১২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৩৩
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে ভোলায় সরব হয়ে উঠেছেন রাজনৈতিক নেতারা। এখনও জামায়াত ছাড়া বড় দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও মাঠে সক্রিয় রয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোলায় তৃণমূল পর্যায়ে দল গোছাচ্ছে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, বিজেপিসহ সব দল। তবে এখনও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো জেলা। মাঠ গোছাতেও ব্যস্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, কেন্দ্র কমিটি গঠন এবং সদস্য সংগ্রহের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিএনপি থেকে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকায় দলের ভেতরে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্র থেকে যাকে মনোনয়ন দেবে এবং কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেবে, সেটা তারা মেনে নিয়ে তার পক্ষেই কাজ করবেন। এখন সবার অপেক্ষা কেন্দ্র থেকে চূড়ান্তভাবে কার নাম ঘোষণা আসে।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ অনেকটাই বেশি। তবে প্রার্থিতার বিষয়ে আপাতত এ জেলায় জাপা এবং এনসিপিসহ অন্যান্য দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা নেই।
এদিকে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের পোস্টার, ফেস্টুন ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লা। চারটি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত দ্বীপজেলা ভোলার রাজনৈতিক মাঠ এখন অনেকটাই সরগরম। বিএনপি, বিজেপি এবং জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো। তারাই এখন তৃণমূলে মাঠ গোছাতে ব্যস্ত। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ভোলা-১ (সদর) আসনে বিএনপি থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের নাম শোনা যাচ্ছে। তার পক্ষে দলীয় শুভেচ্ছা ব্যানার টানিয়ে রাখা হয়েছে শহরের অলিগলিতে।
বিজেপি থেকে দলের চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থের পক্ষে কাজ করছেন নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে জামায়াত থেকে দলের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মাওলানা ওবায়দুর রহমান বিন মোস্তফার নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ ও বিএনপি গোলাম নবী আলমগীর। পিছিয়ে নেই জামায়াত প্রার্থীও।
ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম। এছাড়া একই দল থেকে এবিএম ইব্রাহিম খলিলসহ একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। তারাও বিএনপি থেকে প্রার্থী হতে চান। এ আসনে জামায়াত থেকে প্রার্থী হচ্ছেন মাওলানা ফজলুল করিম। তবে বিজেপি বা অন্যদলের প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা নেই।
ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন থেকে বিএনপিতে এককভাবে মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট পার্টির (বিডিপি) মহাসচিব নিজামুল হক নাঈমের শোনা গেলেও বিজেপি, জাপা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আলোচনায় নেই।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম আলোচনায় রয়েছে। যাদের মধ্যে সাবেক সংসদ নাজিম উদ্দিম আলম, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিকুল্লা, নুরুল ইসলামাম নয়ন রয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত থেকে অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে কামাল উদ্দিন আলোচনায় রয়েছেন। অন্যান্য দলের প্রার্থী এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
বিএনপিতে একাধিক প্রার্থীর বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি বড় দল, এ দল থেকে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন চাইতেই পারেন। তবে এখন পর্যন্ত যারা মনোনয়ন চাইছেন, তারা কেউ শক্তিশালী প্রার্থী নন। সবচেয়ে বড় কথা কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, আমরা তাই মেনে নেব। তার পক্ষেই কাজ করব।
জানতে চাইলে জামায়াতের ভোলা জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম বলেন, ভোলার চারটি আসনেই আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত। আমাদের কেন্দ্র কমিটি গঠন করা শেষ, চলছে সদস্য সংগ্রহ। দল পুরোপুরি গোছানো আছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনসিপির ভোলা জেলার প্রধান সমন্বয়ক মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ভোলার চার সংসদীয় আসনে এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি, তবে নির্বাচনকে সমানে রেখে আমরা মাঠ গোছাতে ব্যস্ত আছি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে ভোলায় সরব হয়ে উঠেছেন রাজনৈতিক নেতারা। এখনও জামায়াত ছাড়া বড় দল বিএনপিসহ অধিকাংশ দলের প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও মাঠে সক্রিয় রয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশীরা।
সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোলায় তৃণমূল পর্যায়ে দল গোছাচ্ছে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, বিজেপিসহ সব দল। তবে এখনও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রার্থী চূড়ান্ত না হলেও সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে পুরো জেলা। মাঠ গোছাতেও ব্যস্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ, কেন্দ্র কমিটি গঠন এবং সদস্য সংগ্রহের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিএনপি থেকে একাধিক নেতার মনোনয়ন প্রত্যাশা থাকায় দলের ভেতরে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা কিছুটা অস্বস্তিতে রয়েছেন।
মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং নেতাকর্মীরা জানান, কেন্দ্র থেকে যাকে মনোনয়ন দেবে এবং কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেবে, সেটা তারা মেনে নিয়ে তার পক্ষেই কাজ করবেন। এখন সবার অপেক্ষা কেন্দ্র থেকে চূড়ান্তভাবে কার নাম ঘোষণা আসে।
জানা গেছে, বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ অনেকটাই বেশি। তবে প্রার্থিতার বিষয়ে আপাতত এ জেলায় জাপা এবং এনসিপিসহ অন্যান্য দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তৎপরতা নেই।
এদিকে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীদের পোস্টার, ফেস্টুন ও ব্যানারে ছেয়ে গেছে শহরের অলিগলি, পাড়া-মহল্লা। চারটি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত দ্বীপজেলা ভোলার রাজনৈতিক মাঠ এখন অনেকটাই সরগরম। বিএনপি, বিজেপি এবং জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চোখে পড়ার মতো। তারাই এখন তৃণমূলে মাঠ গোছাতে ব্যস্ত। দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন নেতাকর্মীরা।
ভোলা-১ (সদর) আসনে বিএনপি থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীরের নাম শোনা যাচ্ছে। তার পক্ষে দলীয় শুভেচ্ছা ব্যানার টানিয়ে রাখা হয়েছে শহরের অলিগলিতে।
বিজেপি থেকে দলের চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থের পক্ষে কাজ করছেন নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে জামায়াত থেকে দলের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মাওলানা ওবায়দুর রহমান বিন মোস্তফার নাম শোনা যাচ্ছে। তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আছেন বিজেপি চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ ও বিএনপি গোলাম নবী আলমগীর। পিছিয়ে নেই জামায়াত প্রার্থীও।
ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম। এছাড়া একই দল থেকে এবিএম ইব্রাহিম খলিলসহ একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। তারাও বিএনপি থেকে প্রার্থী হতে চান। এ আসনে জামায়াত থেকে প্রার্থী হচ্ছেন মাওলানা ফজলুল করিম। তবে বিজেপি বা অন্যদলের প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা নেই।
ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসন থেকে বিএনপিতে এককভাবে মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট পার্টির (বিডিপি) মহাসচিব নিজামুল হক নাঈমের শোনা গেলেও বিজেপি, জাপা ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম আলোচনায় নেই।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে বিএনপির একাধিক প্রার্থীর নাম আলোচনায় রয়েছে। যাদের মধ্যে সাবেক সংসদ নাজিম উদ্দিম আলম, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিকুল্লা, নুরুল ইসলামাম নয়ন রয়েছেন। এছাড়াও জামায়াত থেকে অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে কামাল উদ্দিন আলোচনায় রয়েছেন। অন্যান্য দলের প্রার্থী এখনও চূড়ান্ত হয়নি।
বিএনপিতে একাধিক প্রার্থীর বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি বড় দল, এ দল থেকে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন চাইতেই পারেন। তবে এখন পর্যন্ত যারা মনোনয়ন চাইছেন, তারা কেউ শক্তিশালী প্রার্থী নন। সবচেয়ে বড় কথা কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা আসবে, আমরা তাই মেনে নেব। তার পক্ষেই কাজ করব।
জানতে চাইলে জামায়াতের ভোলা জেলা নায়েবে আমির অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম বলেন, ভোলার চারটি আসনেই আমাদের প্রার্থী চূড়ান্ত। আমাদের কেন্দ্র কমিটি গঠন করা শেষ, চলছে সদস্য সংগ্রহ। দল পুরোপুরি গোছানো আছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে আমাদের প্রায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনসিপির ভোলা জেলার প্রধান সমন্বয়ক মেহেদী হাসান শরীফ বলেন, ভোলার চার সংসদীয় আসনে এখনও প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি, তবে নির্বাচনকে সমানে রেখে আমরা মাঠ গোছাতে ব্যস্ত আছি।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৮
