১৫ জুলাই, ২০২৫ ২০:২১
চাঁদপুর জেলা জজ আদালতে একটি মামলার শুনানির সময় হঠাৎ মাথা ঘুরে মেঝেতে পড়ে যান আব্দুল মান্নান খান (মহিন) নামে এক আইনজীবী। সেখান থেকে তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা জজ আদালতে রিভিশন মামলার শুনানিকালে এ ঘটনা ঘটে। আব্দুল মান্নান খান (মহিন) হাজীগঞ্জ উপজেলার ৪ নম্বর কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির বাসিন্দা। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের দক্ষিণে বসবাস করতেন। তার বয়স ছিল ৫১ বছর। মহিন ২০১০ সালে চাঁদপুর আইনজীবী সমিতিতে যুক্ত হন।
মহিনের সহকর্মী আইনজীবীরা জানান, পড়ে যাওয়ার সময় আদালতের বেঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তার মাথায় জখম হয়। তাৎক্ষণিক আদালতে থাকা অন্যান্য আইনজীবী ও আইনজীবীর সহকারীরা তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আমিনুল ইসলাম সুমন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চাঁদপুর জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কুহিনূর বেগম বলেন, আইনজীবী আব্দুল মান্নান আদালতে একটি রিভিশন মামলার অ্যাডমিশন শুনানি করছিলেন। শুনানি করা অবস্থায় তিনি মাথা ঘুরে ফ্লোরে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে তাকে চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
চাঁদপুর জেলা জজ আদালতে একটি মামলার শুনানির সময় হঠাৎ মাথা ঘুরে মেঝেতে পড়ে যান আব্দুল মান্নান খান (মহিন) নামে এক আইনজীবী। সেখান থেকে তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা জজ আদালতে রিভিশন মামলার শুনানিকালে এ ঘটনা ঘটে। আব্দুল মান্নান খান (মহিন) হাজীগঞ্জ উপজেলার ৪ নম্বর কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের ব্যাপারী বাড়ির বাসিন্দা। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের দক্ষিণে বসবাস করতেন। তার বয়স ছিল ৫১ বছর। মহিন ২০১০ সালে চাঁদপুর আইনজীবী সমিতিতে যুক্ত হন।
মহিনের সহকর্মী আইনজীবীরা জানান, পড়ে যাওয়ার সময় আদালতের বেঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তার মাথায় জখম হয়। তাৎক্ষণিক আদালতে থাকা অন্যান্য আইনজীবী ও আইনজীবীর সহকারীরা তাকে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আমিনুল ইসলাম সুমন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চাঁদপুর জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কুহিনূর বেগম বলেন, আইনজীবী আব্দুল মান্নান আদালতে একটি রিভিশন মামলার অ্যাডমিশন শুনানি করছিলেন। শুনানি করা অবস্থায় তিনি মাথা ঘুরে ফ্লোরে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে তাকে চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১৬ জুলাই, ২০২৫ ১৯:০৭
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সংঘর্ষ ও হামলা-পাল্টা হামলার ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ কারফিউ জারি থাকবে। আজ সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে বিকেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জ সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
এদিন বিকেলে গোপালগঞ্জে সভা শেষে ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠে। এসময় গোপালগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
এরপর এনসিপির শীর্ষ নেতারা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়ে অবস্থান নেন। পরে সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কে করে নিরাপদে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এদিকে, হামলার ঘটনায় সারাদেশে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। হামলায় উদ্বেগ জানিয়ে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জামায়াত আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সংঘর্ষ ও হামলা-পাল্টা হামলার ঘটনার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
বুধবার (১৬ জুলাই) রাত ৮টা থেকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ কারফিউ জারি থাকবে। আজ সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে বিকেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জ সদরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
এদিন বিকেলে গোপালগঞ্জে সভা শেষে ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠে। এসময় গোপালগঞ্জ শহর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
এরপর এনসিপির শীর্ষ নেতারা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়ে অবস্থান নেন। পরে সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্কে করে নিরাপদে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
এদিকে, হামলার ঘটনায় সারাদেশে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। হামলায় উদ্বেগ জানিয়ে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জামায়াত আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ কর্মসূচি দিয়েছে।’
১৬ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৫৭
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে হামলা-সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। হাসপাতাল ও পরিবার সূত্র সাংবাদিকেদের এ কথা জানিয়েছে।
নিহত দুজন হলেন গোপালগঞ্জ শহরের উদয়ন রোডের বাসিন্দা সন্তোষ সাহার ছেলে দীপ্ত সাহা (২৫) এবং কোটালীপাড়ার রমজান কাজী (১৮)।
আজ বুধবার বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জীবিতেষ বিশ্বাস সাংবাদিকদের বলেন, বিকেলে তিনজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা গুলিবিদ্ধ ছিলেন।
স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে নিহত দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। অপরজনের মৃত্যুর বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। হাসপাতালের একজন কর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ওই ব্যক্তির লাশ স্বজনেরা নিয়ে গেছেন।
হাসপাতালের কর্মকর্তা জীবিতেষ বিশ্বাস বলেন, আরও ৯ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের অস্ত্রোপচার চলছে।
মৃত্যুর তথ্য জানতে গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিজানুর রহমানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি ধরেননি।
তথ্য জানতে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মুহম্মদ কামরুজ্জামান এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. গোলাম কবিরকে কল দিলে তাঁরা কথা বলতে রাজি হননি।
নিহত দীপ্ত সাহার চাচা হাসপাতালে বলেন, দীপ্ত দুপুরের খাবার খেয়ে তাঁর দোকানে যাচ্ছিলেন। শহরের চৌরঙ্গীতে তাঁর পেটে গুলি লাগে।
নিহত রমজান কাজীর বাবা কামরুল কাজী বলেন, ‘আমার ছেলেটাকে মেরে ফেলছে। আমার ছেলে তো কোনো দোষ করেনি। আমি আমার সন্তানকে কোথায় পাব?’
