
০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৭:৫৭
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারী চক্র সক্রিয় হতে শুরু করেছে। এই চক্রকে হাতেনাতে আটক করে আইনের আওতায় আনতে সর্বদায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
মনপুরায় পাচারকালে তজুমদ্দিন সুইজঘাট থেকে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার জব্দ করে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ। এসময় কৃষি অফিস পুলিশকে পর্যাপ্ত সহযোগীতা করেন বলেও জানা যায়।
সুত্রে জানা গেছে, শশীগঞ্জ সুইজঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, হাকিমুদ্দিন লঞ্চঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে মনপুরায়, নোয়াখালী, চেয়ারম্যানঘাট, হাতিয়ায় সার পাচারকারীদের জন্য নিরাপদ রুট হওয়ায় সব সময় পাচারকারীরা এসব রুটগুলি ব্যবহার করেন থাকেন।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারীরা সার পাচারে সক্রিয়া হয়ে উঠে। যার অংশ হিসেবে গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে তজুমদ্দিন টু মনপুরা রুটে চলাচলকারী সি-ট্রাকে সার উঠানোর সময় সন্দেহ হলে স্থানীয়রা চ্যালেঞ্জ করে।
এসময় নসিমনসহ পাচারকারী কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার শশীগঞ্জ সুইজঘাট থেকে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন ।
তবে সার জব্দ করতে তজুমদ্দিন কৃষি অফিস পুলিশকে যথেষ্ট সহযোগীতা করেন। শশীগঞ্জ ঘাটের টোল আদায়কারী মোঃ নুরনবী জানান,সি-ট্রাক যোগে মনপুরা নেয়ার উদ্দেশ্যে সারগুলো ঘাটে রেখে নসিমন সহ চালক চলে যায়।
ঘাট শ্রমিকরা সী-ট্রাকে উঠানোর সময় এলাকার কয়েকজন বাঁধা দেওয়ায় থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে জব্দ করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইব্রাহিম জানান, আমরা প্রতিদিন আমাদের ডিলারদের গোডাউনের ষ্টক রেজিষ্টার অনুযায়ী মালামালের হিসাব মিলাই। পাচারকারীদের তজুমদ্দিন থেকে সার পাচার করার কোন সুযোগ নেই।
তারপরও আমরা উপজেলা কৃষি অফিস সার পাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে সার্বক্ষণিক সজাগ রয়েছি। তজুমদ্দিন সুইজঘাটে আটক সার বেওয়ারিশ সার। সারের সাথে কাউকে পাওয়া যায়নি।
তবুও সার পাচারকারীতের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রকৃয়াধীন রয়েছে। যেহেতু সারগুলি পুলিশ জব্দ করছে সেহেতু পুলিশ সহায়তা চাইলে অবশ্যই তাদের সহযোগীতা করা হবে।
তজুমদ্দিন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহব্বত খান বলেন, জব্দ করা সার থানা হেফাজতে রয়েছে। সার আটকের বিষয়টি বিজ্ঞ আদালতকে জানানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা পেলে আইনী প্রকৃয়া গ্রহণ করা হবে।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারী চক্র সক্রিয় হতে শুরু করেছে। এই চক্রকে হাতেনাতে আটক করে আইনের আওতায় আনতে সর্বদায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
মনপুরায় পাচারকালে তজুমদ্দিন সুইজঘাট থেকে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার জব্দ করে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ। এসময় কৃষি অফিস পুলিশকে পর্যাপ্ত সহযোগীতা করেন বলেও জানা যায়।
সুত্রে জানা গেছে, শশীগঞ্জ সুইজঘাট, চৌমুহনী লঞ্চঘাট, হাকিমুদ্দিন লঞ্চঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট দিয়ে মনপুরায়, নোয়াখালী, চেয়ারম্যানঘাট, হাতিয়ায় সার পাচারকারীদের জন্য নিরাপদ রুট হওয়ায় সব সময় পাচারকারীরা এসব রুটগুলি ব্যবহার করেন থাকেন।
আমন মৌসুমের শুরুতে সার পাচারকারীরা সার পাচারে সক্রিয়া হয়ে উঠে। যার অংশ হিসেবে গত ৭ সেপ্টেম্বর বিকালে তজুমদ্দিন টু মনপুরা রুটে চলাচলকারী সি-ট্রাকে সার উঠানোর সময় সন্দেহ হলে স্থানীয়রা চ্যালেঞ্জ করে।
এসময় নসিমনসহ পাচারকারী কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। পরে ৫৫ বস্তা সরকারি টিএসপি সার শশীগঞ্জ সুইজঘাট থেকে তজুমদ্দিন থানা পুলিশ জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন ।
তবে সার জব্দ করতে তজুমদ্দিন কৃষি অফিস পুলিশকে যথেষ্ট সহযোগীতা করেন। শশীগঞ্জ ঘাটের টোল আদায়কারী মোঃ নুরনবী জানান,সি-ট্রাক যোগে মনপুরা নেয়ার উদ্দেশ্যে সারগুলো ঘাটে রেখে নসিমন সহ চালক চলে যায়।
ঘাট শ্রমিকরা সী-ট্রাকে উঠানোর সময় এলাকার কয়েকজন বাঁধা দেওয়ায় থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে জব্দ করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ ইব্রাহিম জানান, আমরা প্রতিদিন আমাদের ডিলারদের গোডাউনের ষ্টক রেজিষ্টার অনুযায়ী মালামালের হিসাব মিলাই। পাচারকারীদের তজুমদ্দিন থেকে সার পাচার করার কোন সুযোগ নেই।
