২৫ জুন, ২০২৫ ২১:৫৪
সুদীর্ঘ ২৫ বছরেও সংস্কার হয়নি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ব্রিজ থেকে মুশুরিয়া মাদ্রাসা পর্যন্ত সাড়ে ৪ কিলোমিটার সড়ক। ইট সলিং এ রাস্তাটি ভেঙে এখন গর্ত আর খানাখন্দে যেন এক মরণফাঁদে পরিনত হয়েছে। এমন ক্ষোভের কথা জানিয়ে ওই রাস্তা কার্পেটিং দ্বারা সংস্কারের দাবিতে উপজেলা পরিষদের সামনে বুধবার মানববন্ধন এবং ইউএনও'র কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী।
মাধবপাশা ইউপি সদস্য রেখা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই মানববন্ধন কর্মসূচিতে গ্রামবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন মান্নান হাওলাদার, জাকির তালুকদার, পলাশ হাওলাদার, কবির খান, রিয়াজ হোসেন, ফরিদ মাঝি, সবুজ ফরাজি, এনায়েত খান, সুমন হাওলাদার, জামাল খান, মামুন হাওলাদার, নজরুল খান, এরশাদ ইমাম প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধন সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, 'বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নের মাধবপাশা ব্রিজের বাদলা খেয়াঘাট থেকে মুশুরিয়া আলীম মাদ্রাসা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়কটি বিগত ১৯৯৮-৯৯ সালে সর্বশেষ ইট সলিং করা হয়। এরপরে এই রাস্তার আর কোনো সংস্কার হয়নি। রাস্তা ভেঙে গর্ত আর খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রায় প্রতিদিনই এ রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন। অথচ দীর্ঘ ২৫ বছরেও রাস্তার কোনো সংস্কার কাজ হয়নি। বিভিন্ন সরকারের আমলে রাস্তাটি কার্পেটিং করার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে ধর্ণা দিলেও অদ্যাবধি তা বাস্তবায়ন হয়নি।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'গ্রামীণ সড়কগুলো সাধারণত ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে থাকাকালে মাটি দিয়ে উন্নীত করা হয়। এরপরে ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা উপজেলা পরিষদের প্রকল্পের মাধ্যমে ইট সলিং করা হয়। উপজেলা প্রশাসনের ক্ষমতা ইট সলিং করা কিংবা ক্ষুদ্র মেরামত পর্যন্ত। এরপরে সেই রাস্তার পরিচিতি (আইডি) নম্বরসহ কার্পেটিংয়ের জন্য চলে যায় এলজিইডির কাছে। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর মাধ্যমে অনুমোদনের পরে অর্থবরাদ্দ হয়ে কাজ বাস্তবায়নের জন্য ঠিকাদার নিয়োগে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু করে এলজিইডি।'
এ বিষয়ে বাবুগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী কাজী এমামুল হক আলীম বলেন, 'মাধবপাশা ব্রিজ থেকে মুশুরিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা পর্যন্ত প্রায় ৪.৫১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ওই এইচবিবি (ইট সলিং) ভাঙা সড়কটি কার্পেটিং দ্বারা উন্নীতকরণের জন্য বিগত ২০২৪ সালের জুলাই মাসে চাহিদার এক নম্বর তালিকায় রেখে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আশাকরছি আগামী অর্থবছরে এ রাস্তাটি অনুমোদন হবে এবং কাজ বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যাবে।'
বাবুগঞ্জে সড়ক কার্পেটিং দ্বারা সংস্কারের দাবিতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন ও স্মারকলিপি।
সুদীর্ঘ ২৫ বছরেও সংস্কার হয়নি বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ব্রিজ থেকে মুশুরিয়া মাদ্রাসা পর্যন্ত সাড়ে ৪ কিলোমিটার সড়ক। ইট সলিং এ রাস্তাটি ভেঙে এখন গর্ত আর খানাখন্দে যেন এক মরণফাঁদে পরিনত হয়েছে। এমন ক্ষোভের কথা জানিয়ে ওই রাস্তা কার্পেটিং দ্বারা সংস্কারের দাবিতে উপজেলা পরিষদের সামনে বুধবার মানববন্ধন এবং ইউএনও'র কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী।
