পুরান ঢাকার চকবাজারে গতরাতে ভয়াবহ আগুনে দগ্ধ ব্যক্তিদের চিকিৎসা খরচ সরকার বহন করবে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক। ভয়াল আগুনের থাবায় নিহত হয়েছেন পুরান ঢাকার চকবাজারে গতরাতে ভয়াবহ আগুনে দগ্ধ ব্যক্তিদের চিকিৎসা খরচ সরকার বহন করবে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক। ভয়াল আগুনের থাবায় নিহত হয়েছেন ৮১জন। আর আহত হয়েছেন বহু মানুষ। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন অন্তত ৪০ জন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘নিমতলির ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে চকবাজারের এ ঘটনা। অগ্নিদগ্ধদের জন্য পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। ঢাকা মেডিকেলসহ কয়েকটি হাসপাতালকে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

উল্লেখ্য, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার চকবাজারে চুড়িহাট্টার ওয়াহিদ চেয়ারম্যানের চারতলা ভবনটিতে প্রথমে আগুন লাগে। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের কয়েকটি ভবনে। এতে পুড়ে মারা যায় ৭৮জন। যেগুলোর মধ্যে সম্পূর্ণ ৬৭টি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। বাকীগুলো খণ্ড খণ্ড হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। নিহতদের বেশিরভাগের দেহ এতই পুড়েছে যে শনাক্ত করার অবস্থায় নেই।

ঘটনার পরপরই অগ্নিনির্বাপক বাহিনীর ১০টি ইউনিট সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করে। পরে ইউনিটের সংখ্যা ৩৭টিতে গিয়ে ঠেকে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারী মিলিয়ে কর্মীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২০০ জন। এর বাইরে পুলিশ, র‌্যাবের পাশাপাশি হেলিকপ্টার নিয়ে বিমানবাহিনীও যোগ দেয় আগুন নেভানোর কাজে।

আজ দুপুর পৌনে ১টার দিকে আগুন পুরোপুরি নিভেছে বলে ঘোষণা দেয় ফায়ার সার্ভিস। দেড়টার দিকে উদ্ধার অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন মেয়র সাঈদ খোকন। পুরান ঢাকার ওই সংকীর্ণ সড়কে ভবনগুলোর ছোট ছোট কক্ষে আগুন জ্বলতে থাকায় তো নেভাতে বেগ পেতে হয়। আগুনে চকবাজার চুড়িহাট্টা শাহী মসজিদের পাশের অন্তত ৫টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব ভবনে বিভিন্ন দোকানের পাশাপাশি ছিল রাসায়নিক, প্লাস্টিক ও প্রসাধন সামগ্রীর গুদাম।জন। আর আহত হয়েছেন বহু মানুষ। এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন অন্তত ৪০ জন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘নিমতলির ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে চকবাজারের এ ঘটনা। অগ্নিদগ্ধদের জন্য পর্যাপ্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। ঢাকা মেডিকেলসহ কয়েকটি হাসপাতালকে রোগীদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

উল্লেখ্য, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার চকবাজারে চুড়িহাট্টার ওয়াহিদ চেয়ারম্যানের চারতলা ভবনটিতে প্রথমে আগুন লাগে। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের কয়েকটি ভবনে। এতে পুড়ে মারা যায়৮১জন। যেগুলোর মধ্যে সম্পূর্ণ ৬৭টি মৃতদেহ পাওয়া গেছে। বাকীগুলো খণ্ড খণ্ড হয়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। নিহতদের বেশিরভাগের দেহ এতই পুড়েছে যে শনাক্ত করার অবস্থায় নেই।

ঘটনার পরপরই অগ্নিনির্বাপক বাহিনীর ১০টি ইউনিট সঙ্গে সঙ্গে কাজ শুরু করে। পরে ইউনিটের সংখ্যা ৩৭টিতে গিয়ে ঠেকে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারী মিলিয়ে কর্মীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২০০ জন। এর বাইরে পুলিশ, র‌্যাবের পাশাপাশি হেলিকপ্টার নিয়ে বিমানবাহিনীও যোগ দেয় আগুন নেভানোর কাজে।

আজ দুপুর পৌনে ১টার দিকে আগুন পুরোপুরি নিভেছে বলে ঘোষণা দেয় ফায়ার সার্ভিস। দেড়টার দিকে উদ্ধার অভিযানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন মেয়র সাঈদ খোকন। পুরান ঢাকার ওই সংকীর্ণ সড়কে ভবনগুলোর ছোট ছোট কক্ষে আগুন জ্বলতে থাকায় তো নেভাতে বেগ পেতে হয়। আগুনে চকবাজার চুড়িহাট্টা শাহী মসজিদের পাশের অন্তত ৫টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব ভবনে বিভিন্ন দোকানের পাশাপাশি ছিল রাসায়নিক, প্লাস্টিক ও প্রসাধন সামগ্রীর গুদাম।