primary-ads

বরিশাল

বরিশালে বহিস্কৃত বিএনপি নেতা মন্টির ত্রাস!

নিজস্ব প্রতিবেদন

২৮ জুলাই, ২০২৫ ১৮:১৩

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বরিশালে বহিস্কৃত বিএনপি নেতা মন্টির ত্রাস!

পিতৃহারা ভাতিজিদের মারধর করাসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখলের চেষ্টা

বরিশাল বিএনপির বহিস্কৃত নেতা সাগর উদ্দিন মন্টির বিরুদ্ধে এবার আপন ভাতিজির ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই দখলসন্ত্রাসে তিনি ব্যর্থ হয়ে পিতৃহারা ত্রিশোর্ধ্ব সুরমা আক্তারসহ স্বজনদের মারধর করা এবং বিভিন্নভাবে হয়রানি করে আসছেন। এবং সর্বশেষ বরিশাল সদর রোডস্থ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার চেষ্টাসহ ভাড়াটিয়াদের হুমকি-ধামকি দেন, দিচ্ছেন। নির্দয় বিএনপির নেতার সন্ত্রাসে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে ভাইয়ের মেয়েরা সোমবার আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। অবশ্য এর আগে বিএনপি নেতা মন্টির বিরুদ্ধে ভাতিজি সুরমা আদালতে একটি নালিশি করেছেন।

আলোচিত সাগর উদ্দিন মন্টি বরিশাল মহানগর বিএনপির ১৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভুত্থ্যানে আওয়ামী লীগ শাসনের পরিসমাপ্তি ঘটলে তিনি ক্ষমতার ভারসাম্য ধরে রাখতে পারেননি। ওই বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে তিনি

বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি সৈয়দ গোলাম মাসউদ বাবলুকে মারধরসহ অপহরণের চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হলেও বিষয়টি তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি করে। এবং

ওই ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পাশাপাশি হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে শহরে মানববন্ধন হয়। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মন্টিকে দল থেকে বহিস্কার করতে বাধ্য হয় বরিশাল মহানগর বিএনপি।

সেই বিতর্কিত বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে এবার আপন বড় ভাইয়ের মেয়েদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল এবং তাদের মারধরের ঘটনা খোদ সংবাদকর্মীদের হতবাক করে দিয়েছে। সোমবার বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ভাতিজিদের একজন সুরমা আক্তার মিডিয়াকর্মীদের কাছে ছোট চাচার কুকীর্তি তুলে ধরেন।

তিনি অভিযোগ করেন, পৈত্রিক সূত্রেপ্রাপ্ত ১ শতাংশ ভূমিতে যমুনা ব্যাকের শাখাসহ একটি ‘জুস বার’ রয়েছে, যা থেকে উপার্জিত অর্থ দুই বোন ভাগাভাগি করে নেন। এবং এ থেকে একটি অংশ ফরায়েজ আইন মোতাবেক ছোট চাচা বহিস্কৃত বিএনপি নেতা সাগর উদ্দিন মন্টিও পেয়ে থাকেন। আরও তিন ফুফুর ছেলেসন্তান না থাকায় তারাও মন্টিকে ফরায়েজ দিয়ে যাচ্ছেন। প্রত্যাশিত টাকা নেওয়ার পরেও তিনি প্রতিমাসে ভাড়াটিয়াদের গালিগালাস করাসহ ভাইয়ের মেয়েদের শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করে আসছেন।

অভিযোগ আছে, বিএনপি নেতার নির্যাতনে ওষ্ঠাগত হয়ে বছর দুয়েক পূর্বে তার বিরুদ্ধে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় চাঁদাবাজি মামলা করতে বাধ্য হন ভাইয়ের মেয়ে সুরমা আক্তার। তখন গ্রেপ্তার আতঙ্কে মন্টি কিছুদিন আত্মগোপনে থেকে আত্মীয়-স্বজনদের হাতে-পায়ে ধরে ভাতিজিকে ম্যানেজ করেন। এবং আগামীতে কোনো প্রকার হয়রানি বা চাঁদাবাজি করবেন না মুচলেকা দিলে চাচাকে ক্ষমা করে দিয়ে মামলাটি তুলে নেন সুরমা।

