পটুয়াখালী প্রতিনিধি:: পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পানপট্টি লঞ্চঘাট এলাকায় দুই স্পিডবোটের সংঘর্ষে আগুনমুখা নদীতে যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবির ঘটনায় চারদিন পর আরও এক যাত্রীর লাশ উদ্ধার হয়েছে। এ নিয়ে মোট দু’টি লাশ উদ্ধার হয়েছে।

শুক্রবার সকালে চরকারফারমা সংলগ্ন আগুনমুখা নদী থেকে জেলেদের জালে উদ্ধার হওয়া লাশটি পানপট্টি ইউনিয়নের খরিদা গ্রামের শাজাহান হাওলাদারের পুত্র মো.হারুন হাওলাদারের (৩২)। হারুন পেশায় মটর সাইকেল ড্রাইভার ছিলেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে পটুয়াখালী উপজেলার ধরান্দি গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে মো. আইউব আলীর (২৫) লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি ওষুধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি ছিলেন। গত সোমবার রাতে আহমেদ এন্টারপ্রাইজের একটি স্পিডবোট কয়েকজন যাত্রী নিয়ে রাঙ্গাবালী উপজেলার কোড়ালিয়া থেকে গলাচিপার পানপট্টি ঘাটে আসছিল। একটি স্পিডবোট পিছন থেকে যাত্রীবাহী বোটে ধাক্কা দিলে যাত্রীবাহী বোটটি আগুনমুখা নদীতে উল্টে ডুবে যায়।

গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ আখতার মোর্শেদ বরিশালটাইমসকে জানান, শুক্রবার সকালে উদ্ধার হওয়া লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে।