
০১ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:৫৭
বরিশালের বাকেরগঞ্জে প্রবাসীর মালিকানাধীন বাড়িতে গিয়ে বিএনপি নেতার নেতৃত্বে চাঁদা দাবি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও দাঁড়িয়াল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মিজান মিয়া সদলবলে গিয়ে ভুক্তভোগী শিমু বেগমকে ভয়ভীতি দেখানোসহ তাদের গ্রামছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন। এই ঘটনায় শনিবার (১ নভেম্বর) বেলা ১২ টায় বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির হলরুমে ভুক্তভোগী নারী সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি নেতার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বর্ণনা দেওয়াসহ এর স্বপক্ষে বিভিন্ন তথ্যপ্রমাণ সাংবাদিকদের কাছে উপস্থাপন করেন।
বাকেরগঞ্জ থানার দাঁড়িয়াল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শিমু বেগম সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন, ২০২২ সালে তিনি নিজ উদ্যোগে দাঁড়িয়াল গ্রামে একটি ভবন নির্মাণ করেন, যার মালিক তার বড় মেয়ে জাহিদা আক্তার। বাড়ি নির্মাণের পর থেকে তার স্বামী বজলু হাওলাদার ভবনটি নিজের নামে লিখে নেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছেন। এ বিষয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান মিজান মিয়ার চাপের মুখে মামলাটি তিনি তুলে নিতে বাধ্য হন।
শিমু বেগমের অভিযোগ, গত ২২ অক্টোবর তার মেয়ে জাহিদা আক্তার প্রবাস থেকে দেশে ফেরার পর থেকে বজলু হাওলাদার ও তার সহযোগীরা তাদের কাছে নানা অজুহাতে অর্থ দাবি করতে থাকেন। এবং সবশেষে গত শুক্রবার সকালে কামরুজ্জামান মিজান মিয়ার নেতৃত্বে কয়েকজন লোক তাদের বাড়িতে গিয়ে ৪০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করাসহ ভবনটি বজলু হাওলাদারের নামে লিখে দিতে চাপপ্রয়োগ করেন।
শিমু বেগম জানান, এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে তাদেরকে অশালীন ভাষায় গালাগালি করা হয়। গ্রামবাসীর সম্মুখে এই ধরনের অসভ্য আচরণে তিনি সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হন। পরবর্তীতে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা চাওয়ার প্রস্তুতি নিলে বিষয়টি টের পেয়ে বজলু হাওলাদার এবং মিজান মিয়া টাকা চাওয়াসহ ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। এবং হুমকি দেন টাকা না দিলে বাড়ির পাশাপাশি শিমু বেগমকে এলাকাও ছেড়ে চলে যেতে হবে।
বিএনপি নেতার হুমকিতে আছেন জানিয়ে শিমু বেগম বলেন, তার দ্বিতীয় স্বামী বজলু হাওলাদারের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তবুও তিনি এখনো বাড়ির মালিকানা দাবি করছেন এবং এতে বিএনপি নেতা মিজান মিয়া তার পক্ষালম্বন করেছেন।
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মিজান মিয়া বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক মনোনয়নপ্রত্যাশী আবুল হোসেন খানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। এই বিষয়ে জানতে সাবেক এমপি
আবুল হোসেন খানের মুঠোফোন একাধিকবার কল করলেও অপরপ্রান্ত থেকে সাড়া মেলেলি। এমনকি তার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়েও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তবে আনীত সকল অভিযোগসমূহ অস্বীকার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান মিজান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওই নারীর একাধিক বিয়ে হয়েছে। বজলু আমার পাশের গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওই নারীকে বছরে তিনবার তালাক দিয়েছে। আর যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, সেটি বজলুর নিজের জমির ওপর নির্মিত। তাই বজলু তার মালিকানা বুঝে নিতে চাইছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই নারী পাশের এলাকার কামাল মাস্টারের সঙ্গে পরকীয়ার পর তাকে বিয়ে করেছেন। কিন্তু তিনি সেই স্বামীর বাড়ি যান না।’
তাদের এলাকা ছাড়তে বলা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে মিজান মিয়া বলেন, ‘যেহেতু তার বজলুর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে, তাই ওই নারীকে বলেছি, কামাল মাস্টারের সঙ্গে গিয়ে থাকুক।’
৪০ লাখ টাকার দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, “আমি ৩১ অক্টোবর তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম শালিসিতে। বজলু বলেছেন, বাড়ি করতে ৬৮ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, ওই নারী দিয়েছে ২৮ লাখ টাকা। এখন যদি ওই বাড়িতে বজলুকে থাকতে না দেন, তাহলে তার পাওনা ৪০ লাখ টাকা দিয়ে দেবেন। এখানে কোনো চাঁদা দাবি করা হয়নি।’
বজলু হাওলাদার বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়েছে। আমি ১৯৯৮ সাল থেকে ব্যবসা করি। ২০১৯ সালে এই বাড়ি করতে গিয়ে বাবার সম্পত্তি বিক্রি করেছি। এখন সেই বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘তাদের বলা হয়েছে, তারা তাদের অংশ নিয়ে যাবে, আর আমি যা পাই বুঝে নেব। কিন্তু তারা কোনো শালিস মানে না।’
