
২০ জুলাই, ২০২৫ ১৭:১৮
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় নিরীহ সাধারণ মানুষদের হয়রানি ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন। আজ বরিবার উপজেলার ঘাঘর বাজারের দলীয় কার্যালয়ে তারা এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস এম মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওলিউর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের কাছে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
এস এম মহিউদ্দিন বলেন, গত বুধবার (১৬ জুলাই) উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কোটালীপাড়া-পয়সারহাট সড়ক বন্ধ করে উপজেলার ওয়াবদার হাটে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে।
তারা সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ কেটে সাধারণ মানুষের চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করে। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানা পুলিশ ১ শত ৫৫ জনকে জ্ঞাত ও ১হাজার ৫শত জনকে অজ্ঞাত দেখিয় একটি মামলা দায়ের করে। এই মামলায় উপজেলা সাধারণ মানুষদের গ্রেপ্তারের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। আমরা আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার বলেন, আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি, এই মামলায় অধিকাংশ আসামীই সাধারণ মানুষ। বেশীর ভাগই রাজনীতির সাথে জড়িত নেই। তা হলে কি ভাবে? কাদের মদদে এই নিরীহ মানুষদের আসামী করা হলো ?
পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওলিউর রহমান হাওলাদার কোটালীপাড়া থানা পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলেন, বিক্ষোভের সময় সেখানে আপনারা উপস্থিত ছিলেন।কিন্তু তখন একজন ব্যক্তিকেও আপনারা আটক করতে পারেননি।
আপনাদের কাছে তো ফুটেজ আছে।আপনারা এই ফুটেজ দেখে আসামী করে গ্রেপ্তার করতে পারতেন।কিন্তু আপনার তা না করে নিরীহ মানুষদের গ্রেপ্তার করছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি। আপনার যদি সেই মানুষদের হয়রানি করেন তা হলে সাধারণ মানুষদেরকে সাথে নিয়ে এর প্রতিরোধ করবো।
এ ছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে পৌর বিএনপির সভাপতি ইউছুপ আলী দাড়িয়া, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক শেখ ফায়েকুজ্জামান,রফিকুল ইসলাম হাওলাদার,সাংগঠনিক সম্পাদক ছলেমান শেখ,যুবদলের সদস্য সচিব মান্নান শেখ,ছাত্রদলের আহবায়ক লালন শেখ উপস্থিত ছিলেন।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় নিরীহ সাধারণ মানুষদের হয়রানি ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন। আজ বরিবার উপজেলার ঘাঘর বাজারের দলীয় কার্যালয়ে তারা এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপজেলা বিএনপির সভাপতি এস এম মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওলিউর রহমান হাওলাদার সাংবাদিকদের কাছে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
এস এম মহিউদ্দিন বলেন, গত বুধবার (১৬ জুলাই) উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ কোটালীপাড়া-পয়সারহাট সড়ক বন্ধ করে উপজেলার ওয়াবদার হাটে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে।
তারা সড়কের বিভিন্ন স্থানে গাছ কেটে সাধারণ মানুষের চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করে। এ ঘটনায় কোটালীপাড়া থানা পুলিশ ১ শত ৫৫ জনকে জ্ঞাত ও ১হাজার ৫শত জনকে অজ্ঞাত দেখিয় একটি মামলা দায়ের করে। এই মামলায় উপজেলা সাধারণ মানুষদের গ্রেপ্তারের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। আমরা আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল বশার হাওলাদার বলেন, আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি, এই মামলায় অধিকাংশ আসামীই সাধারণ মানুষ। বেশীর ভাগই রাজনীতির সাথে জড়িত নেই। তা হলে কি ভাবে? কাদের মদদে এই নিরীহ মানুষদের আসামী করা হলো ?
পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওলিউর রহমান হাওলাদার কোটালীপাড়া থানা পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলেন, বিক্ষোভের সময় সেখানে আপনারা উপস্থিত ছিলেন।কিন্তু তখন একজন ব্যক্তিকেও আপনারা আটক করতে পারেননি।
আপনাদের কাছে তো ফুটেজ আছে।আপনারা এই ফুটেজ দেখে আসামী করে গ্রেপ্তার করতে পারতেন।কিন্তু আপনার তা না করে নিরীহ মানুষদের গ্রেপ্তার করছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
তিনি আরো বলেন, আমরা মানুষের জন্য রাজনীতি করি। আপনার যদি সেই মানুষদের হয়রানি করেন তা হলে সাধারণ মানুষদেরকে সাথে নিয়ে এর প্রতিরোধ করবো।
এ ছাড়াও সংবাদ সম্মেলনে পৌর বিএনপির সভাপতি ইউছুপ আলী দাড়িয়া, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক শেখ ফায়েকুজ্জামান,রফিকুল ইসলাম হাওলাদার,সাংগঠনিক সম্পাদক ছলেমান শেখ,যুবদলের সদস্য সচিব মান্নান শেখ,ছাত্রদলের আহবায়ক লালন শেখ উপস্থিত ছিলেন।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৩:০৩
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছেলের অটোরিকশায় চড়ে ওষুধ আনতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মাসুমা বেগম (৪২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনা ঘটে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার কসবা-নয়নপুর আঞ্চলিক সড়কের আকছিনা এলাকায়। নিহত মাসুমা বেগম হরিপুর গ্রামের কবির হোসেনের স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাসুমা বেগম ছেলের চালানো ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় কসবা বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। আকছিনা এলাকায় পৌঁছলে পেছন দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগতির ট্রাক অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি অটোরিকশা থেকে ছিটকে পড়ে ট্রাকের নিচে চাপা পড়েন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই। তাই লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, ঘাতক ট্রাক নিয়ে চালক পালিয়ে গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছেলের অটোরিকশায় চড়ে ওষুধ আনতে গিয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মাসুমা বেগম (৪২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনা ঘটে শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার কসবা-নয়নপুর আঞ্চলিক সড়কের আকছিনা এলাকায়। নিহত মাসুমা বেগম হরিপুর গ্রামের কবির হোসেনের স্ত্রী।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাসুমা বেগম ছেলের চালানো ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় কসবা বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। আকছিনা এলাকায় পৌঁছলে পেছন দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগতির ট্রাক অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি অটোরিকশা থেকে ছিটকে পড়ে ট্রাকের নিচে চাপা পড়েন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ নেই। তাই লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, ঘাতক ট্রাক নিয়ে চালক পালিয়ে গেছে।

২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৫৮
বিয়ে শেষে নববধূসহ বরযাত্রী নিয়ে নৌকাযোগে বাড়ি ফেরার পথে যমুনা নদীর মাঝপথে ঘন কুয়াশায় দিক হারিয়ে সারা রাত আটকে থাকে একটি বরযাত্রীবাহী নৌকা। পরে অন্য একটি নৌকার সহায়তায় শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে নিরাপদে ঘাটের দিকে রওনা হয় নৌকাটি।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৬ টার দিকে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কলীতলা ঘাট থেকে জমথল ঘাটের উদ্দেশ্যে নৌকাটি ছেড়ে আসে। যমুনা নদীর মাঝামাঝি পৌঁছানোর পর হঠাৎ ঘন কুয়াশায় চারদিক ঢেকে যায়। এতে নৌকার চালক দিক নির্ণয় করতে না পেরে নদীর মাঝেই নৌকাটি থামিয়ে রাখতে বাধ্য হন।
