
২২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২১:২১
খামার করে অতীতে সংকটে পড়া ভোলার বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক পোল্ট্রি খামারি চুক্তিবদ্ধ ব্রয়লার ফার্মিংয়ে (সিবিএফ) যুক্ত হয়েছেন। এ ব্যবস্থায় খামারির আয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সংসারে সচ্ছলতাও ফিরেছে। করোনা মহামারিতে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে বন্ধ হয়ে যাওয়া খামারগুলোও সিবিএফ সুবিধায় পুনরায় মুরগি উৎপাদনে ফিরেছে বলে জানিয়েছেন জেলার অধিকাংশ খামারি।
খামারিরা জানান, চুক্তিভিত্তিক খামার ব্যবস্থায় কম্পানি এক দিনের বাচ্চা, খাদ্য ও ওষুধসহ সব ধরনের উপকরণ খামারের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়। মেয়াদ শেষে মুরগিও বিক্রি করে দেয়। মুরগির বাজার কম থাকলে কম্পানির লোকসান হলেও খামারিদের কোনো লোকসান বহন করতে হয় না।
‘চুক্তিভিত্তিক খামার হাঁস-মুরগি পালনকে নতুন জীবন দিয়েছে। এটি মানুষের জন্য পুঁজি বিনিয়োগ ছাড়াই অর্থ উপার্জনের সুযোগ তৈরি করেছে,’ চরফ্যাশন উপজেলার জনতা রোডের হাঁস-মুরগির উপকরণ ব্যবসায়ী নুরুন্নবী মিয়া (৪৬) ১৪ ডিসেম্বর এ কথা বলেন।
১০ হাজার মুরগির খামার পরিচালনাকারী এই ব্যবসায়ী জানান, চুক্তিভিত্তিক খামারিরা কম্পানি থেকে বিনা মূল্যে সব উপকরণের পাশপাশি পরিকল্পিত খামার গড়তে কারিগরি পরামর্শ পান। এ ছাড়া কখনো কখনো বাজারদর ভালো না থাকায় কম্পানি কম দামে মুরগি বিক্রি করলেও তাতে খামারিদের ওপর কোনো প্রভাব পড়ে না। বরং চুক্তি অনুযায়ী লাভ পান।
যেহেতু কোনো পরিস্থিতিতেই উদ্যোক্তা ক্ষতির সম্মুখীন হন না, তাই যারা কখনো হাঁস-মুরগির খামার করার কথা ভাবেননি, তারাও সিবিএফ-এর খামারি হয়ে উঠছেন, তিনি আরো যোগ করেন।
বোরহানউদ্দিন উপজেলার বোরহানগঞ্জের মাহিয়া পোল্ট্রি ফিডসের স্বত্বাধিকারী আব্দুল মান্নান মোল্লা জানান, স্থানীয় ডিলারদের একটি অংশ উচ্চ মূল্যে উপকরণ বিক্রি করে মুরগি চাষিদের সুবিধা নিয়েছে, যার ফলে খামারিরা ঋণের জালে আটকে পড়েছেন। তিনি বলেন, ‘কাজী ফার্মের চুক্তিবদ্ধ খামার পোল্ট্রি ব্যবসাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বর্তমানে এই দ্বীপজেলায় পর্যাপ্ত ব্রয়লার মুরগি পাওয়া যায়।
তিনি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘ডিলারদের সঙ্গে ব্যবসা করাকালে একাধিকবার প্রতারিত হয়েছেন। একবার একজন ডিলার কৌশলে আমার কাছ থেকে একটি ফাঁকা চেক নিয়ে আমার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার মামলা করেছিলেন। পরে স্থানীয় সালিসের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে পেরেছি।’
চরফ্যাশনের কাশেমগঞ্জের একটি মসজিদের সাবেক ইমাম হাফেজ মোহাম্মদ ওয়াহিদ (৫৫) অতীত স্মৃতিচারণা করে জানান, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে তিনি একে একে তিনজন ডিলারের সাথে ব্যবসা করেছিলেন। আর এরই মধ্যে খামারে লোকসানের কারণে ৬,০০,০০০ টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তখন খামার বন্ধ করতে বাধ্য হলেও ঋণের দায় মেটাতে আমার ছেলেকে একজন ডিলারের দোকানে কাজ করাতে বাধ্য হয়েছি।
তিনি বলেন ‘২০২১ সালে চুক্তিবদ্ধ খামারে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কমিশনের টাকায় পরিবারের খরচ মিটিয়ে ডিলারদের অতীতের ঋণ পরিশোধ করছি। বর্তমানে আমার ৩,০০০ মুরগির খামার থেকে প্রতি ব্যাচে গড়ে ৮৮,০০০ টাকা পাচ্ছি।’
