
২৭ জুন, ২০২৫ ১৬:৩৬
বরিশালের হিজলায় ঝন্টু বেপারী নামে এক ভূমিদস্যু ও আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সরদার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। শুক্রবার (২৭ জুন),সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বর মাঠে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
জানা যায়,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে দলের প্রভাব প্রতিপত্তি খাটিয়ে জোর জবরদস্তি জমি দখল, হুমকি প্রদান, অবৈধ কার্যকলাপ করে শূন্য থেকে বনে জান কোটিপতি। ছিলেন আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সর্দার।
তার প্রভাবে এলাকাবাসী মুখ খুলতে ভয় পেতো। দরিদ্র অসহায় এলাকাবাসী এই ভূমিদস্যুর ও তার সহযোগীদের হাত থেকে মুক্তি চায়। অসহায় এলাকাবাসী তাদের জমি ফেরত চান এই ভূমিদস্যুদের হাত থেকে।
মানববন্ধনে ভূক্তভোগি পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, হিজলা উপজেলার খুন্না গোবিন্দপুর এলাকায় ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগিরা দীর্ঘ দিন ধরে এলাকায় জোরপূর্বক জমি দলখ,অবৈধ কার্যকলাপ সহ নানা অপকর্ম করে আসছে।
এদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে খুন করার হুমকি সহ তাদের শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে এলাকা ছাড়া করেন । জমির দলিল, খাজনা, মিউটিসন থাকার পরেও নিরীহ মানুষের জমি জোরপূর্বক দলখ করে হয়রানি করে আসছে এই ভূমিদস্যুরা।
তাদের বিরুদ্ধে হিজলা থানা ও আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে। এরই প্রতিবাদে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীদের দাবী, এই মামলাবাজ ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগীদের হাত থেকে নিরীহ মানুষেরা মুক্তি চায় ।
নিরীহ মানুষেরা বাঁচতে ও তাদের জমি ফেরত চায়। এসময় এক ভূক্তভোগি বলেন, ‘আমি প্রায় ৪০বছর আগে একটি জমি ক্রয় করি। আমার দলিল, রেকর্ড থাকার পরেও জমির উপর ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগিরা অনেক বছর যাবত জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে।
আমাদের জমি বুঝিয়ে দিচ্ছে না। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ মুখ খুলতেও সাহস করে না। আমি জমির কাছে গেলে আমাকে খুন করার হুমকি প্রদান করে ভূমিদস্যু ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগীরা। আমি এদের সর্বোচ্চ বিচার দাবী করছি।
একই অভিযোগ করেন, খুন্না গোবিন্দপুর এর আঃ খালেক চৌকিদার,খলিল মোল্লা, রওশন আরা, মাস্টার আইয়ুব আলী, সরকারি চাকুরীজীবী মোঃ সেলিম মিয়া, শহিদ আকন, তোফাজ্জল মাষ্টার, মিঠু হাওলাদার, আবুবকর, অডিটর আব্দুল মালেক দেওয়ানমোঃ মজিবল মাষ্টার,কর্মকর্তা, মোঃ শাহেদ সহ ভূক্তভোগির পরিবারের সদস্যরা । তবে এসব অভিযোগের বিষয় মুঠোফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি ঝন্টু বেপারীকে।
এ ব্যাপারে হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাউকে হুমকি প্রদান, জমি দখল করলে, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আইন তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবে।
বরিশালের হিজলায় ঝন্টু বেপারী নামে এক ভূমিদস্যু ও আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সরদার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন এলাকাবাসী। শুক্রবার (২৭ জুন),সকাল ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বর মাঠে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়।
জানা যায়,বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে দলের প্রভাব প্রতিপত্তি খাটিয়ে জোর জবরদস্তি জমি দখল, হুমকি প্রদান, অবৈধ কার্যকলাপ করে শূন্য থেকে বনে জান কোটিপতি। ছিলেন আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সর্দার।
তার প্রভাবে এলাকাবাসী মুখ খুলতে ভয় পেতো। দরিদ্র অসহায় এলাকাবাসী এই ভূমিদস্যুর ও তার সহযোগীদের হাত থেকে মুক্তি চায়। অসহায় এলাকাবাসী তাদের জমি ফেরত চান এই ভূমিদস্যুদের হাত থেকে।
মানববন্ধনে ভূক্তভোগি পরিবার ও এলাকাবাসী জানান, হিজলা উপজেলার খুন্না গোবিন্দপুর এলাকায় ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগিরা দীর্ঘ দিন ধরে এলাকায় জোরপূর্বক জমি দলখ,অবৈধ কার্যকলাপ সহ নানা অপকর্ম করে আসছে।
এদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে খুন করার হুমকি সহ তাদের শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে এলাকা ছাড়া করেন । জমির দলিল, খাজনা, মিউটিসন থাকার পরেও নিরীহ মানুষের জমি জোরপূর্বক দলখ করে হয়রানি করে আসছে এই ভূমিদস্যুরা।