এর আগে গোপালগঞ্জের পৌর পার্কে এনসিপির সমাবেশ শেষে হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন বলেন, এনসিপির সমাবেশ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলা চালান। এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। এনসিপির নেতা-কর্মীরা অন্যদিক দিয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
হামলার ঘটনার পর এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এই হামলা চালিয়েছে। এ সময় পুলিশ-সেনাবাহিনী নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। তাদের (এনসিপি) বলা হয়েছিল, সবকিছু ঠিক আছে। কিন্তু তাঁরা সমাবেশস্থলে এসে দেখেন, পরিস্থিতি ঠিক নেই।
এর আগে বেলা পৌনে ২টার দিকে সমাবেশ শুরুর আগে ২০০ থেকে ৩০০ লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে এনসিপির সমাবেশস্থলে যান। সে সময় মঞ্চের আশপাশে থাকা পুলিশ সদস্যরা সেখান থেকে দ্রুত আদালত চত্বরে ঢুকে পড়েন। একই সময়ে মঞ্চে ও মঞ্চের সামনে থাকা এনসিপির নেতা-কর্মীরাও দৌড়ে সরে যান। যাঁরা হামলা চালান, তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে এনসিপির নেতা-কর্মীরা অভিযোগ করেছিলেন। ওই সময় হামলাকারীরা মঞ্চের চেয়ার ভাঙচুর করেন, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন।
একপর্যায়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে যান। এনসিপির নেতা-কর্মী ও পুলিশ এক হয়ে ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। বেলা ২টা ৫ মিনিটে সমাবেশস্থলে পৌঁছান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে সমাবেশ করে এনসিপি। সমাবেশ শেষে এনসিপির নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সংবাদ সূত্র: প্রথম আলো অনলাইন।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে হামলা-সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। হাসপাতাল ও পরিবার সূত্র সাংবাদিকেদের এ কথা জানিয়েছে।
নিহত দুজন হলেন গোপালগঞ্জ শহরের উদয়ন রোডের বাসিন্দা সন্তোষ সাহার ছেলে দীপ্ত সাহা (২৫) এবং কোটালীপাড়ার রমজান কাজী (১৮)।
আজ বুধবার বিকেল পৌনে পাঁচটার দিকে গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জীবিতেষ বিশ্বাস সাংবাদিকদের বলেন, বিকেলে তিনজনকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা গুলিবিদ্ধ ছিলেন।
স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে নিহত দুজনের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। অপরজনের মৃত্যুর বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি। হাসপাতালের একজন কর্মী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ওই ব্যক্তির লাশ স্বজনেরা নিয়ে গেছেন।
হাসপাতালের কর্মকর্তা জীবিতেষ বিশ্বাস বলেন, আরও ৯ জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁদের অস্ত্রোপচার চলছে।
মৃত্যুর তথ্য জানতে গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মিজানুর রহমানের মুঠোফোনে কল দিলে তিনি ধরেননি।
তথ্য জানতে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মুহম্মদ কামরুজ্জামান এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. গোলাম কবিরকে কল দিলে তাঁরা কথা বলতে রাজি হননি।
নিহত দীপ্ত সাহার চাচা হাসপাতালে বলেন, দীপ্ত দুপুরের খাবার খেয়ে তাঁর দোকানে যাচ্ছিলেন। শহরের চৌরঙ্গীতে তাঁর পেটে গুলি লাগে।
নিহত রমজান কাজীর বাবা কামরুল কাজী বলেন, ‘আমার ছেলেটাকে মেরে ফেলছে। আমার ছেলে তো কোনো দোষ করেনি। আমি আমার সন্তানকে কোথায় পাব?’
