০৩ জুলাই, ২০২৫ ১৩:০৪
নারী নির্যাতন মামলার এক আসামির সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় ভিডিও ভাইরালের পর ফেনীর পরশুরাম মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু ছৈয়দকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বুধবার (০২ জুলাই) সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ লেনদেনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ৩৩ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওতে দেখা যায়, উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তার (৫৫) নামের এক মামলার আসামি তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আবু ছৈয়দকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ভিডিওটি নজরে আসলে তাৎক্ষণিক সেই এসআইকে ফেনী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানান পরশুরাম থানার ওসি।
জানা গেছে, গত ২২ জুন উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের মৃত জামাল উদ্দিনের স্ত্রী পান্না আক্তারকে পিটিয়ে জখম করেন একই গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে আব্দুস সাত্তার (৫৫)। এ ঘটনায় ওইদিন ছাত্তারের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারী।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় এসআই আবু ছৈয়দ। ঘটনার দিন পরশুরাম বাজারের হাসপাতাল রোডের আব্দুস সাত্তারের বাসায় যান তদন্ত কর্মকর্তা। বাসার সিঁড়ির নিচে একান্তভাবে কথপোকথনের একপর্যায়ে টাকা লেনদেন করতে দেখা গেছে। ঘটনাস্থলে সিসিটিভিতে তা রেকর্ড হয়। ঘটনার ১০ দিন পর বুধবার (০২ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেটি ভাইরাল হয়।
এ বিষয়ে আবদুস ছাত্তার বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসেছিলেন হামলার ঘটনা তদন্তের জন্য। তদন্তে এলে যে কোনো অফিসার টাকা নেয়। এ বিষয়টি আমি ওনাকে বলেছি, তিনি সেখানে অনেক কথাবার্তার এক ফাঁকে ওনার পকেটের টাকা বের করেছেন। এসআইকে টাকা দেওয়ার কথা তিনি অস্বীকার করেছেন। সিসি ক্যামেরার ভিডিও কীভাবে গণমাধ্যমে গেল তিনি জানেন না।
অভিযুক্ত পুলিশের এসআই আবু ছৈয়দ বলেন, ভাইরাল হওয়ার ভিডিওটি গত ২২ জুনের। আসামি সাত্তার আমাকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করলে আমি নিজের পকেটে থাকা টাকা বের করে সাত্তারকে দেখিয়ে বলেছি ‘টাকা আমার কাছে আছে, টাকা লাগবে না।’ তিনি তার কাছ থেকে কোনো টাকা নেননি বলে দাবি করেছেন।
পরশুরাম মডেল থানার ওসি মো. নুরুল হাকিম বলেন, অভিযুক্ত এসআই আবু ছৈয়দকে তাৎক্ষণিকভাবে পরশুরাম থানা থেকে প্রত্যাহার করে ফেনী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। ভিডিও পর্যালোচনা করে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নারী নির্যাতন মামলার এক আসামির সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় ভিডিও ভাইরালের পর ফেনীর পরশুরাম মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু ছৈয়দকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বুধবার (০২ জুলাই) সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুষ লেনদেনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ৩৩ সেকেন্ডের ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওতে দেখা যায়, উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের আব্দুস ছাত্তার (৫৫) নামের এক মামলার আসামি তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আবু ছৈয়দকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ভিডিওটি নজরে আসলে তাৎক্ষণিক সেই এসআইকে ফেনী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে জানান পরশুরাম থানার ওসি।
জানা গেছে, গত ২২ জুন উপজেলার অনন্তপুর গ্রামের মৃত জামাল উদ্দিনের স্ত্রী পান্না আক্তারকে পিটিয়ে জখম করেন একই গ্রামের নুরুজ্জামানের ছেলে আব্দুস সাত্তার (৫৫)। এ ঘটনায় ওইদিন ছাত্তারের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী নারী।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় এসআই আবু ছৈয়দ। ঘটনার দিন পরশুরাম বাজারের হাসপাতাল রোডের আব্দুস সাত্তারের বাসায় যান তদন্ত কর্মকর্তা। বাসার সিঁড়ির নিচে একান্তভাবে কথপোকথনের একপর্যায়ে টাকা লেনদেন করতে দেখা গেছে। ঘটনাস্থলে সিসিটিভিতে তা রেকর্ড হয়। ঘটনার ১০ দিন পর বুধবার (০২ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেটি ভাইরাল হয়।
এ বিষয়ে আবদুস ছাত্তার বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসেছিলেন হামলার ঘটনা তদন্তের জন্য। তদন্তে এলে যে কোনো অফিসার টাকা নেয়। এ বিষয়টি আমি ওনাকে বলেছি, তিনি সেখানে অনেক কথাবার্তার এক ফাঁকে ওনার পকেটের টাকা বের করেছেন। এসআইকে টাকা দেওয়ার কথা তিনি অস্বীকার করেছেন। সিসি ক্যামেরার ভিডিও কীভাবে গণমাধ্যমে গেল তিনি জানেন না।
অভিযুক্ত পুলিশের এসআই আবু ছৈয়দ বলেন, ভাইরাল হওয়ার ভিডিওটি গত ২২ জুনের। আসামি সাত্তার আমাকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করলে আমি নিজের পকেটে থাকা টাকা বের করে সাত্তারকে দেখিয়ে বলেছি ‘টাকা আমার কাছে আছে, টাকা লাগবে না।’ তিনি তার কাছ থেকে কোনো টাকা নেননি বলে দাবি করেছেন।
পরশুরাম মডেল থানার ওসি মো. নুরুল হাকিম বলেন, অভিযুক্ত এসআই আবু ছৈয়দকে তাৎক্ষণিকভাবে পরশুরাম থানা থেকে প্রত্যাহার করে ফেনী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। ভিডিও পর্যালোচনা করে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৯:১৩
