২০ জুলাই, ২০২৫ ১৯:২২
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় পুলিশ চারটি পৃথক হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এ মামলায় আসামি করা হয়েছে মোট ৫ হাজার ৪০০ জনকে।
গতকাল শনিবার রাতে সদর থানার চারজন উপপরিদর্শক (এসআই) বাদী হয়ে এই মামলাগুলো করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুল্লাহ আল মামুন।
গোপালগঞ্জে সংঘাত-সংঘর্ষে এ পর্যন্ত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন- গোপালগঞ্জ পৌরসভার উদয়ন রোডের বাসিন্দা দীপ্ত সাহা (২৫), টুঙ্গিপাড়া উপজেলার সোহেল রানা মোল্লা (৩৫), কোটালীপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ি ইউনিয়নের হরিণাহাটি গ্রামের রমজান কাজী (১৮), ভেড়ার বাজারের ব্যাপারীপাড়া এলাকার ইমন তালুকদার (১৮) এবং থানাপাড়া এলাকার রমজান মুন্সী (৩৫)।
নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজনের ঘটনার বিষয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোহেল রানা মোল্লা হত্যা মামলার বাদী হয়েছেন এসআই আবুল কালাম আজাদ, দীপ্ত সাহার হত্যা মামলার বাদী এসআই শামীম হোসেন এবং ইমন তালুকদারের হত্যা মামলার বাদী এসআই শেখ মিজানুর রহমান।
এই তিনটি মামলায় প্রতিটিতে অজ্ঞাতনামা প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অন্যদিকে, রমজান কাজী হত্যা মামলার বাদী এসআই মো. আইয়ুব আলী, যেখানে অজ্ঞাতনামা ৯০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তবে রমজান মুন্সীর মৃত্যু সংক্রান্ত এখনো কোনো মামলা হয়নি।
সংঘর্ষের ঘটনায় গত বুধবার থেকে রোববার (আজ) দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ৩২১ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৫ জনকে। থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর থানায় নতুন করে ৯ জনসহ মোট ১০১ জন, কাশিয়ানীতে ৭৭ জন, মুকসুদপুরে ৮৮ জন, টুঙ্গিপাড়ায় ২৭ জন এবং কোটালীপাড়ায় নতুন করে ৬ জনসহ মোট ২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মো. সাজেদুর রহমান বলেন, পাঁচজন নিহতের ঘটনায় চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আরেকটি মামলা রাতে হতে পারে। তিনটি মামলায় আসামি করা হয়েছে ১৪০০ থেকে ১৫০০ জন করে। আরেকটি মামলায় আসামি করা হয়েছে ৮০০ থেকে ৯০০ জনকে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা হামলা চালান। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচজনের মৃত্যু হয় এবং আহত হন অর্ধশতাধিক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ কামরুজ্জামান প্রথমে ১৪৪ ধারা জারি করেন। পরে রাতে জারি করা হয় কারফিউ, যা পরবর্তীতে একাধিকবার সময় বাড়িয়ে কার্যকর রাখা হয়।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় পুলিশ চারটি পৃথক হত্যা মামলা দায়ের করেছে। এ মামলায় আসামি করা হয়েছে মোট ৫ হাজার ৪০০ জনকে।
গতকাল শনিবার রাতে সদর থানার চারজন উপপরিদর্শক (এসআই) বাদী হয়ে এই মামলাগুলো করেন। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন গোপালগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুল্লাহ আল মামুন।
গোপালগঞ্জে সংঘাত-সংঘর্ষে এ পর্যন্ত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। তারা হলেন- গোপালগঞ্জ পৌরসভার উদয়ন রোডের বাসিন্দা দীপ্ত সাহা (২৫), টুঙ্গিপাড়া উপজেলার সোহেল রানা মোল্লা (৩৫), কোটালীপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ি ইউনিয়নের হরিণাহাটি গ্রামের রমজান কাজী (১৮), ভেড়ার বাজারের ব্যাপারীপাড়া এলাকার ইমন তালুকদার (১৮) এবং থানাপাড়া এলাকার রমজান মুন্সী (৩৫)।
নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজনের ঘটনার বিষয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোহেল রানা মোল্লা হত্যা মামলার বাদী হয়েছেন এসআই আবুল কালাম আজাদ, দীপ্ত সাহার হত্যা মামলার বাদী এসআই শামীম হোসেন এবং ইমন তালুকদারের হত্যা মামলার বাদী এসআই শেখ মিজানুর রহমান।
এই তিনটি মামলায় প্রতিটিতে অজ্ঞাতনামা প্রায় ১ হাজার ৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অন্যদিকে, রমজান কাজী হত্যা মামলার বাদী এসআই মো. আইয়ুব আলী, যেখানে অজ্ঞাতনামা ৯০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। তবে রমজান মুন্সীর মৃত্যু সংক্রান্ত এখনো কোনো মামলা হয়নি।
সংঘর্ষের ঘটনায় গত বুধবার থেকে রোববার (আজ) দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ৩২১ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৫ জনকে। থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর থানায় নতুন করে ৯ জনসহ মোট ১০১ জন, কাশিয়ানীতে ৭৭ জন, মুকসুদপুরে ৮৮ জন, টুঙ্গিপাড়ায় ২৭ জন এবং কোটালীপাড়ায় নতুন করে ৬ জনসহ মোট ২৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গোপালগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মির মো. সাজেদুর রহমান বলেন, পাঁচজন নিহতের ঘটনায় চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আরেকটি মামলা রাতে হতে পারে। তিনটি মামলায় আসামি করা হয়েছে ১৪০০ থেকে ১৫০০ জন করে। আরেকটি মামলায় আসামি করা হয়েছে ৮০০ থেকে ৯০০ জনকে।
উল্লেখ্য, গত বুধবার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা হামলা চালান। এরপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচজনের মৃত্যু হয় এবং আহত হন অর্ধশতাধিক। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহম্মদ কামরুজ্জামান প্রথমে ১৪৪ ধারা জারি করেন। পরে রাতে জারি করা হয় কারফিউ, যা পরবর্তীতে একাধিকবার সময় বাড়িয়ে কার্যকর রাখা হয়।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৬:৫৭
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.