বরিশালের বাকেরগঞ্জে প্রবাসীর মালিকানাধীন বাড়িতে গিয়ে বিএনপি নেতার নেতৃত্বে চাঁদা দাবি ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব ও দাঁড়িয়াল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মিজান মিয়া সদলবলে গিয়ে ভুক্তভোগী শিমু বেগমকে ভয়ভীতি দেখানোসহ তাদের গ্রামছাড়া করার হুমকি দিয়েছেন। এই ঘটনায় শনিবার (১ নভেম্বর) বেলা ১২ টায় বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির হলরুমে ভুক্তভোগী নারী সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি নেতার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বর্ণনা দেওয়াসহ এর স্বপক্ষে বিভিন্ন তথ্যপ্রমাণ সাংবাদিকদের কাছে উপস্থাপন করেন।
বাকেরগঞ্জ থানার দাঁড়িয়াল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শিমু বেগম সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করেন, ২০২২ সালে তিনি নিজ উদ্যোগে দাঁড়িয়াল গ্রামে একটি ভবন নির্মাণ করেন, যার মালিক তার বড় মেয়ে জাহিদা আক্তার। বাড়ি নির্মাণের পর থেকে তার স্বামী বজলু হাওলাদার ভবনটি নিজের নামে লিখে নেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত তাকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছেন। এ বিষয়ে তিনি আইনের আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান মিজান মিয়ার চাপের মুখে মামলাটি তিনি তুলে নিতে বাধ্য হন।
শিমু বেগমের অভিযোগ, গত ২২ অক্টোবর তার মেয়ে জাহিদা আক্তার প্রবাস থেকে দেশে ফেরার পর থেকে বজলু হাওলাদার ও তার সহযোগীরা তাদের কাছে নানা অজুহাতে অর্থ দাবি করতে থাকেন। এবং সবশেষে গত শুক্রবার সকালে কামরুজ্জামান মিজান মিয়ার নেতৃত্বে কয়েকজন লোক তাদের বাড়িতে গিয়ে ৪০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করাসহ ভবনটি বজলু হাওলাদারের নামে লিখে দিতে চাপপ্রয়োগ করেন।
শিমু বেগম জানান, এই ঘটনার প্রতিবাদ করলে তাদেরকে অশালীন ভাষায় গালাগালি করা হয়। গ্রামবাসীর সম্মুখে এই ধরনের অসভ্য আচরণে তিনি সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হন। পরবর্তীতে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা চাওয়ার প্রস্তুতি নিলে বিষয়টি টের পেয়ে বজলু হাওলাদার এবং মিজান মিয়া টাকা চাওয়াসহ ভয়ভীতি দেখাতে থাকেন। এবং হুমকি দেন টাকা না দিলে বাড়ির পাশাপাশি শিমু বেগমকে এলাকাও ছেড়ে চলে যেতে হবে।
বিএনপি নেতার হুমকিতে আছেন জানিয়ে শিমু বেগম বলেন, তার দ্বিতীয় স্বামী বজলু হাওলাদারের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। তবুও তিনি এখনো বাড়ির মালিকানা দাবি করছেন এবং এতে বিএনপি নেতা মিজান মিয়া তার পক্ষালম্বন করেছেন।
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মিজান মিয়া বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির আহ্বায়ক মনোনয়নপ্রত্যাশী আবুল হোসেন খানের ঘনিষ্ঠ অনুসারী। এই বিষয়ে জানতে সাবেক এমপি
আবুল হোসেন খানের মুঠোফোন একাধিকবার কল করলেও অপরপ্রান্ত থেকে সাড়া মেলেলি। এমনকি তার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগের চেষ্টা চালিয়েও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তবে আনীত সকল অভিযোগসমূহ অস্বীকার করে বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব কামরুজ্জামান মিজান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওই নারীর একাধিক বিয়ে হয়েছে। বজলু আমার পাশের গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওই নারীকে বছরে তিনবার তালাক দিয়েছে। আর যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, সেটি বজলুর নিজের জমির ওপর নির্মিত। তাই বজলু তার মালিকানা বুঝে নিতে চাইছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ওই নারী পাশের এলাকার কামাল মাস্টারের সঙ্গে পরকীয়ার পর তাকে বিয়ে করেছেন। কিন্তু তিনি সেই স্বামীর বাড়ি যান না।’
তাদের এলাকা ছাড়তে বলা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে মিজান মিয়া বলেন, ‘যেহেতু তার বজলুর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে, তাই ওই নারীকে বলেছি, কামাল মাস্টারের সঙ্গে গিয়ে থাকুক।’
৪০ লাখ টাকার দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, “আমি ৩১ অক্টোবর তাদের বাড়িতে গিয়েছিলাম শালিসিতে। বজলু বলেছেন, বাড়ি করতে ৬৮ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, ওই নারী দিয়েছে ২৮ লাখ টাকা। এখন যদি ওই বাড়িতে বজলুকে থাকতে না দেন, তাহলে তার পাওনা ৪০ লাখ টাকা দিয়ে দেবেন। এখানে কোনো চাঁদা দাবি করা হয়নি।’
বজলু হাওলাদার বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়েছে। আমি ১৯৯৮ সাল থেকে ব্যবসা করি। ২০১৯ সালে এই বাড়ি করতে গিয়ে বাবার সম্পত্তি বিক্রি করেছি। এখন সেই বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য আমার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘তাদের বলা হয়েছে, তারা তাদের অংশ নিয়ে যাবে, আর আমি যা পাই বুঝে নেব। কিন্তু তারা কোনো শালিস মানে না।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.