আটকা পড়া বরযাত্রীরা সবাই জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার তাতাপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,'তাতাপাড়া এলাকার সানোয়ার হোসেনের ছেলে নিলয় হাসান ছানির (২০) বিয়ে উপলক্ষে শুক্রবার সকালে ৪৭ জন বরযাত্রী বগুড়া শহরের সাবগ্রাম চারমাথা এলাকায় যান। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধ্যা ৬ টার দিকে বর-কনেসহ সবাই সড়কযোগে বগুড়া থেকে সারিয়াকান্দি কালিতলা ঘাট পর্যন্ত আসেন। পরে নৌকাযোগে বাড়ি ফেরার পথে যমুনা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে ঘন কুয়াশায় আটকা পড়ে বর-কনে ও বরযাত্রীবাহী নৌকাটি।
এসময়ে বরযাত্রীরা মোবাইল ফোনে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের চেষ্টা করলেও রাতের ঘন কুয়াশার কারণে তাৎক্ষণিক কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি। ফলে নবদম্পতিসহ সবাই সারা রাত নৌকার মধ্যেই অবস্থান করতে বাধ্য হন।
বর নিলয় হাসান ছানি মুঠোফোনের বলেন, 'ঘন কুয়াশায় নদীতে দিক হারিয়ে ফেলি। সারা রাত যমুনার মাঝেই আটকে ছিলাম। শনিবার সকালে পাশ দিয়ে যাওয়া একটি নৌকার সহায়তায় আবার জমথল ঘাটের দিকে রওনা হতে পেরেছি।'
বিয়ে শেষে নববধূসহ বরযাত্রী নিয়ে নৌকাযোগে বাড়ি ফেরার পথে যমুনা নদীর মাঝপথে ঘন কুয়াশায় দিক হারিয়ে সারা রাত আটকে থাকে একটি বরযাত্রীবাহী নৌকা। পরে অন্য একটি নৌকার সহায়তায় শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে নিরাপদে ঘাটের দিকে রওনা হয় নৌকাটি।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ৬ টার দিকে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার কলীতলা ঘাট থেকে জমথল ঘাটের উদ্দেশ্যে নৌকাটি ছেড়ে আসে। যমুনা নদীর মাঝামাঝি পৌঁছানোর পর হঠাৎ ঘন কুয়াশায় চারদিক ঢেকে যায়। এতে নৌকার চালক দিক নির্ণয় করতে না পেরে নদীর মাঝেই নৌকাটি থামিয়ে রাখতে বাধ্য হন।
আটকা পড়া বরযাত্রীরা সবাই জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার তাতাপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,'তাতাপাড়া এলাকার সানোয়ার হোসেনের ছেলে নিলয় হাসান ছানির (২০) বিয়ে উপলক্ষে শুক্রবার সকালে ৪৭ জন বরযাত্রী বগুড়া শহরের সাবগ্রাম চারমাথা এলাকায় যান। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সন্ধ্যা ৬ টার দিকে বর-কনেসহ সবাই সড়কযোগে বগুড়া থেকে সারিয়াকান্দি কালিতলা ঘাট পর্যন্ত আসেন। পরে নৌকাযোগে বাড়ি ফেরার পথে যমুনা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে ঘন কুয়াশায় আটকা পড়ে বর-কনে ও বরযাত্রীবাহী নৌকাটি।
এসময়ে বরযাত্রীরা মোবাইল ফোনে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগের চেষ্টা করলেও রাতের ঘন কুয়াশার কারণে তাৎক্ষণিক কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি। ফলে নবদম্পতিসহ সবাই সারা রাত নৌকার মধ্যেই অবস্থান করতে বাধ্য হন।
বর নিলয় হাসান ছানি মুঠোফোনের বলেন, 'ঘন কুয়াশায় নদীতে দিক হারিয়ে ফেলি। সারা রাত যমুনার মাঝেই আটকে ছিলাম। শনিবার সকালে পাশ দিয়ে যাওয়া একটি নৌকার সহায়তায় আবার জমথল ঘাটের দিকে রওনা হতে পেরেছি।'

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৯:০৮
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় বালুভর্তি বাল্কহেড ডুবে নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করেছেন ডুবুরি দলের সদস্যরা। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে নৌপুলিশ, কোস্টগার্ড ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে বাল্কহেডের ডেকের ভেতরে আটকে থাকা দুজনের লাশ উদ্বার করেন। একই দিন ভোরে ফতুল্লার ধর্মগঞ্জ এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে একটি বেসরকারি ডগ ইয়ার্ডের ঘাটের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এর আগে নৌপুলিশের পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বরিশাল থেকে ঢাকাগামী সুন্দরবন-১৬ যাত্রীবাহী লঞ্চ বুড়িগঙ্গা নদীর ফতুল্লা ধর্মগঞ্জ এলাকায় এসে একটি বেসরকারি ঘাটের পাশে নোঙর করে রাখা বালুভর্তি বাল্কহেডকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাল্কহেডটির অর্ধেক অংশ পানির নিচে তলিয়ে যায়।
