১১ জুন, ২০২৫ ১৩:০৯
ঈদ ঊল আজহার দিন সকালে বরিশাল নগরীর কেডিসি এলাকা সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে ভেসে ওঠে এক মৃতদেহ। মৃত ওই ব্যক্তির নাম জসিম উদ্দিন খান। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়রা জানায়, তারা সকাল ৮টার দিকে নদীতে মরদেহটি দেখতে পেয়ে সাথে সাথে পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বরিশাল সদর নৌ থানা পুলিশের এসআই বেলায়েত হোসেন ও এএসআই তাপস কুমার। কিন্তু এরপর যা ঘটে, তা দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে যায় প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা জানান, পুলিশ সদস্যরা মরদেহটির গলায় দড়ি বেঁধে সেটিকে একটি ট্রলারের সঙ্গে টেনে তীরে নিয়ে আসে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও ও ছবি ইতোমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, কেন একজন মৃত মানুষের প্রতি এমন অমানবিক আচরণ করা হলো? কোথায় পুলিশের পেশাগত দায়িত্ববোধ, মানবিকতা?
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য একাধিকবার যোগাযোগ করে এএসআই তাপস কুমারের সাথে। তিনি প্রথমে ফোনে তেমন কোনো সদুত্তর না দিতে পারলেও ক্যামেরার সামনে কথা বলতেও অস্বীকৃতি জানান তিনি। উল্টো অনুরোধ করেন, যেন এই ঘটনা নিয়ে কোনো সংবাদ প্রকাশ না করা হয়। অভিযোগ আছে, তিনি পরে সংবাদটি বন্ধে একাধিকবার চেষ্টা করেছেন, যোগাযোগ করেছেন বিভিন্ন মহলের সাথে।
আর মরদেহটি টেনে হিচড়ে নেয়ার ব্যপারে কোন উত্তর না দিলেও এসআই বেলায়েত হোসেন বলেন, আমরা ওসি স্যারের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। বরিশাল সদর নৌ থানার ওসি সনাতন চন্দ্র সরকারকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পরে থানায় সরেজমিন উপস্থিত হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে থানা সূত্রে জানা যায়, ওসি নিজেও গিয়েছিলেন ওই উদ্ধার অভিযানে। অপরদিকে ঘটনা সম্পর্কে বরিশাল অঞ্চল নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার এসএম নাজমুল হক বলেছেন, এ বিষয়ে আমি জানি না, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।
ঈদ ঊল আজহার দিন সকালে বরিশাল নগরীর কেডিসি এলাকা সংলগ্ন কীর্তনখোলা নদীতে ভেসে ওঠে এক মৃতদেহ। মৃত ওই ব্যক্তির নাম জসিম উদ্দিন খান। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়রা জানায়, তারা সকাল ৮টার দিকে নদীতে মরদেহটি দেখতে পেয়ে সাথে সাথে পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বরিশাল সদর নৌ থানা পুলিশের এসআই বেলায়েত হোসেন ও এএসআই তাপস কুমার। কিন্তু এরপর যা ঘটে, তা দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে যায় প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা জানান, পুলিশ সদস্যরা মরদেহটির গলায় দড়ি বেঁধে সেটিকে একটি ট্রলারের সঙ্গে টেনে তীরে নিয়ে আসে।
এ ঘটনার একটি ভিডিও ও ছবি ইতোমধ্যেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, কেন একজন মৃত মানুষের প্রতি এমন অমানবিক আচরণ করা হলো? কোথায় পুলিশের পেশাগত দায়িত্ববোধ, মানবিকতা?
