২৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৯
হিজাব পরতে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে পুনর্বহাল, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ‘অপপ্রচারকারীদের’ শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। তারা বরখাস্ত শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে পুনর্বহাল, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ‘অপপ্রচারকারীদের’ শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন।
বুধবার (২৭ আগস্ট) সকাল থেকে থেকে দুপুর পর্যন্ত উত্তাল ছিল ক্যাম্পাস। সাময়িক বরখাস্ত শিক্ষকের পক্ষ অবস্থান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বসুন্ধরা শাখা ক্যাম্পাস ও আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়ে মিছিল-সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ন্যায়বিচার চেয়েছেন। মিছিল ও সমাবেশ চলাকালে ‘মিথ্যা অভিযোগ মুছে দাও, শিক্ষকের ন্যায় ফিরিয়ে দাও’, ‘জাস্টিজ ফর নাহার আপা’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিজ ফর নাহার আপা’, ‘শিক্ষক জাতির দিশারী, তার সম্মান রক্ষা করি’, ‘শিক্ষকের ন্যায়বিচার চাই, সত্যের কোনও বিকল্প নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের হাতে এসময় বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড ছিল।
হিজাব পরায় ছাত্রীদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে সাময়িক বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাজেদা বেগমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিসে বলা হয়, স্কুলের বসুন্ধরা প্রভাতি শাখার ষষ্ঠ শ্রেণির একটি শ্রেণিকক্ষ থেকে ২২ জন শিক্ষার্থীকে হিজাব পরার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এবং অ্যাডহক কমিটির (অস্থায়ী কমিটি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওই শিক্ষককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আন্দোলনরত দশম শ্রেণির ছাত্রী মেহের আফরোজ কনক বলেন, আমাদের শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। তিনি ছাত্রীদের ড্রেসকোড মানতে বলেছিলেন। তাই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে।
আন্দোলনরত নবম শ্রেণির ছাত্রী রোকাইয়া বিনতে মাজহার বলেন, আমাদের আপা হিজাব পরতে নিষেধ করেননি, তিনি সঠিকভাবে হিজাব পরতে বলেছিলেন। প্যানেল শিক্ষার্থী যারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছিলেন, তারা শেষ পিরিয়ডে ওই ক্লাসে গেলে আপা তাদের বলেছিলেন বাইরে গিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে।
প্যানেল ছাত্রীরা ড্রেসকোড না মানা ছাত্রীদের বাইরে নিয়ে ৮-১০ মিনিট কথা বলেন। এই ১০ মিনিটের জন্য আমাদের শিক্ষকের নামে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। আমরা আপার পুনর্বহাল, অপপ্রচারকারীদের শাস্তি চাই।
ভিকারুননিসার সাবেক ছাত্রী আনিসা করিম বলেন, আমি ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছি। শুধু নাহার আপা নয়, অন্য শিক্ষকরাও কখনও আমাদের হিজাব নিয়ে কোনও কথা বলেননি।
আমার বিশ্বাস আপার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে সেগুলো ভিত্তিহীন। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই, যেসব গণমাধ্যমসহ যারা আপার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ছড়িয়ে তার মানহানি করার চেষ্টা করছেন, তাদের বিচার চাই।
হিজাব পরায় ছাত্রীদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া শিক্ষক ফজিলাতুন নাহার বলেন, আমি এই কাজটা করিনি। আর এই ক্লাসে ২২ জন মেয়ে হিজাব পরে না। ৯ বা ১১ জন পরে। আমি মেয়েদের বলেছি তোমরা হিজাব পরে স্কুলে আসবা।
দেড় দশকের বেশি সময় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখায় কর্মরত ওই শিক্ষক সেদিনের ঘটনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি যখন ক্লাসে গেলাম, গিয়ে দেখি ভলান্টিয়াররা বাচ্চাদের চেক করছে, পোশাক ঠিক আছে কি না, নখ বড় কি না, চুল বাধা ঠিক আছে কি না।
তখন আমি ওদের (ভলান্টিয়ার) বললাম, তোমরা সারা দিন কি করলা? বলে আপা আমরা সময় পাইনি। তখন বললাম, তাই বলে লাস্ট পিরিয়ডে চেক করবা? তা ঠিক আছে যাও, তোমাদের যা যা কাজ তোমরা বাইরে নিয়ে যাও এদের, বাইরে নিয়ে তোমাদের দায়িত্ব পালন কর, এটা বলছি, মেয়েদের বেরও করে দিইনি।” কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করার আগে শোকজ করেনি দাবি করে তিনি বলেন, আমি আইনি পদক্ষেপ নেব।
আন্দোলনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাজেদা বেগম বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আমরা একটি তদন্ত পরিচালনা করছি।আমাদের বিশ্বাস, তদন্তে সত্য ঘটনা উঠে আসবে।
সে অনুসারে আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাব। সাময়িক বরখাস্ত অধ্যক্ষ হিসেবে আপনি করেছেন নাকি গভর্নিং বডি করেছে, জানতে চাইলে অধ্যক্ষ মাজেদা বেগম বলেন, অ্যাডহক কমিটি করেছে।
