১১ জুন, ২০২৫ ০৯:০৩
ইলিশের প্রজনন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকারের ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে হচ্ছে বুধবার (১১ জুন) মধ্যরাতে। ইতোমধ্যেই সমুদযাত্রার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন উপকূলের জেলেরা। দীর্ঘ দুইমাস পরে ফের সমুদ্রে মাছ ধরতে নামছেন উপকূলীয় জেলেরা। নীল জলরাশির বুকে এবার তারা পাড়ি দিচ্ছেন এক বুক স্বপ্ন, কিছুটা শঙ্কা আর অনেকটা প্রত্যাশা নিয়ে।
আলীপুর ও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রজুড়ে ফিরে এসেছে কর্মচাঞ্চল্য। ট্রলার পরিষ্কার, জাল সেলাই, ইঞ্জিন মেরামত, বরফ ও খাদ্য মজুতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন হাজারো জেলে। এককথায় সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন তারা।
জানা গেছে, ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করতে ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছিল সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সময়ের অসামঞ্জস্যতা এবং জেলেদের দাবির প্রেক্ষিতে এবার সময় পরিবর্তন করে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নির্ধারণ করা হয়।
এই সময়ে সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরা, পরিবহন, সংরক্ষণ ও বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছে। আইন ভঙ্গকারীদের জেল ও জরিমানাও দেওয়া হয়েছে। জেলেসহ মৎস্য সংশ্লিষ্টদের আশা এবার সমুদ্রে ধরা পড়বে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। তবে নিষেধাজ্ঞার সময় অনেক প্রকৃত জেলে সরকারি প্রনোদনার চাল পায়নি বলে জানিয়েছেন। এছাড়া যারা পেয়েছেন তাদের প্রণোদনা বাড়ানোর দাবি।
আলীপুর বন্দরের জেলে ইউনূস মিয়া বলেন, ‘আমি ২৩ বছর ধরে সমুদ্রে যাই। কিন্তু এখনও সরকারি প্রণোদনার তালিকায় আমার নাম নেই। বরং দেখেছি, যারা জেলে নয় তারাও চাল পেয়েছে। আমরা চাই প্রকৃত জেলেদের তালিকাভুক্ত করা হোক।’
জেলে কাদের পহলান বলেন, ‘৫৮ দিন ধরে ধারদেনা করে চলেছি। সরকার যে চাল দিয়েছে, তা দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব হয়নি। এখন সমুদ্রে নেমেও যদি ইলিশ না পাই, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে।’
মন্নান নামে আরেক জেলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমর সরকারের নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করেছি। এখন সমুদ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, এবার কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়বে।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা মিয়া বলেন, ‘জেলেরা সঠিকভাবে সরকারের নিষেধাজ্ঞা পালন করেছে। আশা করছি, মাছের সরবরাহ বাড়বে। এতে বাজারে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের দাম কিছুটা কমতে পারে। ব্যবসাও জমে উঠবে।’
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মূল লক্ষ্য ছিল ইলিশের উৎপাদন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা। আমরা সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছি। জেলেরা সরাসরি এর সুফল পাবে। প্রণোদনার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তার বিষয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
ইলিশের প্রজনন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সরকারের ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে হচ্ছে বুধবার (১১ জুন) মধ্যরাতে। ইতোমধ্যেই সমুদযাত্রার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন উপকূলের জেলেরা। দীর্ঘ দুইমাস পরে ফের সমুদ্রে মাছ ধরতে নামছেন উপকূলীয় জেলেরা। নীল জলরাশির বুকে এবার তারা পাড়ি দিচ্ছেন এক বুক স্বপ্ন, কিছুটা শঙ্কা আর অনেকটা প্রত্যাশা নিয়ে।
আলীপুর ও মহিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রজুড়ে ফিরে এসেছে কর্মচাঞ্চল্য। ট্রলার পরিষ্কার, জাল সেলাই, ইঞ্জিন মেরামত, বরফ ও খাদ্য মজুতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন হাজারো জেলে। এককথায় সবধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন তারা।
