ী সোয়াইব সিদ্দিক বলেন, ‘পিরোজপুর জেলা মূলত একটি উপকূলীয় অঞ্চল এবং নদীবেষ্টিত এলাকা। এখানে একটি আবহাওয়া অফিস আছে, কিন্তু আমরা কখনো এর কোনো সুফল পাইনি। এই অফিসে কোনো কার্যক্রম হয় না, কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও আসে না। আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যাতে অনতিবিলম্বে অফিসটির কার্যক্রম শুরু করা হয়।’

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ঢাকা পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নৌপথে কাউখালী একটি কৌশলগত অবস্থানে রয়েছে। এখান থেকে দুটি নদী দুই রুটে বিভক্ত হয়েছে। একটি বরিশাল হয়ে ঢাকা এবং অন্যটি স্বরূপকাঠী হয়ে সন্ধ্যা নদী দিয়ে ঢাকা। ফলে এই জায়গাটিতে একটি পূর্ণাঙ্গ ও কার্যকর নৌ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র থাকার প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ স্পটে নির্মিত অফিসটির এমন বেহাল অবস্থা দেখে হতাশ স্থানীয়রা বলছেন, সরকার কোটি টাকা ব্যয় করলেও বাস্তবে কোনো সেবা মেলে না এখানে। বরং অফিসটা যেন এক পরিত্যক্ত ভবন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে নৌ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজেদুল হক বলেন, ‘আগের বিষয়ে কিছু জানি না। তবে, গতবছরের নভেম্বরের ৫ তারিখ থেকে আমি এখানে যোগদানের পর থেকে নিয়মিত অফিস চলছে। যত রকমের যন্ত্রপাতি আছে, সেগুলো নিয়মিত সংগ্রহ করছি। তবে কিছু কিছু যন্ত্রপাতি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বন্ধ আছে। সে বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’

অফিস কক্ষে বিছানা রাখার বিষয়ে মাজেদুল হক বলেন, ‘আমাদের যেহেতু ২৪ ঘণ্টা অফিস করতে হয়। সেজন্য রাতে যে থাকবেন, তার বিশ্রামের জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে। তার বাইরে কিছু নয়।’

আরও পড়ুন:

‘আমি বিএনপি করলেও শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী’

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬

প্রিন্ট এন্ড সেভ

‘আমি বিএনপি করলেও শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী’

‘আমি বিএনপি করে শ ম রেজাউলের আমলে মামলায় জেল খেটেছি, এমনকি আমাকে মেরে ফেলারও চেষ্টা হয়েছে। তবে শেখ হাসিনার আদর্শ ধারণ করে এ যাবত কাজ করেছি।’ সাংবাদিকদের সাথে এমন মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন নেছারাবাদ উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা।

পাঁচ বছর পূর্বে নিজের ঘরে আগুন দিয়ে ভাই ও চাচাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোসহ বিভিন্ন অভিযোগে তিনি আবারও আলোচনায় আসেন। অভিযোগ উঠেছে, ওই মামলায় রেহাই পেতে তার ভাই ও চাচা ৫০ হাজার টাকা দিলেও হয়রানি থেকে মুক্তি পাননি। তারা এখনো ভুগছেন সেই ঘরপোড়া মামলায়।

সোহাগ মৃধার চাচা মো: জাহাঙ্গীর হোসেন অভিযোগ করেন, ‘ওয়ারিশ সম্পত্তি বঞ্চিত করতে সোহাগ তার ভাইকে হয়রানি করত। আমি প্রতিবাদ করায় চুরির মামলায় ফাঁসায়। পরে নিজ ঘরে আগুন দিয়ে আমার ও তার ভাই তৈমুর রেজার নামে মামলা দেয়। তখন আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আমাদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েও রেহাই দেয়নি।’

বলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে ও আওয়ামী লীগ নেতা মো: সোহাগ হোসেন বলেন, ‘সোহাগ মৃধা কেমন মানুষ, তা সবাই জানে। সে আমার বাবাকেও একসময় হয়রানি করেছে।’

স্থানীয়দের অভিযোগ, আওয়ামী আমলে সোহাগ মৃধা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে রেখেছিলেন। প্রতিপক্ষকে ফাঁসানো, সরকারি অর্থ আত্মসাৎসহ নানা অপকর্মে তিনি জড়িত ছিলেন বলে দাবি তাদের। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর এখন তিনি বিএনপি পরিচয়ে সক্রিয় হয়েছেন।

অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য সোহাগ মৃধা বলেন, ‘আমি কাউকে মিথ্যা মামলা দিইনি। আমি বিএনপি করি, তবে শেখ হাসিনার আদর্শে বিশ্বাসী। ইউপি সদস্যদের নির্দিষ্ট দল থাকে না— যে সরকার আসে, তার হয়ে কাজ করি।’

নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো: ফকরুল আলম বলেন, ‘শুনেছি সোহাগ মৃধা আওয়ামী লীগ করতেন। এখন কিভাবে বিএনপি করলেন জানি না। কেউ নিজেকে বিএনপি বললেই সে বিএনপি হয়ে যায় না। তিনি আমাদের দলের কেউ নন।’

গ্রেপ্তার আ’লীগ নেতাকে ছাড়াতে তৎপর বিএনপি নেতা!