হিজাব পরতে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে পুনর্বহাল, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ‘অপপ্রচারকারীদের’ শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। তারা বরখাস্ত শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে পুনর্বহাল, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং ‘অপপ্রচারকারীদের’ শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন।
বুধবার (২৭ আগস্ট) সকাল থেকে থেকে দুপুর পর্যন্ত উত্তাল ছিল ক্যাম্পাস। সাময়িক বরখাস্ত শিক্ষকের পক্ষ অবস্থান নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির বসুন্ধরা শাখা ক্যাম্পাস ও আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়ে মিছিল-সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ন্যায়বিচার চেয়েছেন। মিছিল ও সমাবেশ চলাকালে ‘মিথ্যা অভিযোগ মুছে দাও, শিক্ষকের ন্যায় ফিরিয়ে দাও’, ‘জাস্টিজ ফর নাহার আপা’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিজ ফর নাহার আপা’, ‘শিক্ষক জাতির দিশারী, তার সম্মান রক্ষা করি’, ‘শিক্ষকের ন্যায়বিচার চাই, সত্যের কোনও বিকল্প নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের হাতে এসময় বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড ছিল।
হিজাব পরায় ছাত্রীদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ তুলে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক ফজিলাতুন নাহারকে সাময়িক বরখাস্ত করে কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাজেদা বেগমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিসে বলা হয়, স্কুলের বসুন্ধরা প্রভাতি শাখার ষষ্ঠ শ্রেণির একটি শ্রেণিকক্ষ থেকে ২২ জন শিক্ষার্থীকে হিজাব পরার কারণে ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এবং অ্যাডহক কমিটির (অস্থায়ী কমিটি) সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ওই শিক্ষককে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
আন্দোলনরত দশম শ্রেণির ছাত্রী মেহের আফরোজ কনক বলেন, আমাদের শিক্ষকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে। তিনি ছাত্রীদের ড্রেসকোড মানতে বলেছিলেন। তাই তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে।
আন্দোলনরত নবম শ্রেণির ছাত্রী রোকাইয়া বিনতে মাজহার বলেন, আমাদের আপা হিজাব পরতে নিষেধ করেননি, তিনি সঠিকভাবে হিজাব পরতে বলেছিলেন। প্যানেল শিক্ষার্থী যারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছিলেন, তারা শেষ পিরিয়ডে ওই ক্লাসে গেলে আপা তাদের বলেছিলেন বাইরে গিয়ে বিষয়টি মিটিয়ে নিতে।
প্যানেল ছাত্রীরা ড্রেসকোড না মানা ছাত্রীদের বাইরে নিয়ে ৮-১০ মিনিট কথা বলেন। এই ১০ মিনিটের জন্য আমাদের শিক্ষকের নামে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। আমরা আপার পুনর্বহাল, অপপ্রচারকারীদের শাস্তি চাই।
ভিকারুননিসার সাবেক ছাত্রী আনিসা করিম বলেন, আমি ২০০৯ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছি। শুধু নাহার আপা নয়, অন্য শিক্ষকরাও কখনও আমাদের হিজাব নিয়ে কোনও কথা বলেননি।
আমার বিশ্বাস আপার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হচ্ছে সেগুলো ভিত্তিহীন। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই, যেসব গণমাধ্যমসহ যারা আপার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ছড়িয়ে তার মানহানি করার চেষ্টা করছেন, তাদের বিচার চাই।
হিজাব পরায় ছাত্রীদের ক্লাস থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া শিক্ষক ফজিলাতুন নাহার বলেন, আমি এই কাজটা করিনি। আর এই ক্লাসে ২২ জন মেয়ে হিজাব পরে না। ৯ বা ১১ জন পরে। আমি মেয়েদের বলেছি তোমরা হিজাব পরে স্কুলে আসবা।
দেড় দশকের বেশি সময় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বসুন্ধরা শাখায় কর্মরত ওই শিক্ষক সেদিনের ঘটনার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি যখন ক্লাসে গেলাম, গিয়ে দেখি ভলান্টিয়াররা বাচ্চাদের চেক করছে, পোশাক ঠিক আছে কি না, নখ বড় কি না, চুল বাধা ঠিক আছে কি না।
তখন আমি ওদের (ভলান্টিয়ার) বললাম, তোমরা সারা দিন কি করলা? বলে আপা আমরা সময় পাইনি। তখন বললাম, তাই বলে লাস্ট পিরিয়ডে চেক করবা? তা ঠিক আছে যাও, তোমাদের যা যা কাজ তোমরা বাইরে নিয়ে যাও এদের, বাইরে নিয়ে তোমাদের দায়িত্ব পালন কর, এটা বলছি, মেয়েদের বেরও করে দিইনি।” কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করার আগে শোকজ করেনি দাবি করে তিনি বলেন, আমি আইনি পদক্ষেপ নেব।
আন্দোলনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাজেদা বেগম বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আমরা একটি তদন্ত পরিচালনা করছি।আমাদের বিশ্বাস, তদন্তে সত্য ঘটনা উঠে আসবে।
সে অনুসারে আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাব। সাময়িক বরখাস্ত অধ্যক্ষ হিসেবে আপনি করেছেন নাকি গভর্নিং বডি করেছে, জানতে চাইলে অধ্যক্ষ মাজেদা বেগম বলেন, অ্যাডহক কমিটি করেছে।
