১৪ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৪১
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।
মাত্র একশ মিটার সড়ক পথ দীর্ঘ চার বছরেরও বেশি সময়ে সংস্কার হয়নি। সংস্কার না হওয়ায় পুরো সড়কজুড়ে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, শিক্ষক সহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
এমন অবস্থা পটুয়াখালীর বাউফলের কালাইয়া বন্ধরে অবস্থিত কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কের। দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর কালাইয়া হাটে অন্যতমও প্রবেশ পথও এটি।
কালাইয়া-বগি সড়কের কালাইয়া মোটরসাইকেল স্ট্যান্ড থেকে কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালের প্রধান ফটক পর্যন্ত এ সড়কের দৈর্ঘ্য মাত্র ১০০ মিটার। ২০১৮ সালে শেষবার সড়কটি সংস্কার করা হয়।
তবে ঠিকাদার নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার ও শিডিউল অনুযায়ী কাজ না করায় কিছু দিনের মধ্যেই সড়কের আরসিসি ঢালাই উঠে যায়। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। দীর্ঘ চার বছরেও সংস্কার না করায় পুরো সড়কজুড়ে বড় বড় গর্তে ভরে গেছে।
স্থানীয়রা জানান, কালাইয়া বন্দর সংলগ্ন কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালাইয়া রাব্বানিয়ক কামিল মাদ্রাসা, কালাইয়া হায়াতুন্নেছা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আলী আকবর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কালাইয়া ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক এই সড়ক হয়ে যাতায়াত করেন।
একই সাথে কালাইয়া বন্দর দক্ষিণাঞ্চলের বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর হওয়ার প্রতি সোমবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষ বেচা কেনা করতে আসেন। সড়কটির অবস্থা বেহলায় পথচারী সহ যানবাহন চালকেরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্রী মুনতাহা নুসরাত বলেন, বর্ষা হলেই রাস্তায় পানি জমে যায়। হেটে আসা যায় না, রিকশায় আসলে অনেক সময় রিকশাও উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। অনেকেই আহত হয়েছে। প্রতিনিয়তই পোশাক নষ্ট হয়ে যায়।
কালাইয়া রাব্বানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আলিম প্রথম বর্ষের ছাত্র হুজাইয়া রাব্বি বলেন, রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ। হেটে আসার পরিস্থিতি নেই। দ্রæত রাস্তাটি সংস্কার দরকার। কালাইয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মো. মেহেদী হাসান রাসেল বলেন, বিদ্যালয়ের সামনের ১০০ মিটার রাস্তার পুরোটা খানাখন্দে ভরা।
বর্ষায় পানি জমে থাকা পানি আর শুষ্ক মৌসুমি ধুলাবালির কারণে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পোশাক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যেকারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি দ্রæত মেরামত করা প্রয়োজন।
কালাইয়া বন্দরের ব্যবসায়ী নেতা নুরুল ইসলাম সিদ্দিকি মাসুম বলেন, কালাইয়া বন্দর দেশের অন্যতম বৃহৎ বানিজ্যিক বন্দর। এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ব্যবসায়ী গরু মহিষ ও ধান কিনতে আসেন। বন্দরের অন্যতম প্রবেশদ্বার ওই রাস্তাটি।
সেটির অবস্থা খারাপ হওয়ায় বন্দরে আসা ক্রেতা বিক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এতে কালাইয়া বন্দরের ঐহিত্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সড়কটির বেহাল অবস্থার কথা স্বীকার করে উপজেলা এইজিইডির উপ সহকারি প্রকৌশলী আলী ইবনে আব্বাস বলেন, সড়কটি সংস্কারের জন্য উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়েছি।
বিষয়টি পটুয়াখালী জেলা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হোসেন আলী মীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, খোঁজ খবর নিয়ে দ্রæত সড়কটি সংস্কারের উদ্যোগে নেওয়া হবে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১৩:০০
পটুয়াখালীর দুমকিতে আলোচিত শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তিন আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩) ধারায় প্রত্যেককে ১০ বছর করে এবং পর্নোগ্রাফি আইনের ৮(২) ধারায় দুই আসামিকে অতিরিক্ত ৩ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নীলুফার শিরিন এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইমরান মুন্সী (১৭), সাকিব মুন্সী (১৭) ও সিফাত মুন্সী (১৬)। আদালত আসামিদের অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে শিশু আইনের অধীনে বিচার করেন। রায়ের মাধ্যমে ইমরান মুন্সীকে ১০ বছরের এবং সাকিব মুন্সী ও সিফাত মুন্সীকে ১০ বছরের পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি আইনে আরও ৩ বছর করে মোট ১৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৮ মার্চ সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী লামিয়া বাবার কবর জিয়ারত শেষে নানাবাড়িতে যাওয়ার পথে আসামিরা তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা একটি পরিত্যক্ত বাড়ির জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে এবং ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে।
ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবার দুমকি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় প্রদান করেন। রাস্ট্রপক্ষের পিপি এডভোকেট আবদুল্লাহ আল-নোমান এবং আসামি পক্ষে এডভোকেট মো: শহিদুল ইসলাম তালুকদার মামলাটি পরিচালনা করেন।
ধর্ষণের শিকার ওই শহীদ কন্যা লামিয়াকে ঘটনার পর ঢাকায় মায়ের ভাড়া বাসায় নেওয়া হলে সেখানে লোকলজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
পটুয়াখালীর দুমকিতে আলোচিত শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী ধর্ষণ মামলায় তিন আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৩) ধারায় প্রত্যেককে ১০ বছর করে এবং পর্নোগ্রাফি আইনের ৮(২) ধারায় দুই আসামিকে অতিরিক্ত ৩ বছর করে কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নীলুফার শিরিন এ রায় ঘোষণা করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইমরান মুন্সী (১৭), সাকিব মুন্সী (১৭) ও সিফাত মুন্সী (১৬)। আদালত আসামিদের অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে শিশু আইনের অধীনে বিচার করেন। রায়ের মাধ্যমে ইমরান মুন্সীকে ১০ বছরের এবং সাকিব মুন্সী ও সিফাত মুন্সীকে ১০ বছরের পাশাপাশি পর্নোগ্রাফি আইনে আরও ৩ বছর করে মোট ১৩ বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ১৮ মার্চ সন্ধ্যায় পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নে শহীদ জুলাই যোদ্ধার কণ্যা কলেজছাত্রী লামিয়া বাবার কবর জিয়ারত শেষে নানাবাড়িতে যাওয়ার পথে আসামিরা তাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা একটি পরিত্যক্ত বাড়ির জঙ্গলে নিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে এবং ঘটনাটি মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করে।
ঘটনার পর ভুক্তভোগীর পরিবার দুমকি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও ১৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় প্রদান করেন। রাস্ট্রপক্ষের পিপি এডভোকেট আবদুল্লাহ আল-নোমান এবং আসামি পক্ষে এডভোকেট মো: শহিদুল ইসলাম তালুকদার মামলাটি পরিচালনা করেন।
ধর্ষণের শিকার ওই শহীদ কন্যা লামিয়াকে ঘটনার পর ঢাকায় মায়ের ভাড়া বাসায় নেওয়া হলে সেখানে লোকলজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে।
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ০১:১৮
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, তার স্ত্রী দেলোয়ারা সুলতানা ও পুত্র রায়হান সাকিবের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে। ২১ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দুপুরে দুদকের অনুমোদনক্রমে দুদক পটুয়াখালী জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
দুদকের সহকারী কমিশনার তাপস বিশ্বাস জানান, ব্যতীত আ স ম ফিরোজের বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা। অর্থাৎ ১১ কোটি ৯৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৩ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা।
সুতরাং আসম ফিরোজের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ লাখ ৪৮৪ টাকা। অর্থাৎ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৮৪ টাকা। এ আয়ের পক্ষে কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
এছাড়াও অনুসন্ধানকালে, ব্যয়বতীত দেলোয়ারা সুলতানার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি ৫১ লাখ ১৩ হাজার ২১৭ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। সুতরাং দেলোয়ারা সুলতানার নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা। অর্থাৎ দেলোয়ারা সুলতানার জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা।
অনুসন্ধানকালে, রায়হান শাকিবের ব্যয়বতীত তার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। অর্থাৎ ৬ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ৮৪২ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। সুতরাং আসামি রায়হান শাকিবের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। অর্থাৎ রায়হান শাকিবের জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। উক্ত আয়ের পক্ষে তিনি কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
তাই দুদকের পটুয়াখালীর উপপরিচালক তানভীর আহমদ তিনটি মামলা রুজু করেন। অবৈধভাবে অর্জিত মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক চিফ হুইপ ও পটুয়াখালী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, তার স্ত্রী দেলোয়ারা সুলতানা ও পুত্র রায়হান সাকিবের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করেছে। ২১ অক্টোবর (মঙ্গলবার) দুপুরে দুদকের অনুমোদনক্রমে দুদক পটুয়াখালী জেলা কার্যালয়ে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