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৭

প্রিন্ট এন্ড সেভ

গ্রেপ্তার আ’লীগ নেতাকে ছাড়াতে তৎপর বিএনপি নেতা!

পিরোজপুরের নেছারাবাদে গ্রেপ্তার বিপ্লব ফকির নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়াতে তৎপর হয়েছেন বিএনপির সাবেক হুইপ ও সংসদ সদস্য মো. শহিদুল হক জামালের এপিএস শাহ মোহাম্মাদ নাসির উদ্দীন ফকির। তার দাবি- গ্রেপ্তার ব্যক্তি আওয়ামী লীগের নয়, বিএনপির সক্রিয় কর্মী।

উপজেলার গুয়ারেখা ইউনিয়ন পাটিকেলবাড়ী এলাকা থেকে সোমবার (২০ অক্টোবর) বিকালে বিপ্লব ফকিরকে তুলে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে সাদা পোশাক পরিহিত একদল ব্যক্তি।

বিপ্লব ফকির গুয়ারেখা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিপ্লব ফকিরকে পিরোজপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাকে ছাড়িয়ে আনতে চেষ্টা শুরু করেন বিএনপির নেতা মো. শাহ নাসির উদ্দীন ফকির।

স্থানীয় মো. সোহেল, আরিফ ফকিরসহ কয়েকজন বাসিন্দা জানান, বিপ্লব ফকির এলাকায় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা। তিনি কিছুটা বিতর্কিত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। সোমবার বিকালে গ্রেপ্তারের আগ মুহুর্তেও বাজারে তিনি স্থানীয় এক ব্যক্তিকে আখ দিয়ে মারধর করেন। তিনি আওয়ামী লীগ করেও স্থানীয় বিএনপি নেতা নাসির ফকিরের দাপটে চলতেন।

গুয়ারেখা ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. লাভলু গাজী বলেন, ‘বিপ্লব মূলত বিএনপি ঘেঁষা মানুষ। শুনেছি, পূর্বে আওয়ামী লীগ করত। সোমবার বিকালে ডিবি পুলিশ এসে তাকে ধরে নিয়ে গেছে।’

গুয়ারেখা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সূত্রে জানা যায়, বিপ্লব ফকিরকে তার নিজের সম্মতিতে ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির পদে রাখা হয়েছিল। তবে গত ৫ আগস্টের পর থেকে তিনি বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়েন।

এ বিষয়ে শাহ নাসির উদ্দীন বলেন, ‘বিপ্লব আমাদের দলের (বিএনপি) একজন সক্রিয় কর্মী। কে বা কারা তার নাম আওয়ামী লীগের কমিটিতে দিয়েছে, তা জানি না। এটি রাজনৈতিক একটি চক্রান্ত। আমরা আশা করছি তাকে এই চক্রান্তের হাত থেকে মুক্ত করতে পারব।’

এ বিষয়ে জানতে পিরোজপুর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ অফিসে ফোন করা হলেও কোনো কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।

বাড়ির সামনে থেকে ধরে নিয়ে ডাকাত অপবাদ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:০৫

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বাড়ির সামনে থেকে ধরে নিয়ে ডাকাত অপবাদ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠি ইউনিয়নে ডাকাত অভিযোগে মো. আলী হোসেন নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

আজ সোমবার ভোররাতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। রোববার সন্ধ্যার দিকে বান্ধাঘাটা এলাকার হাওলাদার বাড়িতে আলী হোসেনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয় বলে নিহতের পরিবারের অভিযোগ।

মো. আলী হোসেন (৩৮) শিয়ালকাঠি এলাকার হাকিম হাওলাদারের ছেলে। তিনি অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

নিহতের স্ত্রী সোনিয়া আক্তার সাংবাদিকদের জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে স্থানীয় আবুল বাশার ফরিদের নেতৃত্বে ৫০-৬০ জন লোক তাঁদের বাড়ির সামনে এসে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার শুরু করে। এ সময় আলী হোসেন ঘর থেকে বাইরে বের হলে তাঁকে ধরে নিয়ে ঘরের পাশের একটি সুপারিবাগানে নির্মমভাবে মারধর করা হয়।

খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান গাজী সিদ্দিকুর রহমান ঘটনাস্থলে পৌঁছে গুরুতর আহত আলী হোসেনকে উদ্ধার করে কাউখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে আজ ভোররাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

সোনিয়া আক্তার অভিযোগ করেন, স্থানীয় ফরিদের সঙ্গে আলী হোসেনের পূর্ববিরোধ ছিল। সেই বিরোধের জেরে পরিকল্পিতভাবে ফরিদ, জানে আলম, মিরাজ ও তাঁদের সহযোগীরা আলী হোসেনকে ডাকাত সাজিয়ে হত্যা করেছেন।

এ বিষয়ে কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলায়মান জানান, আলী হোসেনকে মারধরের ঘটনায় গতকাল রাতে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এখন এটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.