২৪ অক্টোবর, ২০২৫ ০০:৪২
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:০৪
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫৬
২৩ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৪৬
২২ অক্টোবর, ২০২৫ ১২:৫০
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাদের কারাগারে পাঠানো হলো।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ২৮ জন আসামি। তাদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে ছিলেন। এদের মধ্যে ১৪ জন কর্মরত আছেন। একজন এখন অবসরকালীন ছুটিতে।
এর আগে, আজ সকাল ৭টার পর বাংলাদেশ জেল প্রিজনভ্যানের গাড়িতে সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তারা সবাই সাধারণ পোশাকে ছিলেন।
মামলার একটি বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায়। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায়।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে) ; র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম সেনা হেফাজতে ছিলেন।
এই মামলার আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তারা হলেন বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তারা পলাতক। এ ছাড়া মামলার আসামি শেখ হাসিনা, তার প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম-নির্যাতনের আরেক মামলায় শেখ হাসিনা, তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে ডিজিএফআইয়ের সাবেক তিনজন পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী এখন সেনা হেফাজতে ছিলেন।
এই মামলার আসামিদের মধ্যে আরও আছেন ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচজন মহাপরিচালক। তারা হলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আবেদিন, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী ও মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক।
অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ তৌহিদুল উল ইসলাম, মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক। তাদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য নেই। তবে সংশ্লিষ্ট কোনো কোনো সূত্র বলছে, তারা দেশত্যাগ করেছেন।
এছাড়া গণঅভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেক মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনা হেফাজতে ছিলেন। অন্য দুজন পলাতক।
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাদের কারাগারে পাঠানো হলো।
বুধবার (২২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিন মামলায় সাবেক-বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ২৮ জন আসামি। তাদের মধ্যে ১৫ সেনা কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে ছিলেন। এদের মধ্যে ১৪ জন কর্মরত আছেন। একজন এখন অবসরকালীন ছুটিতে।
এর আগে, আজ সকাল ৭টার পর বাংলাদেশ জেল প্রিজনভ্যানের গাড়িতে সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। তারা সবাই সাধারণ পোশাকে ছিলেন।
মামলার একটি বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম-নির্যাতনের মাধ্যমে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায়। অন্যটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায়।
গুম-নির্যাতনের ঘটনায় করা দুটি মামলার একটিতে আসামি ১৭ জন। তাদের মধ্যে র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন ও কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (এখন অবসরকালীন ছুটিতে) ; র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম সেনা হেফাজতে ছিলেন।
এই মামলার আসামিদের মধ্যে র্যাবের সাবেক তিনজন মহাপরিচালকও আছেন। তারা হলেন বেনজীর আহমেদ (পরে আইজিপি হন), এম খুরশিদ হোসেন ও মো. হারুন-অর-রশিদ। তারা পলাতক। এ ছাড়া মামলার আসামি শেখ হাসিনা, তার প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও র্যাবের সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুহাম্মাদ খায়রুল ইসলাম পলাতক।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম-নির্যাতনের আরেক মামলায় শেখ হাসিনা, তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৩ জনকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে ডিজিএফআইয়ের সাবেক তিনজন পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী এখন সেনা হেফাজতে ছিলেন।
এই মামলার আসামিদের মধ্যে আরও আছেন ডিজিএফআইয়ের সাবেক পাঁচজন মহাপরিচালক। তারা হলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, মেজর জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আবেদিন, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আহমেদ তাবরেজ শামস চৌধুরী ও মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক।
অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ তৌহিদুল উল ইসলাম, মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক। তাদের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত তথ্য নেই। তবে সংশ্লিষ্ট কোনো কোনো সূত্র বলছে, তারা দেশত্যাগ করেছেন।