তিনি জানান, নোঙর করে রাখা বাল্কহেডের ডেকের কেবিনের ভেতরে পাঁচজন শ্রমিক ঘুমিয়েছিলেন। তারা নদীতে ঝাঁপ দেন। তাদের মধ্য থেকে ৩ শ্রমিক তীরে উঠলেও দুজনের কোনো সন্ধান মিলছিল না।
নিহতরা হলেন- পটুয়াখালী বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম শাকিল (২৫), ঝালকাঠি রাজাপুরের মোহাম্মদ হাসান (২০)।
এদিকে বিকাল ৩টার পর থেকে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ড এবং নৌবাহিনীর ডুবুরিদের সঙ্গে এসে যোগ দেন স্থানীয় বেসরকারি তিন ডুবুরি দলের সদস্য। তারা ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের ভেতরে ঢুকে একে একে জহিরুল ও হাসানের লাশ উদ্ধার করেন।
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম ফয়েজ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, দুর্ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের লাশ বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উদ্ধারের পর নৌপুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নিহতের স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী লঞ্চটি আটক করা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় বালুভর্তি বাল্কহেড ডুবে নিখোঁজ দুই শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করেছেন ডুবুরি দলের সদস্যরা। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে নৌপুলিশ, কোস্টগার্ড ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে বাল্কহেডের ডেকের ভেতরে আটকে থাকা দুজনের লাশ উদ্বার করেন। একই দিন ভোরে ফতুল্লার ধর্মগঞ্জ এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীতে একটি বেসরকারি ডগ ইয়ার্ডের ঘাটের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এর আগে নৌপুলিশের পুলিশ সুপার মো. আলমগীর হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বরিশাল থেকে ঢাকাগামী সুন্দরবন-১৬ যাত্রীবাহী লঞ্চ বুড়িগঙ্গা নদীর ফতুল্লা ধর্মগঞ্জ এলাকায় এসে একটি বেসরকারি ঘাটের পাশে নোঙর করে রাখা বালুভর্তি বাল্কহেডকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে বাল্কহেডটির অর্ধেক অংশ পানির নিচে তলিয়ে যায়।
তিনি জানান, নোঙর করে রাখা বাল্কহেডের ডেকের কেবিনের ভেতরে পাঁচজন শ্রমিক ঘুমিয়েছিলেন। তারা নদীতে ঝাঁপ দেন। তাদের মধ্য থেকে ৩ শ্রমিক তীরে উঠলেও দুজনের কোনো সন্ধান মিলছিল না।
নিহতরা হলেন- পটুয়াখালী বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম শাকিল (২৫), ঝালকাঠি রাজাপুরের মোহাম্মদ হাসান (২০)।
এদিকে বিকাল ৩টার পর থেকে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ড এবং নৌবাহিনীর ডুবুরিদের সঙ্গে এসে যোগ দেন স্থানীয় বেসরকারি তিন ডুবুরি দলের সদস্য। তারা ডুবে যাওয়া বাল্কহেডের ভেতরে ঢুকে একে একে জহিরুল ও হাসানের লাশ উদ্ধার করেন।
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম ফয়েজ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, দুর্ঘটনায় নিখোঁজ দুজনের লাশ বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে উদ্ধারের পর নৌপুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। নিহতের স্বজনদের কাছে লাশ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। দুর্ঘটনার জন্য দায়ী লঞ্চটি আটক করা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৫৮
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:৩১
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:৩২
২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:১৩