১১ জুন, ২০২৫ ১৫:০৩
ইলিশের প্রজনন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকারের ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে হচ্ছে বুধবার (১১ জুন) মধ্যরাতে। ইতোমধ্যেই সমুদযাত্রার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন উপকূলের জেলেরা। দীর্ঘ দুইমাস পরে ফের সমুদ্রে মাছ ধরতে নামছেন উপকূলীয় জেলেরা। নীল জলরাশির বুকে এবার তারা পাড়ি দিচ্ছেন এক বুক স্বপ্ন, কিছুটা শঙ্কা আর অনেকটা প্রত্যাশা নিয়ে।
আলীপুর ও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রজুড়ে ফিরে এসেছে কর্মচাঞ্চল্য। ট্রলার পরিষ্কার, জাল সেলাই, ইঞ্জিন মেরামত, বরফ ও খাদ্য মজুতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন হাজারো জেলে। এককথায় সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন তারা।
জানা গেছে, ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করতে ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছিল সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সময়ের অসামঞ্জস্যতা এবং জেলেদের দাবির প্রেক্ষিতে এবার সময় পরিবর্তন করে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নির্ধারণ করা হয়।
এই সময়ে সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরা, পরিবহন, সংরক্ষণ ও বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছে। আইন ভঙ্গকারীদের জেল ও জরিমানাও দেওয়া হয়েছে। জেলেসহ মৎস্য সংশ্লিষ্টদের আশা এবার সমুদ্রে ধরা পড়বে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। তবে নিষেধাজ্ঞার সময় অনেক প্রকৃত জেলে সরকারি প্রনোদনার চাল পায়নি বলে জানিয়েছেন। এছাড়া যারা পেয়েছেন তাদের প্রণোদনা বাড়ানোর দাবি।
আলীপুর বন্দরের জেলে ইউনূস মিয়া বলেন, ‘আমি ২৩ বছর ধরে সমুদ্রে যাই। কিন্তু এখনও সরকারি প্রণোদনার তালিকায় আমার নাম নেই। বরং দেখেছি, যারা জেলে নয় তারাও চাল পেয়েছে। আমরা চাই প্রকৃত জেলেদের তালিকাভুক্ত করা হোক।’
জেলে কাদের পহলান বলেন, ‘৫৮ দিন ধরে ধারদেনা করে চলেছি। সরকার যে চাল দিয়েছে, তা দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব হয়নি। এখন সমুদ্রে নেমেও যদি ইলিশ না পাই, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে।’
মন্নান নামে আরেক জেলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমর সরকারের নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করেছি। এখন সমুদ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, এবার কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়বে।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা মিয়া বলেন, ‘জেলেরা সঠিকভাবে সরকারের নিষেধাজ্ঞা পালন করেছে। আশা করছি, মাছের সরবরাহ বাড়বে। এতে বাজারে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের দাম কিছুটা কমতে পারে। ব্যবসাও জমে উঠবে।’
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মূল লক্ষ্য ছিল ইলিশের উৎপাদন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা। আমরা সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছি। জেলেরা সরাসরি এর সুফল পাবে। প্রণোদনার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তার বিষয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
ইলিশের প্রজনন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকারের ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে হচ্ছে বুধবার (১১ জুন) মধ্যরাতে। ইতোমধ্যেই সমুদযাত্রার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন উপকূলের জেলেরা। দীর্ঘ দুইমাস পরে ফের সমুদ্রে মাছ ধরতে নামছেন উপকূলীয় জেলেরা। নীল জলরাশির বুকে এবার তারা পাড়ি দিচ্ছেন এক বুক স্বপ্ন, কিছুটা শঙ্কা আর অনেকটা প্রত্যাশা নিয়ে।
আলীপুর ও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রজুড়ে ফিরে এসেছে কর্মচাঞ্চল্য। ট্রলার পরিষ্কার, জাল সেলাই, ইঞ্জিন মেরামত, বরফ ও খাদ্য মজুতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন হাজারো জেলে। এককথায় সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন তারা।
জানা গেছে, ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করতে ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছিল সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সময়ের অসামঞ্জস্যতা এবং জেলেদের দাবির প্রেক্ষিতে এবার সময় পরিবর্তন করে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নির্ধারণ করা হয়।
এই সময়ে সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরা, পরিবহন, সংরক্ষণ ও বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছে। আইন ভঙ্গকারীদের জেল ও জরিমানাও দেওয়া হয়েছে। জেলেসহ মৎস্য সংশ্লিষ্টদের আশা এবার সমুদ্রে ধরা পড়বে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। তবে নিষেধাজ্ঞার সময় অনেক প্রকৃত জেলে সরকারি প্রনোদনার চাল পায়নি বলে জানিয়েছেন। এছাড়া যারা পেয়েছেন তাদের প্রণোদনা বাড়ানোর দাবি।
আলীপুর বন্দরের জেলে ইউনূস মিয়া বলেন, ‘আমি ২৩ বছর ধরে সমুদ্রে যাই। কিন্তু এখনও সরকারি প্রণোদনার তালিকায় আমার নাম নেই। বরং দেখেছি, যারা জেলে নয় তারাও চাল পেয়েছে। আমরা চাই প্রকৃত জেলেদের তালিকাভুক্ত করা হোক।’
জেলে কাদের পহলান বলেন, ‘৫৮ দিন ধরে ধারদেনা করে চলেছি। সরকার যে চাল দিয়েছে, তা দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব হয়নি। এখন সমুদ্রে নেমেও যদি ইলিশ না পাই, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে।’