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ২০:১৫
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৫৪
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩০
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৩১
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ভোলার তজুমদ্দিনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০ টায় উপজেলা বিএনপি'র কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং এর আয়োজন করা হয়। উপজেলা জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের আহবায়ক জুয়েল রায়হান ও সদস্য সচিব আব্দুল হান্নান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আগত সকল গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পিং করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর আসাদ রিন্টু, চাঁদপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মহিউদ্দিন জুলফিকার, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন হাওলাদার,উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো: মামুন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি ও তারুণ্যের অঙ্গীকার নিয়েই বিএনপি আজও জনগণের পাশে আছে।
তাঁরা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন—তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক। বক্তারা আরও বলেন, বিএনপি হলো দেশের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের নাম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অসংখ্য কর্মী ও নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ভোলার তজুমদ্দিনে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০ টায় উপজেলা বিএনপি'র কার্যালয় থেকে একটি র্যালি বের হয়ে বাজারের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা অডিটরিয়ামে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পিং এর আয়োজন করা হয়। উপজেলা জাতীয়তাবাদী পল্লী চিকিৎসক এসোসিয়েশনের আহবায়ক জুয়েল রায়হান ও সদস্য সচিব আব্দুল হান্নান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আগত সকল গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের মাঝে বিনামূল্যে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্পিং করা হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অমর আসাদ রিন্টু, চাঁদপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মহিউদ্দিন জুলফিকার, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন হাওলাদার,উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো: মামুন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। শিক্ষা, ঐক্য, প্রগতি ও তারুণ্যের অঙ্গীকার নিয়েই বিএনপি আজও জনগণের পাশে আছে।
তাঁরা প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন—তারুণ্যের প্রথম ভোট ধানের শীষের জন্য হোক। বক্তারা আরও বলেন, বিএনপি হলো দেশের গৌরব, ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যের নাম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে অসংখ্য কর্মী ও নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৪
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় ৩ দিনের কর্মসূচির সমাপনিতে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের হয়ে পৌরশহর প্রদক্ষিণ করে।
পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবালের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, বিএনপি নেতা শফিউল্যাহ হাওলাদার, সোহেল আজীজ শাহিন, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীসহ আরো অনেকে।
সভায় বক্তারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, যখন এই দেশে গণতন্ত্রের মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল তখন বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের লক্ষে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। তবে এরশাদ ও আওয়ামী স্বৈরশাসক গলা টিপে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল। এরপরও বিএনপি এদেশের মানুষের সমর্থন নিয়ে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছে।
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বিএনপি আবারো রাস্ট্রক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ। এরআগে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লালমোহনে ৩দিনের কর্মসূচি পালন করা হয়।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, রক্তদান, খালে মাছের পোনা অবমুক্ত ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে বুধবার সর্বশেষ কর্মসূচি র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসব কর্মসূচিতে বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভোলার লালমোহন উপজেলায় ৩ দিনের কর্মসূচির সমাপনিতে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের হয়ে পৌরশহর প্রদক্ষিণ করে।
