
২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৪
ঝালকাঠি পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভপতি শামসুল হক মনু আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকলেও এখন তিনি নতুন ব্যানার নিয়ে সরব হতে চাইছেন। প্রশাসনিক মহলে পূর্বের ন্যায় আধিপত্য বিস্তার করাসহ স্থানীয়ভাবে নিজের শক্তিবৃদ্ধি করতে বহুমুখী তৎপরতায় সামিল রয়েছেন। বিশেষ করে গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি একটি আয়োজনে অংশ নেওয়ার পরে এনিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানান নেতিবাচক চর্চা হচ্ছে।
একাধিক সূত্র জানিয়েছে, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দলটির প্রভাবশালী নেতা শামসুল হক মনু জনরোষে পড়ার ভয়ে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। এবং অন্তর্ধানে থাকার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সাথে আঁতাত করে মামলা-মোকদ্দমা থেকে নিজেকে রক্ষায় সক্ষম হন। তবে কিছু দিন ধরে তিনি এলাকায় অবস্থান করেন এবং সবশেষ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে তাকে একটি আয়োজনেও দেখা যায়, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক দেখা দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৭ সেপ্টেম্বর ঝালকাঠির কালেক্টরেট স্কুল কম্পাউন্ডে ‘ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট’র ব্যানারে গাছের চারা রোপন এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যেকার বিতরণ আয়োজনে জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শাকিলা রহমান অংশ নিয়েছিলেন। তাদের কাছাকাছি ছিলেন স্বৈরাচারের দোষর শামসুল হক মনু।
অভিযোগ আছে, আওয়ামী লীগ শাসনামলে মনু দলীয় প্রভাব বিস্তার করার পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনের ঘোর বিরোধীতা করেছিলেন। এবং ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের আগে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে ভূমিকাও রেখেছিলেন। কিন্তু এরপরেও আওয়ামী লীগের পতন হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান এবং নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে রাজনৈতিক নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বিএনপি নেতা অভিযোগ করেন, তাদের দলের একটি অংশ মনুকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। তাদের কারণে প্রভাবশালী এই আওয়ামী লীগ নেতা একটি মামলায়ও অভিযুক্ত হননি। এখন তিনি এলাকায় অবস্থান নিয়ে পূর্বের ন্যায় আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছেন এবং সামাজিক সংগঠনকে ব্যবহার করে প্রশাসনের কাছাকাছি থাকছেন। তবে এক্ষেত্রে কৌশল হিসেবে তিনি নিজের রাজনৈতিক পরিচয় আড়ালে রাখছেন বলেও শোনা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে মনু নতুন মোড়কে সরব হওয়ার বিষয়টি ভালো ভাবে গ্রহণ করতে পারছেন না জুলাই আন্দোলনকারীরা। তাদের দাবি, পতিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নানা কৌশল অবলম্বন করে এলাকায় বাসবাস করতে চাইছেন এবং আগের মতো প্রশাসনিক মহলে বিচরণ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের সুযোগ না দেওয়া ঠিক হবে না বলে মন্তব্য পাওয়া যায়।
১৭ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসককে নিয়ে শুধু বৃক্ষরোপন করেননি। এরআগেও তিনি শহরের সড়কে ডাস্টবিন বসানোর নামে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজন করেন। সেই বিষয়টি আর বেশিদূর না গড়ালেও জেলা প্রশাসককে নিয়ে বৃক্ষরোপনের ঘটনাটি বেশ সমালোচিত হয়েছে, হচ্ছে।
স্বৈরাচারের দোষরকে আয়োজনে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক কোনো মন্তব্য করেননি। তবে প্রশাসনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, শামসুল হক মনু যে একজন প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা ছিলেন, তা অনেকেরই অজানা ছিল। বিষয়টি সম্পর্কে খোদ জেলা প্রশাসকও অবগত ছিলেন না। তাছাড়া মনুও তার রাজনৈতিক পরিচয় গোপন করেছিলেন।
আগামীতে এই ধরনের ব্যক্তি-বিশেষ যেনো প্রশাসনের কাছে ভিড়তে না পারে সে জন্য সকলকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জুলাই আন্দোলনের স্বপেক্ষ শক্তি।’
ঝালকাঠি পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভপতি শামসুল হক মনু আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকলেও এখন তিনি নতুন ব্যানার নিয়ে সরব হতে চাইছেন। প্রশাসনিক মহলে পূর্বের ন্যায় আধিপত্য বিস্তার করাসহ স্থানীয়ভাবে নিজের শক্তিবৃদ্ধি করতে বহুমুখী তৎপরতায় সামিল রয়েছেন। বিশেষ করে গত ১৭ সেপ্টেম্বর ঝালকাঠি জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে তিনি একটি আয়োজনে অংশ নেওয়ার পরে এনিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানান নেতিবাচক চর্চা হচ্ছে।
একাধিক সূত্র জানিয়েছে, গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দলটির প্রভাবশালী নেতা শামসুল হক মনু জনরোষে পড়ার ভয়ে দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিলেন। এবং অন্তর্ধানে থাকার পাশাপাশি তিনি স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের সাথে আঁতাত করে মামলা-মোকদ্দমা থেকে নিজেকে রক্ষায় সক্ষম হন। তবে কিছু দিন ধরে তিনি এলাকায় অবস্থান করেন এবং সবশেষ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে তাকে একটি আয়োজনেও দেখা যায়, যা নিয়ে তুমুল বিতর্ক দেখা দিয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৭ সেপ্টেম্বর ঝালকাঠির কালেক্টরেট স্কুল কম্পাউন্ডে ‘ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট’র ব্যানারে গাছের চারা রোপন এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যেকার বিতরণ আয়োজনে জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) শাকিলা রহমান অংশ নিয়েছিলেন। তাদের কাছাকাছি ছিলেন স্বৈরাচারের দোষর শামসুল হক মনু।