সুরমা আক্তারের অভিযোগ, গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতন হলে চাচা সাগর উদ্দিন মন্টি ফের চোখ রাঙানো শুরু করেন এবং তাদের দুই বোনকে ভয়ভীতি দেখানোসহ ভাড়াটিয়া অভিজিৎ দত্তের কাছে প্রায় সময়ই অর্থ দাবি করেন। প্রথম প্রথম তার চাহিদা ১০ হাজার, ২০ হাজার থাকলেও এখন জুসবারের পুরো ভাড়া কব্জা করতে চাইছেন। এনিয়ে গত ২৬ জুলাই দোকান মালিক অভিজিৎ দত্তের সাথে তর্কে জড়িয়ে তাকে হেনস্থাও করেন। খবর পেয়ে সুরমা আক্তার ঘটনাস্থলে ছুটে গেলে তাকেও গালাগালি করাসহ শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন বহিস্কৃত বিএনপি নেতা সাগর উদ্দিন মন্টি। এই তথ্যের সত্যতা জুসবার মালিক অভিজিৎ দত্ত বরিশালটাইমসকে নিশ্চিত করেন।

সুরমা আক্তারের ওই সংবাদ সম্মেলেন তার মৃত চাচা কবির উদ্দিনের স্ত্রী মহসিনা কবিরও উপস্থিত ছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, ছেলেসন্তান না থাকায় মন্টিকে তিনিও আইন মোতাবেক ফরায়েজ দিচ্ছেন। কিন্তু এতেও মন্টি তুষ্ট নন, প্রতিনিয়ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে ঝামেলা করছেন এবং তাদের হুমকি-ধামকি দেন।

বহিস্কৃত বিএনপি নেতা সাগর উদ্দিন মন্টির সন্ত্রাস থেকে রেহাই পেতে সংবাদ সম্মেলনের আগে সেমাবার বেলা ১১টার দিকে বরিশাল আদালতে একটি নালিশি করেন ভাতিজি সুরমা আক্তার। সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক নালিশি অভিযোগটি আমলে নিয়ে বরিশাল কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

পিতৃহারা ভাতিজিদের মারধর এবং হয়রানি করার বিষয়টি সম্পর্কে জানতে বহিস্কৃত বিএনপি নেতা সাগর উদ্দিন মন্টির ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে বিভিন্ন মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বিতর্কিত মন্টি সোমবারও সদর রোডের বাসায় অবস্থান করেন। এবং তার বিরুদ্ধে ভাতিজিদের করা সংবাদ সম্মেলন সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, সংবাদ সম্মেলনের তার বিরুদ্ধে আনীত সন্ত্রাসী কার্যকলাপ নিয়ে সাংবাদিকেরা তাকে প্রশ্ন করতে পারেন এমনটা ভেবেই তিনি কারও ফোন ধরছেন না।’

তবে দলের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার করে আত্মীয়-স্বজনদের হয়রানি করাসহ কোনো প্রকার অবৈধ কার্যকলাপ সহ্য করা হবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন বরিশাল মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব জিয়া উদ্দিন সিকদার। এই বিএনপি নেতা জানান, বিতর্কিত কর্মকান্ডের অভিযোগে তাকে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শেষান্তে দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। এরপরে বিএনপির নাম ব্যবহার করে তার কোনো কিছু করার সুযোগ নেই। যদি এরপরেও করে থাকে এর প্রমাণ পেলে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে।’

বরিশালে ছেলেকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করলেন বাবা-মা

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৮:৪৮

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বরিশালে ছেলেকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করলেন বাবা-মা

বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে জাফর গাজী ও নাজমা বেগম দম্পতির একমাত্র ছেলে সন্তানকে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন তারা। এই ঘটনা এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। ২৯ জুলাই (মঙ্গলবার) বিকেল ৩ টায় জাফর গাজীর বসত ঘরের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক কলহের জেরে বাবা-মা মিলে তাদের একমাত্র ২২ বছরে ছেলে হাসানকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। ঘটনার পরপরই তারা বাকেরগঞ্জ থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এবং হত্যার দায় স্বীকার করেন।

নিহত হাসানের চাচী কহিনুর বেগম জানান, হাসান তার বাবা মায়ের অবাধ্য হয়ে চলতো। এ নিয়ে সংসারের মধ্যে প্রায় সময় ঝগড়া হতো। আজ বিকেলেও হাসানের বাবা মায়ের সাথে তার ঝগড়া হয়। এরপর হাসানের মা তার হাত চেপে ধরে তার বাবা একটি লোহার রড দিয়ে তাকে পিটাতে থাকে।

আমি বারবার থামানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু কোনভাবেই তাদের থামাতে পারলাম না। এরপর হাসান ঘরের মেঝেতে লুটে পড়ে। ঘরের মধ্যেই হাসানের মৃত্যু হলে তার বাবা-মা দুজনে থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।

