
২১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৮:১০
ভোলার তজুমদ্দিনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধের নামে বিলাসিতা প্রকল্প গ্রহণের ফলে বেড়িবাঁধ এলাকায় উচ্ছেদ হওয়া পাঁচশতাধিক পরিবার উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেড়িবাঁধের ফলে উচ্ছেদ হওয়ার পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ না দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জোরপূর্বক কাজ বাস্তবায়ণের চেষ্টা করলে ১২ ডিসেম্বর এলাকাবাসী কাজ বন্ধ করে দেয় এবং ১৯ ডিসেম্বর মানববন্ধন করে।
সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে তা টেকসই বেড়িবাঁধ। কিন্তু সেটিকে পাশ কাটিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড স্বৈরাচার সরকারের পরিকল্পনা মোতাবেক একটি বিলাসিতা প্রকল্প গ্রহণ করে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। ৭৪ কোটি ১৭ লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৫৭.৩১ টাকা ব্যায়ে উপকূলীয় বাঁধ পুনর্বাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও জীবনযাত্রার মানউন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় দুই কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স গোলাম রব্বানী কনস্ট্রাকশন। কাজটি ২০২৬ সালের জুন মাসে শেষ করার কথা থকেলেও এখন পর্যন্ত প্রকল্পে কাজ হয়েছে মাত্র ২০ থেকে ৩০ ভাগ। চুক্তি অনুযায়ী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যথা সময়ে কাজ না করে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাসে এসে তড়িঘড়ি করে বেড়িবাঁধের কাজ শুরু করেন। মাটি কাটার কাজ শুরু করার ফলে বেড়িবাঁধ এলাকার প্রায় পাঁচশতাধিক পরিবার তাদের বসতঘর হারিয়ে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়ার আশংকা থেকে ১২ ডিসেম্বর কাজ বন্ধ করে দেয় এলাকাবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বিলাসিতার বেড়িবাঁধ নির্মাণের ফলে বসতঘরের পাশাপাশি ফসলি জমি ও সুপারি বাগানসহ বিভিন্ন ধরনের গাছ পালা কেটে নষ্ট করলেও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলিকে ক্ষতি পূরণ না দিয়ে ক্ষমতার জোরে বেড়িবাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালায়। ক্ষতিগ্রস্তরা বেড়িবাঁধটি বর্তমান অবন্থান থেকে ৫ /১০ মিটার পূর্বদিকে অথবা তাদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ দাবিতে ১৯ ডিসেম্বর শুক্রবার দুপুরে হাজিকান্দি, দালালকান্দি, মাওলানাকান্দি ও ভূইয়াকান্দির কয়েকশ বেড়িবাঁধের ওপর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত মো. শাহিন, সাত্তার, সোহেল, ফরিদ, মো. হাসান, নবী মাঝি, জাহাঙ্গীর পিটারসহ অনেকে জানান, ২০১৮ সালে যে বেড়িবাঁধ করা হয়েছে সেটিই আমাদের জন্য টেকসই বেড়িবাঁধ। পরে ২০২৩ সালে পতিত সরকারের যোগসাজশে পানি উন্নয়ন বোর্ড বেড়িবাঁধের নামে বর্তমানে যেটি করছে সেটি বিলাসিতার প্রকল্প। এই বিলাসিতার প্রকল্পের দ্বারা আমাদের প্রায় পাঁচশতাধিক পরিবারকে উচ্ছেদ করে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত করতে চাচ্ছেন। বেড়িবাঁধটি বর্তমান অবস্থান থেকে ৫ থেকে ১০মিটার পূর্বদিকে সরিয়ে দিলে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাবো।
বেড়িবাঁধের কাজ তদারকিতে থাকা পাউবোর উপ-সহকারি প্রকৌশলী তারভীর হোসেন রাসেল সাংবাদিকদের বলেন, এই প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণের জন্য বরাদ্দ না থাকায় ক্ষতিগ্রস্থদের কোন টাকা-পয়সা দেয়ার সুযোগ নেই। যে কারণে হাজিকান্দি, দালালকান্দি ও মাওলানাকান্দি বেড়িবাঁধের কাজ বন্ধ করে দেয় এলাকাবাসী। কাজ বন্ধের বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ভোলার তজুমদ্দিনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধের নামে বিলাসিতা প্রকল্প গ্রহণের ফলে বেড়িবাঁধ এলাকায় উচ্ছেদ হওয়া পাঁচশতাধিক পরিবার উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বেড়িবাঁধের ফলে উচ্ছেদ হওয়ার পরিবারগুলোকে ক্ষতিপূরণ না দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জোরপূর্বক কাজ বাস্তবায়ণের চেষ্টা করলে ১২ ডিসেম্বর এলাকাবাসী কাজ বন্ধ করে দেয় এবং ১৯ ডিসেম্বর মানববন্ধন করে।
সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালে যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে তা টেকসই বেড়িবাঁধ। কিন্তু সেটিকে পাশ কাটিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ড স্বৈরাচার সরকারের পরিকল্পনা মোতাবেক একটি বিলাসিতা প্রকল্প গ্রহণ করে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। ৭৪ কোটি ১৭ লক্ষ ৩৬ হাজার ৪৫৭.৩১ টাকা ব্যায়ে উপকূলীয় বাঁধ পুনর্বাসন, নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও জীবনযাত্রার মানউন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় দুই কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স গোলাম রব্বানী কনস্ট্রাকশন। কাজটি ২০২৬ সালের জুন মাসে শেষ করার কথা থকেলেও এখন পর্যন্ত প্রকল্পে কাজ হয়েছে মাত্র ২০ থেকে ৩০ ভাগ। চুক্তি অনুযায়ী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যথা সময়ে কাজ না করে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাসে এসে তড়িঘড়ি করে বেড়িবাঁধের কাজ শুরু করেন। মাটি কাটার কাজ শুরু করার ফলে বেড়িবাঁধ এলাকার প্রায় পাঁচশতাধিক পরিবার তাদের বসতঘর হারিয়ে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়ার আশংকা থেকে ১২ ডিসেম্বর কাজ বন্ধ করে দেয় এলাকাবাসী। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বিলাসিতার বেড়িবাঁধ নির্মাণের ফলে বসতঘরের পাশাপাশি ফসলি জমি ও সুপারি বাগানসহ বিভিন্ন ধরনের গাছ পালা কেটে নষ্ট করলেও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলিকে ক্ষতি পূরণ না দিয়ে ক্ষমতার জোরে বেড়িবাঁধের কাজ বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চালায়। ক্ষতিগ্রস্তরা বেড়িবাঁধটি বর্তমান অবন্থান থেকে ৫ /১০ মিটার পূর্বদিকে অথবা তাদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ দাবিতে ১৯ ডিসেম্বর শুক্রবার দুপুরে হাজিকান্দি, দালালকান্দি, মাওলানাকান্দি ও ভূইয়াকান্দির কয়েকশ বেড়িবাঁধের ওপর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন।
ক্ষতিগ্রস্ত মো. শাহিন, সাত্তার, সোহেল, ফরিদ, মো. হাসান, নবী মাঝি, জাহাঙ্গীর পিটারসহ অনেকে জানান, ২০১৮ সালে যে বেড়িবাঁধ করা হয়েছে সেটিই আমাদের জন্য টেকসই বেড়িবাঁধ। পরে ২০২৩ সালে পতিত সরকারের যোগসাজশে পানি উন্নয়ন বোর্ড বেড়িবাঁধের নামে বর্তমানে যেটি করছে সেটি বিলাসিতার প্রকল্প। এই বিলাসিতার প্রকল্পের দ্বারা আমাদের প্রায় পাঁচশতাধিক পরিবারকে উচ্ছেদ করে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত করতে চাচ্ছেন। বেড়িবাঁধটি বর্তমান অবস্থান থেকে ৫ থেকে ১০মিটার পূর্বদিকে সরিয়ে দিলে আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে উদ্বাস্তু শিবিরে যুক্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাবো।
বেড়িবাঁধের কাজ তদারকিতে থাকা পাউবোর উপ-সহকারি প্রকৌশলী তারভীর হোসেন রাসেল সাংবাদিকদের বলেন, এই প্রকল্পে জমি অধিগ্রহণের জন্য বরাদ্দ না থাকায় ক্ষতিগ্রস্থদের কোন টাকা-পয়সা দেয়ার সুযোগ নেই। যে কারণে হাজিকান্দি, দালালকান্দি ও মাওলানাকান্দি বেড়িবাঁধের কাজ বন্ধ করে দেয় এলাকাবাসী। কাজ বন্ধের বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে তাদের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৩

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১৭
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