জানা গেছে, ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করতে ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছিল সরকার। তবে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সময়ের অসামঞ্জস্যতা এবং জেলেদের দাবির প্রেক্ষিতে এবার সময় পরিবর্তন করে ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নির্ধারণ করা হয়।
এই সময়ে সমুদ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মাছ ধরা, পরিবহন, সংরক্ষণ ও বিক্রয় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করেছে। আইন ভঙ্গকারীদের জেল ও জরিমানাও দেওয়া হয়েছে। জেলেসহ মৎস্য সংশ্লিষ্টদের আশা এবার সমুদ্রে ধরা পড়বে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। তবে নিষেধাজ্ঞার সময় অনেক প্রকৃত জেলে সরকারি প্রনোদনার চাল পায়নি বলে জানিয়েছেন। এছাড়া যারা পেয়েছেন তাদের প্রণোদনা বাড়ানোর দাবি।
আলীপুর বন্দরের জেলে ইউনূস মিয়া বলেন, ‘আমি ২৩ বছর ধরে সমুদ্রে যাই। কিন্তু এখনও সরকারি প্রণোদনার তালিকায় আমার নাম নেই। বরং দেখেছি, যারা জেলে নয় তারাও চাল পেয়েছে। আমরা চাই প্রকৃত জেলেদের তালিকাভুক্ত করা হোক।’
জেলে কাদের পহলান বলেন, ‘৫৮ দিন ধরে ধারদেনা করে চলেছি। সরকার যে চাল দিয়েছে, তা দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব হয়নি। এখন সমুদ্রে নেমেও যদি ইলিশ না পাই, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে।’
মন্নান নামে আরেক জেলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমর সরকারের নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করেছি। এখন সমুদ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। আশা করছি, এবার কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ইলিশ ধরা পড়বে।’
মহিপুর মৎস্য আড়ৎদার মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজু আহমেদ রাজা মিয়া বলেন, ‘জেলেরা সঠিকভাবে সরকারের নিষেধাজ্ঞা পালন করেছে। আশা করছি, মাছের সরবরাহ বাড়বে। এতে বাজারে ইলিশসহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের দাম কিছুটা কমতে পারে। ব্যবসাও জমে উঠবে।’
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার মূল লক্ষ্য ছিল ইলিশের উৎপাদন ও সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য রক্ষা। আমরা সফলভাবে তা বাস্তবায়ন করেছি। জেলেরা সরাসরি এর সুফল পাবে। প্রণোদনার পাশাপাশি আর্থিক সহায়তার বিষয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
১২ জুন, ২০২৫ ১৬:১৯
পটুয়াখালীর বাউফলে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সন্ধ্যা সারে ৭টার দিকে বগা ফেরিঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বাউফল অস্থায়ী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট তকী।
অভিযানকালে প্রায় ১০টি বাস আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও এসিল্যান্ড প্রতীক কুমার কুন্ডু উপস্থিত থেকে “মুন পরিবহন”-এর দুটি, “বাউফল ট্রাভেলস” ও “আল মদিনা ট্রাভেলস”-এর একটি করে বাসকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সেনাবাহিনী অতিরিক্ত ভাড়ার অভিযোগ যাচাই করে তাৎক্ষণিকভাবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত অর্থ ফেরতের ব্যবস্থা করে। তবে বেশ কিছু বাসচালক ও স্টাফ যাত্রীদের রেখে পালিয়ে যান। তাদের খুঁজে পেতে সংশ্লিষ্ট মালিকদের ডেকে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, সাধারণ সময়ে দশমিনা-বাউফল-ঢাকা রুটে ভাড়া ৬০০ টাকা হলেও ঈদের সময়ে তা বাড়িয়ে ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে।
সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তকী বলেন, “জাল ভাড়ার তালিকা বানিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযানে এর সত্যতা মেলে। ঈদ যাত্রায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি রোধে আমাদের অভিযান চলবে।”
পটুয়াখালীর বাউফলে ঈদ যাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সন্ধ্যা সারে ৭টার দিকে বগা ফেরিঘাট এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন বাউফল অস্থায়ী সেনা ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট তকী।
অভিযানকালে প্রায় ১০টি বাস আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও এসিল্যান্ড প্রতীক কুমার কুন্ডু উপস্থিত থেকে “মুন পরিবহন”-এর দুটি, “বাউফল ট্রাভেলস” ও “আল মদিনা ট্রাভেলস”-এর একটি করে বাসকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