দুদকের সহকারী কমিশনার তাপস বিশ্বাস জানান, ব্যতীত আ স ম ফিরোজের বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা। অর্থাৎ ১১ কোটি ৯৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫৬৩ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ ৪১ হাজার ৭৯ টাকা।
সুতরাং আসম ফিরোজের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ লাখ ৪৮৪ টাকা। অর্থাৎ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৩ কোটি ২৯ লাখ ২৬ হাজার ৪৮৪ টাকা। এ আয়ের পক্ষে কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
এছাড়াও অনুসন্ধানকালে, ব্যয়বতীত দেলোয়ারা সুলতানার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। অর্থাৎ ১ কোটি ৫১ লাখ ১৩ হাজার ২১৭ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ৫০ লাখ ১১ হাজার ৫৬৩ টাকা। সুতরাং দেলোয়ারা সুলতানার নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা। অর্থাৎ দেলোয়ারা সুলতানার জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ১ কোটি ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৪ টাকা।
অনুসন্ধানকালে, রায়হান শাকিবের ব্যয়বতীত তার বৈধ সঞ্চয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। অর্থাৎ ৬ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ৮৪২ টাকার সম্পদ অর্জনে তার বৈধ আয়ের পরিমাণ পাওয়া যায় ২ কোটি ৭০ লাখ ৫ হাজার ৪১৪ টাকা। সুতরাং আসামি রায়হান শাকিবের নামে জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। অর্থাৎ রায়হান শাকিবের জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত/বৈধ আয়ের উৎসের সহিত অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ পাওয়া যায় ৪ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৪২৮ টাকা। উক্ত আয়ের পক্ষে তিনি কোনো ধরনের রেকর্ডপত্র দেখাতে পারেননি।
তাই দুদকের পটুয়াখালীর উপপরিচালক তানভীর আহমদ তিনটি মামলা রুজু করেন। অবৈধভাবে অর্জিত মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলাটি রুজু করা হয়।
২১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৬:৩১
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন হারবাল সহকারী কর্তৃক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে। পটুয়াখালী জেলা দুদকের সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদকের একটি দল প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ অভিযান চালায়।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত হারবাল সহকারী শফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ দীর্ঘদিন ধরে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে দুদক কর্মকর্তারা ছদ্মবেশে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেন। তবে অভিযানের সময় অভিযুক্ত সবুজকে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, ওই দিন তার দায়িত্ব ছিল দ্বিতীয় শিফটে।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফ বলেন, অভিযানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা যাচাই করা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বরিশালটাইমসকে বলেন, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি মালি নন, তিনি হারবাল সহকারী। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাকে জরুরি বিভাগে কোনো দায়িত্ব দিইনি। আমার আগের যে কর্মকর্তা ছিলেন, তার সময় সবুজ ইমারজেন্সিতে ডিউটি করতেন। আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর অভিযোগ পেয়ে বলেছি, তিনি আর ডিউটি করতে পারবেন না।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একজন হারবাল সহকারী কর্তৃক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছদ্মবেশে অভিযান চালিয়েছে। পটুয়াখালী জেলা দুদকের সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদকের একটি দল প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ অভিযান চালায়।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত হারবাল সহকারী শফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ দীর্ঘদিন ধরে রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে আসছিলেন। অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে দুদক কর্মকর্তারা ছদ্মবেশে হাসপাতালের ভেতরে প্রবেশ করেন। তবে অভিযানের সময় অভিযুক্ত সবুজকে পাওয়া যায়নি। জানা গেছে, ওই দিন তার দায়িত্ব ছিল দ্বিতীয় শিফটে।
দুদকের পটুয়াখালী জেলা সহকারী পরিচালক আব্দুল লতিফ বলেন, অভিযানে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা যাচাই করা হয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ বরিশালটাইমসকে বলেন, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি মালি নন, তিনি হারবাল সহকারী। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাকে জরুরি বিভাগে কোনো দায়িত্ব দিইনি। আমার আগের যে কর্মকর্তা ছিলেন, তার সময় সবুজ ইমারজেন্সিতে ডিউটি করতেন। আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর অভিযোগ পেয়ে বলেছি, তিনি আর ডিউটি করতে পারবেন না।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.