তাদের বিরুদ্ধে হিজলা থানা ও আদালতে একাধিক মামলা রয়েছে। এরই প্রতিবাদে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। এলাকাবাসীদের দাবী, এই মামলাবাজ ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগীদের হাত থেকে নিরীহ মানুষেরা মুক্তি চায় ।
নিরীহ মানুষেরা বাঁচতে ও তাদের জমি ফেরত চায়। এসময় এক ভূক্তভোগি বলেন, ‘আমি প্রায় ৪০বছর আগে একটি জমি ক্রয় করি। আমার দলিল, রেকর্ড থাকার পরেও জমির উপর ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগিরা অনেক বছর যাবত জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে।
আমাদের জমি বুঝিয়ে দিচ্ছে না। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ মুখ খুলতেও সাহস করে না। আমি জমির কাছে গেলে আমাকে খুন করার হুমকি প্রদান করে ভূমিদস্যু ঝন্টু বেপারী ও তার সহযোগীরা। আমি এদের সর্বোচ্চ বিচার দাবী করছি।
একই অভিযোগ করেন, খুন্না গোবিন্দপুর এর আঃ খালেক চৌকিদার,খলিল মোল্লা, রওশন আরা, মাস্টার আইয়ুব আলী, সরকারি চাকুরীজীবী মোঃ সেলিম মিয়া, শহিদ আকন, তোফাজ্জল মাষ্টার, মিঠু হাওলাদার, আবুবকর, অডিটর আব্দুল মালেক দেওয়ানমোঃ মজিবল মাষ্টার,কর্মকর্তা, মোঃ শাহেদ সহ ভূক্তভোগির পরিবারের সদস্যরা । তবে এসব অভিযোগের বিষয় মুঠোফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি ঝন্টু বেপারীকে।
এ ব্যাপারে হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। কাউকে হুমকি প্রদান, জমি দখল করলে, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আইন তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করবে।

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৫:২২
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মাঝরাতে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে চারজন নিহতের ঘটনার পর ঝালকাঠিতে অ্যাডভেঞ্চার-৯ নামে একটি লঞ্চ জব্দ করেছে নৌ-পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঝালকাঠি লঞ্চ টার্মিনালে নোঙর করলে বরিশাল নৌ-পুলিশ ও ঝালকাঠি থানা-পুলিশ যৌথভাবে লঞ্চটি জব্দ করে।
বরিশাল নৌ-পুলিশের পুলিশ সুপার এস এম নাজমুল হক বলেন, ‘চাঁদপুরে সংঘটিত দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। পরে লঞ্চটি ঝালকাঠিতে পৌঁছলে সেটি জব্দ করা হয়। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।’
ঝালকাঠি সদর থানার ওসি মো. ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘লঞ্চটি ঝালকাঠিতে নোঙর করার পর সারেং, সুকানি, সুপারভাইজার ও ইঞ্জিনচালক পালিয়ে যান। পরে চারজন কেবিন বয়কে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আনুমানিক দুইটার দিকে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলা ও হরিণা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে ভোলা থেকে ঢাকাগামী জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে ঢাকা-বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই একজনসহ মোট চারজনের মৃত্যু হয়। আহত হন অন্তত ১৫ জন যাত্রী।
সদরঘাট নৌ থানার ওসি সোহাগ রানা বলেন, ‘লঞ্চ দুর্ঘটনায় একজন নিহত হন। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়ার পর নিহতের সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়ায়। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত ও এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’

২৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:৪৮
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আটজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। হতাহতরা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী। আহত ও নিহতদের চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে ভোলার চরফ্যাশনের ঘোষেরহাট এলাকা থেকে ছেড়ে আসা এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল রুটের অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ৩টার দিকে চাঁদপুরের হরিণা এলাকার মেঘনা নদীতে ঘন কুয়াশার মধ্যে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। আহতদের প্রাথমিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চ থেকেই চাঁদপুর ঘাটে নেওয়া হয়েছে এবং পরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি বরিশালের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চটি ভোলা থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করছিল। হরিণা এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের মাঝামাঝি অংশে ধাক্কা দেয়।
এতে জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং সংঘর্ষের সময় যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