পরে দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। লালমোহন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. জাফর ইকবালের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম বাবুল, বিএনপি নেতা শফিউল্যাহ হাওলাদার, সোহেল আজীজ শাহিন, পৌরসভা বিএনপির সভাপতি ছাদেক মিয়া জান্টু, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবুল পাটোয়ারীসহ আরো অনেকে।
সভায় বক্তারা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে বলেন, যখন এই দেশে গণতন্ত্রের মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল তখন বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের লক্ষে স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিএনপি প্রতিষ্ঠা করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। তবে এরশাদ ও আওয়ামী স্বৈরশাসক গলা টিপে দেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিল। এরপরও বিএনপি এদেশের মানুষের সমর্থন নিয়ে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে গেছে।
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে বিএনপি আবারো রাস্ট্রক্ষমতায় আসবে ইনশাআল্লাহ। এরআগে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লালমোহনে ৩দিনের কর্মসূচি পালন করা হয়।
বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি, রক্তদান, খালে মাছের পোনা অবমুক্ত ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে বুধবার সর্বশেষ কর্মসূচি র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসব কর্মসূচিতে বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:১৩
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভোলার তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে টানা ৭ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রীবাহী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা। জেলার সঙ্গে বিচ্ছিন্ন উপজেলা মনপুরার যোগাযোগের একমাত্র নিরাপদ সি-ট্রাকটি বন্ধ থাকায় বাধ্য হয়ে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা অভিযোগ করে জানান, বিআইডব্লিউটিসি থেকে টেন্ডারে পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজের কর্ণধর মো. নুরউদ্দিন সি-ট্রাকটি মেরামত না করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় অবৈধ ট্রলারে যাত্রী পারাপার করছেন। সুযোগ পেলেই তারা যান্ত্রিক ত্রুটির অজুহাতে সি-ট্রাক বন্ধ রাখেন বলেও অভিযোগ করেন।
এতে যেকোনো সময় মেঘনার ডেঞ্জার জোনে দুর্ঘটনায় ট্রলার ডুবে প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন যাত্রীরা। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ট্রলারে যাতায়াত করছেন।
গত মঙ্গলবার থেকে আজ অবধি নৌরুটে চলাচলকারী সি-ট্রাক এসটি ইলিশা বন্ধ রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন সি-ট্রাক কর্তৃপক্ষের নিয়োজিত সুকানি মো. নিরব। তিনি জানান, ঢাকা থেকে যন্ত্রাংশ আসলেই মেরামত করে সি-ট্রাকটি চালু করা হবে।
যাত্রী সুজন, মো. আমির, আলমগীর ও রীতা রানীসহ অনেকে জানান, বাধ্য হয়ে তারা মালপত্র ও যাত্রী গাদাগাদি করে ট্রলারে যাতায়াত করছেন। গর্ভবতী মা ও রোগীরা জেলা সদরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে না পারায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। যাত্রীরা এই নৌরুটে নিরাপদ সি-ট্রাক সবসময় চালু রাখার দাবি জানান।
এই বিষয়ে টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদার নুরউদ্দিনের পক্ষে মো. নিরব উদ্দিন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটির মেরামতের কাজ চলছে, দুই-এক দিনের মধ্যে সি-ট্রাক চালু হবে। তবে অনুমোদনহীন ট্রলারে যাত্রী পারাপারের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানা যায়, বিআইডব্লিউটিসি থেকে মো. নুরউদ্দিন মিয়া ইয়ানুর এন্টারপ্রাইজ-এর নামে ইজারা নিয়ে তজুমুদ্দিন-মনপুরা নৌরুটে সি-ট্রাকটি পরিচালনা করছেন।
এ বিষয়ে ভোলা জেলা বিআইডব্লিউটিসি-এর ব্যবস্থাপক কাওছার হোসেন জানান, যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামতের কাজ শেষ হলে সি-ট্রাক পুনরায় চালু হবে। যাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
বিআইডব্লিউটিসি-এর উপ-মহাব্যবস্থাপক (বরিশাল অঞ্চল) খন্দকার তানভীর মুঠোফোনে জানান, দুই দিন আগে ঠিকাদার নুরউদ্দিনকে অফিসে ডেকে সি-ট্রাক চালুর কথা বলেছি। আজ আবারও ডেকে দ্রুত চালুর জন্য বলা হবে। সি-ট্রাক দ্রুত চালু না হলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.