অভিযোগ আছে, আওয়ামী লীগ শাসনামলে মনু দলীয় প্রভাব বিস্তার করার পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনের ঘোর বিরোধীতা করেছিলেন। এবং ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের আগে ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে ভূমিকাও রেখেছিলেন। কিন্তু এরপরেও আওয়ামী লীগের পতন হলে তিনি আত্মগোপনে চলে যান এবং নিরাপদ আশ্রয়ে থেকে রাজনৈতিক নেতাদের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক বিএনপি নেতা অভিযোগ করেন, তাদের দলের একটি অংশ মনুকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছেন। তাদের কারণে প্রভাবশালী এই আওয়ামী লীগ নেতা একটি মামলায়ও অভিযুক্ত হননি। এখন তিনি এলাকায় অবস্থান নিয়ে পূর্বের ন্যায় আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছেন এবং সামাজিক সংগঠনকে ব্যবহার করে প্রশাসনের কাছাকাছি থাকছেন। তবে এক্ষেত্রে কৌশল হিসেবে তিনি নিজের রাজনৈতিক পরিচয় আড়ালে রাখছেন বলেও শোনা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরে মনু নতুন মোড়কে সরব হওয়ার বিষয়টি ভালো ভাবে গ্রহণ করতে পারছেন না জুলাই আন্দোলনকারীরা। তাদের দাবি, পতিত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নানা কৌশল অবলম্বন করে এলাকায় বাসবাস করতে চাইছেন এবং আগের মতো প্রশাসনিক মহলে বিচরণ করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। কিন্তু তাদের কোনো ধরনের সুযোগ না দেওয়া ঠিক হবে না বলে মন্তব্য পাওয়া যায়।
১৭ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসককে নিয়ে শুধু বৃক্ষরোপন করেননি। এরআগেও তিনি শহরের সড়কে ডাস্টবিন বসানোর নামে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজন করেন। সেই বিষয়টি আর বেশিদূর না গড়ালেও জেলা প্রশাসককে নিয়ে বৃক্ষরোপনের ঘটনাটি বেশ সমালোচিত হয়েছে, হচ্ছে।
স্বৈরাচারের দোষরকে আয়োজনে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক কোনো মন্তব্য করেননি। তবে প্রশাসনের একটি দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, শামসুল হক মনু যে একজন প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা ছিলেন, তা অনেকেরই অজানা ছিল। বিষয়টি সম্পর্কে খোদ জেলা প্রশাসকও অবগত ছিলেন না। তাছাড়া মনুও তার রাজনৈতিক পরিচয় গোপন করেছিলেন।
আগামীতে এই ধরনের ব্যক্তি-বিশেষ যেনো প্রশাসনের কাছে ভিড়তে না পারে সে জন্য সকলকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জুলাই আন্দোলনের স্বপেক্ষ শক্তি।’

০৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৬
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ মার্কার বরিশাল বিভাগের একমাত্র নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু করেছেন।
গত কয়েকদিন থেকে তিনি ঝালকাঠি-২ (ঝালকাঠি-নলছিটি) আসনের দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগের মাধ্যমে ভোট প্রার্থনা করছেন। দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ ভোটাররা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোর সাথে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ও বাজারে ৮ নভেম্বর নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো গণসংযোগ করেছেন। ওইদিন বিকেলে তিনি স্থানীয় বাজারে মতবিনিময় সভা করেন। এসময় দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
গণসংযোগকালে বিএনপির প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় গিয়ে তাদের খোঁজখবর নিয়েছেন। পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহবান করেছেন।
মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধানের শীষের প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো বলেন, জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। দেশের মানুষ আজ পরিবর্তন চায়, সেই পরিবর্তনের প্রতীক হলো ধানের শীষ। নির্বাচিত হলে ঝালকাঠি-২ আসনের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবাখাতে ব্যাপক পরিবর্তন আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
গণসংযোগ ও মতবিনিমিয় সভায় বক্তব্য রাখেন-বিএনপির ঝালকাঠি জেলা শাখার সাবেক উপদেষ্টা মো. গোলাম মোস্তফা সালু, সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. হাবিব মল্লিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল খানসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপি ও তার সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
বরিশাল বিভাগের একমাত্র নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোর গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভাকে ঘিরে এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সাধারণ মানুষ বিএনপি প্রার্থীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জ্ঞাপনের মাধ্যমে ধানের শীষের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ মার্কার বরিশাল বিভাগের একমাত্র নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু করেছেন।