স্থানীয়দের মাঝে এ ঘটনায় চরম উত্তেজনা ও বিষাদ নেমে এসেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

এ বিষয়ে বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: আবুল কালাম বলেন, ঘটনার পেছনের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে। অভিযুক্ত বাবা-মাকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও জানায় পুলিশের এই কর্মকর্তা।

বরিশালে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত, আহত ৬

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৪১

প্রিন্ট এন্ড সেভ

বরিশালে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় পথচারী নিহত, আহত ৬

২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বাবুগঞ্জে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এক পথচারী নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার ২৯ জুলাই সকাল সাড়ে ৮ টার সময় বরিশাল - ঢাকা মহাসড়কের রামপট্টি বালুর মাঠ সংলগ্ন স্থানে আব্দুল বাহিড় (৪০) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। নিহত বাহিড় একজন বেদের সম্প্রদায়ের লোক। তিনি বাজার করতে যাচ্ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নিহত বাহিড় রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বরিশাল থেকে ধামুরা উদ্দেশ্য ছেড়ে আসা ঝিনুক পরিবহনের নামের একটি যাত্রীবাহী

বাস তাকে ধাক্কা দেয়। এ সময় বাসের মধ্যে থাকা আরো পাঁচ থেকে ছয় জন যাত্রী আহত হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় আব্দুল বাহিড় কে

উদ্ধার করে বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। দুপুরের দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ বিষয় বিমানবন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাকির সিকদার বলেন, ঘটনার পরপরই বাসটি পালিয়ে যায় তবে বাসটি কে জব্দ করার চেষ্টা চলছে। একজন পথচারীর নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

এদিকে গতকাল সোমবার ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বরিশাল-ঢাকা মহাসড়কের কামিনী পাম্প সংলগ্ন এলাকায় সোমবার (২৮ জুলাই) সকালে উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের কামিনী পাম্প এলাকায় কুয়াকাটা পরিবহনের একটি দ্রুতগতির বাস একটি মোটরসাইকেলকে চাপা দিলে হাবিবুল্লাহ (২০) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলের পিছনে থাকা আরোহী ঘটনাস্থলে নিহত হন এবং মোটরসাইকেল চালক কে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কামিনী পাম্প সংলগ্ন এই এলাকায় প্রায়ই সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এর আগেও একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে ওই স্থানে ট্রাফিক বক্স স্থাপনসহ সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান।

বরিশালে মালিককে মেরে নদীতে ফেলে ট্রলার ছিনতাই

বরিশালটাইমস রিপোর্ট

২৯ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৩২

প্রিন্ট এন্ড সেভ

  বরিশালে মালিককে মেরে নদীতে ফেলে ট্রলার ছিনতাই

বরিশালের হিজলায় গভীর রাতে মালিককে মারধর করে নদীতে ফেলে ট্রলার ছিনতাই করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে হিজলা-মুলাদী উপজেলার সীমান্তবর্তী নয়াভাঙনী নদীর জামতলা এলাকায় এই ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

আহত ট্রলারচালক সাইদুল সরদার পত্তনীভাঙা গ্রামের মৃত শুক্কুর সরদারের ছেলে। ট্রলারটি তার উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ছিল বলে জানান তিনি। এ ঘটনায় সাইদুল সরদার বাদী হয়ে আজ মঙ্গলবার বিকেলে হিজলা থানায় একটি মামলা করেছেন। হিজলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সাইদুল সরদার জানান, কয়েক মাস আগে সাড়ে ৮ লাখ টাকা দিয়ে একটি ট্রলার কেনেন তিনি। ট্রলারে হিজলা ও মুলাদীর ব্যবসায়ী ও খামারিদের গরু-ছাগল বিভিন্ন বাজারে আনা-নেওয়া করতেন। গতকাল দিবাগত রাতে নয়াভাঙনী নদীর পত্তনীভাঙা পুরোনো লঞ্চঘাটের জামতলা এলাকায় ট্রলার বেঁধে ঘুমিয়ে পড়েন।

রাত ২টার দিকে চার-পাঁচজন দুর্বৃত্ত দেশীয় অস্ত্রসহ ট্রলারে উঠে তাঁকে মারধর করে নদীতে ফেলে দিয়ে ট্রলার নিয়ে চলে যায়। পরে তাঁর ডাকচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হিজলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। হিজলা থানার ওসি শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। ট্রলারটি উদ্ধার ও দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

custom sidebar ads

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.

জনপ্রিয়

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.