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪০
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৮:০৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:২৮
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৪:৫২
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
নেত্রকোনার জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পূর্বঘোষিত পদযাত্রা ও জনসভায় নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে যুবলীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টায় খলিশাউর ইউনিয়নের খানপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটককৃত মো. হুমায়ুন কবির (৩৬) উপজেলার খলিশাউর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান ছোট্ট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় যুবলীগের খলিশাউর ইউনিয়ন শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হুমায়ুন কবির শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে @Humayun Kabir নামের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক আইডি থেকে এক পোস্টে এনসিপির সমাবেশ প্রতিহত করার আহ্বান জানান। তার এই পোস্টকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং নাশকতার আশঙ্কায় পুলিশ সক্রিয় হয়।
এ বিষয়ে নেত্রকোনা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) সাহেব আলী খান পাঠান বলেন, সামাজিক মাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্ট ও সমাবেশে নাশকতার পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।
এদিকে এনসিপির সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বানচাল করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। তবে যুবলীগের স্থানীয় নেতা হুমায়ুন কবিরের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৩:১৪
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। বাড়িতে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকেই উপস্থিত। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান বর। এমন মর্মান্তিক ঘটনায় এলাকাজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
ঘটনাটি ঘটেছে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের নব্যচর বাজার এলাকায়। রোববার (২৭ জুলাই) শাহ আলম (২২) নামে ওই যুবকের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, শনিবার দুপুরের দিকে মারা যান তিনি। নিহত শাহ আলম নব্যচর গ্রামের শাহ জামাল মণ্ডলের ছেলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, শাহ আলমের বিয়ে উপলক্ষে তার বাবা শাহ জামাল সব আয়োজনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেন। বাড়িতে বিয়ের দাওয়াতী মেহমান উপস্থিত ছিলেন। এরই মধ্যে ঘরের সিলিং ফ্যানের নষ্ট সুইচ মেরামত করতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান শাহ আলম। এ ঘটনায় নব্যচর এলাকাজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শাহ আলমের চাচাতো ভাই শাকিল মিয়া বলেন, ভাই কারেন্টের কাজ জানত, তাই নিজের ফ্যানের সুইচ নিজেই ঠিক করতে গিয়েছিল। হঠাৎ করেই কারেন্টে শক খেয়ে মারা যায়। বিয়ের দাওয়াত খেতে বাড়িতে অনেক মেহমান এসেছে।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ বলেন, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যুর খবর শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ পাননি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৭ জুলাই, ২০২৫ ১২:০২
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র খাদিজা আক্তার কেয়া পদত্যাগ করেছেন। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে কেয়া লেখেন, আমরা গণঅভ্যুত্থানের পর একটি প্ল্যাটফর্মে এসেছিলাম মুরাদনগর থেকে। সেই অভ্যুত্থানে আমাদের হাজারো ভাই-বোন শহীদ হয়েছেন। আমি তাদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করতে পারি না। তাই আমি নিজেই এসব কিছু থেকে সরে দাঁড়ালাম। আজ (শনিবার) থেকে এ প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা থাকবে না।
পোস্টে তিনি আরও লেখেন, যার জন্য করলাম চুরি, সেই বলে চোর! এটা আমার ক্ষেত্রেই যে প্রযোজ্য হবে না, কে বলল? আপনারা সবাই জানেন, আমি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন দায়িত্বশীল কর্মী ছিলাম। কিন্তু আজকের পর থেকে এই আন্দোলনের সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
তিনি লেখেন, দেশের স্বার্থে আমি সবসময় লড়াই করে যাব। আমাকে সবসময় দেশের পক্ষে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ। খাদিজা আক্তার কেয়া বলেন, সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মাঠে এনসিপির পদযাত্রায় পতিত আওয়ামী লীগের লোকজন সামনের সারিতে ছিল।
যারা আমাদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে বাধা দিয়েছিল। এ বিষয়গুলো আমাদের শহীদের সঙ্গে বেইমানি করা হচ্ছে। এগুলো দেখে এ প্ল্যাটফর্মে আমি থাকতে চাচ্ছি না। শনিবার ফেসবুকে সব স্পষ্ট করে জানিয়েছি। আজ রোববার লিখিত পদত্যাগপত্র দিব।
তিনি আরও বলেন, পোস্টে সব স্পষ্ট করা হয়েছে। তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না এবং ভবিষ্যতেও থাকব না। তবে দেশের স্বার্থে ও সংস্কারের পক্ষে আমি সবসময় সংগ্রামে থাকব।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.