মাধবপাশা ইউপি সদস্য রেখা বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওই মানববন্ধন কর্মসূচিতে গ্রামবাসীর পক্ষে বক্তব্য রাখেন মান্নান হাওলাদার, জাকির তালুকদার, পলাশ হাওলাদার, কবির খান, রিয়াজ হোসেন, ফরিদ মাঝি, সবুজ ফরাজি, এনায়েত খান, সুমন হাওলাদার, জামাল খান, মামুন হাওলাদার, নজরুল খান, এরশাদ ইমাম প্রমুখ। মানববন্ধন শেষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধন সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, 'বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নের মাধবপাশা ব্রিজের বাদলা খেয়াঘাট থেকে মুশুরিয়া আলীম মাদ্রাসা পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার গ্রামীণ সড়কটি বিগত ১৯৯৮-৯৯ সালে সর্বশেষ ইট সলিং করা হয়। এরপরে এই রাস্তার আর কোনো সংস্কার হয়নি। রাস্তা ভেঙে গর্ত আর খানাখন্দ সৃষ্টি হয়ে চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। প্রায় প্রতিদিনই এ রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহন। অথচ দীর্ঘ ২৫ বছরেও রাস্তার কোনো সংস্কার কাজ হয়নি। বিভিন্ন সরকারের আমলে রাস্তাটি কার্পেটিং করার জন্য বিভিন্ন দপ্তরে ধর্ণা দিলেও অদ্যাবধি তা বাস্তবায়ন হয়নি।'
বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারুক আহমেদ বলেন, 'গ্রামীণ সড়কগুলো সাধারণত ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে থাকাকালে মাটি দিয়ে উন্নীত করা হয়। এরপরে ইউনিয়ন পরিষদ কিংবা উপজেলা পরিষদের প্রকল্পের মাধ্যমে ইট সলিং করা হয়। উপজেলা প্রশাসনের ক্ষমতা ইট সলিং করা কিংবা ক্ষুদ্র মেরামত পর্যন্ত। এরপরে সেই রাস্তার পরিচিতি (আইডি) নম্বরসহ কার্পেটিংয়ের জন্য চলে যায় এলজিইডির কাছে। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর মাধ্যমে অনুমোদনের পরে অর্থবরাদ্দ হয়ে কাজ বাস্তবায়নের জন্য ঠিকাদার নিয়োগে টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু করে এলজিইডি।'
এ বিষয়ে বাবুগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী কাজী এমামুল হক আলীম বলেন, 'মাধবপাশা ব্রিজ থেকে মুশুরিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা পর্যন্ত প্রায় ৪.৫১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ওই এইচবিবি (ইট সলিং) ভাঙা সড়কটি কার্পেটিং দ্বারা উন্নীতকরণের জন্য বিগত ২০২৪ সালের জুলাই মাসে চাহিদার এক নম্বর তালিকায় রেখে এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। এটি অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আশাকরছি আগামী অর্থবছরে এ রাস্তাটি অনুমোদন হবে এবং কাজ বাস্তবায়নের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অর্থ বরাদ্দ পাওয়া যাবে।'
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া গ্রামে মাদকসেবি ছেলের ছুরিকাঘাতে বাবা খুন,জনতার হাতে আটক খুনি। এ ঘটনায় এলাকা জুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২৭ জুলাই রবিবার দুপুর ২ টায় উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড পশ্চিম খাটিয়ালপাড়া সিকদার বাড়ীর সামনে ইটের রাস্তার উপর মোঃ শাহ আলম খান (৬৫)কে প্রকাশ্যে তার ছেলে মোঃ শাহরিয়ার শিমুল (৩৫) গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। সুত্রে জানা যায় বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে বাবার সাথে ছেলের টাকা পয়সা নিয়ে ঝগড়া সৃষ্টি হয়।
এরই প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে শাহরিয়ার শিমুল তার বাবাকে ঘটনাস্থলে একা পেয়ে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। ডাকচিৎকার শুনে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে ছুটে আসলে হত্যাকারী দৌড়ে পালানোর সময় লোকজন তাকে আটক করে। আরো জানা যায় হত্যাকারী একজন নেশাগ্রস্ত, বেপরোয়া স্বভাবের এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলো।
