১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৮:১৩
পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের (২য় ব্যাচ) নবীন বরণ অনুষ্ঠান উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে পিরোজপুর ডাক দিয়ে যাই–এনজিও অডিটোরিয়ামে এ আয়োজন করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর।
এ সময় গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক, পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী, নবীন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত ছাত্র-জনতার স্মরণে শোক প্রকাশ এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও গীতা পাঠের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. আকতার হোসেন, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. আনিসুর রহমান, পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন, পিবিপ্রবির পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মুছা খান, গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অস্থায়ী ছাত্র হলের প্রভোস্ট ড. এম. এম. আয়ুব হুসাইন, সাইকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান শারমিন ইসলাম নিপা প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, "অনেক ভালো ফলাফল করেও অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনি, কিন্তু তোমরা ভর্তি হতে পেরেছ—এ জন্য তোমাদের শুভেচ্ছা জানাই, তোমাদের আমি ভাগ্যবানই বলব। তবে এটা কেবল সফলতার একটি ধাপ; সামনে তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে আরও অনেক বড় লক্ষ্য ও অর্জন।
আমরা সবাই একে অপরের সহযোগিতায় এগিয়ে যাব।" তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত সুস্থতা ও নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের (২য় ব্যাচ) নবীন বরণ অনুষ্ঠান উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে পিরোজপুর ডাক দিয়ে যাই–এনজিও অডিটোরিয়ামে এ আয়োজন করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর।
এ সময় গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক, পিরোজপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী, নবীন শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত ছাত্র-জনতার স্মরণে শোক প্রকাশ এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও গীতা পাঠের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. আকতার হোসেন, গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. আনিসুর রহমান, পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. কামাল হোসেন, পিবিপ্রবির পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মুছা খান, গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অস্থায়ী ছাত্র হলের প্রভোস্ট ড. এম. এম. আয়ুব হুসাইন, সাইকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান শারমিন ইসলাম নিপা প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, "অনেক ভালো ফলাফল করেও অনেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনি, কিন্তু তোমরা ভর্তি হতে পেরেছ—এ জন্য তোমাদের শুভেচ্ছা জানাই, তোমাদের আমি ভাগ্যবানই বলব। তবে এটা কেবল সফলতার একটি ধাপ; সামনে তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে আরও অনেক বড় লক্ষ্য ও অর্জন।
আমরা সবাই একে অপরের সহযোগিতায় এগিয়ে যাব।" তিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দ্রুত সুস্থতা ও নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
১১ আগস্ট, ২০২৫ ১১:২২
পিরোজপুরের নেছারাবাদে এক স্কুলশিক্ষকের দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইমরান খন্দকারসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রোববার দুপুরে আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে ইমরান খন্দকার, তাঁর ভাই মো. ইকরাম খন্দকার ও শেখ রাহাত হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। মামলার অপর আসামি মিজান খন্দকার জামিনে রয়েছেন।
গত ১৮ জুন কুহুদাসকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. গোলাম কিবরিয়া বাদী হয়ে নেছারাবাদ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, জমি দখল ও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।
গত ১৮ এপ্রিল রাতে তাঁরা শিক্ষক গোলাম কিবরিয়ার পথরোধ করে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় তাঁর জমির গাছ কেটে দখলের চেষ্টা করেন এবং গত শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে তাঁকে আটকে এতিমখানার জন্য রাখা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে মারধর করেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে পিরোজপুর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদ হাসান শাহীন বলেন, ‘বিষয়টি যতটুকু জানি, এটা পারিবারিক বিরোধ থেকে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির দায় সংগঠন নেবে না।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদে এক স্কুলশিক্ষকের দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইমরান খন্দকারসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রোববার দুপুরে আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে ইমরান খন্দকার, তাঁর ভাই মো. ইকরাম খন্দকার ও শেখ রাহাত হোসেনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। মামলার অপর আসামি মিজান খন্দকার জামিনে রয়েছেন।
গত ১৮ জুন কুহুদাসকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মো. গোলাম কিবরিয়া বাদী হয়ে নেছারাবাদ থানায় মামলাটি করেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে চাঁদাবাজি, জমি দখল ও মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।