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য একাধিকবার যোগাযোগ করে এএসআই তাপস কুমারের সাথে। তিনি প্রথমে ফোনে তেমন কোনো সদুত্তর না দিতে পারলেও ক্যামেরার সামনে কথা বলতেও অস্বীকৃতি জানান তিনি। উল্টো অনুরোধ করেন, যেন এই ঘটনা নিয়ে কোনো সংবাদ প্রকাশ না করা হয়। অভিযোগ আছে, তিনি পরে সংবাদটি বন্ধে একাধিকবার চেষ্টা করেছেন, যোগাযোগ করেছেন বিভিন্ন মহলের সাথে।
আর মরদেহটি টেনে হিচড়ে নেয়ার ব্যপারে কোন উত্তর না দিলেও এসআই বেলায়েত হোসেন বলেন, আমরা ওসি স্যারের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। বরিশাল সদর নৌ থানার ওসি সনাতন চন্দ্র সরকারকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পরে থানায় সরেজমিন উপস্থিত হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে থানা সূত্রে জানা যায়, ওসি নিজেও গিয়েছিলেন ওই উদ্ধার অভিযানে। অপরদিকে ঘটনা সম্পর্কে বরিশাল অঞ্চল নৌ পুলিশের পুলিশ সুপার এসএম নাজমুল হক বলেছেন, এ বিষয়ে আমি জানি না, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।
১২ জুন, ২০২৫ ১১:১৪
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় বাল্যবিয়ের আয়োজন করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা গুনলেন মেয়ের বাবা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারিহা তানজিন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এই বাল্যবিয়ে বন্ধ ও জরিমানা করেন। পাশাপাশি আদালত মেয়ের বয়স ১৮ না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না এবং ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বর ওই কিশোরীকে বিয়ে করবেন না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আগৈলঝাড়া উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া গ্রামের বাচ্চু হাওলাদারের মেয়ে ও মোল্লাপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী ১৬ বছর বয়সী আয়শা খানমকে পার্শ্ববর্তী গৌরনদী উপজেলার বিজয়পুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী এক ছেলের সঙ্গে বিয়ের আয়োজন চলছিল।
এ সংবাদ জানতে পেরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন অভিযান চালিয়ে বিয়ে অনুষ্ঠান পণ্ড করে দেয়। এসময় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে সকলে পালিয়ে যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন বৃহস্পতিবার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বাল্যবিয়ে দেয়ার অপরাধে মেয়ের পিতা বাচ্চু হাওলাদারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাসহ বিয়ের পূর্ণবয়স না হওয়া পর্যন্ত মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ার মুচলেকা রাখা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় বাল্যবিয়ের আয়োজন করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা গুনলেন মেয়ের বাবা। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফারিহা তানজিন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এই বাল্যবিয়ে বন্ধ ও জরিমানা করেন। পাশাপাশি আদালত মেয়ের বয়স ১৮ না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না এবং ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বর ওই কিশোরীকে বিয়ে করবেন না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আগৈলঝাড়া উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া গ্রামের বাচ্চু হাওলাদারের মেয়ে ও মোল্লাপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী ১৬ বছর বয়সী আয়শা খানমকে পার্শ্ববর্তী গৌরনদী উপজেলার বিজয়পুর গ্রামের সৌদি প্রবাসী এক ছেলের সঙ্গে বিয়ের আয়োজন চলছিল।
এ সংবাদ জানতে পেরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন অভিযান চালিয়ে বিয়ে অনুষ্ঠান পণ্ড করে দেয়। এসময় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে সকলে পালিয়ে যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারিহা তানজিন বৃহস্পতিবার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বাল্যবিয়ে দেয়ার অপরাধে মেয়ের পিতা বাচ্চু হাওলাদারকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাসহ বিয়ের পূর্ণবয়স না হওয়া পর্যন্ত মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ার মুচলেকা রাখা হয়েছে।
