
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২৪
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলাসহ একাধিক মামলায় কারান্তরীণ জাতীয় পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুর পক্ষে বরিশাল-৩ (মুলাদী–বাবুগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ ঘটনাকে ঘিরে আসনটিতে নির্বাচনী সমীকরণে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে।
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে টিপুর দুই অনুসারী বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে শাওন নামে এক যুবক টিপুর পক্ষে মনোনয়নপত্রটি সংগ্রহ করেছেন।
বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসমা উল হুসনা বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপুর পক্ষে দুইজন ব্যক্তি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। দলটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হওয়ায় মনোনয়নপত্র দিতে কোনো বাধা নেই।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু বরিশাল-৩ আসনের তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি ২০২৪ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার হন। বর্তমানে বিএনপির অফিস পোড়ানো ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলাসহ একাধিক মামলায় তিনি বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
বরিশাল-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী দলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী বরিশাল মহানগর আমির জহির উদ্দিন মুহা. বাবর এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।
কারাগারে থাকা টিপু শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ আসনের ভোটের হিসাব-নিকাশ পাল্টে যেতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলাসহ একাধিক মামলায় কারান্তরীণ জাতীয় পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুর পক্ষে বরিশাল-৩ (মুলাদী–বাবুগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ ঘটনাকে ঘিরে আসনটিতে নির্বাচনী সমীকরণে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে।
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে টিপুর দুই অনুসারী বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেলে শাওন নামে এক যুবক টিপুর পক্ষে মনোনয়নপত্রটি সংগ্রহ করেছেন।
বাবুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসমা উল হুসনা বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপুর পক্ষে দুইজন ব্যক্তি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। দলটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল হওয়ায় মনোনয়নপত্র দিতে কোনো বাধা নেই।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু বরিশাল-৩ আসনের তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য। তিনি ২০২৪ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার হন। বর্তমানে বিএনপির অফিস পোড়ানো ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলাসহ একাধিক মামলায় তিনি বরিশাল কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
বরিশাল-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী দলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন। জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী বরিশাল মহানগর আমির জহির উদ্দিন মুহা. বাবর এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম।
কারাগারে থাকা টিপু শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এ আসনের ভোটের হিসাব-নিকাশ পাল্টে যেতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।
আগামী ২৯ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বর্ণবাদবিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন-আই হ্যাভ এ ড্রিম। তেমনি আমিও বলছি-আই হ্যাভ এ প্ল্যান।আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনাদের প্রত্যেককে কাজ করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, আজকেই এই মঞ্চে আমাদের সমমনা দলগুলোর শীর্ষ নেতারাও আছেন। আমি আমার দলের নেতৃবৃন্দ, দেশবাসী ও সমমনা নেতাদের নিয়ে সুন্দর শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ব।
রাজধানীর ৩০০ ফিটে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বর্ণবাদবিরোধী নেতা মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন-আই হ্যাভ এ ড্রিম। তেমনি আমিও বলছি-আই হ্যাভ এ প্ল্যান।আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনাদের প্রত্যেককে কাজ করতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, আজকেই এই মঞ্চে আমাদের সমমনা দলগুলোর শীর্ষ নেতারাও আছেন। আমি আমার দলের নেতৃবৃন্দ, দেশবাসী ও সমমনা নেতাদের নিয়ে সুন্দর শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ব।
রাজধানীর ৩০০ ফিটে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:২১
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে সকালেই জড়ো হয়েছেন দলটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে দুই সারিতে নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বদেশে স্বাগত জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। সকালেই বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা গেছে।
সকালের আলো ফোটার পর থেকেই হেঁটে হেঁটে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গণসংবর্ধনাস্থলে আসেন তারা।
২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে বসবাস করেন ৬০ বছর বয়সি তারেক রহমান। ২০০৯ সালে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন। ২০১৮ সালে তার মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়। তখন থেকেই তিনি বিদেশ থেকে দল পরিচালনা করছেন, ভার্চুয়ালি সভা ও সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন। লন্ডন থেকে বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেফতার করা হয় তারেক রহমানকে। ১৮ মাস কারাগারে থাকার সময় অমানবিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান তারেক রহমান। এক সপ্তাহ পরে, ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে ঢাকা ছেড়েছিলেন তিনি।
প্রবাসে থাকা অবস্থাতেই ২০১৫ সালে ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। তার জানাজায়ও শরিক হওয়ার সুযোগ পাননি। মায়ের সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত ছিলেন দীর্ঘদিন।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরা দেশের এবং দলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিএনপির নেতাদের মতে, তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক বার্তা তাকে সাধারণ মানুষের কাছে আলাদা করে তুলেছে। তার আগমন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য বাসভবন ও অফিস প্রস্তুত করেছে বিএনপি। রাজধানীর গুলশান এভিনিউর ১৯৬ নম্বর ভবনে উঠবেন তারেক রহমান। এই বাসার পাশেই ভাড়া করা বাসা ‘ফিরোজা’য় থাকেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বারও তৈরি করা হয়েছে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও আলাদা চেম্বার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া গুলশানে আরেকটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়েছে যেখান থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানস্থলে সকালেই জড়ো হয়েছেন দলটির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এর মধ্যে একটি অংশ এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে থেকে দুই সারিতে নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে স্বদেশে স্বাগত জানাতে রাজধানীর পূর্বাচলে অবস্থান নিয়েছে বিএনপির নেতাকর্মীরা। সকালেই বিএনপির নেতাকর্মীদের ভিড় দেখা গেছে।