এর আগে গোপালগঞ্জের পৌর পার্কে এনসিপির সমাবেশ শেষে হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন বলেন, এনসিপির সমাবেশ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একদল ব্যক্তি লাঠিসোঁটা নিয়ে নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলা চালান। এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা সাউন্ড গ্রেনেড ও ফাঁকা গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন। এনসিপির নেতা-কর্মীরা অন্যদিক দিয়ে গাড়ি ঘুরিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
হামলার ঘটনার পর এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা এই হামলা চালিয়েছে। এ সময় পুলিশ-সেনাবাহিনী নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। তাদের (এনসিপি) বলা হয়েছিল, সবকিছু ঠিক আছে। কিন্তু তাঁরা সমাবেশস্থলে এসে দেখেন, পরিস্থিতি ঠিক নেই।
এর আগে বেলা পৌনে ২টার দিকে সমাবেশ শুরুর আগে ২০০ থেকে ৩০০ লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে এনসিপির সমাবেশস্থলে যান। সে সময় মঞ্চের আশপাশে থাকা পুলিশ সদস্যরা সেখান থেকে দ্রুত আদালত চত্বরে ঢুকে পড়েন। একই সময়ে মঞ্চে ও মঞ্চের সামনে থাকা এনসিপির নেতা-কর্মীরাও দৌড়ে সরে যান। যাঁরা হামলা চালান, তাঁরা সবাই আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে এনসিপির নেতা-কর্মীরা অভিযোগ করেছিলেন। ওই সময় হামলাকারীরা মঞ্চের চেয়ার ভাঙচুর করেন, ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেন।
একপর্যায়ে জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান ঘটনাস্থলে যান। এনসিপির নেতা-কর্মী ও পুলিশ এক হয়ে ধাওয়া দিলে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। বেলা ২টা ৫ মিনিটে সমাবেশস্থলে পৌঁছান এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। সেখানে সমাবেশ করে এনসিপি। সমাবেশ শেষে এনসিপির নেতা-কর্মীদের ঘিরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সংবাদ সূত্র: প্রথম আলো অনলাইন।
১৬ জুলাই, ২০২৫ ১৬:১৯
গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে হামলার শিকার হয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। এ অবস্থায় মুজিববাদের কবর রচনা করে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
বুধবার (১৬ জুলাই) এনসিপির গোপালগঞ্জের সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে গাড়িবহরে আবারও হামলা হয়।
পরে সরাজিস এক ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘গোপালগঞ্জে খুনি হাসিনার দালালেরা আমাদের ওপরে আক্রমণ করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে। আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি, তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, না হয় ফিরব না।’
এমন ন্যাক্কারজনক হামলা প্রতিরোধে তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সারা বাংলাদেশের মানুষ গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন। গোপালগঞ্জের বিবেকবান ছাত্র-জনতা জেগে উঠুন। দালালদের কবর রচনা করার আজকেই শেষ দিন।’
গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়িবহরে হামলা চালিয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বিকেল ৩টার দিকে গোপালগঞ্জে জুলাই পদযাত্রা শেষে মাদারীপুর ফেরার পথে এ হামলা চালানো হয়। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে।
গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে হামলার শিকার হয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। এ অবস্থায় মুজিববাদের কবর রচনা করে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
বুধবার (১৬ জুলাই) এনসিপির গোপালগঞ্জের সমাবেশে হামলার ঘটনা ঘটে। পরে গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে গাড়িবহরে আবারও হামলা হয়।
পরে সরাজিস এক ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘গোপালগঞ্জে খুনি হাসিনার দালালেরা আমাদের ওপরে আক্রমণ করেছে। পুলিশ দাঁড়িয়ে নাটক দেখছে, পিছু হটছে। আমরা যদি এখান থেকে বেঁচে ফিরি, তাহলে মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব, না হয় ফিরব না।’
এমন ন্যাক্কারজনক হামলা প্রতিরোধে তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘সারা বাংলাদেশের মানুষ গোপালগঞ্জে ছুটে আসুন। গোপালগঞ্জের বিবেকবান ছাত্র-জনতা জেগে উঠুন। দালালদের কবর রচনা করার আজকেই শেষ দিন।’
গোপালগঞ্জ থেকে মাদারীপুর যাওয়ার পথে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাড়িবহরে হামলা চালিয়েছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। বিকেল ৩টার দিকে গোপালগঞ্জে জুলাই পদযাত্রা শেষে মাদারীপুর ফেরার পথে এ হামলা চালানো হয়। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.