১০ জুলাই, ২০২৫ ১২:৩১
কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামি ফজর আলীকে বিএনপি নেতা বলে উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশ করায় মাহবুব আলম আরিফ নামে এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিএনপির এক নেতা।
গত (সোমবার) কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১১ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক মমিনুল হকের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূইয়া মামলাটি করেন। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় গতকাল।
মামলার আসামি সাংবাদিক মাহবুব আলম আরিফ দৈনিক মানবকণ্ঠ পত্রিকায় মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে বাদীপক্ষের আইনজীবী নাসির উদ্দিন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় বিএনপি নেতা কামাল উদ্দিন ভূইয়া উল্লেখ করেন, চলতি বছরের ২৭ জুন রাতে মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ফজর আলীকে ‘মুরাদনগর লাইভ টিভি’ নামের ফেসবুক পেজে বিএনপি নেতা বলে উল্লেখ করেছেন মাহবুব আলম, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ফজর আলী ও তার পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে কোনো দিনই জড়িত ছিলেন না।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আসামি উক্ত মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন এবং মানহানি করেছেন। এতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মানহানি করে আর্থসামাজিকভাবে এক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি সাধন করেন।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা কামাল উদ্দিন ভূইয়া সাংবাদিকদের বলেন, কোনো ব্যক্তিকে একটি রাজনৈতিক দলের নেতা দাবি করলে অবশ্যই সেই ব্যক্তির পদ-পদবি থাকতে হবে। কিন্তু ফজর আলীর বিএনপিতে প্রাথমিক সদস্যও নেই। তিনি আওয়ামী লীগের লোক এরই মধ্যে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে এবং তার বাবাও মিডিয়ায় বলেছেন, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন।
সাংবাদিক মাহবুব আলম আরিফ বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় আসামি ফজর আলীকে স্থানীয়রা বর্তমানে বিএনপি নেতা হিসেবে জানেন। এ নিয়ে স্থানীয়দের একাধিক বক্তব্য রয়েছে। স্থানীয়দের সেই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমি সংবাদ প্রকাশ করেছি।
এ ছাড়া ২০২৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির প্রধান কার্যালয় উদ্বোধনকালে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সাথেও ফজর আলী উপস্থিত ছিলেন। যার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে।
আইনজীবী নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ১৮ আগস্ট মাহবুব আলমকে আরিফকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছেন।
কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামি ফজর আলীকে বিএনপি নেতা বলে উল্লেখ করে সংবাদ প্রকাশ করায় মাহবুব আলম আরিফ নামে এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিএনপির এক নেতা।
গত (সোমবার) কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১১ নম্বর আমলি আদালতের বিচারক মমিনুল হকের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূইয়া মামলাটি করেন। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় গতকাল।
মামলার আসামি সাংবাদিক মাহবুব আলম আরিফ দৈনিক মানবকণ্ঠ পত্রিকায় মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন। আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে বাদীপক্ষের আইনজীবী নাসির উদ্দিন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলায় বিএনপি নেতা কামাল উদ্দিন ভূইয়া উল্লেখ করেন, চলতি বছরের ২৭ জুন রাতে মুরাদনগরে ধর্ষণের ঘটনায় জড়িত ফজর আলীকে ‘মুরাদনগর লাইভ টিভি’ নামের ফেসবুক পেজে বিএনপি নেতা বলে উল্লেখ করেছেন মাহবুব আলম, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ফজর আলী ও তার পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে কোনো দিনই জড়িত ছিলেন না।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, আসামি উক্ত মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন এবং মানহানি করেছেন। এতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মানহানি করে আর্থসামাজিকভাবে এক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি সাধন করেন।
এ বিষয়ে বিএনপি নেতা কামাল উদ্দিন ভূইয়া সাংবাদিকদের বলেন, কোনো ব্যক্তিকে একটি রাজনৈতিক দলের নেতা দাবি করলে অবশ্যই সেই ব্যক্তির পদ-পদবি থাকতে হবে। কিন্তু ফজর আলীর বিএনপিতে প্রাথমিক সদস্যও নেই। তিনি আওয়ামী লীগের লোক এরই মধ্যে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে এবং তার বাবাও মিডিয়ায় বলেছেন, তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করেন।
সাংবাদিক মাহবুব আলম আরিফ বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় আসামি ফজর আলীকে স্থানীয়রা বর্তমানে বিএনপি নেতা হিসেবে জানেন। এ নিয়ে স্থানীয়দের একাধিক বক্তব্য রয়েছে। স্থানীয়দের সেই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমি সংবাদ প্রকাশ করেছি।
এ ছাড়া ২০২৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির প্রধান কার্যালয় উদ্বোধনকালে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের সাথেও ফজর আলী উপস্থিত ছিলেন। যার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে।
আইনজীবী নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ১৮ আগস্ট মাহবুব আলমকে আরিফকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছেন।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.