
০৪ জুন, ২০২৫ ০১:০৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল জেলার যুগ্ম সদস্যসচিব কাজী মো. আবু সাঈদকে মারধরের অভিযোগে ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন শেখের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় এ ডায়েরি করা হয়। বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
সাধারণ ডায়েরিতে সাঈদ উল্লেখ করেন, কোরবানির ঈদ উপহার হিসেবে ভিজিএফের আওতায় ১০ কেজি করে চালের ৫০টি কার্ড বিতরণের জন্য আমাকে দিয়েছেন বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। কার্ড বিতরণে অনিয়ম হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে ৩০টি কার্ড দাবি করেন ছাত্রদল নেতা আল-আমিন। তা না দেওয়ায় মঙ্গলবার দুপুরে কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে আমাকে তিনি মারধর করে হুমকি দেন। তারপর থেকে আমার বাসার সামনে তার নেতৃত্বে মহড়া দিচ্ছেন লোকজন।
তবে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা আল-আমিন সাংবাদিকদের বলছেন, ‘সাঈদের বাবা কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচন করবেন বলে শুনেছি। এজন্য বেশিরভাগ কার্ড জুলাই অভ্যুত্থানের আহতদের না দিয়ে তার বাবার নির্বাচনী ওয়ার্ডে বিতরণ করছেন জায়েদ। বিষয়টি জানতে পেরে তাকে কাশিপুর ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে সমানভাবে বিতরণের জন্য বলেছি। তাকে হুমকি ও মারধরসহ সব অভিযোগ মিথ্যা। উল্টো তিনি আমাকে অশ্রাব্য ভাষা প্রয়োগ করেছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আবু সাঈদ সাংবাদিকদের বলেন, কার্ড বিতরণে অনিয়মসহ অন্যান্য অভিযোগ মিথ্যা। কারণ কার্ডগুলো এখন পর্যন্ত বিতরণই হয়নি।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, মারধরের অভিযোগে সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল জেলার যুগ্ম সদস্যসচিব কাজী মো. আবু সাঈদকে মারধরের অভিযোগে ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন শেখের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিকেলে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় এ ডায়েরি করা হয়। বিষয়টি বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান।
সাধারণ ডায়েরিতে সাঈদ উল্লেখ করেন, কোরবানির ঈদ উপহার হিসেবে ভিজিএফের আওতায় ১০ কেজি করে চালের ৫০টি কার্ড বিতরণের জন্য আমাকে দিয়েছেন বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। কার্ড বিতরণে অনিয়ম হয়েছে এমন অভিযোগ তুলে ৩০টি কার্ড দাবি করেন ছাত্রদল নেতা আল-আমিন। তা না দেওয়ায় মঙ্গলবার দুপুরে কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে আমাকে তিনি মারধর করে হুমকি দেন। তারপর থেকে আমার বাসার সামনে তার নেতৃত্বে মহড়া দিচ্ছেন লোকজন।
তবে অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা আল-আমিন সাংবাদিকদের বলছেন, ‘সাঈদের বাবা কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে নির্বাচন করবেন বলে শুনেছি। এজন্য বেশিরভাগ কার্ড জুলাই অভ্যুত্থানের আহতদের না দিয়ে তার বাবার নির্বাচনী ওয়ার্ডে বিতরণ করছেন জায়েদ। বিষয়টি জানতে পেরে তাকে কাশিপুর ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডে সমানভাবে বিতরণের জন্য বলেছি। তাকে হুমকি ও মারধরসহ সব অভিযোগ মিথ্যা। উল্টো তিনি আমাকে অশ্রাব্য ভাষা প্রয়োগ করেছেন।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আবু সাঈদ সাংবাদিকদের বলেন, কার্ড বিতরণে অনিয়মসহ অন্যান্য অভিযোগ মিথ্যা। কারণ কার্ডগুলো এখন পর্যন্ত বিতরণই হয়নি।
বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, মারধরের অভিযোগে সাধারণ ডায়েরি হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

১০ নভেম্বর, ২০২৫ ০১:৪৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে বরিশাল নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়িতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
রোববার দিবাগত রাতে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ওসি মিজানুর রহমান বরিশালটাইমসকে জানান, বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে। সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য ৯ নভেম্বর দিবাগত রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোডে আসে বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
পরবর্তীতে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করা হয়েছে।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ২২:১৬
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরিশালে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে ধরে পুলিশের কাছে দিয়েছে ছাত্রদল। পরে পুলিশ তাকে চারটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়েছে।
শনিবার রাতে নগরীর কালীবাড়ি রোড থেকে তাকে আটক করে পুলিশের কাছে দেওয়া হয় বলে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান।
গ্রেপ্তার বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর (৩৫) বরিশাল জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার রামনগর গ্রামের পনু মিয়ার ছেলে।
সরকারি বরিশাল কলেজ ছাত্রদলের নেতা আশিক মাহমুদ বলেন, “লকডাউন কর্মসূচি উপলক্ষে নগরীতে মিছিল করার জন্য কালীবাড়ি রোডে আসেন বাহাউদ্দিন জাহাঙ্গীর। বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর বাসার সামনে থেকে তাকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়েছে।”
ওসি মিজানুর বলেন, রোববার তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৯:১৭
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) এক কর্মকর্তাকে চড়-থাপ্পড় মারার অভিযোগে দু’কর্মকর্তাকে পদাবনতি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে জারি করা পৃথক অফিস আদেশে বলা হয়, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মো: লোকমান হোসেন (মিঠু) এবং পরিবহন শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ-আল-জামানকে নিজ নিজ বিভাগে সেকশন অফিসার পদে পদাবনতি করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের রেজিস্ট্রার শাখায় সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান রেজিস্ট্রার শাখার সেকশন অফিসার সাকিন রহমানের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে চড়-থাপ্পড় মারেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৪ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রশাসন জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়।অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গৃহীত এ সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা-বিধিমালা অনুযায়ী কার্যকর করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধি-বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের দোষী সাব্যস্ত করে নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে পদাবনতির শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.