১২ জুন, ২০২৫ ১০:৪৬
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর প্রকোপ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যার সাথে রোগী মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের দুইটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ছয়টি সদর হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২৪ জন ব্যক্তি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ মে) দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৃত্যু রোগীদের মধ্যে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ এলাকার বাসিন্দা ইসরাত জাহান (২০), বরগুনা হাসাতালে চিকিৎসাধীন চাঁন মিয়া (৭৫) ও গোশাই দাস (৮৫) নামের দুইজন মারা গেছেন।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য মতে, চলতি মাসের শুরু থেকে বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৪৮৬ জন।
বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩২৪ জন। আর মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। এরমধ্যে বরগুনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বরগুনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৩৫৪ জন। আর মৃত সাত জনের মধ্যে পাঁচ জনই বরগুনার।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বৃষ্টি বাড়লেই আতঙ্ক বেড়ে যায়। কারণ বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা হয়। তখন মশার বিস্তার বেড়ে যায়। এতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। তবে এবার বিষয়টি ভিন্ন। কারন বৃষ্টি ছাড়াও ডেঙ্গু তার প্রভাব বিস্তার করছে। এর বড় কারন অসচেতনতা।
তিনি আরও বলেন, সরকারি হাসপাতালে যতো রোগী ভর্তি হয়েছে প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি। কারণ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকে ভর্তি হওয়াসহ অনেক রোগী বাসা বাড়িতেও চিকিৎসা নিয়েছে। যার হিসেবে আমাদের কাছে নেই। সেই সংখ্যা থাকলে সবাই বুঝতো ডেঙ্গু কতোটা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, আমাদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার মতো সামর্থ্য রয়েছে। সবাই মিলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হলে সকলের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই দাবি করে তিনি বলেন, মশা যেন জন্ম নিতে পারে এমন সব জায়গা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুর প্রকোপ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যার সাথে রোগী মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের দুইটি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ছয়টি সদর হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১২৪ জন ব্যক্তি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১২ মে) দুপুরে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৃত্যু রোগীদের মধ্যে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পিরোজপুরের নেছারাবাদ এলাকার বাসিন্দা ইসরাত জাহান (২০), বরগুনা হাসাতালে চিকিৎসাধীন চাঁন মিয়া (৭৫) ও গোশাই দাস (৮৫) নামের দুইজন মারা গেছেন।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের তথ্য মতে, চলতি মাসের শুরু থেকে বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে শুরু করেছে। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বরিশাল বিভাগের ছয় জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে ২ হাজার ৪৮৬ জন।
বর্তমানে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩২৪ জন। আর মৃত্যু হয়েছে সাত জনের। এরমধ্যে বরগুনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বরগুনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার ৩৫৪ জন। আর মৃত সাত জনের মধ্যে পাঁচ জনই বরগুনার।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, বৃষ্টি বাড়লেই আতঙ্ক বেড়ে যায়। কারণ বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা হয়। তখন মশার বিস্তার বেড়ে যায়। এতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। তবে এবার বিষয়টি ভিন্ন। কারন বৃষ্টি ছাড়াও ডেঙ্গু তার প্রভাব বিস্তার করছে। এর বড় কারন অসচেতনতা।