একটি ওষুধ কম্পানির বিপণন প্রতিনিধি চরফ্যাশনের দক্ষিণ আদর্শপাড়ায় চুক্তিবদ্ধ খামারি ইয়াকুব আলী (৪৫) তার ১,০০০ মুরগির খামার থেকে ১১টি ব্যাচে ৩,০০,০০০ টাকা লাভ করার তথ্য জানিয়ে বলেন, “ডিলারদের সঙ্গে পোল্ট্রি ব্যবসায় বেশির ভাগ খামারি ঋণেগ্রস্ত হয়ে পড়েন। তবে চুক্তিবদ্ধ খামারে ঋণের কোনো মানসিক চাপ থাকে না। যে কারণে অদূর ভবিষ্যতে আমি ১০,০০০টি মুরগি সম্প্রসারণের স্বপ্ন দেখিছি।’
একই থানার হালিমাবাদের কৃষক ওহিদুল হক (৪৫) বলেন, ডিলাররা প্রায়ই কৃষকদের জন্য ঋণের ফাঁদ তৈরি করে। ‘আমি চুক্তিবদ্ধ খামারে যুক্ত হওয়ার পর থেকে লোকসান এবং ঋণের বোঝা থেকে চাপমুক্ত হয়েছি। কোনো টেনশন নেই। সাম্প্রতিক সময়ে ৩,০০০ মুরগি পালন করে আমি ৯১,০০০ টাকা লাভ করেছি,’ তিনি উল্লেখ করেন।
জেলা সদরের কুঞ্জপট্টির প্রবাসফেরত তাজউদ্দিন (৪৯) দুই দফায় ডিলারদের সঙ্গে মুরগির খামার করে ১২ লাখ টাকা লোকসান গুনে ২০২১ সালে খামার গুটিয়েছিলেন। ২০২২ সালে সিবিএফ-এর আওতায় নতুন করে খামার শুরু করে এখন ৬,০০০ মুরগির শেড থেকে প্রতি ব্যাচে ২,৬৫,০০০ টাকা লাভ করছেন। ‘আমি আমার নিজের জমিতে ৫০,০০০ মুরগি পালনের জন্য বেশ কয়েকটি শেড স্থাপন করতে চাই,’ তিনি তার স্বপ্নের কথা বলেন।
ডিলার ও খামারিদের কাছ থেকে মুরগি সংগ্রহ করে পাইকারি বাজারে সরবরাহকারী ভোলার শশীভূষণের ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন (৩৪) বলেন, ‘সিবিএফ পোল্ট্রি ব্যবসায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। সচেতন পুরনো খামারিদের পাশাপাশি নতুন অনেকে এ ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছেন। ফলে আগে এই দ্বীপজেলায় মুরগির চাহিদা ও উত্পাদনে যে ঘাটতি ছিল, তা পূরণ হয়েও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সরবরাহ হচ্ছে। ফলে এই ব্যবসায় মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব কমেছে।’
খামার করে অতীতে সংকটে পড়া ভোলার বিপুলসংখ্যক প্রান্তিক পোল্ট্রি খামারি চুক্তিবদ্ধ ব্রয়লার ফার্মিংয়ে (সিবিএফ) যুক্ত হয়েছেন। এ ব্যবস্থায় খামারির আয় নিশ্চিত হয়েছে। তাদের সংসারে সচ্ছলতাও ফিরেছে। করোনা মহামারিতে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে বন্ধ হয়ে যাওয়া খামারগুলোও সিবিএফ সুবিধায় পুনরায় মুরগি উৎপাদনে ফিরেছে বলে জানিয়েছেন জেলার অধিকাংশ খামারি।
খামারিরা জানান, চুক্তিভিত্তিক খামার ব্যবস্থায় কম্পানি এক দিনের বাচ্চা, খাদ্য ও ওষুধসহ সব ধরনের উপকরণ খামারের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়। মেয়াদ শেষে মুরগিও বিক্রি করে দেয়। মুরগির বাজার কম থাকলে কম্পানির লোকসান হলেও খামারিদের কোনো লোকসান বহন করতে হয় না।
‘চুক্তিভিত্তিক খামার হাঁস-মুরগি পালনকে নতুন জীবন দিয়েছে। এটি মানুষের জন্য পুঁজি বিনিয়োগ ছাড়াই অর্থ উপার্জনের সুযোগ তৈরি করেছে,’ চরফ্যাশন উপজেলার জনতা রোডের হাঁস-মুরগির উপকরণ ব্যবসায়ী নুরুন্নবী মিয়া (৪৬) ১৪ ডিসেম্বর এ কথা বলেন।
১০ হাজার মুরগির খামার পরিচালনাকারী এই ব্যবসায়ী জানান, চুক্তিভিত্তিক খামারিরা কম্পানি থেকে বিনা মূল্যে সব উপকরণের পাশপাশি পরিকল্পিত খামার গড়তে কারিগরি পরামর্শ পান। এ ছাড়া কখনো কখনো বাজারদর ভালো না থাকায় কম্পানি কম দামে মুরগি বিক্রি করলেও তাতে খামারিদের ওপর কোনো প্রভাব পড়ে না। বরং চুক্তি অনুযায়ী লাভ পান।
যেহেতু কোনো পরিস্থিতিতেই উদ্যোক্তা ক্ষতির সম্মুখীন হন না, তাই যারা কখনো হাঁস-মুরগির খামার করার কথা ভাবেননি, তারাও সিবিএফ-এর খামারি হয়ে উঠছেন, তিনি আরো যোগ করেন।
