
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১৭
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৬
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভোলা থেকে ১৫টি লঞ্চ রিজার্ভ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ১৫টি লঞ্চ ছাড়াও ভোলা-ঢাকা রুটে নিয়মিত চলাচল করা লঞ্চ ও সড়কপথে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঢাকায় যাচ্ছেন। ভোলা থেকে দুই লাখ বিএনপির নেতাকর্মী তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাট ও চরফ্যাশনের বেতুয়া লঞ্চঘাট থেকে একাধিক লঞ্চ বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। পর্যায়ক্রমে রাত ১০টা পর্যন্ত ভোলা জেলার বিভিন্ন ঘাট থেকে রিজার্ভ লঞ্চগুলো ছেড়ে যাবে।
দীর্ঘ ১৮ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে এক প্রকার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস দেখা গেছে দ্বীপজেলা ভোলার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই এখন তারেক রহমানের দেশে ফেরার আলাপ। তাদের প্রিয় নেতাকে বরণ করতে ভোলা থেকে লঞ্চযোগে ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন জেলার প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক বিএনপি নেতাকর্মী।
ভোলা জেলা ও উপজেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে জেলার ৭ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা ঢাকার ৩০০ ফিটের জনসভায় উপস্থিত হওয়ার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। লঞ্চযোগে কেউ কেউ ইতিমধ্যে নিজ উদ্যোগে ঢাকায় পৌঁছেছেন, আবার কেউ কেউ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দলবদ্ধভাবে লঞ্চযোগে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন এবং ২৫ ডিসেম্বর সকালে একত্রিত হয়ে জনসভায় উপস্থিত হয়ে জনসভা শেষে তারা একই লঞ্চে ভোলায় ফিরবেন।
১৫টি লঞ্চের মধ্যে ভোলা সদর উপজেলা থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে ৪টি লঞ্চ, দৌলতখান থেকে ১টি, বোরহানউদ্দিন থেকে ২টি, লালমোহন থেকে ২টি, তজুমদ্দিন থেকে ১টি, চরফ্যাশন থেকে ৪টি ও মনপুরা উপজেলা থেকে ১টি।
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ঢাকায় রওনা হওয়া বিএনপি কর্মী মো. হোসাইন ও সিদ্দীকুল্লাহ বলেন, ‘গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েও বিএনপির রাজনীতি ত্যাগ করিনি।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করেছি। আগামী ২৫ ডিসেম্বর শহীদ জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমান দেশে ফিরবেন, তাকে একনজর দেখতে ঢাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চযোগে যাত্রা করেছি।’
ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি মনোনীত ভোলা-১ (সদর) আসনে ধানের শীষের প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর বলেন, ‘আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, গত ৫ আগস্ট দেশ দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন হয়েছে। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বহুল কাঙ্ক্ষিত। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে তিনি দেশে ফিরছেন, এটা আমাদের জন্য আনন্দের।
আমাদের নেতা তারেক রহমানকে বরণ করতে জেলার ৭ উপজেলা থেকে নেতাকর্মীরা ঢাকা যাবেন। স্থানীয় উপজেলা বিএনপির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নেতাকর্মীরা ঢাকায় যাবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভোলা থেকে ১৫টি লঞ্চ রিজার্ভ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এ ১৫টি লঞ্চ ছাড়াও ভোলা-ঢাকা রুটে নিয়মিত চলাচল করা লঞ্চ ও সড়কপথে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঢাকায় যাচ্ছেন। ভোলা থেকে দুই লাখ বিএনপির নেতাকর্মী তারেক রহমানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
আজ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই ভোলার ইলিশা লঞ্চঘাট ও চরফ্যাশনের বেতুয়া লঞ্চঘাট থেকে একাধিক লঞ্চ বিএনপির নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। পর্যায়ক্রমে রাত ১০টা পর্যন্ত ভোলা জেলার বিভিন্ন ঘাট থেকে রিজার্ভ লঞ্চগুলো ছেড়ে যাবে।
দীর্ঘ ১৮ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে এক প্রকার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস দেখা গেছে দ্বীপজেলা ভোলার বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে। শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই এখন তারেক রহমানের দেশে ফেরার আলাপ। তাদের প্রিয় নেতাকে বরণ করতে ভোলা থেকে লঞ্চযোগে ঢাকায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছেন জেলার প্রায় অর্ধ লক্ষাধিক বিএনপি নেতাকর্মী।
ভোলা জেলা ও উপজেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে জেলার ৭ উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন শাখার নেতাকর্মীরা ঢাকার ৩০০ ফিটের জনসভায় উপস্থিত হওয়ার লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। লঞ্চযোগে কেউ কেউ ইতিমধ্যে নিজ উদ্যোগে ঢাকায় পৌঁছেছেন, আবার কেউ কেউ বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সকাল থেকে দলবদ্ধভাবে লঞ্চযোগে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন এবং ২৫ ডিসেম্বর সকালে একত্রিত হয়ে জনসভায় উপস্থিত হয়ে জনসভা শেষে তারা একই লঞ্চে ভোলায় ফিরবেন।
১৫টি লঞ্চের মধ্যে ভোলা সদর উপজেলা থেকে নেতাকর্মীদের নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে ৪টি লঞ্চ, দৌলতখান থেকে ১টি, বোরহানউদ্দিন থেকে ২টি, লালমোহন থেকে ২টি, তজুমদ্দিন থেকে ১টি, চরফ্যাশন থেকে ৪টি ও মনপুরা উপজেলা থেকে ১টি।
তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ঢাকায় রওনা হওয়া বিএনপি কর্মী মো. হোসাইন ও সিদ্দীকুল্লাহ বলেন, ‘গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েও বিএনপির রাজনীতি ত্যাগ করিনি।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করেছি। আগামী ২৫ ডিসেম্বর শহীদ জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমান দেশে ফিরবেন, তাকে একনজর দেখতে ঢাকার উদ্দেশ্যে লঞ্চযোগে যাত্রা করেছি।’
ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি মনোনীত ভোলা-১ (সদর) আসনে ধানের শীষের প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীর বলেন, ‘আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি, গত ৫ আগস্ট দেশ দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীন হয়েছে। তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বহুল কাঙ্ক্ষিত। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে তিনি দেশে ফিরছেন, এটা আমাদের জন্য আনন্দের।
আমাদের নেতা তারেক রহমানকে বরণ করতে জেলার ৭ উপজেলা থেকে নেতাকর্মীরা ঢাকা যাবেন। স্থানীয় উপজেলা বিএনপির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নেতাকর্মীরা ঢাকায় যাবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.