মন্নান নামে আরেক জেলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমর সরকারের নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করেছি। এখন সমুদ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, এবার কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়বে।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা মিয়া বলেন, ‘জেলেরা সঠিকভাবে সরকারের নিষেধাজ্ঞা পালন করেছে। আশা করছি, মাছের সরবরাহ বাড়বে। এতে বাজারে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের দাম কিছুটা কমতে পারে। ব্যবসাও জমে উঠবে।’
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মূল লক্ষ্য ছিল ইলিশের উৎপাদন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা। আমরা সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছি। জেলেরা সরাসরি এর সুফল পাবে। প্রণোদনার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তার বিষয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
৩১ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৫২
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদ ঘোষিত তিন দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (৩১ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক শিক্ষার্থী ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের লেবুখালী ব্রিজ টোলপ্লাজায় অবস্থান নেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ঘণ্টাব্যাপী চলা এ কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা দাবি দাবির পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে দুপুর ১টার দিকে কর্মসূচি শেষ করে তারা পুনরায় ক্যাম্পাসে ফিরে যান।
কৃষিবিদ ঐক্য পরিষদের ৩ দফা দাবি হচ্ছে-
১। ডিএই, বিএডিসিসহ অন্যান্য সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানে ১০ম গ্রেড (উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা/ উপ-সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা/সমমান) কৃষিবিদদের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
২। নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতীত ৯ম গ্রেডে (বিএডিসি এর কোটা বাতিল) পদোন্নতির কোনো সুযোগ রাখা যাবে না।
৩। কৃষি অথবা কৃষি সংশ্লিষ্ট বিষয়ক স্নাতক ব্যতীত নামের সাথে ‘কৃষিবিদ’ পদবি ব্যবহার করা যাবে না। এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৪৩
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
গনঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে পটুয়াখালীর বাউফলে গনঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগষ্ট) বিকেল ৫ টার দিকে বাউফল থানা সংলগ্ন দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে দলীয় অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, গনঅধিকার পরিষদের বাউফল উপজেলা শাখার আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. হাবিবুর রহমান, সদস্য সচিব সাকিল আহম্মেদ, ছাত্র অধিকার পরিষদের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদুল ইসলাম, বাউফল উপজেলা যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হাসান মাহমুদ, পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের যুগ্ম আহ্ধসঢ়;বায়ক মো. রুহুল আমিন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা ভিভি নুরুল হক নূরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
৩০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:০৬
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া গ্রামের “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানে চাঁদার দাবিতে হামলা ও লুটপাটের অভিযোগে জড়িতদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল সারে ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাব বীর উত্তম সামসুল আলম তালুকদার মিলনায়তন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে “শান্তির ঠিকানা” গণকবরস্থানের কর্তৃপক্ষ।
লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের প্রতিনিধি মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি অভিযোগ করেন, গত ১১ ফেব্রæয়ারি দুপুরে কবরস্থানের সীমানা প্রাচীর নির্মাণের সময় আবুবকর শিপন, নাহিদ, কালাম, সোহেল ও জব্বার মৃধাসহ আরও কয়েকজন ব্যক্তি দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তারা হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায়।
এতে প্রায় তিন লাখ ছাপান্ন হাজার টাকার মালামাল লুট হয়ে যায় বলে দাবি করেন তিনি। এসময় স্থানীয় মদনপুরা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাঁধা দিলে হামলাকারীরা তাদের উপরও চড়াও হয়।
পরে ১৪ ফেব্রæয়ারি বাউফল থানায় দ্রæত বিচার আইনের ৪ ও ৫ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। অভিযুক্ত আবুবকর শিপন বলেন, “ঘটনার তদন্ত করছেন থানার তদন্ত কর্মকর্তা আতিকুল ইসলাম।
কিন্তু তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই আমাদের বিরুদ্ধে বারবার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।” বাউফল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তে চাঁদাবাজি ও হামলার প্রমাণ পাওয়া গেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.