তিনি আরও বলেন, সরকারি হাসপাতালে যতো রোগী ভর্তি হয়েছে প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি। কারণ বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকে ভর্তি হওয়াসহ অনেক রোগী বাসা বাড়িতেও চিকিৎসা নিয়েছে। যার হিসেবে আমাদের কাছে নেই। সেই সংখ্যা থাকলে সবাই বুঝতো ডেঙ্গু কতোটা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, আমাদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার মতো সামর্থ্য রয়েছে। সবাই মিলে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রনে কাজ করছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধ করতে হলে সকলের সচেতন হওয়ার বিকল্প নেই দাবি করে তিনি বলেন, মশা যেন জন্ম নিতে পারে এমন সব জায়গা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
১২ জুন, ২০২৫ ১০:২৮
বরিশাল নগরীর গ্যাসটারবাইন চৌমাথা বাজারের পাশের একটি বাসা থেকে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন ছাত্র দলের সভাপতি মেহেদী হাসান এক তরুনী সহ পুলিশের হাতে আটক হন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে উভয় পক্ষের পরিবার থানায় আসেন। এবং সমোঝতার মাধ্যমে তরুনীকে বিয়ে করা থানা থেকে মুক্তি পান মেহেদী। পরে বিয়ের আশ্বাসে পরে চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করে থানা থেকে মুক্তি মেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ জুন রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে নগরীর গ্যাসটাবাইন বাজার সংলগ্ন একটি বাসা থেকে এক তরুনী সহ মেহেদী হাসানকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন পুলিশ। তার পর ১১ জন দুপুরে আটকৃত মেহেদীকে মেহেন্দীগঞ্জ থানা যুবদল ও সেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা মেয়ে-ছেলে উভয় পক্ষ নিয়ে থানা এসে বিষয়টি বিয়ে করার সমোঝতা হয়।
পরে ৩শ’ টাকার অঙ্গিকারনামায় উভয় পক্ষের পরিবারের স্বাক্ষরের মাধ্যমে এবং তরুরীকে বিয়ে করার পর মেহেদীকে ছেড়ে দেন থানা পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রদলে সভাপতি মেহেদী ও ফাতেমা নামে তরুনীকে আটক করে নিয়ে আসা বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার এস আই হুমায়ন এর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার ৯নং জাংগালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান ও একই উপজেলার তরুনী ফাতেমা আক্তারকে বরিশাল নগরীর দপদপিয়ার গ্যাসটাবাইন বাজারের পাশে ফাতেমা নামে তরুনীর ভাড়া বাসা থেকে তাদেরকে হাতেনাতে ধরে স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
এস আই হুমায়ন আরো বলেন, ৫ মাস পূর্বে মেহেদীর সাথে ফাতেমা নামে তরুনীর পরিচয় হয়। এর পর থেকে তাদের মধ্যে গড়ে উঠে প্রেমের সর্ম্পক। তাই মেহেদী বরিশালে আসেন ফাতেমার সাথে দেখা করতে। মেহেদীর সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠা তরুনী বরিশাল গ্যাসটাবাইন এলাকায় অবস্থিত অপসোনিন ফার্মা লিমিটেড এর ওষুধ তৈরি কারখানায় চাকুরী করেন। বুধবার (১১) দুপুরে ছেলে এবং মেয়ে উভয় পক্ষের পরিবারের লোকজন থানায় আসেন।
এবং সেখানে বিএনপির ও ছাত্রদলের লোক ছিলো। থানায় বসে উভয় পক্ষের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ের সিদান্ত হলের ৩শ’ টাকা স্টাম্পে স্বাক্ষরের মাধ্যমে স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে বরিশাল আদালত কম্পাউন্ডে এক এ্যাডভোকেটের চেম্বারে বসে বিবাহ শেষে ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসানকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার অফির্সার ইনর্চাজ মিজানুর রহমান বলেন, এক যুবক ও তরুনীকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশকে খবর দেয়।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। এবং ছেলে মেয়ে পূর্ব পরিচিত থাকায় তারা বিয়ে করবে বলে জানালে উভয় পক্ষের কাছ থেকে লিখিত রাখা হয়। পরে উভয় পক্ষের পরিবারের লোকজন বিয়ের কাজ সর্ম্পূন করে আসার পরে মেহেদীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিষয়টি জানতে মেহেন্দীগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সভাপতি শাহাদৎ সোহাগ ও অভিযুক্ত জাংগালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান এর মুঠো ফোনে একাধিক বার ফোন করা হলেও তারা রিসিভ করেনি। এদিকে মেহেদী হাসান তরুরী সহ আটকের ঘটনায় স্থানীয় ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এ বিষয়ে বরিশাল জেলা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে সংগঠনের একাধিক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তারা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন এবং প্রয়োজনে দলীয়ভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