সেনাবাহিনী অতিরিক্ত ভাড়ার অভিযোগ যাচাই করে তাৎক্ষণিকভাবে যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া অতিরিক্ত অর্থ ফেরতের ব্যবস্থা করে। তবে বেশ কিছু বাসচালক ও স্টাফ যাত্রীদের রেখে পালিয়ে যান। তাদের খুঁজে পেতে সংশ্লিষ্ট মালিকদের ডেকে পাঠানো হয়েছে।
ভুক্তভোগী যাত্রীরা জানান, সাধারণ সময়ে দশমিনা-বাউফল-ঢাকা রুটে ভাড়া ৬০০ টাকা হলেও ঈদের সময়ে তা বাড়িয়ে ৯০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে।
সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তকী বলেন, “জাল ভাড়ার তালিকা বানিয়ে যাত্রীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযানে এর সত্যতা মেলে। ঈদ যাত্রায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি রোধে আমাদের অভিযান চলবে।”
১২ জুন, ২০২৫ ১৪:৩০
পটুয়াখালীতে আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে ডায়রিয়ার সংক্রমণ। গত কয়েকদিন ধরে অতিমাত্রায় গরমের প্রভাবে এর মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩৪ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী, যার মধ্যে অধিকাংশই শিশু। আবহাওয়া পরিবর্তন ও বিশুদ্ধ পানির অভাবকে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়ার প্রভাবে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে । বর্তমানে ৩৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, যাদের মধ্যে ১ থেকে ১০ বছর বয়সী প্রায় ২০ জন শিশু।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জানান, গত কয়েকদিন ধরে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তিনি বলেন, “এই আবহাওয়ায় পানিবাহিত রোগ দ্রুত ছড়ায়। দূষিত পানি পান এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার ডায়রিয়ার অন্যতম কারণ।” আক্রান্ত শিশুদের অনেকেই জ্বর, বমি এবং পানিশূন্যতায় ভুগছে। চিকিৎসকরা আক্রান্তদের পর্যাপ্ত তরল এবং স্যালাইন গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছেন। যেসব শিশুর পানিশূন্যতা গুরুতর, তাদের শিরায় স্যালাইন দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ডায়রিয়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় পর্যাপ্ত বেড, ঔষধ এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হয়েছে। রোগীদের জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবাও চালু রয়েছে। এদিকে জনসাধারণকে বিশুদ্ধ পানি পান, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ডায়রিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পটুয়াখালীতে আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে ডায়রিয়ার সংক্রমণ। গত কয়েকদিন ধরে অতিমাত্রায় গরমের প্রভাবে এর মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ৩৪ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী, যার মধ্যে অধিকাংশই শিশু। আবহাওয়া পরিবর্তন ও বিশুদ্ধ পানির অভাবকে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন চিকিৎসকরা।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গরম এবং আর্দ্র আবহাওয়ার প্রভাবে ডায়রিয়ার প্রকোপ বাড়ছে । বর্তমানে ৩৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন, যাদের মধ্যে ১ থেকে ১০ বছর বয়সী প্রায় ২০ জন শিশু।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জানান, গত কয়েকদিন ধরে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তিনি বলেন, “এই আবহাওয়ায় পানিবাহিত রোগ দ্রুত ছড়ায়। দূষিত পানি পান এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার ডায়রিয়ার অন্যতম কারণ।” আক্রান্ত শিশুদের অনেকেই জ্বর, বমি এবং পানিশূন্যতায় ভুগছে। চিকিৎসকরা আক্রান্তদের পর্যাপ্ত তরল এবং স্যালাইন গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছেন। যেসব শিশুর পানিশূন্যতা গুরুতর, তাদের শিরায় স্যালাইন দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ডায়রিয়া পরিস্থিতি মোকাবিলায় পর্যাপ্ত বেড, ঔষধ এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হয়েছে। রোগীদের জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসাসেবাও চালু রয়েছে। এদিকে জনসাধারণকে বিশুদ্ধ পানি পান, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ এবং ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ডায়রিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