এছাড়া গণঅভ্যুত্থানের সময় রাজধানীর রামপুরা ও বনশ্রী এলাকায় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেক মামলায় বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবির সাবেক কর্মকর্তা মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম, পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মো. রাশেদুল ইসলাম ও সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমানকে আসামি করা হয়েছে। এর মধ্যে রেদোয়ানুল ও রাফাত এখন সেনা হেফাজতে ছিলেন। অন্য দুজন পলাতক।
২১ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:১১
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শনিবারও ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত শনিবার ক্লাস নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসাইন আজিজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেছেন, আমাদের বড় দাবি পূরণ হয়েছে। এটা আমাদের বড় বিজয়। আন্দোলন করে প্রজ্ঞাপন নিয়ে বাড়ি ফিরছি। আমাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করছি। আগামীকাল থেকে শ্রেণিকক্ষে ফিরছি।
দেলাওয়ার হোসাইন আজিজী বলেন, গত আট দিন শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে যেতে পারেননি। এটা আমাদের ন্যায্য দাবি ছিল। বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত শনিবার স্কুল খোলা রাখব। যে আট দিন শ্রেণিকক্ষে যেতে পারিনি, সেই আট দিন পুষিয়ে দেব।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। দুই ধাপে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকারও বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে।
বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এদিকে আন্দোলনরত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শনিবারও ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত শনিবার ক্লাস নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সভাপতি এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারী ফোরামের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসাইন আজিজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেছেন, আমাদের বড় দাবি পূরণ হয়েছে। এটা আমাদের বড় বিজয়। আন্দোলন করে প্রজ্ঞাপন নিয়ে বাড়ি ফিরছি। আমাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করছি। আগামীকাল থেকে শ্রেণিকক্ষে ফিরছি।
দেলাওয়ার হোসাইন আজিজী বলেন, গত আট দিন শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে যেতে পারেননি। এটা আমাদের ন্যায্য দাবি ছিল। বার্ষিক পরীক্ষার আগ পর্যন্ত শনিবার স্কুল খোলা রাখব। যে আট দিন শ্রেণিকক্ষে যেতে পারিনি, সেই আট দিন পুষিয়ে দেব।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতা বৃদ্ধির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে সম্মতি জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। দুই ধাপে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা হবে। অন্তর্বর্তী সরকারও বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে।
বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির আন্দোলন প্রত্যাহার করেছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এদিকে আন্দোলনরত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
২০ অক্টোবর, ২০২৫ ১৫:০৯
নির্বাচনকে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মাঠে থাকবে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘ভোটের দিন প্রায় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন। পাশাপাশি দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে পাঁচ লাখ আনসার মোতায়েন থাকবে সারাদেশে।’
তিনি আরও জানান, ‘দেশে এখন নির্বাচন আয়োজনের অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান।’ সচিব বলেন, সম্প্রতি লুট হওয়া অস্ত্রের ৮৫ শতাংশ উদ্ধার হয়েছে, বাকি অংশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো বৈঠকে আলোচনা করা হয়নি বলে জানান তিনি।
নির্বাচনকে অবাধ, অংশগ্রহণমূলক ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসি সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মাঠে থাকবে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘ভোটের দিন প্রায় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন। পাশাপাশি দেড় লাখ পুলিশ সদস্য ও সাড়ে পাঁচ লাখ আনসার মোতায়েন থাকবে সারাদেশে।’
তিনি আরও জানান, ‘দেশে এখন নির্বাচন আয়োজনের অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান।’ সচিব বলেন, সম্প্রতি লুট হওয়া অস্ত্রের ৮৫ শতাংশ উদ্ধার হয়েছে, বাকি অংশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাগুলো বৈঠকে আলোচনা করা হয়নি বলে জানান তিনি।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.