
১৯ জুন, ২০২৫ ১৯:০৭
বরিশালে এমইপির দখলে বিসিসি'র সড়ক দুর্ভোগে জনসাধারণ। শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পড়ে নজরে এসেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের। সরেজমিন পরিদর্শন করে বিসিসি।
গত (৫ জুন) বৃহস্পতিবার সংবাদ প্রকাশ করায় আজ (১৯জুন) বিসিসি'র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে সরেজমিন পরিদর্শন করে উচ্ছেদ শাখার কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য বরিশাল সিটি করপোরেশনের আওতাধীন জনসাধারণের চলাচলের সড়ক, ড্রেন, আটকিয়ে এমইপি'র ফ্যাক্টরী নির্মাণ করায় জনসাধারণের ক্ষোপ প্রকাশ!
নগরীর ৬ নং ওয়ার্ড হাটখোলা (গগনগলী) এলাকার দীর্ঘদিনের জনসাধারণের চলাচলের খান মজিবর রহমান সংযোগ সড়ক আটকিয়ে ও প্ল্যান বিহীন,এমইপি'র ফ্যাক্টরী করার অভিযোগ করে স্থানীয়রা।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করায় সকল কর্মকর্তাদের সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকাবাসী। সুমন নামে এক যুবক বলেন, আমার বাসা কসাই খানা। আমি গগণগলী মৎস্য শ্রমিক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনা করেছি। তখন সল্প সময়ে স্কুলে আসার জন্য খান মজিবর রহমান সড়ক ব্যবহার করেছি।
কিন্তু বিগত স্বৈরাচার সরকার আমলে ক্ষমতার বলে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা, ড্রেন, সরকারী কলসহ সড়কটি এমইপি দখল করে আটকিয়ে দেয়। এছাড়াও ফ্যাক্টরিতে তৈরী কেমিক্যালের পানির দুর্গন্ধ অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।
একই এলাকার বাসিন্দা রুনু বেগম জানান, এখানের বেশকিছু জমি সরকারের এই জায়গায় যারা বসবাস করেছে সবাই সরকারী জমি দখল করে বসবাস করেছিলেন। কিন্তু একই এলাকায় এমইপি হওয়ায় তারা সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সল্পমূল্যে জমি কিনে ফ্যাক্টরী নির্মাণ করেছে।
যারা এখানে বসবাস করেছে তারা তাদের বসতঘর এমইপি'র কাছে বিক্রি করে চলে গেছে। কিন্তু সরকারী রাস্তা কেউ বিক্রি করেনি। এমইপি জোরপূর্বক রাজনৈতিক দলের নেতাদের অনৈতিক সুবিধা দিয়ে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা আটকিয়ে দেয়। এছাড়াও এমইপির শ্রমিকদের টয়লেটে ব্যবহারের পানি ড্রেনে লাইন করায় দুর্গন্ধে থাকা যাচ্ছে না।
আঃ খালেক মিয়া বলেন, আমি পাকিস্তানের আমল থেকেই এই এলাকায় বসবাস করছি। হাটখোলা(কাঠের ঘোলা) এলাকায় ছোটো পরিসরে মোহম্মদ আলী ইলেকট্রনিকস কোঃ নামে একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়।তাদের ইলেকট্রনিক সামগ্রী পন্য ভালো মানের হওয়ায় আর পিছনে তাকাতে হয়নি।
তারা দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও আমদানি ও রপ্তানি করে থাকেন। এতে বরিশালের সুনাম বেড়েছে। কিন্তু স্থানীয় পর্যায় সাধারণ মানুষ তাদের হয়রানির শিকার হয়েছে। এবং গগণগলী বাজারে গেলে এমইপি'র দেওয়ালে ফাটল দেখা যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা জানান, এমইপি জোরপূর্বক বিসিসি'র সড়ক, ড্রেন, ডিপ টিউবওয়েল,আটকিয়ে সাধারণ মানুষকে অত্যাচার করে যাচ্ছে। আমরা বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটি দখলমুক্ত করে দেওয়া হোক।
এবিষয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারি বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় কোনো খাল,ড্রেন, জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা, আটকিয়ে ফ্যাক্টরী, গোডাউন,বাসাবাড়ী করা যাবে না।
যদি এধরণের কোনো কোম্পানি রাস্তা আটকিয়ে জনসাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, জনগনের দুর্ভোগ কমাতে নগরীর বিভিন্ন অপসোস্যালাইন কোম্পানিসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বেশকিছু কোম্পানিকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।
বরিশালে এমইপির দখলে বিসিসি'র সড়ক দুর্ভোগে জনসাধারণ। শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পড়ে নজরে এসেছে বরিশাল সিটি করপোরেশন কর্মকর্তাদের। সরেজমিন পরিদর্শন করে বিসিসি।
গত (৫ জুন) বৃহস্পতিবার সংবাদ প্রকাশ করায় আজ (১৯জুন) বিসিসি'র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে সরেজমিন পরিদর্শন করে উচ্ছেদ শাখার কর্মকর্তারা। উল্লেখ্য বরিশাল সিটি করপোরেশনের আওতাধীন জনসাধারণের চলাচলের সড়ক, ড্রেন, আটকিয়ে এমইপি'র ফ্যাক্টরী নির্মাণ করায় জনসাধারণের ক্ষোপ প্রকাশ!
