
২৪ জুন, ২০২৫ ২৩:৩৯
বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন সংগঠনটির মহানগর শাখার আরও ৩ নেতা। মঙ্গলবার পদত্যাগ করে নিজেদের আগের সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে ফিরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। মূলত সাংগঠনিক অচলতা ও জুলাই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ব্যর্থতার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ত্যাগের কথা তারা জানিয়েছেন।
পদত্যাগীরা হলেন- ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জান্নাত আরা রিয়া এবং সংগঠক অনন্যা ইসলাম এশা।
আজ এক যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, লেজুড়বৃত্তিহীন রাজনীতির কথা বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কেন্দ্রীয় নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যুক্ত হয়ে সাংগঠনিক শূন্যতা তৈরি করেছেন। লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিতে জড়িয়ে প্রতিশ্রুতির অবমাননা ও জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র জনতার ঐক্য বিনাশ করেছেন। তারা সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাদের এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছেন। এছাড়া ছাত্র আন্দোলনের জেলা ও মহানগর নেতারা দুর্নীতি, মামলা ও দখল বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পদত্যাগীরা। এসব কর্মকাণ্ডে গণঅভ্যুত্থানের রাজপথের সৈনিক হিসেবে তারা বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, পদত্যাগী ৩ জন জুলাই আন্দোলনের পর সংগঠনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তাদের কমিটিতে রাখা হলেও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতো না। তাদের অভিযোগগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
এর আগে একই অভিযোগ তুলে গত ১ জুন সংগঠনটি থেকে পদত্যাগ করেন জেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক হাসিবুল আলম তুরান, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম আবিদ ও সদস্য তাহসিন আহমেদ রাতুল।
বরিশালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়লেন সংগঠনটির মহানগর শাখার আরও ৩ নেতা। মঙ্গলবার পদত্যাগ করে নিজেদের আগের সংগঠন ছাত্র ফেডারেশনে ফিরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। মূলত সাংগঠনিক অচলতা ও জুলাই আন্দোলনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের ব্যর্থতার জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ত্যাগের কথা তারা জানিয়েছেন।
পদত্যাগীরা হলেন- ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব নাহিদ ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক জান্নাত আরা রিয়া এবং সংগঠক অনন্যা ইসলাম এশা।
আজ এক যৌথ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানান, লেজুড়বৃত্তিহীন রাজনীতির কথা বলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কেন্দ্রীয় নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যুক্ত হয়ে সাংগঠনিক শূন্যতা তৈরি করেছেন। লেজুড়বৃত্তিক রাজনীতিতে জড়িয়ে প্রতিশ্রুতির অবমাননা ও জুলাইয়ে গড়ে ওঠা ছাত্র জনতার ঐক্য বিনাশ করেছেন। তারা সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাদের এনসিপি ও গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছেন। এছাড়া ছাত্র আন্দোলনের জেলা ও মহানগর নেতারা দুর্নীতি, মামলা ও দখল বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পদত্যাগীরা। এসব কর্মকাণ্ডে গণঅভ্যুত্থানের রাজপথের সৈনিক হিসেবে তারা বিব্রতবোধ করছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, পদত্যাগী ৩ জন জুলাই আন্দোলনের পর সংগঠনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন না। তাদের কমিটিতে রাখা হলেও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতো না। তাদের অভিযোগগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।
এর আগে একই অভিযোগ তুলে গত ১ জুন সংগঠনটি থেকে পদত্যাগ করেন জেলা কমিটির মুখ্য সংগঠক হাসিবুল আলম তুরান, যুগ্ম আহ্বায়ক তৌহিদুল ইসলাম আবিদ ও সদস্য তাহসিন আহমেদ রাতুল।

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.