গত ১৮ এপ্রিল রাতে তাঁরা শিক্ষক গোলাম কিবরিয়ার পথরোধ করে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় তাঁর জমির গাছ কেটে দখলের চেষ্টা করেন এবং গত শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে তাঁকে আটকে এতিমখানার জন্য রাখা ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে মারধর করেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে পিরোজপুর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদ হাসান শাহীন বলেন, ‘বিষয়টি যতটুকু জানি, এটা পারিবারিক বিরোধ থেকে হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির দায় সংগঠন নেবে না।’
০৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৩৭
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে সেবা কার্যক্রম। নামজারীর পরিবর্তে অফিসের ছাদ ভেঙ্গে পড়ে জীবন হারানোর শঙ্কায় থাকে সেবা নিতে আসা লোকজন ও সেবাদাতা কর্মকর্তা-কর্মচারী।
অল্প বৃষ্টি হলেই ছাদ চুষে পানি পড়ে কাগজপত্র নষ্ট হওয়া এখন স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে অফিসের সামনের রাস্তা ডুবে ভূমি কার্যালয়ে পানি ঢুকে অফিসের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও কাগজপত্র নষ্ট হয়েছে কয়েকবার।
ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে নির্মিত এই ভূমি কার্যালয়টি ১৯৯০ সালের ২০ জুলাই তৎকালীন জেলা প্রশাসক গোলাম মাওলা উদ্বোধন করার পর ২৬ বছর বয়সেই ব্যবহারে সক্ষমতা হারিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি বারবার সংস্কার করা হলেও কোনো লাভ হয়নি। ভবনটি অপসারণ করে নতুন ভবন নির্মাণ হওয়ার আগ পর্যন্ত এই জনদুর্ভোগ শেষ হবে বলে মনে করে না ভূমি সেবা গ্রহিতারা।
আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন ভূমি সেবা নিতে আসা রাবেয়া বেগম, মাহফুজ আলম, শেখর দাসসহ অনেকেই। তারা আরো জানান, ভূমি অফিস রাজস্ব আয়ের প্রদান উৎস। এখানে সর্বক্ষণ সাধারণ মানুষ সেবা গ্রহণের জন্য আসে। দ্রুত নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য তাদের দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত দেবনাথ বলেন, ‘গত সপ্তাহে ইউএনও স্যার ভূমি অফিসের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা দেখার জন্য এলে আমার বসার টেবিলের উপরের ছাদে বড় ধরনের ফাটল দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে ছাদের নিচে থাকা মালামাল অপসারণ করে আমার টেবিল চেয়ার অন্য পাশে সরিয়ে বসতে বলেন। ওইদিন অফিস শেষে ঝুঁকিপূর্ণ ছাদের নিচে থাকা মালামাল অপসারণ করে সিলিং ফ্যান চালু করার সাথে সাথে ছাদের ফাটল অংশ ভেঙ্গে। তবে ওই সময় আমিও অন্যরা ওই রুমের বাইরে ছিলাম।’
কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স্বজল মোল্লা বলেন, নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমি অফিস ভবন নির্মাণ করা হবে।
পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কার্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে সেবা কার্যক্রম। নামজারীর পরিবর্তে অফিসের ছাদ ভেঙ্গে পড়ে জীবন হারানোর শঙ্কায় থাকে সেবা নিতে আসা লোকজন ও সেবাদাতা কর্মকর্তা-কর্মচারী।
অল্প বৃষ্টি হলেই ছাদ চুষে পানি পড়ে কাগজপত্র নষ্ট হওয়া এখন স্বাভাবিক নিয়মে পরিণত হয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টিতে অফিসের সামনের রাস্তা ডুবে ভূমি কার্যালয়ে পানি ঢুকে অফিসের প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও কাগজপত্র নষ্ট হয়েছে কয়েকবার।
ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে নির্মিত এই ভূমি কার্যালয়টি ১৯৯০ সালের ২০ জুলাই তৎকালীন জেলা প্রশাসক গোলাম মাওলা উদ্বোধন করার পর ২৬ বছর বয়সেই ব্যবহারে সক্ষমতা হারিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি বারবার সংস্কার করা হলেও কোনো লাভ হয়নি। ভবনটি অপসারণ করে নতুন ভবন নির্মাণ হওয়ার আগ পর্যন্ত এই জনদুর্ভোগ শেষ হবে বলে মনে করে না ভূমি সেবা গ্রহিতারা।
আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন ভূমি সেবা নিতে আসা রাবেয়া বেগম, মাহফুজ আলম, শেখর দাসসহ অনেকেই। তারা আরো জানান, ভূমি অফিস রাজস্ব আয়ের প্রদান উৎস। এখানে সর্বক্ষণ সাধারণ মানুষ সেবা গ্রহণের জন্য আসে। দ্রুত নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য তাদের দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুদীপ্ত দেবনাথ বলেন, ‘গত সপ্তাহে ইউএনও স্যার ভূমি অফিসের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা দেখার জন্য এলে আমার বসার টেবিলের উপরের ছাদে বড় ধরনের ফাটল দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে ছাদের নিচে থাকা মালামাল অপসারণ করে আমার টেবিল চেয়ার অন্য পাশে সরিয়ে বসতে বলেন। ওইদিন অফিস শেষে ঝুঁকিপূর্ণ ছাদের নিচে থাকা মালামাল অপসারণ করে সিলিং ফ্যান চালু করার সাথে সাথে ছাদের ফাটল অংশ ভেঙ্গে। তবে ওই সময় আমিও অন্যরা ওই রুমের বাইরে ছিলাম।’
কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স্বজল মোল্লা বলেন, নতুন ভবন নির্মাণ করার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। যথাযথ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত মোতাবেক দ্রুত সময়ের মধ্যে ভূমি অফিস ভবন নির্মাণ করা হবে।
০৫ আগস্ট, ২০২৫ ১১:৪৮
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ।
সোমবার (৪ আগস্ট) উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সাঁটানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা পেয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিনের দাবি, বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানো কোনো অন্যায় নয়; বরং এটি তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ।