বরিশাল নগরীর গ্যাসটারবাইন চৌমাথা বাজারের পাশের একটি বাসা থেকে মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার জাঙ্গালিয়া ইউনিয়ন ছাত্র দলের সভাপতি মেহেদী হাসান এক তরুনী সহ পুলিশের হাতে আটক হন। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে উভয় পক্ষের পরিবার থানায় আসেন। এবং সমোঝতার মাধ্যমে তরুনীকে বিয়ে করা থানা থেকে মুক্তি পান মেহেদী। পরে বিয়ের আশ্বাসে পরে চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করে থানা থেকে মুক্তি মেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ জুন রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে নগরীর গ্যাসটাবাইন বাজার সংলগ্ন একটি বাসা থেকে এক তরুনী সহ মেহেদী হাসানকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন পুলিশ। তার পর ১১ জন দুপুরে আটকৃত মেহেদীকে মেহেন্দীগঞ্জ থানা যুবদল ও সেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা মেয়ে-ছেলে উভয় পক্ষ নিয়ে থানা এসে বিষয়টি বিয়ে করার সমোঝতা হয়।
পরে ৩শ’ টাকার অঙ্গিকারনামায় উভয় পক্ষের পরিবারের স্বাক্ষরের মাধ্যমে এবং তরুরীকে বিয়ে করার পর মেহেদীকে ছেড়ে দেন থানা পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রদলে সভাপতি মেহেদী ও ফাতেমা নামে তরুনীকে আটক করে নিয়ে আসা বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার এস আই হুমায়ন এর কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার ৯নং জাংগালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান ও একই উপজেলার তরুনী ফাতেমা আক্তারকে বরিশাল নগরীর দপদপিয়ার গ্যাসটাবাইন বাজারের পাশে ফাতেমা নামে তরুনীর ভাড়া বাসা থেকে তাদেরকে হাতেনাতে ধরে স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসেন।
এস আই হুমায়ন আরো বলেন, ৫ মাস পূর্বে মেহেদীর সাথে ফাতেমা নামে তরুনীর পরিচয় হয়। এর পর থেকে তাদের মধ্যে গড়ে উঠে প্রেমের সর্ম্পক। তাই মেহেদী বরিশালে আসেন ফাতেমার সাথে দেখা করতে। মেহেদীর সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠা তরুনী বরিশাল গ্যাসটাবাইন এলাকায় অবস্থিত অপসোনিন ফার্মা লিমিটেড এর ওষুধ তৈরি কারখানায় চাকুরী করেন। বুধবার (১১) দুপুরে ছেলে এবং মেয়ে উভয় পক্ষের পরিবারের লোকজন থানায় আসেন।
এবং সেখানে বিএনপির ও ছাত্রদলের লোক ছিলো। থানায় বসে উভয় পক্ষের মধ্যে ছেলে-মেয়ের বিয়ের সিদান্ত হলের ৩শ’ টাকা স্টাম্পে স্বাক্ষরের মাধ্যমে স্বাক্ষীদের উপস্থিতিতে বরিশাল আদালত কম্পাউন্ডে এক এ্যাডভোকেটের চেম্বারে বসে বিবাহ শেষে ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসানকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার অফির্সার ইনর্চাজ মিজানুর রহমান বলেন, এক যুবক ও তরুনীকে স্থানীয়রা ধরে পুলিশকে খবর দেয়।
পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। এবং ছেলে মেয়ে পূর্ব পরিচিত থাকায় তারা বিয়ে করবে বলে জানালে উভয় পক্ষের কাছ থেকে লিখিত রাখা হয়। পরে উভয় পক্ষের পরিবারের লোকজন বিয়ের কাজ সর্ম্পূন করে আসার পরে মেহেদীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
বিষয়টি জানতে মেহেন্দীগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সভাপতি শাহাদৎ সোহাগ ও অভিযুক্ত জাংগালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ মেহেদী হাসান এর মুঠো ফোনে একাধিক বার ফোন করা হলেও তারা রিসিভ করেনি। এদিকে মেহেদী হাসান তরুরী সহ আটকের ঘটনায় স্থানীয় ছাত্রদল ও বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এ বিষয়ে বরিশাল জেলা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে সংগঠনের একাধিক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, তারা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন এবং প্রয়োজনে দলীয়ভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.