সকালের আলো ফোটার পর থেকেই হেঁটে হেঁটে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে গণসংবর্ধনাস্থলে আসেন তারা।
২০০৮ সাল থেকে লন্ডনে বসবাস করেন ৬০ বছর বয়সি তারেক রহমান। ২০০৯ সালে তিনি বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান হন। ২০১৮ সালে তার মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর তারেক রহমানকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করা হয়। তখন থেকেই তিনি বিদেশ থেকে দল পরিচালনা করছেন, ভার্চুয়ালি সভা ও সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন। লন্ডন থেকে বিএনপির তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সুসংগঠিত করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে দলের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি গণমানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেফতার করা হয় তারেক রহমানকে। ১৮ মাস কারাগারে থাকার সময় অমানবিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন তিনি। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান তারেক রহমান। এক সপ্তাহ পরে, ১১ সেপ্টেম্বর লন্ডনের উদ্দেশে পরিবারের সদস্যদেরকে সাথে নিয়ে ঢাকা ছেড়েছিলেন তিনি।
প্রবাসে থাকা অবস্থাতেই ২০১৫ সালে ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারিয়েছেন। তার জানাজায়ও শরিক হওয়ার সুযোগ পাননি। মায়ের সান্নিধ্য থেকে বঞ্চিত ছিলেন দীর্ঘদিন।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরা দেশের এবং দলের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিএনপির নেতাদের মতে, তারেক রহমানের দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ধারাবাহিক বার্তা তাকে সাধারণ মানুষের কাছে আলাদা করে তুলেছে। তার আগমন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে।
এদিকে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্য বাসভবন ও অফিস প্রস্তুত করেছে বিএনপি। রাজধানীর গুলশান এভিনিউর ১৯৬ নম্বর ভবনে উঠবেন তারেক রহমান। এই বাসার পাশেই ভাড়া করা বাসা ‘ফিরোজা’য় থাকেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জন্য আলাদা চেম্বারও তৈরি করা হয়েছে। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়েও আলাদা চেম্বার তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া গুলশানে আরেকটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়েছে যেখান থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০১
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখলেন তারেক রহমান। আজ সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ২০২ ফ্লাইটটি অবতরণ করে। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান এবং মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিমানবন্দরের রেড জোনে তাকে শুভেচ্ছা জানাবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
সেখান থেকে বের হয়ে ঢাকার ৩০০ ফিট সড়কে দলের আয়োজিত গণসংবর্ধনা সমাবেশে যাবেন তারেক রহমান। সেখানে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এরপর তারেক রহমান মায়ের সঙ্গে দেখা করতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। এরপর তাঁর গুলশানের বাসভবনে ফেরার কথা রয়েছে।
এর আগে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখানে গ্রাউন্ড টার্নঅ্যারাউন্ডের পর সকাল ১১টা ১২ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। তারও আগে বুধবার লন্ডনের (২৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টা ১৫ মিনিট) তারেক রহমানকে বহনকারী ফ্লাইটটি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এদিকে ঐতিহাসিক এই মাহেন্দ্রক্ষণে প্রিয় নেতাকে বরণ করে নিতে রাজধানীর জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে এসেছে লাখ লাখ মানুষ।
তীব্র শীত উপেক্ষা করে রাত থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান নেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষ। এদিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করে। ভোর থেকে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত পুরো এলাকা। সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর প্রায় সব এলাকা থেকে দল বেঁধে হেঁটে কিংবা বাস-ট্রাক-মোটরসাইকেলে করে স্লোগান দিতে দিতে ৩০০ ফিট ও বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে পা রাখলেন তারেক রহমান। আজ সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি ২০২ ফ্লাইটটি অবতরণ করে। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান এবং মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিমানবন্দরের রেড জোনে তাকে শুভেচ্ছা জানাবেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
সেখান থেকে বের হয়ে ঢাকার ৩০০ ফিট সড়কে দলের আয়োজিত গণসংবর্ধনা সমাবেশে যাবেন তারেক রহমান। সেখানে তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এরপর তারেক রহমান মায়ের সঙ্গে দেখা করতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। এরপর তাঁর গুলশানের বাসভবনে ফেরার কথা রয়েছে।
এর আগে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখানে গ্রাউন্ড টার্নঅ্যারাউন্ডের পর সকাল ১১টা ১২ মিনিটের দিকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। তারও আগে বুধবার লন্ডনের (২৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টা ১৫ মিনিট) তারেক রহমানকে বহনকারী ফ্লাইটটি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
এদিকে ঐতিহাসিক এই মাহেন্দ্রক্ষণে প্রিয় নেতাকে বরণ করে নিতে রাজধানীর জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে এসেছে লাখ লাখ মানুষ।
তীব্র শীত উপেক্ষা করে রাত থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান নেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মানুষ। এদিন বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করে। ভোর থেকে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত পুরো এলাকা। সরেজমিন দেখা গেছে, রাজধানীর প্রায় সব এলাকা থেকে দল বেঁধে হেঁটে কিংবা বাস-ট্রাক-মোটরসাইকেলে করে স্লোগান দিতে দিতে ৩০০ ফিট ও বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছেন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.