প্রায়ই বাবার সাথে তার বিভিন্ন বিষয়ে ঝগড়া হতো। নিহত শাহ আলম অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী ছিলেন। নিহত শাহ আলম ও তার ছেলে (হত্যাকারী) একসাথে থাকতো। এছাড়া শাহ আলম দুটি বিবাহ করে। হত্যাকারী ছেলে তার প্রথম স্ত্রী মৃত শেফালী বেগমের গর্ভজাত সন্তান।
২য় স্ত্রী তার পিতার বাড়ীতে বসবাস করে। খুনি শাহরিয়ার শিমুল কোনো কাজকর্ম করতো না ও বেপরোয়া স্বভাবের লোক ছিলো। উজিরপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুস সালাম জানান লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মর্গে প্রেরণ করা হবে। হত্যা মামলা হয়েছে। জনগণের সহায়তায় খুনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে অচিরেই খুনিকে ফাঁসির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে এলাকাবাসী।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
শিক্ষক সংকট নিরসনসহ ৭ দফা দাবিতে বরিশাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি চলছে। এরই মধ্যে রোববার (২৭ জুলাই) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।
যে স্মারকলিপির অনুলিপি প্রধান উপদেষ্টা, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, সচিব, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সব কলেজের অধ্যক্ষ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সেনাবাহিনীর স্থানীয় দায়িত্বরত কর্মকর্তা বরাবর দেওয়া হয়েছে বলে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন।
এর আগে সকাল ১০টায় শাটডাউন কর্মসূচির মাঝেই মাথায় লাল কাপড় বেঁধে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। পরে সেই মিছিল নিয়ে তারা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান। সেখানে প্রধান ফটকে বিক্ষোভ করেন। পরবর্তীতে স্মারকলিপি দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো- অবিলম্বে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষক সংকট নিরসন করতে হবে এবং ল্যাবসমূহ রক্ষণাবেক্ষণ ও সচল রাখার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিতে হবে; তিন কার্যদিবসের মধ্যে সংশোধিত নিয়োগবিধি পাশ করতে হবে; ত্রিপক্ষীয় সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্টদের অপসারণ করা হবে- মর্মে ভিসি স্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি চাই; আদর্শ কাঠামো মেনে অধিভুক্তি নবায়ন করতে হবে; একাডেমিক ক্যালেন্ডার তৈরি করে তার ওপর ভিত্তি করে ক্লাস, পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করতে হবে; টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোর জন্য পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ রাখতে হবে; সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে ও রিটেক ফি কমাতে হবে।
স্মারকলিপি দিয়ে শিক্ষার্থী মাহমুদ বলেন, দাবিসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করা না হলে সব কলেজের চলমান কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে বস্ত্র অধিদপ্তর ঘেরাও কর্মসূচির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।
২৬ জুলাই, ২০২৫ ২১:০৯
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
স্বপ্ন সুপারশপ বরিশাল সদর রোড শাখাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আদালত শনিবার বিকেলে এই জরিমানা করেন। ওজন ও মানদণ্ড আইনের ২০১৮ এর ৪৮ ধারায় এই জরিমানা করা হয়েছে।
এই তথ্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হাসান মুঠোফোনে নিশ্চিত করেন।
অভিযানে বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারাও অংশ নেন বলে জানা গেছে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.