বোরহানউদ্দিন উপজেলার বোরহানগঞ্জের মাহিয়া পোল্ট্রি ফিডসের স্বত্বাধিকারী আব্দুল মান্নান মোল্লা জানান, স্থানীয় ডিলারদের একটি অংশ উচ্চ মূল্যে উপকরণ বিক্রি করে মুরগি চাষিদের সুবিধা নিয়েছে, যার ফলে খামারিরা ঋণের জালে আটকে পড়েছেন। তিনি বলেন, ‘কাজী ফার্মের চুক্তিবদ্ধ খামার পোল্ট্রি ব্যবসাকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। উত্পাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বর্তমানে এই দ্বীপজেলায় পর্যাপ্ত ব্রয়লার মুরগি পাওয়া যায়।
তিনি ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘ডিলারদের সঙ্গে ব্যবসা করাকালে একাধিকবার প্রতারিত হয়েছেন। একবার একজন ডিলার কৌশলে আমার কাছ থেকে একটি ফাঁকা চেক নিয়ে আমার বিরুদ্ধে ১২ লাখ টাকার মামলা করেছিলেন। পরে স্থানীয় সালিসের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে পেরেছি।’
চরফ্যাশনের কাশেমগঞ্জের একটি মসজিদের সাবেক ইমাম হাফেজ মোহাম্মদ ওয়াহিদ (৫৫) অতীত স্মৃতিচারণা করে জানান, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে তিনি একে একে তিনজন ডিলারের সাথে ব্যবসা করেছিলেন। আর এরই মধ্যে খামারে লোকসানের কারণে ৬,০০,০০০ টাকা ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। তখন খামার বন্ধ করতে বাধ্য হলেও ঋণের দায় মেটাতে আমার ছেলেকে একজন ডিলারের দোকানে কাজ করাতে বাধ্য হয়েছি।
তিনি বলেন ‘২০২১ সালে চুক্তিবদ্ধ খামারে যুক্ত হওয়ার পর থেকে কমিশনের টাকায় পরিবারের খরচ মিটিয়ে ডিলারদের অতীতের ঋণ পরিশোধ করছি। বর্তমানে আমার ৩,০০০ মুরগির খামার থেকে প্রতি ব্যাচে গড়ে ৮৮,০০০ টাকা পাচ্ছি।’
একটি ওষুধ কম্পানির বিপণন প্রতিনিধি চরফ্যাশনের দক্ষিণ আদর্শপাড়ায় চুক্তিবদ্ধ খামারি ইয়াকুব আলী (৪৫) তার ১,০০০ মুরগির খামার থেকে ১১টি ব্যাচে ৩,০০,০০০ টাকা লাভ করার তথ্য জানিয়ে বলেন, “ডিলারদের সঙ্গে পোল্ট্রি ব্যবসায় বেশির ভাগ খামারি ঋণেগ্রস্ত হয়ে পড়েন। তবে চুক্তিবদ্ধ খামারে ঋণের কোনো মানসিক চাপ থাকে না। যে কারণে অদূর ভবিষ্যতে আমি ১০,০০০টি মুরগি সম্প্রসারণের স্বপ্ন দেখিছি।’
একই থানার হালিমাবাদের কৃষক ওহিদুল হক (৪৫) বলেন, ডিলাররা প্রায়ই কৃষকদের জন্য ঋণের ফাঁদ তৈরি করে। ‘আমি চুক্তিবদ্ধ খামারে যুক্ত হওয়ার পর থেকে লোকসান এবং ঋণের বোঝা থেকে চাপমুক্ত হয়েছি। কোনো টেনশন নেই। সাম্প্রতিক সময়ে ৩,০০০ মুরগি পালন করে আমি ৯১,০০০ টাকা লাভ করেছি,’ তিনি উল্লেখ করেন।
জেলা সদরের কুঞ্জপট্টির প্রবাসফেরত তাজউদ্দিন (৪৯) দুই দফায় ডিলারদের সঙ্গে মুরগির খামার করে ১২ লাখ টাকা লোকসান গুনে ২০২১ সালে খামার গুটিয়েছিলেন। ২০২২ সালে সিবিএফ-এর আওতায় নতুন করে খামার শুরু করে এখন ৬,০০০ মুরগির শেড থেকে প্রতি ব্যাচে ২,৬৫,০০০ টাকা লাভ করছেন। ‘আমি আমার নিজের জমিতে ৫০,০০০ মুরগি পালনের জন্য বেশ কয়েকটি শেড স্থাপন করতে চাই,’ তিনি তার স্বপ্নের কথা বলেন।
ডিলার ও খামারিদের কাছ থেকে মুরগি সংগ্রহ করে পাইকারি বাজারে সরবরাহকারী ভোলার শশীভূষণের ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন (৩৪) বলেন, ‘সিবিএফ পোল্ট্রি ব্যবসায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। সচেতন পুরনো খামারিদের পাশাপাশি নতুন অনেকে এ ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছেন। ফলে আগে এই দ্বীপজেলায় মুরগির চাহিদা ও উত্পাদনে যে ঘাটতি ছিল, তা পূরণ হয়েও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সরবরাহ হচ্ছে। ফলে এই ব্যবসায় মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব কমেছে।’