তিনি বলেন, ‘আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোকে আমি গর্বের বিষয় মনে করি।’ এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে তদন্ত চলছে। বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
অনেকেই এটিকে স্বাধীন মতপ্রকাশের ওপর হস্তক্ষেপ এবং রাজনৈতিক প্রভাব বলেও মন্তব্য করছেন। আবার অনেকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর বলেও আখ্যায়িত করেছেন ওই প্রধান শিক্ষিকাকে।
এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং শিক্ষক সমাজের একাংশ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ও অন্য একটি পক্ষ এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকার মোবাইলে ফোন দিলে তার স্বামী মো. হাফিজুর রহমান ফোন রিসিভ করে বলেন, ‘সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আমার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে বলেছে আপনার একটা চিঠি আছে। অফিসে এসে নিয়ে যাবেন। তবে চাকরি থেকে বরখাস্তের বিষয়ে আমাদের কিছু বলেনি।’
নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ বলেন, ‘বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে ওই স্কুলে আমরা তদন্ত করে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রিপোর্ট প্রতিবেদন পাঠিয়েছি।
প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছেন। তদন্ত চলমান আছে, তদন্ত দোষী সাব্যস্ত হলে বিভাগীয় মামলাও হতে পারে। এমনকি স্থায়ীভাবে বহিষ্কারও হতে পারে।’
গত ৩ আগস্ট উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিন বিদ্যালয়ের দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলাব্যাপী উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনার বিরোধিতা করলে প্রধান শিক্ষিকা সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে। দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে আমার বাবা মইনউদ্দীন মাস্টার মুক্তিযুদ্ধ করেছেন।
সেই যুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না। তাই আমার বিদ্যালয় থেকে এই ছবি সরাতে পারব না।
পরে জনগণের তোপের মুখে সেই ছবি নামাতে বাধ্য হন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে প্রাথমিক তদন্তে প্রধান শিক্ষিকাকে সাময়িকভাবে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ।
সোমবার (৪ আগস্ট) উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সাঁটানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা পেয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিনের দাবি, বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানো কোনো অন্যায় নয়; বরং এটি তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের অংশ।
তিনি বলেন, ‘আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোকে আমি গর্বের বিষয় মনে করি।’ এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে তদন্ত চলছে। বরখাস্তের সিদ্ধান্তকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
অনেকেই এটিকে স্বাধীন মতপ্রকাশের ওপর হস্তক্ষেপ এবং রাজনৈতিক প্রভাব বলেও মন্তব্য করছেন। আবার অনেকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর বলেও আখ্যায়িত করেছেন ওই প্রধান শিক্ষিকাকে।
এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং শিক্ষক সমাজের একাংশ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ও অন্য একটি পক্ষ এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকার মোবাইলে ফোন দিলে তার স্বামী মো. হাফিজুর রহমান ফোন রিসিভ করে বলেন, ‘সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা আমার স্ত্রীকে ফোন দিয়ে বলেছে আপনার একটা চিঠি আছে। অফিসে এসে নিয়ে যাবেন। তবে চাকরি থেকে বরখাস্তের বিষয়ে আমাদের কিছু বলেনি।’
নেছারাবাদ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. খোন্দকার জসিম আহমেদ বলেন, ‘বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে ওই স্কুলে আমরা তদন্ত করে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রিপোর্ট প্রতিবেদন পাঠিয়েছি।
প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে কর্তৃপক্ষ অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছেন। তদন্ত চলমান আছে, তদন্ত দোষী সাব্যস্ত হলে বিভাগীয় মামলাও হতে পারে। এমনকি স্থায়ীভাবে বহিষ্কারও হতে পারে।’
গত ৩ আগস্ট উপজেলার সোনারঘোপ রমেশচন্দ্র সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শামীমা ইয়াছমিন বিদ্যালয়ের দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর ছবি টানানোর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলাব্যাপী উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনার বিরোধিতা করলে প্রধান শিক্ষিকা সাংবাদিকদের সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে। দেশের জন্য জীবন বাজি রেখে আমার বাবা মইনউদ্দীন মাস্টার মুক্তিযুদ্ধ করেছেন।
সেই যুদ্ধের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধু না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টি হতো না। তাই আমার বিদ্যালয় থেকে এই ছবি সরাতে পারব না।
পরে জনগণের তোপের মুখে সেই ছবি নামাতে বাধ্য হন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে প্রাথমিক তদন্তে প্রধান শিক্ষিকাকে সাময়িকভাবে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.
Google AdSense
This is a demo ad. Your live ads will be displayed here once AdSense is properly configured.