হঠাৎ করেই বরিশালে শীতের প্রকোপ বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে বইছে হিমেল বাতাস। ফলে জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বরিশালে সর্বনিম্ন ১২ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এবং বিকেল ৩টায় সর্বোচ্চ ২৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
গত বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। আগামী কয়েকদিন এমন আবহাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন বরিশাল আবহাওয়া অফিসের বেলুন মেকার মো. রাফি।
তিনি আরও জানান, এ বছর এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ডিসেম্বরের এই সময়ে এমন আবহাওয়া স্বাভাবিক। কোনো শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই।
এদিকে বরিশালের উপজেলাগুলোতে সকাল ১০টার পর সূর্যের দেখা মিলেছে। সকালে পুরো জেলা ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। শীতের তীব্রতায় খেটে খাওয়া মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রভাব পড়েছে। চলতি শীত মৌসুমে জেলায় এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
বরিশাল সদর উপজেলার কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা অটোরিকশাচালক কবির হোসেন বলেন, আজ শীত বেশি পড়ছে। ঠান্ডায় হাত-পা জড়ো হয়ে আসছে। শীতের তীব্রতায় গ্রামের হাটবাজার ও শহরে লোকসমাগম কমে গেছে। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচলও কম। যাত্রী তেমন একটা পাচ্ছি না। আরও দু-একদিন এমন অবস্থা চললে আয়-রোজগারের অভাবে সংসারে টান পড়বে। তবে ১০টার পর সূর্যের আলো দেখা গেলেও হালকা বাতাসে ঠান্ডা বেড়েছে।
বরিশাল নতুন বাজারের ভ্রাম্যমাণ সবজি বিক্রেতা মজিবুর বলেন, সকালে ঠান্ডা ও কুয়াশা থাকায় গ্রাম থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে দেরি হয়ে গেছে। তাই বেচাকেনা কমে গেছে। শীত বেড়ে যাওয়ায় বরিশালের শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে ভিড় দেখা গেছে।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জানান, আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমে থাকে। এমন পরিস্থিতি আরও কয়েকদিন থাকতে পারে। পরে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
হঠাৎ করেই বরিশালে শীতের প্রকোপ বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে বইছে হিমেল বাতাস। ফলে জেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছেন নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় বরিশালে সর্বনিম্ন ১২ দশমিক ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এবং বিকেল ৩টায় সর্বোচ্চ ২৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
গত বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। আগামী কয়েকদিন এমন আবহাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন বরিশাল আবহাওয়া অফিসের বেলুন মেকার মো. রাফি।
তিনি আরও জানান, এ বছর এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ডিসেম্বরের এই সময়ে এমন আবহাওয়া স্বাভাবিক। কোনো শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা নেই।
এদিকে বরিশালের উপজেলাগুলোতে সকাল ১০টার পর সূর্যের দেখা মিলেছে। সকালে পুরো জেলা ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। শীতের তীব্রতায় খেটে খাওয়া মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রভাব পড়েছে। চলতি শীত মৌসুমে জেলায় এটিই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
বরিশাল সদর উপজেলার কাশিপুর এলাকার বাসিন্দা অটোরিকশাচালক কবির হোসেন বলেন, আজ শীত বেশি পড়ছে। ঠান্ডায় হাত-পা জড়ো হয়ে আসছে। শীতের তীব্রতায় গ্রামের হাটবাজার ও শহরে লোকসমাগম কমে গেছে। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচলও কম। যাত্রী তেমন একটা পাচ্ছি না। আরও দু-একদিন এমন অবস্থা চললে আয়-রোজগারের অভাবে সংসারে টান পড়বে। তবে ১০টার পর সূর্যের আলো দেখা গেলেও হালকা বাতাসে ঠান্ডা বেড়েছে।
বরিশাল নতুন বাজারের ভ্রাম্যমাণ সবজি বিক্রেতা মজিবুর বলেন, সকালে ঠান্ডা ও কুয়াশা থাকায় গ্রাম থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে দেরি হয়ে গেছে। তাই বেচাকেনা কমে গেছে। শীত বেড়ে যাওয়ায় বরিশালের শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে ভিড় দেখা গেছে।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক জানান, আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে তাপমাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমে থাকে। এমন পরিস্থিতি আরও কয়েকদিন থাকতে পারে। পরে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যাবে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.