নগরীর ৬ নং ওয়ার্ড হাটখোলা (গগনগলী) এলাকার দীর্ঘদিনের জনসাধারণের চলাচলের খান মজিবর রহমান সংযোগ সড়ক আটকিয়ে ও প্ল্যান বিহীন,এমইপি'র ফ্যাক্টরী করার অভিযোগ করে স্থানীয়রা।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করায় সকল কর্মকর্তাদের সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকাবাসী। সুমন নামে এক যুবক বলেন, আমার বাসা কসাই খানা। আমি গগণগলী মৎস্য শ্রমিক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনা করেছি। তখন সল্প সময়ে স্কুলে আসার জন্য খান মজিবর রহমান সড়ক ব্যবহার করেছি।
কিন্তু বিগত স্বৈরাচার সরকার আমলে ক্ষমতার বলে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা, ড্রেন, সরকারী কলসহ সড়কটি এমইপি দখল করে আটকিয়ে দেয়। এছাড়াও ফ্যাক্টরিতে তৈরী কেমিক্যালের পানির দুর্গন্ধ অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।
একই এলাকার বাসিন্দা রুনু বেগম জানান, এখানের বেশকিছু জমি সরকারের এই জায়গায় যারা বসবাস করেছে সবাই সরকারী জমি দখল করে বসবাস করেছিলেন। কিন্তু একই এলাকায় এমইপি হওয়ায় তারা সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে সল্পমূল্যে জমি কিনে ফ্যাক্টরী নির্মাণ করেছে।
যারা এখানে বসবাস করেছে তারা তাদের বসতঘর এমইপি'র কাছে বিক্রি করে চলে গেছে। কিন্তু সরকারী রাস্তা কেউ বিক্রি করেনি। এমইপি জোরপূর্বক রাজনৈতিক দলের নেতাদের অনৈতিক সুবিধা দিয়ে জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা আটকিয়ে দেয়। এছাড়াও এমইপির শ্রমিকদের টয়লেটে ব্যবহারের পানি ড্রেনে লাইন করায় দুর্গন্ধে থাকা যাচ্ছে না।
আঃ খালেক মিয়া বলেন, আমি পাকিস্তানের আমল থেকেই এই এলাকায় বসবাস করছি। হাটখোলা(কাঠের ঘোলা) এলাকায় ছোটো পরিসরে মোহম্মদ আলী ইলেকট্রনিকস কোঃ নামে একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়।তাদের ইলেকট্রনিক সামগ্রী পন্য ভালো মানের হওয়ায় আর পিছনে তাকাতে হয়নি।
তারা দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও আমদানি ও রপ্তানি করে থাকেন। এতে বরিশালের সুনাম বেড়েছে। কিন্তু স্থানীয় পর্যায় সাধারণ মানুষ তাদের হয়রানির শিকার হয়েছে। এবং গগণগলী বাজারে গেলে এমইপি'র দেওয়ালে ফাটল দেখা যায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা জানান, এমইপি জোরপূর্বক বিসিসি'র সড়ক, ড্রেন, ডিপ টিউবওয়েল,আটকিয়ে সাধারণ মানুষকে অত্যাচার করে যাচ্ছে। আমরা বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, জনসাধারণের চলাচলের রাস্তাটি দখলমুক্ত করে দেওয়া হোক।
এবিষয়ে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারি বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় কোনো খাল,ড্রেন, জনসাধারণের চলাচলের রাস্তা, আটকিয়ে ফ্যাক্টরী, গোডাউন,বাসাবাড়ী করা যাবে না।
যদি এধরণের কোনো কোম্পানি রাস্তা আটকিয়ে জনসাধারণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, জনগনের দুর্ভোগ কমাতে নগরীর বিভিন্ন অপসোস্যালাইন কোম্পানিসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে বেশকিছু কোম্পানিকে উচ্ছেদ করা হয়েছে।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.