১২ জুন, ২০২৫ ১৩:৩৬
পটুয়াখালীর ঐতিহ্যবাহী বাউফল প্রেসক্লাবের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেন।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বেলা ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাবের বীরউত্তম সামছুল আলম তালুকদার মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাউফল প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. জলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিনের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি নেতা মুহাম্মদ মুনির হোসেন বলেন, আমি সব সময়ই সাংবাদিক বান্ধব একজন মানুষ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এস এম হলের যখন ভিপি ছিলাম, তখন সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার সখ্যতা ছিল বন্ধুদের মত। বাউফলের প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক থাকবে আরো গভীর ।
তিনি আরো বলেন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে । বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল চায় ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
আমি বাউফলের সর্বসাধারন মানুষের পাশে ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলেও সবসময় ছিলাম বর্তমানেও আছি ভবিষ্যতেও থাকবো। আপনারা আমাকে আপনাদের পাশে রাখবেন। আমাকে দিক নির্দেশনা দিয়ে সঞায়তা করুন।
আমি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমার দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো।দল আমাকে মনোনয়ন না দিলেও আমি দলের স্বার্থে দলের মনোনীত প্রাথীর পক্ষে কাজ করবো।
এ সময় বাউফল প্রেসক্লাবের সকল সদস্যসহ উপস্থিত ছিলেন বাউফল উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল গনি শিকদার, সদস্য সচিব আপেল মাহামুদ ফিরোজ, পৌর বিএনপির সাধারন সম্পাদক এটিএম মিজানুর রহমানি খোকন, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের আহবায়ক মোঃ খলিলুর রহমান ও সদস্য সচিব প্রভাষক নাইম শিকদার তারেক সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
পটুয়াখালীর ঐতিহ্যবাহী বাউফল প্রেসক্লাবের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুহম্মদ মুনির হোসেন।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বেলা ১১টায় বাউফল প্রেসক্লাবের বীরউত্তম সামছুল আলম তালুকদার মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাউফল প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. জলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে, সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিনের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি নেতা মুহাম্মদ মুনির হোসেন বলেন, আমি সব সময়ই সাংবাদিক বান্ধব একজন মানুষ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ এস এম হলের যখন ভিপি ছিলাম, তখন সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার সখ্যতা ছিল বন্ধুদের মত। বাউফলের প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক থাকবে আরো গভীর ।
তিনি আরো বলেন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে । বাংলাদেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল চায় ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
আমি বাউফলের সর্বসাধারন মানুষের পাশে ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলেও সবসময় ছিলাম বর্তমানেও আছি ভবিষ্যতেও থাকবো। আপনারা আমাকে আপনাদের পাশে রাখবেন। আমাকে দিক নির্দেশনা দিয়ে সঞায়তা করুন।
আমি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমার দলের কাছে মনোনয়ন চাইবো।দল আমাকে মনোনয়ন না দিলেও আমি দলের স্বার্থে দলের মনোনীত প্রাথীর পক্ষে কাজ করবো।
এ সময় বাউফল প্রেসক্লাবের সকল সদস্যসহ উপস্থিত ছিলেন বাউফল উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল গনি শিকদার, সদস্য সচিব আপেল মাহামুদ ফিরোজ, পৌর বিএনপির সাধারন সম্পাদক এটিএম মিজানুর রহমানি খোকন, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক দলের আহবায়ক মোঃ খলিলুর রহমান ও সদস্য সচিব প্রভাষক নাইম শিকদার তারেক সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.