গত কয়েকদিন থেকে তিনি ঝালকাঠি-২ (ঝালকাঠি-নলছিটি) আসনের দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা ও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগের মাধ্যমে ভোট প্রার্থনা করছেন। দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারণ ভোটাররা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোর সাথে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন।
নলছিটি উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ও বাজারে ৮ নভেম্বর নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো গণসংযোগ করেছেন। ওইদিন বিকেলে তিনি স্থানীয় বাজারে মতবিনিময় সভা করেন। এসময় দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
গণসংযোগকালে বিএনপির প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় গিয়ে তাদের খোঁজখবর নিয়েছেন। পাশাপাশি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী প্রতীক ধানের শীষে ভোট দেয়ার আহবান করেছেন।
মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ধানের শীষের প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো বলেন, জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। দেশের মানুষ আজ পরিবর্তন চায়, সেই পরিবর্তনের প্রতীক হলো ধানের শীষ। নির্বাচিত হলে ঝালকাঠি-২ আসনের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবাখাতে ব্যাপক পরিবর্তন আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
গণসংযোগ ও মতবিনিমিয় সভায় বক্তব্য রাখেন-বিএনপির ঝালকাঠি জেলা শাখার সাবেক উপদেষ্টা মো. গোলাম মোস্তফা সালু, সিদ্ধকাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. হাবিব মল্লিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল খানসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন বিএনপি ও তার সকল অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
বরিশাল বিভাগের একমাত্র নারী প্রার্থী ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোর গণসংযোগ ও মতবিনিময় সভাকে ঘিরে এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সাধারণ মানুষ বিএনপি প্রার্থীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জ্ঞাপনের মাধ্যমে ধানের শীষের পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন।

০৬ নভেম্বর, ২০২৫ ১৪:২৫
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক দুলাল শরিফকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে পূর্ব মালিপুর গ্রামের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যুবদল কর্মী আজমল হোসেনকে মারধরের ঘটনায় এবছর (২০২৫ সালে) একটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী আজমল হোসেন। এ মামলায় দুলাল শরিফকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
নলছিটি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আব্দুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশালটাইমসকে জানান, গ্রেপ্তার আসামি দুলাল শরিফকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক দুলাল শরিফকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে পূর্ব মালিপুর গ্রামের নিজ বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যুবদল কর্মী আজমল হোসেনকে মারধরের ঘটনায় এবছর (২০২৫ সালে) একটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী আজমল হোসেন। এ মামলায় দুলাল শরিফকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
নলছিটি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আব্দুস সালাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বরিশালটাইমসকে জানান, গ্রেপ্তার আসামি দুলাল শরিফকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’

০৩ নভেম্বর, ২০২৫ ২০:৪৬
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি -২ (ঝালকাঠি সদর-নলছিটি) আসনে বিএনপির
এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেলেন সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত জুলফিকার আলী ভুট্টোর স্ত্রী ও ঝালকাঠি-২ আসনে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার নাম ঘোষণা করেন।
ঝালকাঠি -২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু,জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন, সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো ও জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি জিবা আমিনা আল গাজী।
দীর্ঘদিন ধরে তারা এই আসনটিতে গণসংযোগ করে আসছেন। এদিকে ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর -কাঁঠালিয়া) আসনের এমপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন নি দলটি।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি -২ (ঝালকাঠি সদর-নলছিটি) আসনে বিএনপির
এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেলেন সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত জুলফিকার আলী ভুট্টোর স্ত্রী ও ঝালকাঠি-২ আসনে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার নাম ঘোষণা করেন।
ঝালকাঠি -২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল হক নান্নু,জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন, সাবেক সংসদ সদস্য ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো ও জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি জিবা আমিনা আল গাজী।
দীর্ঘদিন ধরে তারা এই আসনটিতে গণসংযোগ করে আসছেন। এদিকে ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর -কাঁঠালিয়া) আসনের এমপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন নি দলটি।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.