তারপরও আমরা উপজেলা কৃষি অফিস সার পাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে সার্বক্ষণিক সজাগ রয়েছি। তজুমদ্দিন সুইজঘাটে আটক সার বেওয়ারিশ সার। সারের সাথে কাউকে পাওয়া যায়নি।
তবুও সার পাচারকারীতের বিরুদ্ধে আইনগত বিষয়টি প্রকৃয়াধীন রয়েছে। যেহেতু সারগুলি পুলিশ জব্দ করছে সেহেতু পুলিশ সহায়তা চাইলে অবশ্যই তাদের সহযোগীতা করা হবে।
তজুমদ্দিন থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মহব্বত খান বলেন, জব্দ করা সার থানা হেফাজতে রয়েছে। সার আটকের বিষয়টি বিজ্ঞ আদালতকে জানানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা পেলে আইনী প্রকৃয়া গ্রহণ করা হবে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:৩২
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার উপসচিব আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে তিনি মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের উপসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে ভোলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মো. আজাদ জাহানকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩২
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
ভোলার লালমোহন উপজেলায় সাতশত পিস ইয়াবাসহ মো. রুবেল (৩৮) নামে এক মাদক কারবারিকে আটক করেছে পুলিশ।
আটক মো. রুবেল উপজেলার কালমা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরচর এলাকার মো. আসমত আলীর ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে লালমোহন থানায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেন লালমোহন সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ। এ সময় ওসি মো. সিরাজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সত্যজিৎ কুমার ঘোষ জানান, বাংলাদেশ পুলিশ মাদক এবং সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় লালমোহন থানা পুলিশও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন। বৃহস্পতিবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, কালমা ইউনিয়নের বালুর চর এলাকায় মাদক কারবার হচ্ছে। পরে সেখানে থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে রুবেল নামে একজন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়। এ সময় তার কাছ থেকে সাতশত পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। মাদকবিরোধী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ১৬:২৯
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।
ভোলা-১ আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ভিডিও কলের মাধ্যমে দলীয় প্রতীক ‘গরুর গাড়ি মার্কা’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন তিনি। ঘোষণার পরই ভোলায় দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়।
আজ (বুধবার, ৫ নভেম্বর) ভোলা জেলা বিজেপির সমাবেশ, গরুর গাড়ির মার্কার প্রচারণা ও র্যালীর আয়োজন করে। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা ভোলা শহরের নতুন বাজারে দলীয় কার্যালয় এসে ঝড়ো হতে শুরু করে। সকাল সাড়ে ১১টায় জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে গরুর গাড়ির বিশাল নির্বাচনি প্রচারণা ও র্যালী বের হয়।
প্রায় অর্ধ কিলোমিটার দীর্ঘ এ মিছিলে হাজারো নেতাকর্মী অংশ নেন। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও গরুর গাড়ি প্রতীকের পোস্টার নিয়ে তারা স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত করে তোলে। র্যালীটি নতুন বাজার, বাংলাস্কুল মোড়, সদর রোড, চকবাজার হয়ে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিন বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিজেপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রভাষক মো. নুরন্নবী, যুব সংহতির জেলা সভাপতি নুরে আলম টিটু, শ্রমিক পার্টির সভাপতি জামাল উদ্দিন চকেট প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ভোলা-১ আসনে জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থী। তার প্রার্থিতা ঘোষণার পর নেতাকর্মীরা আরও সংগঠিত হচ্ছে। ভোলার জনগণ একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে পার্থ সাহেবকে ভালোবাসেন এবং পছন্দ করেন। ভোলার উন্নয়নের স্বার্থে পার্থকে গরুর গাড়ি মার্কার বিকল্প নেই। তারা আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন নির্বাচনে জনগণ গরুর গাড়ি প্রতীকের পক্ষে রায় দেবে।
একই আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.