১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:২৩
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৫ কেজি ওজনের বিশাল সাইজের একটি পাঙ্গাস মাছ। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকালে কুয়াকাটার ট্যুরিজম পার্ক সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলে সোহেল মাঝির জালে এ মাছটি ধরা পড়ে। জেলেরা এটি বিক্রি না করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
সোহেল মাঝি জানান, সমুদ্রের ভাটার সময় খুঁটাজালে মাছটি আটকে থাকতে দেখে খুব আনন্দিত হয়েছেন। গত চার বছরে এত বড় আকৃতির পাঙ্গাস তারা আগে কখনো পায়নি।
সাধারণত বড় মাছ বাজার মূল্য বিবেচনা করে বিক্রি করা হয়। জেলেরা মিলে মাছটি কেটে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। জেলে সোহেল, মোয়াজ্জেম, সোহাগ, জাহাঙ্গীর, আলামিন, মিরাজ, দিলওয়ার, শুভ, বিল্লাল, আমির, হাবিব, খোকন, আবুল হোসেন, কালাম, রাসেল, রুহুল আমিন, মাসুম, রাজু, আরিফ ও হানিফ মাঝি মাছটি ১হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার দাম অনুযায়ী ভাগ করে নিয়েছেন।
কুয়াকাটা ফিস পয়েন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির মুন্সী বলেন, সামুদ্রিক বড় সাইজের পাঙ্গাস মাছ মাঝে মাঝে ধরা পড়ে এবং এর বাজার মূল্য ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে এত বড় মাছ জেলেরা ভাগ করে খাওয়ার খবর তিনি আজ প্রথম শুনছেন।
ওয়ার্ল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার রহমান জানান, কুয়াকাটার মোহনায় ব্রাকিশ পানি থাকার কারণে পাঙ্গাস মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। নদীর দূষণ ও পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে মাছের আবাসস্থল বদলাচ্ছে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞার ফলে বড় মাছের প্রজনন বাড়ছে এবং পাঙ্গাস মাছের আকারও বড় হচ্ছে। পাঙ্গাস মাছ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং কাঁটাবিহীন হওয়ায় এটি সব বয়সের মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় মৎস্য বিভাগের কার্যকর অভিযান ইলিশসহ অন্যান্য মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বড় মাছ ধরা পড়ার সম্ভাবনা বেড়েছে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৫ কেজি ওজনের বিশাল সাইজের একটি পাঙ্গাস মাছ। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকালে কুয়াকাটার ট্যুরিজম পার্ক সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলে সোহেল মাঝির জালে এ মাছটি ধরা পড়ে। জেলেরা এটি বিক্রি না করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
সোহেল মাঝি জানান, সমুদ্রের ভাটার সময় খুঁটাজালে মাছটি আটকে থাকতে দেখে খুব আনন্দিত হয়েছেন। গত চার বছরে এত বড় আকৃতির পাঙ্গাস তারা আগে কখনো পায়নি।
সাধারণত বড় মাছ বাজার মূল্য বিবেচনা করে বিক্রি করা হয়। জেলেরা মিলে মাছটি কেটে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন। জেলে সোহেল, মোয়াজ্জেম, সোহাগ, জাহাঙ্গীর, আলামিন, মিরাজ, দিলওয়ার, শুভ, বিল্লাল, আমির, হাবিব, খোকন, আবুল হোসেন, কালাম, রাসেল, রুহুল আমিন, মাসুম, রাজু, আরিফ ও হানিফ মাঝি মাছটি ১হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার দাম অনুযায়ী ভাগ করে নিয়েছেন।
কুয়াকাটা ফিস পয়েন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির মুন্সী বলেন, সামুদ্রিক বড় সাইজের পাঙ্গাস মাছ মাঝে মাঝে ধরা পড়ে এবং এর বাজার মূল্য ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে এত বড় মাছ জেলেরা ভাগ করে খাওয়ার খবর তিনি আজ প্রথম শুনছেন।
ওয়ার্ল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার রহমান জানান, কুয়াকাটার মোহনায় ব্রাকিশ পানি থাকার কারণে পাঙ্গাস মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। নদীর দূষণ ও পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে মাছের আবাসস্থল বদলাচ্ছে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞার ফলে বড় মাছের প্রজনন বাড়ছে এবং পাঙ্গাস মাছের আকারও বড় হচ্ছে। পাঙ্গাস মাছ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং কাঁটাবিহীন হওয়ায় এটি সব বয়সের মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় মৎস্য বিভাগের কার্যকর অভিযান ইলিশসহ অন্যান্য মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বড় মাছ ধরা পড়ার সম্ভাবনা বেড়েছে।
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৫২
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৪৩
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:০৬
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.