২৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:১৯
ভোলার বাজারে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। বাজারগুলোতে বিভিন্ন আকারের ইলিশ নিয়ে এসেছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে দাম নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ ক্রেতাদের। ক্রেতাদের দাবি, ইলিশ কিনতে বাজারে এসে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। সামর্থ্য অনুয়ায়ী পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে পারছেন না।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরের দিকে ভোলা শহরের কিচেন মার্কেটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোলার তুলাতুলি, ইলিশার জংশন, ভোলার খাল, নাছির মাঝি মৎস্য ঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট থেকে ইলিশ নিয়ে এসেছে খুচরা বিক্রেতারা। এক কেজি, ৭০০-৯০০ গ্রাম, ২০০-৬০০ গ্রাম সব আকারেরই ইলিশ রয়েছে বিক্রেতাদের কাছে। বাজারও রয়েছে ক্রেতাদের বেশ ভিড়। কিন্তু ইলিশের দাম নিয়ে ক্রেতারা সন্তুষ্ট নন।
ক্রেতা মো. ইকবাল হোসেন, খাইরুল আলম ও খুশি আক্তার জানান, তারা বাজারের এসেছেন ইলিশ কিনতে। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাই ৬০০-৭০০ গ্রামের ইলিশ ১৭০০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন। ৯০০ গ্রাম থেকে এক কেজি আকারের ইলিশ কেনার ইচ্ছে থাকলেও দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারেননি বলে জানান তারা।
ক্রেতা আকলিমা বেগম, হারুন অর রশিদ ও শান্তা রহমান জানান, এক কেজির ইলিশ বাজারে ২৫০০-২৭০০ টাকায় বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। তবে সাগরের ইলিশ আরও ৫০০ টাকা কম হলেও তেমন সুস্বাদু না হওয়া সেগুলো কেনেননি।
ক্রেতা ফারজানা বেগম, তৈয়বুর রহমান ও মো. হেলাল জানান, সারাদেশে ৩৩ ভাড়ের বেশি ইলিশ অহরণ হয় ভোলায়। কিন্তু ভোলার বাজারের ইলিশের দাম ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশালসহ বিভিন্ন জেলার থেকে বেশি, এটি মেনে নেওয়া যায় না।
তারা আরও জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বেশি রয়েছে। ইলিশের খুচরা বিক্রেতা মো. জয়নাল ও মো. জুয়েল ব্যাপারী জানান, জাটকার কেজি ৬০০-৭০০ টাকা, ৬০০-৯০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১৪০০-২২০০ টাকা ও এক কেজি ও তার বেশি আকারের ইলিশের দাম ২৫০০-২৭০০ টাকা বিক্রি করছি।
বিক্রেতা মো. মহিউদ্দিন জানান, ইলিশের সরবরাহ আগের চেয়ে কিছু বেড়েছে কিন্তু ঘাটে দাম কমেনি। চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেশি রয়েছে। ঘাট থেকে তারা বেশি দামে কিনে খুচরা বাজারের ১০০-২০০ টাকা বেশিতে বিক্রি করছেন।
ভোলা সদরের তুলাতুলি মৎস্য ঘারে আড়তদার মো. কামাল ব্যাপারী ও মঞ্জু ইসলাম জানান, তারা ঢাকা, বরিশাল ও চাঁদপুরের পাইকারি আড়ত থেকে দাদন এনে জেলেদের দিয়েছেন। এখন পাইকারি আড়তদারদের চাপ আছে কিন্তু তেমন সরবরাহ বাড়েনি। এজন্য দাম এখনও বেশি রয়েছে। তবে আগামী সপ্তাহে ইলিশের সরবরাহ আরও বাড়বে। তখন কেজিপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা কমে যাবে।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, বর্তমানের ইলিশের ভরা মৌসুম শুরু হয়েছে। জেলেদের জালে ইলিশ ভালোই ধরা পড়ছে। আগামী কয়েক দিন পর বেশি ধরা পরবে। তখন জেলেরা কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ পাবেন। দামও কমে যাবে।
ভোলার বাজারে ইলিশের সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে। বাজারগুলোতে বিভিন্ন আকারের ইলিশ নিয়ে এসেছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে দাম নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সাধারণ ক্রেতাদের। ক্রেতাদের দাবি, ইলিশ কিনতে বাজারে এসে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। সামর্থ্য অনুয়ায়ী পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে পারছেন না।
মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) দুপুরের দিকে ভোলা শহরের কিচেন মার্কেটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ভোলার তুলাতুলি, ইলিশার জংশন, ভোলার খাল, নাছির মাঝি মৎস্য ঘাটসহ বিভিন্ন ঘাট থেকে ইলিশ নিয়ে এসেছে খুচরা বিক্রেতারা। এক কেজি, ৭০০-৯০০ গ্রাম, ২০০-৬০০ গ্রাম সব আকারেরই ইলিশ রয়েছে বিক্রেতাদের কাছে। বাজারও রয়েছে ক্রেতাদের বেশ ভিড়। কিন্তু ইলিশের দাম নিয়ে ক্রেতারা সন্তুষ্ট নন।
ক্রেতা মো. ইকবাল হোসেন, খাইরুল আলম ও খুশি আক্তার জানান, তারা বাজারের এসেছেন ইলিশ কিনতে। কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় পছন্দের আকারের ইলিশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। তাই ৬০০-৭০০ গ্রামের ইলিশ ১৭০০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন। ৯০০ গ্রাম থেকে এক কেজি আকারের ইলিশ কেনার ইচ্ছে থাকলেও দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারেননি বলে জানান তারা।
ক্রেতা আকলিমা বেগম, হারুন অর রশিদ ও শান্তা রহমান জানান, এক কেজির ইলিশ বাজারে ২৫০০-২৭০০ টাকায় বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। তবে সাগরের ইলিশ আরও ৫০০ টাকা কম হলেও তেমন সুস্বাদু না হওয়া সেগুলো কেনেননি।
ক্রেতা ফারজানা বেগম, তৈয়বুর রহমান ও মো. হেলাল জানান, সারাদেশে ৩৩ ভাড়ের বেশি ইলিশ অহরণ হয় ভোলায়। কিন্তু ভোলার বাজারের ইলিশের দাম ঢাকা, চাঁদপুর, বরিশালসহ বিভিন্ন জেলার থেকে বেশি, এটি মেনে নেওয়া যায় না।
তারা আরও জানান, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম বেশি রয়েছে। ইলিশের খুচরা বিক্রেতা মো. জয়নাল ও মো. জুয়েল ব্যাপারী জানান, জাটকার কেজি ৬০০-৭০০ টাকা, ৬০০-৯০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১৪০০-২২০০ টাকা ও এক কেজি ও তার বেশি আকারের ইলিশের দাম ২৫০০-২৭০০ টাকা বিক্রি করছি।
বিক্রেতা মো. মহিউদ্দিন জানান, ইলিশের সরবরাহ আগের চেয়ে কিছু বেড়েছে কিন্তু ঘাটে দাম কমেনি। চাহিদা বেশি থাকায় দাম বেশি রয়েছে। ঘাট থেকে তারা বেশি দামে কিনে খুচরা বাজারের ১০০-২০০ টাকা বেশিতে বিক্রি করছেন।
ভোলা সদরের তুলাতুলি মৎস্য ঘারে আড়তদার মো. কামাল ব্যাপারী ও মঞ্জু ইসলাম জানান, তারা ঢাকা, বরিশাল ও চাঁদপুরের পাইকারি আড়ত থেকে দাদন এনে জেলেদের দিয়েছেন। এখন পাইকারি আড়তদারদের চাপ আছে কিন্তু তেমন সরবরাহ বাড়েনি। এজন্য দাম এখনও বেশি রয়েছে। তবে আগামী সপ্তাহে ইলিশের সরবরাহ আরও বাড়বে। তখন কেজিপ্রতি ৩০০-৫০০ টাকা কমে যাবে।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, বর্তমানের ইলিশের ভরা মৌসুম শুরু হয়েছে। জেলেদের জালে ইলিশ ভালোই ধরা পড়ছে। আগামী কয়েক দিন পর বেশি ধরা পরবে। তখন জেলেরা কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ পাবেন। দামও কমে যাবে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৪
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
ভোলার মনপুরা উপজেলায় নিখোঁজের প্রায় ৯ ঘণ্টা পর আলম মাঝি (৫০) নামে এক জেলের মরদেহ বাড়ির পাশের পুকুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ফকিরহাট গ্রামে নিহতের নিজ বসতবাড়ি সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। তিনি ওই একই গ্রামের মো. তাজুল ইসলামের ছেলে
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়দের বরাতে ইউপি সদস্য মো.জামাল উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলন, মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে জামাল মাঝির নদী তীরে বেঁধে রাখা নৌকা দেখতে যাবেন বলে স্ত্রীকে জানিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তার স্ত্রী বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পরও তিনি আর ঘরে ফেরেননি। এরপর সকালেও তিনি বাড়ি না ফিরলে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে বের হয় এবং তার মোবাইলে কল দেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয়রা বসতবাড়ি সংলগ্ন বেড়িবাঁধের বাইরে পুকুরের পাড়ে জামাল মাঝির ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও জুতা দেখতে পান এবং জামাল মাঝির মরদেহ পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখে পুলিশকে খবর দেন তারা।