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪৮
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৪১
২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৪:৩৮

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৭:০৩
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় তিন ইটভাটাকে ৯ লাখ টাকা জরিমানা করেছে প্রশাসন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকেলে ভোলা জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে এসব ইটভাটাকে জরিমানা করা হয়।
অভিযানে দণ্ডপ্রাপ্ত ইটভাটাগুলো হলো, হাকিমউদ্দিনের দালালপুরে মেসার্স এস এন এস ব্রিকস, কুঞ্জেরহাটের মেসার্স রাকিব ব্রিকস ও মেসার্স মোল্লা ব্রিকস।
এদের মধ্যে এস এন এস ব্রিকস ও মোল্লা ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা করে এবং রাকিব ব্রিকসকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অভিযান চলাকালে ফায়ার সার্ভিসের পাম্প মেশিন ব্যবহার করে ইটভাটার আগুন নিভিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয় এবং কাঁচা ইট ধ্বংস করা হয়।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন নৌবাহিনী, পুলিশ লাইন, বোরহানউদ্দিন থানার পুলিশ এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলার ফায়ার সার্ভিস।
মোবাইল কোর্টে নেতৃত্ব দেন ভোলা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজবীউল ইসলাম ইসকেম এবং মোঃ জয়নাল আবেদীন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পরিবেশ রক্ষা ও জনস্বার্থে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১১:৫৩
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে ঘিরে যখন দেশজুড়ে উৎসবের আমেজ, তখন কুয়াশার বাধায় মুন্সিগঞ্জে আটকা পড়ে ভোলা চরফ্যাশন ও মনপুরাসহ বরিশাল থেকে আসা নেতা-কর্মীদের বিশাল বহর। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) ভোরে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীতে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীসহ ৫টি যাত্রীবাহী লঞ্চ জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মেঘনা নদী অতিক্রম করে মুন্সিগঞ্জ সীমানায় ধলেশ্বরীতে পৌঁছালে ঘন কুয়াশায় কারণে নৌপথের অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে জরুরি যাত্রা বিরতি দেয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টার বেশি সময় যাত্রা বিরতি শেষে সকাল ১০টা ১৬ মিনিটে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
এর আগে, যাত্রা বিরতি চলাকালে ভোলা থেকে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীরা জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দীর্ঘদিন পর কাছ থেকে দেখার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল ও দ্বীপ জেলা ভোলা থেকে, বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ছয়টার দিকে প্রায় দেড় হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে যাত্রীবাহী লঞ্চ ফারহান-৮।
মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন নামের এক বিএনপি কর্মী জানান, ভোলা ৪ আসনের বিএনপি মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের এমপি প্রার্থী নুর ইসলাম নয়নের উদ্যোগে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা জানাতে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন নেতা-কর্মীরা। যাত্রাপথে ঘন কুয়াশায় যাত্রীবাহী লঞ্চ গুলোর জরুরি বিরতি দেয়া হয় মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায়।
লঞ্চ যাত্রী ও মনপুরা উপজেলা যুবদলের সভাপতি শামসু মোল্লা জানান, পৌষের কনকনে শীত উপেক্ষা করে রাজধানীতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের মিলন-মেলায় অংশ নিয়ে ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে সুদূর ভোলার প্রত্যন্ত এলাকা থেকে রাজধানীর উদ্দেশ্যে ছুটে এসেছেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরা ঘিরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। ভোলা থেকে সংবর্ধনার উদ্দেশ্যে আগত বিএনপি নেতা-কর্মীদের মাঝে। তবে ঘন কুয়াশার কারণে যাত্রা বিরতি দেয় বেশ কয়েকটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
ঘন কুয়াশায় জরুরি যাত্রা বিরতির বিষয়টি নিশ্চিত করে ফারহান-৮ লঞ্চের লাইন মাস্টার রুহুল আমিন কিবরিয়া জানান, প্রায় চার ঘণ্টা যাত্রা বিরতি শেষে রাজধানীর উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করা হয়। তবে তীব্র ঘন কুয়াশার কারণে নৌপথের কোনও কিছু দেখতে না পাওয়ায়। মেঘনা ও ধলেশ্বরী নদীতে জরুরি যাত্রা বিরতি দিতে বাধ্য হয়েছে বেশ কয়েকটি লঞ্চ। এতে প্রায় সাত হাজার বিএনপি নেতা-কর্মী আটকা পড়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনাল এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে কয়েক হাজার বিএনপি নেতা-কর্মীকে নিয়ে আটকে থাকতে দেখা গেছে, বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী লঞ্চ, এমভি জাকির সম্রাট-৪, এমভি অথৈ-৩, ফারহান-৮, গ্লোরি অফ শ্রীনগর-৭ ও চাঁদপুর অ্যাডভেঞ্চার-৩ নামের পাঁচটি যাত্রীবাহী লঞ্চ।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ লঞ্চ টার্মিনালের সহযোগী ইজারাদার ও টার্মিনাল ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন।

২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ২২:১৭
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।
ভোলায় পূর্ববিরোধের জেরে সিফাত হাওলাদার নামের বিশোর্ধ্ব ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ক্লোজার বাজার এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত সিফাত ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ও ক্লোজার বাজার এলাকার বাসিন্দা আলাউদ্দিন হাওলাদারের ছেলে। তিনি রাজাপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা ছিলেন।
নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে সিফাত হাওলাদারের সঙ্গে তার চাচাতো ভাইদের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরের দিকে সিফাতের সঙ্গে তার চাচাতো ভাই হাসিব ও সাকিবের হাতাহাতি হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে ক্লোজার বাজার এলাকায় সিফাতকে একা পেয়ে তারাসহ কয়েকজন কুপিয়ে আহত করে রেখে যান।
এসময় সিফাতের ডাক-চিৎকারে স্থানীয়রা ও তার পরিবারের সদস্যরা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করেন। তাকে ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইলিশা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। দোষীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.