মনপুরা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আহসান কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ গিয়েছে। পরে বিস্তারিত জানা যাবে,তার পরিবারের অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৪৬
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তেঁতুলিয়া নদীর কাচারির খালে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে ১২ জন জেলেকে মোট ৬০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হান-উজ্জামান।
সোমবার (২০ অক্টোবর) অভিযানকালে সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মা ইলিশ নিধনের অপরাধে মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন, ১৯৫০ (সংশোধিত ২০২৫) অনুযায়ী প্রত্যেককে ৫,০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া অপ্রাপ্তবয়স্ক ৭ জন জেলেকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। অভিযানে ২০ কেজি মা ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়, যা পরবর্তীতে বোরহানউদ্দিন উপজেলার মাদরাসাতুল মদিনাহ আল অ্যারাবিয়া লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে বিতরণ করা হয়। এছাড়া ১০,০০০ মিটার কারেন্ট জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে।
নিষেধাজ্ঞাকালীন সময়ে নদীতে মা ইলিশ নিধন থেকে সকলকে বিরত থাকার কড়া নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। অভিযানে সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা, নৌপুলিশ ও বোরহানউদ্দিন থানা পুলিশের একটি টিম সার্বিক সহযোগিতা করেছে। উপজেলা প্রশাসনের দৃঢ় সদিচ্ছা ও অব্যাহত প্রচেষ্টায় মা ইলিশ সংরক্ষণে বোরহানউদ্দিনে গড়ে উঠছে প্রশংসনীয় দৃষ্টান্ত।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৫৭
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
ভোলার দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বরাদ্দ পাওয়া অর্ধকোটি টাকার নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি গত ৭–৮ বছর ধরে অযত্নে পড়ে রয়েছে বেতুয়ার খালে। এখন সেটি কাদামাটির নিচে চাপা পড়ে অচল হয়ে গেছে। ফলে চরাঞ্চলের অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠী বঞ্চিত হচ্ছে জরুরি চিকিৎসাসেবা থেকে। অপরদিকে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকারও বেশি সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।
জানা গেছে, বিগত সরকারের সময় ২০১৮ সালে মেঘনা উপকূলীয় দৌলতখান উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষদের দ্রুত চিকিৎসা সেবা দিতে (প্রায়) অর্ধকোটি টাকার এই নৌ অ্যাম্বুলেন্সটি বরাদ্দ দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলেও এরপর থেকে এটি ব্যবহার হতে দেখা যায়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে থানাসংলগ্ন বেতুয়ার খালে ফেলে রাখা হয়। এখন সেটি কাদা ও মাটির নিচে চাপা পড়ে ব্যবহারের অযোগ্য অবস্থায় রয়েছে।
চরের এক বৃদ্ধ ব্যবসায়ী জানান, ‘আমরা গরিব মানুষ, চরে থাকি বলেই চিকিৎসা পাই না। শুনছি সরকার নৌ অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কখনো দেখি নাই। অসুখে পড়লে এখানেই মরতে হয়।’
গৃহবধূ জান্নাত বলেন, ‘আমরা চরে থাকি, মরে গেলেও কেউ খোঁজ নেয় না। শুনছি গরিবের জন্য সরকার অ্যাম্বুলেন্স দিছে, কিন্তু কোনোদিন কাজে লাগে নাই।’ সাবেক ইউপি মেম্বার আবু তাহের বলেন, ‘চরে চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা নেই।
একবার হাসপাতালে গেছিলাম, তখন জিজ্ঞাসা করলাম নৌ অ্যাম্বুলেন্স কোথায়— তারা বলে, খুঁজে নেন।’ বেতুয়ার খালের জেলেরা জানায়, ‘নতুন আনার পর কোনোদিন রোগী আনতে দেখি নাই। এখন খালের মাটির নিচে চাপা পইড়া গেছে।’
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আনিসুর রহমান বলেন, ‘অ্যাম্বুলেন্সটি এক সময় সচল করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে ওপি বন্ধ থাকায় ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, খুব শিগগিরই এটি সচল করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.